সূরা ফালাক বাংলা উচ্চারণ সহ

সূরা ফালাক বাংলা উচ্চারণ সহ । সূরা ফালাক বাংলা উচ্চারণ সহ ছবি । সূরা ফালাক বাংলা উচ্চারণ সহ । সূরা ফালাক বাংলা অনুবাদ সহ

সূরা ফালাক বাংলা উচ্চারণ সহ , সূরা ফালাক বাংলা উচ্চারণ সহ ছবি ,সূরা ফালাক বাংলা উচ্চারণ ও অর্থ , সূরা ফালাক বাংলা অর্থসহ , সূরা ফালাক বাংলা অনুবাদ সহ , সূরা ফালাক বাংলা উচ্চারণ সহ

সূরা আল- ফালাক কোরআন মাজিদের ১১৩ নম্বার সূরা । এই সূরার মোট আয়াত সংখ্যা ৫ টি । সূরা আল- ফালাক এর বাংলা অর্থ- নিশিভোর । সূরা আল- ফালাক মাক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে ।

সূরা ফালাক বাংলা উচ্চারণ সহ

নীচে সূরা আল– ফালাক এর আরবী, বাংলা উচ্চারণ ও অনুবাদ দেওয়া হয়েছে । ও এর সঙ্গে সূরা আল- ফালাক এর আরবী, বাংলা উচ্চারণ ও অনুবাদ সহ PDF Download করার লিংক দেওয়া আছে ।
সূরা ফালাক বাংলা উচ্চারণ ও অর্থ সহ ।

সূরা ফালাক এর আরবী উচ্চারণ ।
সূরা ফালাকের ৫ টি আয়াতের আরবী উচ্চারণ দেওয়া হয়েছে ।
قُلْ أَعُوذُ بِرَبِّ ٱلْفَلَقِ
مِن شَرِّ مَا خَلَقَ
وَمِن شَرِّ غَاسِقٍ إِذَا وَقَبَ
وَمِن شَرِّ ٱلنَّفَّٰثَٰتِ فِى ٱلْعُقَدِ
وَمِن شَرِّ حَاسِدٍ إِذَا حَسَدَ

সূরা ফালাক এর বাংলা উচ্চারণ ।
সূরা ফালাকের ৫ টি আয়াতের বাংলা উচ্চারণ দেওয়া হয়েছে ।

১) কুল আ‘ঊযুবিরাব্বিল ফালাক
২) মিন শাররি মা- খালাক ।
৩) ওয়া মিন শাররি গা- ছিকিন ইযা- ওয়াকাব ।
৪) ওয়া মিন শাররিন নাফফা- ছা- তি ফিল ‘ উকাদ ।
৫) ওয়া মিন শাররি হা- ছিদিন ইযা– হাছাদ ।

সূরা ফালাক এর বাংলা অর্থ ।
সূরা ফালাকের ৫ টি আয়াতের বাংলা অর্থ দেওয়া হয়েছে ।

১) বলুন, আমি আশ্রয় গ্রহণ করছি প্রভাতের পালনকর্তার,
) তিনি যা সৃষ্টি করেছেন, তার অনিষ্ট থেকে,
৩) অন্ধকার রাত্রির অনিষ্ট থেকে, যখন তা সমাগত হয়,
) গ্রন্থিতে ফুঁৎকার দিয়ে জাদুকারিনীদের অনিষ্ট থেকে
৫) এবং হিংসুকের অনিষ্ট থেকে যখন সে হিংসা করে ।

সূরা ফালাক বাংলা উচ্চারণ সহ

সূরা ফালাক বাংলা অনুবাদ সহ

সূরা আল- ফালাক এর আরবী, বাংলা উচ্চারণ ও অনুবাদ ডাউনলোড করার জন্য নীচে লিংক দেওয়া হয়েছে । ওখান থেকে অতি সহজে সূরা আল- ফালাক এর আরবী, বাংলা উচ্চারণ ও অনুবাদ সহ PDF Download করতে পারবেন ।
সূরা ফালাক এর সংক্ষেপে বাংলা অনুবাদ ও তাফসীর দেওয়া হয়েছে ।

তাফসীরে সালাবীতে হযরত ইবনে আব্বাস( রাঃ) ও হযরত আয়েশা( রাঃ) হতে বর্ণিত আছে যে, ইয়াহূদীদের একটা ছেলে রাসূলুল্লাহ( সঃ)- এর খিদমত করতো । ঐ ছেলেটিকে ফুসলিয়ে ইয়াহুদীরা রাসূলুল্লাহর( সঃ) কয়েকটি চুল এবং তাঁর চুল আঁচড়াবার চিরুনীর কয়েকটি দাঁত হস্তগত করে । তারপর তারা ওগুলোতে যাদু করে । এ কাজে সবচেয়ে বেশী সচেষ্ট ছিল লুবাইদ ইবনে আসাম ।

সূরা ফালাক বাংলা উচ্চারণ সহ অর্থ

এরপর যাদুর গ্রন্থি বা সুরাইক যারওয়ান নামক কূপে স্থাপন করে । অতঃপর রাসূলুল্লাহ( সঃ) অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং তার স্ত্রীদের কাছে গমন না করেও তাঁর মনে হতো যে তিনি তাদের কাছে গমন করেছেন । এইমন ভুলো অবস্থা দূরীকরণের জন্যে রাসূলুল্লাহ( সঃ) সচেষ্ট ছিলেন, কিন্তু এরকম অবস্থা হওয়ার কারণ তাঁর জানা ছিল না । ছয় মাস পর্যন্ত ঐ একই অবস্থা চলতে থাকে ।

তারপর উপরোল্লিখিত ঘটনা ঘটে । দুজন ফেরেশতা এসে কথােপকথনের মাধ্যমে রাসূলুল্লাহ( সঃ) কে প্রকৃত অবস্থা সম্পর্কে সচেতন করেন । রাসূলুল্লাহ( সঃ) তখন হযরত আলী( রাঃ), হযরত যুবায়ের( রাঃ) এবং হযরত আম্মার( রাঃ) কে পাঠিয়ে কূপ থেকে যাদুর গ্রন্থিগুলো বের করিয়ে আনেন । ঐ যাদুকৃত জিনিষগুলোর মধ্যে একটি ধনুকের রঞ্জু ছিল, তাতে ছিল বারোটি গ্রন্থি বা গেরো । প্রত্যেক গেরোতে একটি করে সূচ বিদ্ধ করে দেয়া হয়েছিল ।

সূরা ফালাক বাংলা উচ্চারণ সহ
সূরা ফালাক বাংলা উচ্চারণ

সূরা ফালাক বাংলা উচ্চারণ সহ ছবি

তারপর আল্লাহতা’আলা এ সূরা দু’টি অবতীর্ণ করেন । রাসূলুল্লাহ( সঃ) এ সূরা দু’টির এক একটি আয়াত পাঠ করছিলেন আর ঐ গ্রন্থিসমূহ একটি একটি করে আপনা আপনি খুলে যাচ্ছিল । সূরাদু’টি পূর্ণ হওয়ার সাথে সাথে সমস্ত গেরোই খুলে যায় এবং রাসূলুল্লাহ( সঃ) সম্পূর্ণরূপে সুস্থ হয়ে ওঠেন । এদিকে হযরত জিবরাঈল( আঃ) উপরোল্লিখিতদু’আ পাঠ করেন ।

সাহাবীগণ রাসূলুল্লাহ( সঃ) কে বলেনঃ “ হে আল্লাহর রাসূল( সঃ)! আমরা কি ঐ নরাধমকে ধরে হত্যা করে ফেলবো রাসূলুল্লাহ( সঃ) উত্তরে বললেনঃ “ না, আল্লাহ তাবারাকা ওয়াতা’আলা আমাকে আরোগ্য দান করেছেন । আমি মানুষের মধ্যে অনিষ্ট ও বিবাদ ফাসাদ সৃষ্টি করতে চাই না । ” এ বর্ণনায় গারাবাত ও নাকারাত রয়েছে । এ সব ব্যাপারে আল্লাহতা’আলাই সবচেয়ে ভাল জানেন ।

sura bakara ses 2 ayat

sura bakara ses 2 ayat bangla । sura bakara ses 2 ayat bangla pic

sura bakara ses 2 ayat bangla , sura bakara ses 2 ayat bangla pic , sura bakara ses 2 ayat bangla ortho , sura bakara ses 2 ayat bangla uccharon , sura bakara ses 2 ayat bangla fojilot , sura bakara ses 2 ayat bangla translation , sura bakara ses 2 ayat bangla meaning ,sura bakara ses 2 ayat bangla pdf ,

সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াত আরবী উচ্চারণ ।
ءَامَنَ ٱلرَّسُولُ بِمَآ أُنزِلَ إِلَيْهِ مِن رَّبِّهِۦ وَٱلْمُؤْمِنُونَ كُلٌّ ءَامَنَ بِٱللَّهِ وَمَلَٰٓئِكَتِهِۦ وَكُتُبِهِۦ وَرُسُلِهِۦ لَا نُفَرِّقُ بَيْنَ أَحَدٍ مِّن رُّسُلِهِۦ وَقَالُوا۟ سَمِعْنَا وَأَطَعْنَا غُفْرَانَكَ رَبَّنَا وَإِلَيْكَ ٱلْمَصِيرُ

لَا يُكَلِّفُ ٱللَّهُ نَفْسًا إِلَّا وُسْعَهَا لَهَا مَا كَسَبَتْ وَعَلَيْهَا مَا ٱكْتَسَبَتْ رَبَّنَا لَا تُؤَاخِذْنَآ إِن نَّسِينَآ أَوْ أَخْطَأْنَا رَبَّنَا وَلَا تَحْمِلْ عَلَيْنَآ إِصْرًا كَمَا حَمَلْتَهُۥ عَلَى ٱلَّذِينَ مِن قَبْلِنَا رَبَّنَا وَلَا تُحَمِّلْنَا مَا لَا طَاقَةَ لَنَا بِهِۦ وَٱعْفُ عَنَّا وَٱغْفِرْ لَنَا وَٱرْحَمْنَآ أَنتَ مَوْلَىٰنَا فَٱنصُرْنَا عَلَى ٱلْقَوْمِ ٱلْكَٰفِرِينَ

sura bakara ses 2 ayat

সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াত বাংলা উচ্চারণ ।
আ- মানাররাছূলু বিমাউনঝিলা ইলাইহি মির রাব্বিহী ওয়াল মু’মিনূনা কুল্লুন আ- মানা বিল্লাহি ওয়া মালাইকাতিহী ওয়া কুতুবিহী ওয়া রুছুলিহী লা- নুফাররিকুবাইনা আহাদিম মির রুছুলিহী ওয়া কা- লূ ছামি‘না ওয়াআতা‘না গুফরা- নাকা রাব্বানা- ওয়া ইলাইকাল মাসীর ।

লা- ইউকালিলফুল্লা- হু নাফছান ইল্লা- উছ‘আহা- লাহা- মা কাছাবাত ওয়া ‘ আলাইহা- মাকতাছাবাত রাব্বানা- লা- তুআ- খিযনা ইন নাছীনা- আও আখতা’না- রাব্বানা ওয়ালা- তাহমিল ‘ আলাইনা- ইসরান কামা- হামালতাহূ আলাল্লাযীনা মিন কাবলিনা- রাব্বানা- ওয়ালা তুহাম্মিলনা- মা- লা- তা- কাতা লানা- বিহী ওয়া‘ফু‘আন্না- ওয়াগফিরলানা- ওয়ারহামনা- আনতা মাওলা- না- ফানসুরনা- ‘ আলাল কাওমিল কা- ফিরীন ।
সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াত বাংলা অর্থ ।
সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াতের অর্থ দেওয়া হয়েছে ।

sura bakara ses 2 ayat bangla

sura bakara ses 2 ayat bangla

রসূল বিশ্বাস রাখেন ঐ সমস্ত বিষয় সম্পর্কে যা তাঁর পালনকর্তার পক্ষ থেকে তাঁর কাছে অবতীর্ণ হয়েছে এবং মুসলমানরাও সবাই বিশ্বাস রাখে আল্লাহর প্রতি, তাঁর ফেরেশতাদের প্রতি, তাঁর গ্রন্থসমুহের প্রতি এবং তাঁর পয়গম্বরগণের প্রতি । তারা বলে আমরা তাঁর পয়গম্বরদের মধ্যে কোন তারতম্য করিনা । তারা বলে, আমরা শুনেছি এবং কবুল করেছি । আমরা তোমার ক্ষমা চাই, হে আমাদের পালনকর্তা । তোমারই দিকে প্রত্যাবর্তন করতে হবে ।

sura bakara ses 2 ayat bangla ortho

আল্লাহ কাউকে তার সাধ্যাতীত কোন কাজের ভার দেন না, সে তাই পায় যা সে উপার্জন করে এবং তাই তার উপর বর্তায় যা সে করে । হে আমাদের পালনকর্তা, যদি আমরা ভুলে যাই কিংবা ভুল করি, তবে আমাদেরকে অপরাধী করো না । হে আমাদের পালনকর্তা! এবং আমাদের উপর এমন দায়িত্ব অর্পণ করো না, যেমন আমাদের পূর্ববর্তীদের উপর অর্পণ করেছ, হে আমাদের প্রভূ! এবং আমাদের দ্বারা ঐ বোঝা বহন করিও না, যা বহন করার শক্তি আমাদের নাই । আমাদের পাপ মোচন কর । আমাদেরকে ক্ষমা কর এবং আমাদের প্রতি দয়া কর । তুমিই আমাদের প্রভু । সুতরাং কাফের সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে আমাদের কে সাহায্যে কর ।

sura bakara ses 2 ayat bangla pic

সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াত এর আরবী, বাংলা উচ্চারণ ও অনুবাদ ডাউনলোড করার জন্য নীচে লিংক দেওয়া হয়েছে । ওখান থেকে অতি সহজে সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াত এর আরবী, বাংলা উচ্চারণ ও অনুবাদ সহ PDF Download করতে পারবেন ।

sura bakara ses 2 ayat bangla uccharon

সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াত এর তাফসীর ও অনুবাদ ।
এই আয়াতদু’টির ফযীলতের বহু হাদীস রয়েছে । সহীহ বুখারী শরীফের মধ্যে রয়েছে, রাসূলুল্লাহ( সঃ) বলেছেনঃ “ যে ব্যক্তি আয়াতদু’টি রাত্রে পাঠ করবে তার জন্যে এদু’টোই যথেষ্ট । মুসনাদ- ই- আহমাদের মধ্যে রয়েছে, রাসূলুল্লাহ( সঃ) বলেছেনঃ “ সূরা- ই- বাকারার শেষের আয়াতদু’টি আমাকে আরশের নীচের ভাণ্ডার হতে দেয়া হয়েছে । আমার পূর্বে কোন নবীকে এদু’টো দেয়া হয়নি ।

sura bakara ses 2 ayat bangla fojilot

সহীহ মুসলিম শরীফে রয়েছে যে, যখন রাসুলুল্লাহ( সঃ)- কে । মিরাজে নিয়ে যাওয়া হয় এবং তিনি সপ্তম আকাশে অবস্থিত সিদরাতুল মুনতাহায় পৌছেন, যে জিনিস আকাশের দিকে উঠে যায় তা এই স্থান পর্যন্ত পৌছে থাকে ও এখান হতেই নিয়ে নেয়া হয় এবং যে জিনিস উপর থেকে নেমে আসে ওটাও এখন পর্যন্তই পৌছে থাকে । অতঃপর এখান হতেই নিয়ে নেয়া হয় ।
ঐ স্থানটিকে সোনার ফড়িং ঢেকে রেখেছিল । তথায় রাসূলুল্লাহ( সঃ)- কে তিনটি জিনিস দেয়া হয়-( ১) পাঁচ ওয়াক্ত নামায ।( ২) সুরা- ই- বাকারার শেষ আয়াতগুলো এবং( ৩) একত্ববাদীদের সমস্ত পাপের ক্ষমা । মুসনাদ- ই- আহমাদের মধ্যে রয়েছে, রাসূলুল্লাহ( সঃ) হযরত উকবা বিন আমির( রাঃ)- কে বলেনঃ সূরা- ই- বাকারার এই আয়াত দু’টি পাঠ করতে থাকবে ।

sura al bakara ses 2 ayat bangla

sura bakara ses 2 ayat bangla translation

আমাকে এ দুটো আরশের নীচের ধনভাণ্ডার হতে দেয়া হয়েছে । তাফসীর- ই- ইবনে মিরদুওয়াই গ্রন্থেই রয়েছে, রাসূলুল্লাহ( সঃ) বলেছেনঃ ‘ আমাদেরকে লোকদের উপর তিনটি ফযীলত দেয়া হয়েছে । সূরা- ই- বাকারার শেষের আয়াতগুলো আরশের নীচের ভাণ্ডার হতে দেয়া হয়েছে । এ দুটো আমার পূর্বে আর কাউকেও দেয়া হয়নি । এবং আমার পরেও আর কাউকেও দেয়া হবে ।
‘ ইবনে মিরদুওয়াই( রঃ)- এর গ্রন্থে রয়েছে যে, হযরত আলী( রাঃ) বলেনঃ ‘ আমার জানা নেই যে, ইসলাম সম্বন্ধে জ্ঞান রয়েছে এরূপ লোকেদের মধ্যে কেউ আয়াতুল কুরসী এবং সুরা- ই- বাকারার শেষ আয়াতদু’টি না পড়েই শুয়ে যায় । এটা এমন একটি ধনভাণ্ডার যা তোমাদের নবী( সঃ)- কে আরশের নীচের ধনভাণ্ডার হতে দেয়া হয়েছে ।’

sura bakara ses 2 ayat bangla meaning

জামে তিরমিযী শরীফে একটি হাদীস রয়েছে, রাসূলুল্লাহ( সঃ) বলেছেনঃ “ আল্লাহতা’আলা আকাশ ও পৃথিবী সৃষ্টি করারদু’হাজার বছর পূর্বে একটি কিতাব লিখেছিলেন । যার মধ্যেদু’টি আয়াত অবতীর্ণ করে সূরা- ই- বাকারা শেষ করেন । যেই বাড়ীতে তিন রাত্রি পর্যন্ত এই আয়াত দু’টি পাঠ করা হবে শয়তান সেই বাড়ীর নিকটেও যেতে পারবে না । ইমাম তিরমিযী( রঃ) এই হাদীসটিকে গরীব বলেছেন ।

কিন্তু হাকীম স্বীয় গ্রন্থ মুসতাদরাকের মধ্যে হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন । ইবনে মিরদুওয়াই( রঃ)- এর গ্রন্থে রয়েছে যে, রাসূলুল্লাহ( সঃ) যখন সূরা- ই- বাকারার শেষ আয়াতগুলো এবং আয়াতুল কুরসী পাঠ করতেন তখন তিনি হেসে উঠে বলতেনঃ ‘ এইদু’টো রহমানের( আল্লাহর) আরশের নীচের ধন ভাণ্ডার । যখন তিনি( আরবি) অর্থাৎ যে ব্যক্তি খারাপ কাজ করবে তাকে তার প্রতিদান দেয়া হবে ।

sura bakara ses 2 ayat bangla pdf

আরবি) অর্থাৎ মানুষ যা চেষ্টা করেছে তাই তার জন্যে রয়েছে অর্থাৎ নিশ্চয় তার চেষ্টার ফল তাকে সত্বরই দেখানো হবে অর্থাৎ অতঃপর তাকে পূর্ণ প্রতিদান দেয়া হবে ।( ৫৩৩৯- ৪১) এই আয়াতগুলো পাঠ করতেন তখন তাঁর মুখ দিয়ে( আরবি) অর্থাৎ নিশ্চয় আমরা আল্লাহর জন্যে এবং নিশ্চয় আমরা তাঁর নিকট প্রত্যাবর্তনকারী ’ আয়াতটি বেরিয়ে যেতো এবং তিনি বিষন্ন হয়ে পড়তেন ।
ইবনে মিরদুওয়াই( রঃ)- এর গ্রন্থে রয়েছে যে, রাসূলুল্লাহ( সঃ) বলেছেনঃ আমাকে সূরা- ই- ফাতিহা এবং সূরা- ই- বাকারার শেষ আয়াতদু’টি আরশের নিম্নদেশ হতে দেয়া হয়েছে এবং মুফাসসাল সূরাগুলো অতিরিক্ত । হযরত ইবনে আব্বাস ।( রাঃ) বলেনঃ “ আমরা রাসূলুল্লাহ( সