পরিসংখ্যান কাকে বলে

পরিসংখ্যান কাকে বলে জেনে নিন

অনলাইন শপ www.Gazivai.com ( গাজী ভাই ডট কম) এর পক্ষ থেকে আজকের আর্টিকেলটিতে আমাদের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হলো পরিসংখ্যান কাকে বলে জেনে নিন পরিসংখ্যান। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জানবো পরিসংখ্যান কি,পরিসংখ্যান কাকে বলে জেনে নিন ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করবো।

আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জানবো পরিসংখ্যান কাকে বলে, পরিসংখ্যান কাকে বলে গণিত, সামাজিক পরিসংখ্যান কাকে বলে, ব্যবসায় পরিসংখ্যান কাকে বলে,পরিসংখ্যান বহুভূজ কাকে বলে,শিক্ষামূলক পরিসংখ্যান কাকে বলে,পরিসংখ্যান উপাত্ত কাকে বলে ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করব।

আমাদের www.gazivai.com ওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় সকল পণ্য কেনাকাটা করুন। সবথেকে কম দামে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন www.gazivai.com

পরিসংখ্যান কাকে বলে

পরিসংখ্যান বা রাশিবিজ্ঞান (ইংরেজি ভাষায়: Statistics) এক ধরনের গাণিতিক বিজ্ঞান যা মূলত উপাত্ত সংগ্রহ, বিশ্লেষণ, ব্যাখ্যা ও উপাত্ত সহজে পরিবেশন নিয়ে কাজ করে।বিজ্ঞান ও সামাজিক বিজ্ঞান, মানবিক এবং আরো নানা শাখায় পরিসংখ্যানের ব্যবহার রয়েছে।

পরিসংখ্যান কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ  লম্বা হওয়ার ঔষধ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

উপাত্ত বিশ্লেষন করে তা থেকে তথ্যসমৃদ্ধ সিদ্ধান্ত গ্রহণে পরিসংখ্যানের ভূমিকা অপরিহার্য। যে কোনো ধরনের গবেষণার জন্য পরিসংখ্যান এর মৌলিক জ্ঞান থাকা আবশ্যক। তবে জ্ঞাত বা অজ্ঞাতসারে পরিসংখ্যানের অপব্যবহারও হয়ে থাকে।

যারা পরিসংখ্যানের চর্চা করেন তাদেরকে সাধারনভাবে পরিসংখ্যানবিদ বলা হয়। পরিসংখ্যানের সমস্যা গুলো সাধারনত কোন নির্দিষ্ট গোষ্ঠী বা সমষ্টি নিয়ে আবর্তিত হয়। তথ্যের প্রাপ্যতা বা ব্যবস্থাপনা যোগ্যতার ওপর ভিত্তি করে সেই সমষ্টির প্রত্যেককে নিয়ে অথবা তার একটা অংশকে নিয়ে কোন চয়ন পদ্ধতিতে বিশ্লেষন করা হয়।

 যে রাষ্ট্রের কাজ পরিচালনা থেকেই পরিসংখ্যানের উৎপত্তি হয়েছে । রাষ্ট্রের বিভিন্ন তথ্য যেমন – লোকসংখ্যা, রাজ্যবসের পরিমাণ, জন্মমৃত্যু প্রভৃতি হিসাবের জন্য এটি ব্যবহৃত হত।

পরিসংখ্যান কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ লিংগ মোটা বড় করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

পরিসংখ্যান কাকে বলে গণিত

বাংলায় ইংরেজি ‘Statistics’ শব্দের প্রধানত দুইটি পরিভাষা রয়েছে। ভারতে পরিসংখ্যানের জনক বলে খ্যাত প্রশান্ত চন্দ্র মহলানবিশ ইংরেজি ‘Statistics’ এর বাংলা করেন ‘রাশিবিজ্ঞান’।

অন্যদিকে বাংলাদেশে পরিসংখ্যানের জনক কাজী মোতাহার হোসেন ইংরেজি ‘Statistics’ এর পরিভাষা হিসেবে বাংলায় ‘পরিসংখ্যান’ নামে একটি নতুন শব্দ সৃষ্টি করেন। ২০১০ সালে প্রকাশিত তালিকায় আন্তর্জাতিক পরিসংখ্যান সংস্থা ‘পরিসংখ্যান’ শব্দটিকে স্বীকৃতি দিয়েছে।

পরিসংখ্যানের বৈশিষ্ট্য

  • পরিসংখ্যানে সংখ্যাসূচক প্রকাশ আবশ্যক।
  • পরিসংখ্যানে হচ্ছে তথ্যের সমষ্টি।
  • পরিসংখ্যানের অনুসন্ধান কোন একটি নির্দিষ্ট ক্ষেত্রের সাথে সম্পর্কিত হতে হবে।
  • পরিসংখ্যান তথ্য বহুবিধ কারণ দ্বারা প্রভাবিত হয়।
  • পরিসংখ্যান তথ্য সু-শৃঙ্খলভাবে সংগ্রহ করতে হবে।
  • পরিসংখ্যান তুলনাযোগ্য ও সমজাতীয় হতে হবে।
  • পরিসংখ্যান প্রাক্কলনে যুক্তি-সঙ্গত ও পরিমাণে সঠিকতা বজায় রাখার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।

সামাজিক পরিসংখ্যান কাকে বলে

পরিসংখ্যান হচ্ছে একটি সংখ্যা বিষয়ক বিজ্ঞান। আর পরিসংখ্যানকে ইংলিশে Statistics বলে। পরিসংখ্যান শব্দটি উৎপত্তি হয়েছে ইতালিও শব্দ Statista বা ল্যাটিন শব্দ Status থেকে। Statista শব্দের অর্থ হচ্ছে রাষ্ট্র বিষয়ক কার্যকলাপ এবং Status শব্দের অর্থ হচ্ছে রাষ্ট্র।

আরো পড়ুনঃ লিংগ মোটা বড় করার টাইটান জেল কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ লিংগ মোটা বড় করার ম্যাক্সম্যান জেল কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ওয়ান টাইম সেক্স টেবলেট সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ সুলতানি পাওয়ার – ভেজষ শক্তিতে পুরুষত্ব বাড়ান  ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম – ওজন কমানোর ভেজষ ঔষধ – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ যোয়ানী শক্তি পাউডার – ভেজষ শক্তিতে পুরুষত্ব বাড়ান – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ শিমুল মূল– ভেজষ শক্তিতে পুরুষত্ব বাড়ান – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ভাজা মশলা মিশ্রিত কাজুবাদাম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

সুতরাং পরিসংখ্যান বিষয়টি ভাব হচ্ছে রাষ্ট্র বিষয়ক পরিচালনার কাজে যে জ্ঞান বিজ্ঞানের উত্তরণের সাথে সাথে যে ক্ষেত্র এবং কলাকৌশল প্রবণতা বৃদ্ধি পায়.প্রাথমিকভাবে যেকোনো সংখ্যা ভিত্তিক  তথ্যকে অনুসন্ধানের মাধ্যমে লিপিবদ্ধ করে সে সম্পর্কে তথ্য তৈরি করাই হচ্ছে পরিসংখ্যান। যদি অন্যভাবে বলা যায় তাহলে সংখ্যাভিত্তিক উপাত্ত সংগ্রহ, বিশ্লেষণ এবং ব্যাখ্যা দানের বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি হচ্ছে পরিসংখ্যান।

প্রাচীণ কালে পরিসংখ্যানের ব্যবহার কেবলমাত্র রাষ্ট্রীয় কার্যাদি পরিচালনার মধ্যে সীমিত থাকলেও বর্তমানে এর ব্যবহার মানব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে বিস্তৃত। মানুষের উদ্ভাবনী শক্তি পরিসংখ্যানের বিভিন্ন কলা- কৌশলকে অর্থনৈতিক , রাজনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে বহুল ব্যবহারের দ্বার উন্মোচন করেছে।

আরও পড়ুন:  সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ

আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত

আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ

আরও পড়ুন: মাথা ব্যথার ১০ টি ঔষধের নামের তালিকা

আরও পড়ুন: বড় ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা ? বড় ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস

আরও পড়ুন: লিংগ মোটা করার উপায়

ব্যবসায় পরিসংখ্যান কাকে বলে

পরিসংখ্যান এর সাহায্যে সংখ্যা বিশ্লেষণ করে যেকোনো বিষয় বা ঘটনার তথ্য উদঘাটন করা যায়। আর পরিসংখ্যান এর মূল প্রতিপাদ্য হচ্ছে অনিশ্চিত কোন বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ, নীতি ও পদ্ধতি প্রণয়ন করা অথবা কোন পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য গবেষণা করা।

পরিসংখ্যান সব সময় বিপুল পরিমাণ তথ্য কে সংক্ষেপে সহজভাবে উপস্থাপন করে থাকে এবং একাধিক বৈশিষ্ট্যের বাজে তুলনা  করে এর কাজে সহযোগিতা করে থাকে। সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং বাণিজ্যিক পরিসংখ্যানে আমদানি-রপ্তানি, উৎপাদন, মজুরি, আদমশুমারি, কৃষি শুমারি, জনসংখ্যা প্রভৃতি বিষয়ে আলোচনা  করে পরিসংখ্যান ব্যবহার করে এর ফলাফল নির্ধারণ করা হয়।

এছাড়াও রাষ্ট্রের বিভিন্ন কার্যের পরিসংখ্যান ব্যবহার করা হয়। আর পরিসংখ্যান ব্যবহার করার কারণ হচ্ছে রাষ্ট্রের আয় ব্যয়, জনশক্তি, বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে ব্যাংক, বীমা, শিল্পের অবস্থান নির্ধারণ করা হয়। তব পরিসংখ্যান এর মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে যে কোন বিষয়ের অতীত অভিজ্ঞতা ও তথ্যভিত্তিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় সূত্র ব্যবহার করে বর্তমান অবস্থা এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা প্রণয়ন করা।

পরিসংখ্যান বহুভূজ কাকে বলে

শুধুমাত্র একটি সংখ্যার যে ফলাফল বের হয় সেই সংখ্যাকে পরিসংখ্যান নামে অভিহিত করা যাবে না। কারণ একের অধিক সংখ্যার বিশ্লেষণের মাধ্যমে যে ফলাফল বের করা হয় তাকে পরিসংখ্যান নামে অভিহিত করা হয়। পরিসংখ্যান  এর প্রতিটি উপাত্তকে সংখ্যা দ্বারা প্রকাশ করা হয়।

পরিসংখ্যানগত অনুসন্ধানের মাধ্যমে উপাত্ত সংগ্রহ করে সেই অর্থের পরিমাপ, পর্যবেক্ষণ এবং প্রয়োজন হয়। আর সেই উপজাতীয় বিভ্রান্তি না হওয়া এবং যথাযথ এবং স্পষ্ট ভাবে নির্ণয় করতে হয়। তবে গণনার একক তথ্য সংগ্রহের ভিত্তিস্বরূপ।কারণ না থাকলে তথ্যের তুলনামূলক বিচার বিশ্লেষণ করা যায় না।  

সুতরাং পরিসংখ্যান এর প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে একের অধিক বিপুল পরিমাণে সংখ্যা সংগ্রহ করা, বিশ্লেষণ করা, প্রয়োগ করা এবং সর্বশেষে ফলাফল প্রণয়ন করাকে বুঝায়।

সংখ্যাভিত্তিক যেকোনো তথ্যকেই পরিসংখ্যান বলা হয়। আরে সকল তথ্য নির্দেশক সংখ্যাগুলোকে পরিসংখ্যান উপাত্ত বলা হয়।সাধারণত সংখ্যার মাধ্যমে প্রকাশিত সকল তথ্যকে পরিসংখ্যান এবং পরিসংখ্যানের উপাত্ত হিসেবে গণ্য করা হয়। 

শিক্ষামূলক পরিসংখ্যান কাকে বলে

পরিসংখ্যান বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হয় আর সে সকল কার্যক্রম মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু কার্যক্ষেত্র নিম্নে দেয়া হয়েছে।  মূলত পরিসংখ্যান বিভিন্ন কলাকৌশল এর অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক কাজে ব্যবহার করা হয়। 

  • রাষ্ট্রীয় প্রশাসন ক্ষেত্রে।
  • মানব কল্যাণ পরিসংখ্যান।
  • পূর্বাভাস প্রদান।
  • প্রাতিষ্ঠানিক নীতি নির্ধারণ।
  • ব্যবসা-বাণিজ্য।
  • অর্থনৈতিক গবেষণা।
  • রাজনৈতিক গবেষণা।
  • সামাজিক গবেষণা।
  • বিজ্ঞানের অন্যান্য শাখা।
  • রাষ্ট্রীয় কার্য পরিচালনার ক্ষেত্রে।
  • অতীত অভিজ্ঞতা সংরক্ষণে।
  • বিভিন্ন নীতি মালা নির্ধারণে।
  • জাতীয় পরিকল্পনা গ্রহণ ও মূল্যায়ন।
  • রাষ্ট্রীয় আইন প্রণয়নে।
  • জনগণের অধিকার রক্ষার্থে।
  • শিক্ষা কার্যে।
  • প্রাতিষ্ঠানিক কার্যে।
  • রেমিটেন্স নির্ধারনে।

পরিসংখ্যান হচ্ছে সেই বিজ্ঞান যা গাণিতিক উপাত্ত সংগ্রহ, শ্রেণীবদ্ধকরণ, উপস্থাপন, তুলনাকরণ এবং ব্যাখ্যাদানের পদ্ধতি নিয়ে কাজ করে যেন অনুসন্ধানকার্য সঠিক দিক নির্দেশনা পায়।’ আবার কেউ কেউ বলেন, ‘পরিসংখ্যান হচ্ছে সেই বিজ্ঞান যা গাণিতিক উপাত্ত থেকে সত্য ঘটনাকে জানতে সহায়তা করে।’ প্রশ্ন : পরিসংখ্যানের অর্থ ব্যাখ্যা করো।

উত্তর : পরিসংখ্যানের ‘পরি’ অংশটি এসেছে পরিমাপ থেকে এবং ‘সংখ্যা’ অংশটি এসেছে সংখ্যা থেকে। এ দুইয়ের সংমিশ্রণে সৃষ্ট ‘পরিসংখ্যা’ এর সঙ্গে বিখ্যাত পরিসংখ্যানবিদ মহালিনিবাস ‘ন’ যুক্ত করে পরিসংখ্যান শব্দটি উদ্ভাবন করেন।

অর্থাৎ পরিসংখ্যান বলতে সংখ্যাত্মক তথ্যের পরিমাপ ও ব্যাখ্যা বিশ্লেষণকে বোঝায়। অন্যদিকে ইংরেজি পরিভাষা Statistics শব্দটি ল্যাটিন শব্দ Status ও ইতালীয় শব্দ Statista থেকে উদ্ভূত যার উভয়েরই অর্থ রাজনৈতিক দেশ। অর্থাৎ রাজ্য পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় গাণিতিক উপাত্তের সংগ্রহ ও ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ থেকেই পরিসংখ্যানের জন্ম। এ জন্য অনেকে একে রাজাদের বিজ্ঞান (Political Arithmatic) হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।

পরিসংখ্যান উপাত্ত কাকে বলে

পরিসংখ্যান উপাত্ত প্রধানত দুই প্রকার। যেমনঃ 

  • প্রাথমিক উপাত্ত বা প্রত্যক্ষ উপাত্ত।
  • মাধ্যমিক উপাত্ত বা পরোক্ষ উপাত্ত।

প্রাথমিক উপাত্ত বা প্রত্যক্ষ উপাত্ত:

যেকোনো উৎস হতে সরাসরি ভাবে যে উপাত্ত সংগ্রহ করা হয় সে উপাত্তকে প্রাথমিক উপাত্ত বা প্রত্যক্ষ উপাত্ত বলা হয়।

প্রাথমিক উপাত্তের সব সময় নির্ভরযোগ্যতা বেশি থাকে। তার কারণ হচ্ছে প্রাথমিক উপাত্ত উপর নির্ভর করে চূড়ান্ত পাওয়ার জন্য বিশ্লেষণ করে ফলাফল দেয়া হয়।

যেমনঃ কোন প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীদের  বেতন তালিকা তৈরি করা হচ্ছে প্রাথমিক উপাত্ত।

মাধ্যমিক উপাত্ত বা পরোক্ষ উপাত্ত:

যেকোনো উৎস হতে সরাসরিভাবে উপাত্ত সংগ্রহ না করে মাধ্যম ব্যবহার করে যে উপাত্ত সংগ্রহ করা হয় সে উপাত্তকে মাধ্যমিক উপাত্ত বা পরোক্ষ উপাত্ত বলা হয়। 

তবে মাধ্যমিক উপাত্তের নির্ভরযোগ্যতা থাকে না। কারণ মাধ্যমিক উপাত্ত সংগ্রহ করেন না।  মাধ্যমিক তথ্যের উপর নির্ভর করে চূড়ান্ত ফলাফল নির্ণয় করা হয় তবে সেই ফলাফল প্রাথমিক উপাত্ত এতটা নির্ভরযোগ্যতা হয় না। 

যেমনঃ একের অধিক প্রতিষ্ঠান কর্মচারীদের বেতন তালিকা তৈরি করা প্রয়োজন। কিন্তু সেই সকল একাধিক প্রতিষ্ঠান কর্মচারীদের বেতন তালিকা তৈরি করার জন্য মাধ্যম ব্যবহার করতে হবে। নতুবা পাওয়া কঠিন হয়ে পড়বে। আর এভাবে তথ্য সংগ্রহ করাকে মাধ্যমিক উপাত্ত বা পরোক্ষ উপাত্ত বলা হয়। 

পরিসংখ্যান এর শাখা

  • গড়।
  • মধ্যক।
  • প্রচুরক।
  • অজিবরেখা।
  • গণসংখ্যা।
  • বহুভুজ।
  • আয়তলেখ।

আমাদের আর্টিকেল সম্বন্ধে কারো কোন অভিযোগ বা পরামর্শ থাকলে নিচে কমেন্ট করে জানাতে পারেন ।আপনার কথা আমরা সাদরে গ্রহণ করব।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *