কিডনি নষ্ট হলে কি কি সমস্যা হয় । কিডনি নষ্টের প্রতিরোধ

1,150.00৳ 

সরাসরি কিনতে ফোন করুন: 01622913639

♣ ঢাকার বাহিরে থেকে অর্ডার করতে চাইলে ১৫০ টাকা অগ্রিম ডেলিভারি পরিশোধ করুন ।

ব্যবহারের সুবিধা;
১, আপনার লিঙ্গ মোটা এবং বড় করবে।
৩, পূর্বের তুলনায় সময় বাড়াবে এবং সময় দীর্ঘায়িত করবে।
৪, আগের থেকে বেশি সময় স্ত্রী সহবাস করতে পারবেন।
৫, স্ত্রীকে দ্রুত আনন্দ দেওয়া যায় এবং স্ত্রীর অর্গাজম করা সম্ভব।
৬, মেয়েরা পরিপূর্ণ যৌন তৃপ্তি লাভ  লাভ করবে।

742 in stock

Description

কিডনি নষ্ট হলে কি কি সমস্যা হয় । কিডনি আমাদের শরীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ যা রক্ত ​​পরিশোধন, তরল ভারসাম্য বজায় রাখা, ইলেক্ট্রোলাইট নিয়ন্ত্রণ এবং হরমোন তৈরির মতো অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে। কিডনি নষ্ট হলে, এই কাজগুলি সঠিকভাবে সম্পন্ন হয় না, যার ফলে বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিতে পারে।

কিডনি নষ্ট হলে কি কি সমস্যা হয়

কিডনি নষ্ট হলে যেসব সমস্যা দেখা দিতে পারে:

মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

  • বর্জ্য পদার্থ জমা: কিডনি রক্ত ​​থেকে বর্জ্য পদার্থ, অতিরিক্ত তরল এবং ইলেক্ট্রোলাইট ফিল্টার করে। কিডনি নষ্ট হলে, এই বর্জ্য পদার্থ শরীরে জমা হতে শুরু করে, যার ফলে বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিতে পারে।
  • তরল ধরে রাখা: কিডনি নষ্ট হলে শরীর অতিরিক্ত তরল ধরে রাখতে পারে, যার ফলে পায়ের পাতা, গোড়ালি, হাত, মুখ, এবং পেট ফুলে যেতে পারে।
  • উচ্চ রক্তচাপ: কিডনি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। কিডনি নষ্ট হলে উচ্চ রক্তচাপ দেখা দিতে পারে, যা হৃদরোগ, স্ট্রোক, এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার ঝুঁকি বাড়ায়।
  • ইলেক্ট্রোলাইট ভারসাম্যহীনতা: কিডনি ইলেক্ট্রোলাইটের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। কিডনি নষ্ট হলে ইলেক্ট্রোলাইট ভারসাম্যহীনতা দেখা দিতে পারে, যা পেশীর দুর্বলতা, হৃদস্পন্দন, এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার ঝুঁকি বাড়ায়।
  • হাড়ের সমস্যা: কিডনি ভিটামিন ডি সক্রিয় করতে সাহায্য করে, যা হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। কিডনি নষ্ট হলে হাড় দুর্বল হতে পারে এবং ভেঙে যাওয়ার ঝুঁকি বাড়ে।
  • রক্তাল্পতা: কিডনি হরমোন তৈরি করে যা লাল রক্ত ​​কণিকা তৈরিতে সাহায্য করে। কিডনি নষ্ট হলে রক্তাল্পতা দেখা দিতে পারে, যা ক্লান্তি, দুর্বলতা, এবং শ্বাসকষ্টের কারণ হতে পারে।
  • সংক্রমণের ঝুঁকি বৃদ্ধি: কিডনি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল করে, যার ফলে সংক্রমণের ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়।
  • ক্লান্তি এবং দুর্বলতা: কিডনি নষ্ট হলে ক্লান্তি এবং দুর্বলতা অনুভব করা খুবই সাধারণ।
  • বমি বমি ভাব এবং বমি: কিডনি নষ্ট হলে বমি বমি ভাব এবং বমি হতে পারে।
  • ত্বকের সমস্যা: কিডনি নষ্ট হলে ত্বক শুষ্ক, চুলকানি, এবং ফ্যাকাশে হতে পারে।

কিডনি নষ্টের লক্ষণ:

    • প্রস্রাবে পরিবর্তন, যেমন প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যাওয়া, রাতে বারবার প্রস্রাব হওয়া, প্রস্রাবে রক্ত ​​বা ফেনা দেখা দেওয়া
    • পায়ের পাতা, গোড়ালি, হাত, মুখ, এবং পেট ফুলে যাওয়া
    • উচ্চ রক্তচাপ
    • ক্লান্তি এবং দুর্বলতা
    • বমি বমি ভাব এবং বমি
    • ত্বকের সমস্যা
    • 食欲不振
    • মাথাব্যথা
    • পেশীর টান
    • শ্বাসকষ্ট

