Description
কিডনি রোগী কতদিন বাঁচে । কিডনি রোগী কতদিন বাঁচবে তা নির্ভর করে বেশ কিছু বিষয়ের উপর।
কিডনি রোগী কতদিন বাঁচে
রোগের ধরণ:
- তীব্র কিডনি আঘাত: দ্রুত শুরু হয় এবং কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত করে। সঠিক চিকিৎসা না হলে কিডনি বিকল হতে পারে।
- দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ: ধীরে ধীরে বিকাশ করে এবং কিডনির কার্যকারিতা কমিয়ে দেয়।
পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন
রোগের তীব্রতা:
- প্রথম স্তর: কিডনি কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত, কিন্তু স্বাভাবিকভাবে কাজ করতে পারে।
- দ্বিতীয় স্তর: কিডনি আরও ক্ষতিগ্রস্ত, কিন্তু স্বাভাবিকভাবে কাজ করতে পারে।
- তৃতীয় স্তর: কিডনি উল্লেখযোগ্যভাবে ক্ষতিগ্রস্ত, কিন্তু কিছুটা কার্যকারিতা বজায় রাখে।
- চতুর্থ স্তর: কিডনি বিকল হয়েছে এবং ডায়ালাইসিস বা কিডনি প্রতিস্থাপনের প্রয়োজন।
- পঞ্চম স্তর: কিডনি বিকল হয়েছে এবং ডায়ালাইসিস বা কিডনি প্রতিস্থাপন ছাড়া বেঁচে থাকা সম্ভব নয়।
রোগীর বয়স এবং স্বাস্থ্য:
- তরুণ এবং সুস্থ রোগীরা বয়স্ক বা অসুস্থ রোগীদের তুলনায় বেশি সময় বাঁচতে পারেন।
রোগীর জীবনধারা:
- স্বাস্থ্যকর জীবনধারা অনুসরণকারী রোগীরা, যেমন ধূমপান ত্যাগ, নিয়মিত ব্যায়াম এবং স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া, দীর্ঘ সময় বেঁচে থাকতে পারেন।
চিকিৎসার মান:
- উন্নত চিকিৎসা রোগীর বেঁচে থাকার সম্ভাবনা বৃদ্ধি করে।
কিছু উদাহরণ:
- তীব্র কিডনি আঘাতের রোগীদের 50% 5 বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকে।
- দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগের রোগীদের 50% 10 বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকে।
- ডায়ালাইসিসে থাকা রোগীদের 50% 5 বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকে।
- কিডনি প্রতিস্থাপনের পর রোগীদের 50% 10 বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকে।
সাধারণভাবে:
- তীব্র কিডনি আঘাতের রোগীদের 50% 5 বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকে।
- দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগের রোগীদের 50% 10 বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকে।
- ডায়ালাইসিসে থাকা রোগীদের 50% 5 বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকে।
- কিডনি প্রতিস্থাপনের পর রোগীদের 50% 10 বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকে।
কিডনি রোগীদের জন্য নিয়মিত চিকিৎসা, স্বাস্থ্যকর জীবনধারা এবং উন্নত চিকিৎসা গ্রহণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি তাদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করতে পারে।
উল্লেখ্য:
- এই তথ্যগুলি কেবলমাত্র একটি অনুমান এবং প্রতিটি রোগীর ক্ষেত্রে ভিন্ন হতে পারে।
- আপনার যদি কিডনি রোগ থাকে, তাহলে আপনার ডাক্তারের সাথে আপনার নির্দিষ্ট পরিস্থিতি সম্পর্কে কথা বলুন।
কিডনি রোগের কারণ লক্ষণ ও প্রতিকার
কিডনি আমাদের শরীরের দুটি মটরশুঁটি আকৃতির অঙ্গ যা আমাদের রক্ত পরিষ্কার করার জন্য দায়ী। কিডনি রক্ত থেকে বর্জ্য পণ্য, অতিরিক্ত পানি এবং ইলেক্ট্রোলাইট সরিয়ে ফেলে। তারা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ, হাড়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখা এবং লাল রক্ত কণিকা তৈরিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
কারণ
- ডায়াবেটিস: ডায়াবেটিস কিডনি রোগের অন্যতম প্রধান কারণ।
- উচ্চ রক্তচাপ: উচ্চ রক্তচাপ কিডনির ক্ষতি করতে পারে এবং সময়ের সাথে সাথে কিডনি রোগ হতে পারে।
- গ্লোমেরুলোনেফ্রাইটিস: এটি কিডনির ফিল্টারিং ইউনিটগুলিকে প্রভাবিত করে একটি কিডনি রোগ।
- পলিসিস্টিক কিডনি রোগ: এটি একটি জিনগত অবস্থা যা কিডনিতে বৃদ্ধি পেতে পারে এবং কিডনি রোগ হতে পারে।
- অন্যান্য কারণ: কিডনি রোগের অন্যান্য কারণগুলির মধ্যে রয়েছে প্রোস্টেট গ্রন্থির বৃদ্ধি, কিডনিতে পাথর এবং কিডনিতে সংক্রমণ।
রোগের লক্ষণ
- প্রস্রাবে পরিবর্তন: প্রস্রাবে রক্ত, ফেনা বা অস্বাভাবিক রঙ হওয়া কিডনি রোগের লক্ষণ হতে পারে।
- পায়ে ফোলাভাব: কিডনি সঠিকভাবে কাজ না করলে শরীরে অতিরিক্ত তরল জমা হতে পারে।
- ক্লান্তি: কিডনি রোগের লোকেরা প্রায়শই ক্লান্ত এবং দুর্বল বোধ করে।
- ঘুমের সমস্যা: কিডনি রোগের লোকেরা ঘুমাতে অসুবিধা হতে পারে।
- ক্ষুধামান্দ্য: কিডনি রোগের লোকেরা তাদের ক্ষুধা হারাতে পারে এবং ওজন কমাতে পারে।
- মাথাব্যথা: কিডনি রোগের লোকেরা মাথাব্যথা অনুভব করতে পারে।
- পেশী টান: কিডনি রোগের লোকেরা পেশী টান অনুভব করতে পারে।
- বমি বমি ভাব: কিডনি রোগের লোকেরা বমি বমি ভাব এবং বমি অনুভব করতে পারে।
- শ্বাসকষ্ট: কিডনি রোগের লোকেরা শ্বাসকষ্ট অনুভব করতে পারে।
রোগের প্রতিকার
- কিডনি রোগের কোন নিরাময় নেই, তবে চিকিৎসা রোগের অগ্রগতি ধীর করতে এবং জটিলতা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করতে পারে।
- চিকিৎসার মধ্যে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ, রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ, স্বাস্থ্যকর খাদ্য এবং ওজন নিয়ন্ত
পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন
Reviews
There are no reviews yet.