টিউমার কোথায় কোথায় হয় । টিউমার কিভাবে হয়

320.00৳ 

<h3><span style=”color: #3366ff;”>সরাসরি কিনতে ফোন করুন: 01622913639

♣ ঢাকার বাহিরে থেকে অর্ডার করতে চাইলে ১৫০ টাকা অগ্রিম ডেলিভারি পরিশোধ করুন ।

ব্যবহারের সুবিধা;
১, আপনার লিঙ্গ মোটা এবং বড় করবে।
৩, পূর্বের তুলনায় সময় বাড়াবে এবং সময় দীর্ঘায়িত করবে।
৪, আগের থেকে বেশি সময় স্ত্রী সহবাস করতে পারবেন।
৫, স্ত্রীকে দ্রুত আনন্দ দেওয়া যায় এবং স্ত্রীর অর্গাজম করা সম্ভব।
৬, মেয়েরা পরিপূর্ণ যৌন তৃপ্তি লাভ  লাভ করবে।</p>

742 in stock

Description

টিউমার কোথায় কোথায় হয় । “টিউমার শরীরের যেকোনো জায়গায় হতে পারে। এগুলি স্বাভাবিক কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি যা নিয়ন্ত্রণের বাইরে বৃদ্ধি পায়।

টিউমারগুলি ক্যান্সারযুক্ত বা বিনাইন হতে পারে। ক্যান্সারযুক্ত টিউমারগুলি ম্যালিগন্যান্ট এবং ছড়িয়ে পড়তে পারে শরীরের অন্যান্য অংশে। বিনাইন টিউমারগুলি ক্যান্সারযুক্ত নয় এবং ছড়িয়ে পড়ে না।

টিউমার কোথায় কোথায় হয়

টিউমার দুই ধরণের হতে পারে:

ক্যান্সারযুক্ত:

  • ম্যালিগন্যান্ট
  • শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়তে পারে

মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

বিনাইন:

  • ক্যান্সারযুক্ত নয়
  • ছড়িয়ে পড়ে না
    • স্তন: স্তনের টিউমার নারীদের মধ্যে ক্যান্সারের সবচেয়ে সাধারণ কারণ।
    • ফুসফুস: ফুসফুসের টিউমার পুরুষদের মধ্যে ক্যান্সারের সবচেয়ে সাধারণ কারণ।
    • কোলন: কোলন ক্যান্সার পুরুষ ও নারী উভয়ের জন্যই একটি সাধারণ ক্যান্সার।
    • মলদ্বার: মলদ্বারের টিউমার প্রায়শই কোলন ক্যান্সারের সাথে যুক্ত থাকে।
    • প্রোস্টেট: প্রোস্টেট ক্যান্সার পুরুষদের মধ্যে দ্বিতীয় সবচেয়ে সাধারণ ক্যান্সার।
    • অগ্ন্যাশয়: অগ্ন্যাশয়ের টিউমার খুব দ্রুত বৃদ্ধি পেতে পারে এবং শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়তে পারে।
    • জরায়ু: জরায়ুর টিউমার মহিলাদের মধ্যে একটি সাধারণ সমস্যা।
    • ডিম্বাশয়: ডিম্বাশয়ের টিউমার মহিলাদের মধ্যে ক্যান্সারের একটি সাধারণ কারণ।
    • মস্তিষ্ক: মস্তিষ্কের টিউমার যেকোনো বয়সে হতে পারে, তবে এগুলি শিশুদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।
    • মেরুদণ্ড: মেরুদণ্ডের টিউমার ব্যথা, দুর্বলতা এবং মূত্রাশয়ের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।

টিউমার যেকোনো বয়সে হতে পারে, তবে এগুলি বয়স্কদের মধ্যে বেশি দেখা যায়। টিউমারের ঝুঁকির কারণগুলির মধ্যে রয়েছে:

  • ধূমপান: ধূমপান ফুসফুস, মুখ, গলা, ল্যারিংস, অন্ননালী, পাকস্থলী, অগ্ন্যাশয়, কিডনি, মূত্রাশয়, জরায়ু এবং মেরুদণ্ডের ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়।
  • স্থূলতা: স্থূলতা স্তন, কোলন, মলদ্বার, অগ্ন্যাশয়, কিডনি, জরায়ু এবং ডিম্বাশয়ের ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়।
  • অস্বাস্থ্যকর খাদ্য: অস্বাস্থ্যকর খাদ্য, যেমন প্রক্রিয়াজাত খাবার, লাল মাংস এবং অতিরিক্ত চিনি, ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়।
  • শারীরিক নিষ্ক্রিয়তা: শারীরিক নিষ্ক্রিয়তা কোলন, মলদ্বার, স্তন, অগ্ন্যাশয় এবং জরায়ুর ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়।
  • অতিরিক্ত সূর্যের সংস্পর্শ: অতিরিক্ত সূর্যের সংস্পর্শ ত্বকের ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়।
  • কিছু জিনগত পরিবর্তন

টিউমারের লক্ষণগুলি এর অবস্থান এবং আকারের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে।

টিউমারের কিছু সাধারণ লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে:

  • একটি ঢেউ
  • ব্যথা
  • রক্তপাত
  • ক্লান্তি
  • ওজন কমানো
  • পরিবর্তন অন্ত্রের বা মূত্রাশয়ের অভ্যাস

আপনি যদি টিউমারের কোনো লক্ষণ অনুভব করেন তবে একজন ডাক্তারের সাথে দেখা করা গুরুত্বপূর্ণ। টিউমারগুলি প্রায়শই ইমেজিং পরীক্ষা, যেমন এক্স-রে, এমআরআই বা সিটি স্ক্যান ব্যবহার করে নির্ণয় করা হয়। টিউমারের ধরন নির্ণয় করার জন্য বায়োপসিও করা যেতে পারে।

টিউমারের চিকিত্সা এর ধরন, অবস্থান এবং পর্যায়ের উপর নির্ভর করে। চিকিত্সার বিকল্পগুলির মধ্যে রয়েছে:

  • অস্ত্রোপচার
  • কেমোথেরাপি
  • রেডিয়েশন থেরাপি
  • ইমিউনথেরাপি
  • হরমোন থেরাপি

টিউমারের দৃষ্টিভঙ্গি এর ধরন, অবস্থান এবং পর্যায়ের উপর নির্ভর করে। সাধারণভাবে, প্রাথমিক পর্যায়ে ধরা পড়া এবং চিকিত্সা করা টিউমারের দৃষ্টিভঙ্গি ভাল হয়।

টিউমার কিভাবে হয়

টিউমার হলো শরীরের যেকোনো অংশে অস্বাভাবিকভাবে কোষ বৃদ্ধি এবং জমা হওয়ার ফলে তৈরি

Tumor দুই ধরণের হতে পারে:

  • ক্যান্সারযুক্ত (Malignant):
    • কার্সিনোমা: এপিথেলিয়াল কোষ থেকে উদ্ভূত।
    • সারকোমা: যোজক টিস্যু থেকে উদ্ভূত।
    • লিউকেমিয়া: রক্ত ​​কোষ থেকে উদ্ভূত।
    • লিম্ফোমা: লসিকা টিস্যু থেকে উদ্ভূত।
  • ক্যান্সারহীন (Benign):
    • অ্যাডিনোমা: গ্রন্থি কোষ থেকে উদ্ভূত।
    • লিপোমা: চর্বি কোষ থেকে উদ্ভূত।
    • ফাইব্রোমা: তন্তুযুক্ত টিস্যু থেকে উদ্ভূত।
    • হেমাঞ্জিওমা: রক্তনালী থেকে উদ্ভূত।

 

  • টিউমারের কারণ:
  • ডিএনএ-তে পরিবর্তন: জিনগত পরিবর্তন কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি এবং বিভাজনের কারণ হতে পারে।
  • পরিবেশগত কারণ: ধূমপান, অ্যালকোহল পান, রাসায়নিক, এবং ভাইরাস টিউমারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
  • জিনগত রোগ: কিছু জিনগত রোগ টিউমারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
  • বয়স: বয়স বাড়ার সাথে সাথে টিউমারের ঝুঁকিও বেড়ে যায়।

টিউমরের লক্ষণ:

  • শরীরের কোনো অংশে ফোলাভাব
  • মাথাব্যথা
  • বমি বমি ভাব
  • অস্বাভাবিক রক্তপাত
  • দুর্বলতা
  • ওজন কমানো

টিউমার নির্ণয়:

  • শারীরিক পরীক্ষা
  • রক্ত ​​পরীক্ষা
  • ইমেজিং পরীক্ষা:
    • এক্স-রে
    • সিটি স্ক্যান
    • এমআরআই
    • পেট স্ক্যান
  • বায়োপসি: টিউমার থেকে টিস্যুর নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করা।

টিউমারের চিকিৎসা:

  • শল্যচিকিৎসা: টিউমার অপসারণের জন্য।
  • কিমোথেরাপি: ঔষধের মাধ্যমে ক্যান্সার কোষ ধ্বংস করা।
  • রেডিওথেরাপি: তেজষ্ক্রিয় রশ্মি ব্যবহার করে ক্যান্সার কোষ ধ্বংস করা।
  • হরমোন থেরাপি: হরমোনের কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ করে ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি
  • ইমিউনথেরাপি: রোগীর নিজস্ব রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ব্যবহার করে ক্যান্সার কোষ

টিউমার প্রতিরোধ:

  • ধূমপান ত্যাগ করা
  • অ্যালকোহল পান কমানো
  • স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া
  • নিয়মিত ব্যায়াম করা
  • নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা

উদাহরণ:

  • মস্তিষ্কের টিউমার: মাথাব্যথা, বমি বমি ভাব, দৃষ্টি সমস্যা, ভারসাম্যহীনতা
  • ফুসফুসের টিউমার: কাশি, শ্বাসকষ্ট, বুকে ব্যথা, রক্ত ​​কাশি
  • স্তন ক্যান্সার: স্তনে ফোলাভাব, ত্বকের পরিবর্তন, স্তনবৃন্ত থেকে

টিউমার সম্পর্কে আরও তথ্যের জন্য:

দ্রষ্টব্য: এই তথ্য শুধুমাত্র সাধারণ জ্ঞানের জন্য। কোনো টিউমার সম্পর্কে

পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “টিউমার কোথায় কোথায় হয় । টিউমার কিভাবে হয়”

Your email address will not be published. Required fields are marked *