কিডনি নষ্ট হলে যেসব সমস্যা দেখা দিতে পারে:

প্রাথমিক পর্যায়ে:

  • অল্প লক্ষণ: প্রাথমিক পর্যায়ে তেমন কোনো লক্ষণই দেখা নাও যেতে পারে।
  • অল্প প্রস্রাব: প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যেতে পারে।
  • পায়ের ফোলাভাব: পায়ের পাতা, গোড়ালি, এবং टाँगায় ফোলাভাব দেখা দিতে পারে।
  • রাতে বারবার প্রস্রাব: রাতে বারবার প্রস্রাব হতে পারে।
  • খাওয়ার অভ্যাসে পরিবর্তন: ক্ষুধা কমে যাওয়া, বমি বমি ভাব, এবং খাবারে অরুচি দেখা দিতে পারে।
  • অস্বস্তি: ক্লান্তি, দুর্বলতা, এবং শরীরে ব্যথা অনুভূত হতে পারে।

উন্নত পর্যায়ে:

  • উচ্চ রক্তচাপ: রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে।
  • শরীর ফুলে যাওয়া: শরীরের বিভিন্ন অংশে, বিশেষ করে মুখ, চোখ, এবং পায়ের পাতায় ফোলাভাব দেখা দিতে পারে।
  • প্রস্রাবে রক্ত: প্রস্রাবে রক্ত ​​বা রক্তের ছোপ দেখা দিতে পারে।
  • অস্টিওপোরোসিস: হাড় দুর্বল হয়ে ভেঙে যাওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
  • মাংসপেশির খিঁচুনি: মাংসপেশিতে খিঁচুনি এবং ব্যথা অনুভূত হতে পারে।
  • চুলকানি: ত্বকে চুলকানি হতে পারে।
  • মানসিক সমস্যা: বিষণ্ণতা, উদ্বেগ, এবং ঘুমের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
  • কিডনি ফেইলিওর: কিডনি সম্পূর্ণভাবে কাজ করা বন্ধ করে দিতে পারে।

কিডনি নষ্টের প্রতিরোধ:

কিডনি আমাদের শরীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। কিডনি নষ্ট হলে বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই কিডনি সুস্থ রাখার জন্য প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

কিডনি নষ্টের প্রতিরোধে আপনি যেসব পদক্ষেপ নিতে পারেন:

১. ডায়াবেটিস এবং উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখুন: ডায়াবেটিস এবং উচ্চ রক্তচাপ কিডনি নষ্টের দুটি প্রধান কারণ। তাই নিয়মিত রক্তে শর্করার মাত্রা এবং রক্তচাপ পরীক্ষা করুন এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করুন।

২. স্বাস্থ্যকর খাবার খান:

  • ফল, শাকসবজি, এবং গোটা শস্য বেশি খান।
  • চর্বিযুক্ত খাবার, লবণ, এবং চিনিযুক্ত পানীয় কম খান।
  • প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন।

৩. নিয়মিত ব্যায়াম করুন:

  • প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট ব্যায়াম করুন।
  • হাঁটা, দৌড়ানো, সাঁতার কাটা, বা সাইকেল চালানোর মতো অ্যারোবিক ব্যায়াম করুন।

৪. ধূমপান ত্যাগ করুন: ধূমপান কিডনির ক্ষতি করতে পারে। তাই ধূমপান ত্যাগ করা গুরুত্বপূর্ণ।

৫. ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন: অতিরিক্ত ওজন কিডনির উপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে। তাই স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ।

৬. নিয়মিত ডাক্তারের সাথে দেখা করুন:

  • নিয়মিত রক্তচাপ, রক্তে শর্করার মাত্রা, এবং কিডনি ফাংশন পরীক্ষা করুন।
  • কিডনির কোনো সমস্যা থাকলে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা করুন।

৭. ওষুধের অপব্যবহার এড়িয়ে চলুন: কিছু ওষুধ কিডনির ক্ষতি করতে পারে। তাই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোনো ওষুধ সেবন করা উচিত নয়।

৮. পর্যাপ্ত ঘুমান: পর্যাপ্ত ঘুমানো শরীরের সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তাই প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করুন।

৯. মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখুন: মানসিক চাপ উচ্চ রক্তচাপের কারণ হতে পারে, যা কিডনির ক্ষতি করতে পারে। তাই মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা গুরুত্বপূর্ণ।

১০. নিয়মিত হাত ধোয়ার অভ্যাস করুন: নিয়মিত হাত ধোয়ার অভ্যাস সংক্রমণ প্রতিরোধে সাহায্য করে।

কিডনি নষ্ট হলে দ্রুত চিকিৎসা গ্রহণ করা গুরুত্বপূর্ণ।

**আপনার যদি কিডনি রোগের ঝুঁকি থাকে বা কিডনি রোগের কোনো লক্ষণ দেখা দেয়, তাহলে দ

পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “কিডনি নষ্ট হলে কি কি সমস্যা হয় । কিডনি নষ্টের প্রতিরোধ”

Your email address will not be published. Required fields are marked *