Description
টিউমার চেনার উপায় । টিউমার হলো শরীরের অস্বাভাবিক কোষের বৃদ্ধি। টিউমার দুই ধরণের হতে পারে – সৌম্য এবং ঘাতক। সৌম্য টিউমার ক্যান্সারে পরিণত হয় না, তবে ঘাতক টিউমার ক্যান্সারের কারণ হতে পারে।
টিউমারের লক্ষণগুলি টিউমারের অবস্থান, আকার এবং ধরনের উপর নির্ভর করে। কিছু সাধারণ
টিউমার চেনার উপায়
শারীরিক লক্ষণ:
- ঘন গোটা: শরীরের যেকোনো অংশে, ত্বকের নীচে, পেশীতে, হাড়ে, অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে, এমনকি মস্তিষ্কেও টিউমার হতে পারে। টিউমার বৃদ্ধি পেলে এটি স্পর্শে অনুভূত হতে পারে।
মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন
- ব্যথা: টিউমারের অবস্থান ও ধরণের উপর নির্ভর করে ব্যথার তীব্রতা ও ধরণ ভিন্ন হতে পারে। স্নায়ুতে চাপ পড়লে তীব্র ব্যথা, হাড়ে টিউমার হলে হাড়ে ব্যথা, পেটে টিউমার হলে পেটে ব্যথা হতে পারে।
- স্থায়ী ক্লান্তি: টিউমারের কারণে শরীরে দীর্ঘস্থায়ী ক্লান্তি, দুর্বলতা অনুভূত হতে পারে।
- অস্পষ্ট জ্বর: টিউমারের কারণে দীর্ঘস্থায়ী, কম তাপমাত্রার জ্বর হতে পারে।
- অনিয়ন্ত্রিত ওজন হ্রাস: টিউমারের কারণে ক্ষুধামান্দ্য, বমি বমি ভাব, পেট খারাপের ফলে ওজন কমে যেতে পারে।
- খাওয়ার অভ্যাসে পরিবর্তন: টিউমারের অবস্থান ও ধরণের উপর নির্ভর করে খাওয়ার অভ্যাসে পরিবর্তন আসতে পারে।
- শ্বাসকষ্ট: ফুসফুসে টিউমার হলে শ্বাসকষ্ট, কাশি, বুকে ব্যথা হতে পারে।
- কাশি: দীর্ঘস্থায়ী কাশি, কাশির সাথে রক্ত বের হওয়া টিউমারের লক্ষণ হতে পারে।
- শ্লিপরক্ত মলত্যাগ: মলের সাথে রক্ত বের হওয়া কোলন ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে।
- অস্বাভাবিক রক্তপাত: মাসিক ছাড়াও রক্তপাত, মেনোপজের পর রক্তপাত, প্রস্রাবে রক্ত টিউমারের লক্ষণ হতে পারে।
- দৃষ্টি সমস্যা: চোখের টিউমারের কারণে দৃষ্টি সমস্যা, অস্পষ্ট দেখা, দৃষ্টিশক্তি হ্রাস হতে পারে।
- শ্রবণশক্তি হ্রাস: কানের টিউমারের কারণে শ্রবণশক্তি হ্রাস হতে পারে।
- মাথাব্যথা: মস্তিষ্কের টিউমারের কারণে দীর্ঘস্থায়ী, তীব্র মাথাব্যথা হতে পারে।
- মানসিক পরিবর্তন: টিউমারের কারণে বিষণ্ণতা, উদ্বেগ, चिड़चिड़ापन, মনোযোগের অভাব দেখা দিতে পারে।
- স্মৃতিশক্তি হ্রাস: টিউমারের কারণে স্মৃতিশক্তি হ্রাস, মনোযোগের অভাব দেখা দিতে পারে।
-
টিউমারের ধরণ অনুযায়ী লক্ষণ:
মস্তিষ্কের টিউমার:
- মাথাব্যথা: দীর্ঘস্থায়ী, তীব্র মাথাব্যথা, বিশেষ করে ভোরে বেলা।
- বমি বমি ভাব ও বমি:
- অজ্ঞান হয়ে যাওয়া:
- দৃষ্টি সমস্যা: অস্পষ্ট দেখা, দৃষ্টিশক্তি হ্রাস, দ্বি-দৃষ্টি।
- শ্রবণশক্তি হ্রাস:
- সমন্বয়ের অভাব: হাঁটতে অসুবিধা, ভারসাম্য হারানো।
- ব্যক্তিত্ব ও আচরণে পরিবর্তন:
- স্মৃতিশক্তি হ্রাস:
- কনভালসন (আক্ষেপ):
ফুসফুসের টিউমার:
- শ্বাসকষ্ট:
- কাশি: দীর্ঘস্থায়ী কাশি, কাশির সাথে রক্ত বের হওয়া।
- বুকে ব্যথা:
- শ্বাস-প্রশ্বাসে শব্দ হওয়া:
- দ্রুত ওজন হ্রাস:
- ক্ষুধামান্দ্য:
- অবসাদ ও ক্লান্তি:
স্তন ক্যান্সার:
- স্তনে গোটা:
- স্তনের ত্বকে পরিবর্তন:
- স্তনবৃন্ত থেকে স্ত্রাব:
- স্তনের আকার বা আকৃতিতে পরিবর্তন:
- ব্যথা:
- বগলে লিম্ফ নোডে ফোলাভাব:
প্রোস্টেট ক্যান্সার:
- প্রস্রাবে অসুবিধা:
- বারবার প্রস্রাবের ইচ্ছা:
- রাতে বারবার প্রস্রাবের জন্য ঘুম থেকে উঠা:
- প্রস্রাবে রক্ত:
- বীর্যে রক্ত:
- পেটে বা কোমরে ব্যথা:
- যৌন সমস্যা:
কোলন ক্যান্সার:
- মলত্যাগে পরিবর্তন:
- মলে রক্ত:
- পেটে ব্যথা:
- অস্থিরতা:
- অনিয়ন্ত্রিত ওজন হ্রাস:
- ক্ষুধামান্দ্য:
এই লক্ষণগুলি কেবলমাত্র টিউমারের ইঙ্গিত বহন করে।
রোগ নির্ণয়ের পরীক্ষা:
- রক্ত পরীক্ষা:
- এমআরআই:
- সিটি স্ক্যান:
- পেট স্ক্যান:
- এক্স-রে:
- বায়োপসি:
টিউমারের ঝুঁকি কমানোর উপায়:
-
টিউমারের ঝুঁকি কমানোর উপায়:
জীবনধারা পরিবর্তন:
- ধূমপান ত্যাগ: ধূমপান ফুসফুসের ক্যান্সার, মুখের ক্যান্সার, গলায় ক্যান্সার,
- স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস:
- নিয়মিত ব্যায়াম:
- ওজন নিয়ন্ত্রণ:
- মদ্যপান পরিহার:
- নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা:
অন্যান্য:
- ভাইরাসজনিত সংক্রমণ প্রতিরোধ:
- সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে সুরক্ষা:
- পেশাগত ঝুঁকি কমানো:
- জিনগত পরীক্ষা:
মনে রাখবেন, টিউমার সম্পর্কে সচেতন থাকা এবং প্রাথমিক পর্যায়ে রোগ নির্ণয় করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
আমি আশা করি এই তথ্য আপনার জন্য সহায়ক হবে।
পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতেএখনইক্লিককরুন
Ways to identify tumors
There are several ways to identify tumors, but it’s important to remember that only a doctor can diagnose a tumor as cancerous or benign. Here are some methods used to identify tumors:
-
Physical examination: Doctors may feel for lumps or masses during a physical exam. This can be helpful for identifying tumors in some areas of the body, such as the breasts, lymph nodes, and testicles.
-
Imaging tests: Imaging tests can create pictures of the inside of your body, which can help doctors see tumors. Some common imaging tests used to detect tumors include X-rays, CT scans, MRIs, and PET scans.
-
X-rays: These provide basic two-dimensional images of bones and sometimes soft tissues, depending on the density. They can reveal abnormalities suggestive of tumors but may not be definitive.
-
CT scans (computed tomography scans): These sophisticated X-ray techniques generate detailed cross-sectional images of your organs, bones, and soft tissues. CT scans offer a clearer picture of potential tumors compared to regular X-rays.
-
MRIs (magnetic resonance imaging): MRIs use strong magnetic fields and radio waves to produce intricate images of organs, soft tissues, and bones. They excel at revealing tumors in areas with complex anatomy, like the brain or spine.
-
PET scans (positron emission tomography scans): PET scans involve injecting a radioactive sugar tracer into the bloodstream. Cancerous cells tend to be more metabolically active and take up more sugar, showing up as bright spots on the PET scan. This helps identify tumors and assess their spread.
-
Laboratory tests: Certain blood tests and other lab analyses can aid in detecting specific cancers. For instance, a blood test might check for tumor markers, substances produced by some cancer cells. However, elevated tumor markers can also arise from non-cancerous conditions, so they’re used in conjunction with other diagnostic methods.
Biopsy:
- This is a procedure where a small tissue sample is extracted from the tumor, often guided by imaging techniques for precision. A pathologist, a doctor specializing in tissue examination, then analyzes the sample under a microscope to determine if the tumor is cancerous or benign. Biopsy remains the gold standard for definitive tumor diagnosis.
It’s important to note that not all tumors are cancerous. Benign tumors are noncancerous and are not usually life-threatening. However, cancerous tumors can grow and spread to other parts of the body. If you are concerned about a lump or mass, it is important to see a doctor to get a diagnosis. Early diagnosis and treatment of cancer is essential for improving the chances of a successful outcome.
Reviews
There are no reviews yet.