Description
কিডনি ড্যামেজের লক্ষণ ।
কিডনি ড্যামেজের লক্ষণ:
প্রাথমিক পর্যায়ে:
-
প্রস্রাবে পরিবর্তন:
-
ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া, বিশেষ করে রাতে:
- কিডনি রাতে প্রস্রাবকে ঘনীভূত করে, তাই যখন কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হয় তখন রাতে প্রস্রাবের পরিমাণ বেড়ে যায়।
- রাতে 2 বারের বেশি প্রস্রাব করতে হলে তা কিডনি ড্যামেজের লক্ষণ হতে পারে।
-
প্রস্রাবের পরিমাণে পরিবর্তন (অনেক বেশি বা কম):
- কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হলে প্রস্রাবের পরিমাণে পরিবর্তন দেখা দিতে পারে।
- কিডনি সঠিকভাবে কাজ না করলে প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যেতে পারে।
- কিডনি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেললে প্রস্রাবের পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে।
-
প্রস্রাবে ফেনা দেখা:
- প্রস্রাবে প্রোটিন থাকলে প্রস্রাবে ফেনা দেখা যায়।
- কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হলে প্রস্রাবে প্রোটিন বেরিয়ে যেতে পারে।
-
প্রস্রাবে রক্ত বা রক্তের দাগ:
- কিডনিতে রক্তনালী ক্ষতিগ্রস্ত হলে প্রস্রাবে রক্ত দেখা যেতে পারে।
- কিডনি ইনফেকশনের কারণেও প্রস্রাবে রক্ত দেখা যেতে পারে।
-
প্রস্রাবে দুর্গন্ধ:
- কিডনি সঠিকভাবে কাজ না করলে প্রস্রাবে দুর্গন্ধ দেখা দিতে পারে।
- প্রস্রাবে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের কারণেও দুর্গন্ধ হতে পারে।
-
-
অন্যান্য লক্ষণ:
-
ক্লান্তি ও দুর্বলতা:
- কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হলে শরীর পর্যাপ্ত পরিমাণে অক্সিজেন ও পুষ্টি পায় না,
- এর ফলে ক্লান্তি ও দুর্বলতা দেখা দিতে পারে।
-
ক্ষুধামান্দ্য ও বমি বমি ভাব:
- কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হলে শরীরে ইলেক্ট্রোলাইটের ভারসাম্য নষ্ট হতে পারে,
- এর ফলে ক্ষুধামান্দ্য ও বমি বমি ভাব দেখা দিতে পারে।
-
শরীর ও মুখ ফোলা:
- কিডনি সঠিকভাবে কাজ না করলে শরীরে পানি জমে যেতে পারে,
- এর ফলে শরীর ও মুখ ফুলে যেতে পারে।
-
ত্বকের শুষ্কতা ও চুলকানি:
- কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হলে ত্বকে পর্যাপ্ত পরিমাণে রক্ত সরবরাহ হয় না,
- এর ফলে ত্বকের শুষ্কতা ও চুলকানি দেখা দিতে পারে।
-
পেশী টান বা ব্যথা:
- কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হলে শরীরে ইলেক্ট্রোলাইটের ভারসাম্য নষ্ট হতে পারে,
- এর ফলে পেশী টান বা ব্যথা দেখা দিতে পারে।
-
মাথাব্যথা:
- উচ্চ রক্তচাপ কিডনি ড্যামেজের একটি কারণ হতে পারে,
- উচ্চ রক্তচাপের কারণে মাথাব্যথা দেখা দিতে পারে।
- ঘুমের সমস্যা
- রক্তচাপ বৃদ্ধি
-
গুরুতর পর্যায়ে:
- প্রস্রাবে প্রচণ্ড পরিমাণে প্রোটিন (প্রোটিনিউরিয়া)
- পায়ের পাতা, গোড়ালি ও হাত ফোলা
- শ্বাসকষ্ট
- বমি বমি ভাব ও বমি
- খিঁচুনি
- চেতনা হারানো
মনে রাখবেন:
- কিডনি ড্যামেজের অনেক লক্ষণ অন্যান্য রোগেরও লক্ষণ হতে পারে।
- উপরোক্ত লক্ষণগুলির কোনটি দেখা দিলে দ্রুত একজন ডাক্তারের সাথে দেখা করা উচিত।
- ডাক্তার প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে কিডনি ড্যামেজ নির্ণয় করতে পারবেন।
কিডনি ড্যামেজের ঝুঁকি কমাতে:
- ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা
- ধূমপান ত্যাগ করা
- নিয়মিত ব্যায়াম করা
- স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া
- পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা
- নিয়মিত কিডনি পরীক্ষা করানো
কিডনি ড্যামেজ একটি গুরুতর সমস্যা, তবে প্রাথমিক পর্যায়ে ধরা পড়লে চিকিৎসার মাধ্যমে এর অগ্রগতি রোধ করা সম্ভব।
কিছু অতিরিক্ত তথ্য:
- কিডনি ড্যামেজ হলো কিডনির ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া, যার ফলে রক্ত পরিষ্কার করার ক্ষমতা কমে যায়।
- কিডনি ড্যামেজের অনেক কারণ থাকতে পারে, যেমন ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, কিডনিতে ইনফেকশন, কিডনিতে পাথর, এবং কিডনিতে টিউমার।
- কিডনি ড্যামেজের চিকিৎসা কারণের উপর নির্ভর করে।
- কিডনি ড্যামেজের চিকিৎসার জন্য ঔষধ, ডায়েট পরিবর্তন, এবং কিডনি ডায়ালাইসিসের প্রয়োজন হতে পারে।
কিডনি ড্যামেজ সম্পর্কে আরও জানতে আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলুন।
পড়ুনঃ লুব্রিকেন্ট জেল কিনতে এখনই ক্লিক করুন
Symptoms of kidney damage
The kidneys are vital organs that filter waste products and excess fluid from your blood. When they get damaged, waste products can build up in your body, leading to a variety of symptoms.
Early signs of kidney damage can be subtle and easily ignored, so it’s important to be aware of them. Here are some:
-
Changes in urination:
- Urinating more often, especially at night
- Changes in urine amount (much more or much less)
- Foamy or frothy urine
- Blood in your urine (hematuria)
- Urinating with pain or burning
-
Other symptoms:
- Fatigue and weakness
- Loss of appetite and nausea
- Swelling in your hands, ankles, or face
- Dry, itchy skin
- Muscle cramps or pain
- Headaches
- Trouble sleeping
- High blood pressure
It’s important to note that these symptoms can also be caused by other health conditions. If you’re experiencing any of them, it’s important to see a doctor to get a diagnosis.
Here are some things you can do to help reduce your risk of kidney damage:
- Manage diabetes and high blood pressure
- Quit smoking
- Exercise regularly
- Eat a healthy diet
- Drink plenty of fluids
- Get regular checkups and kidney screenings
Early detection and treatment of kidney disease can help prevent serious complications.
পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন
Reviews
There are no reviews yet.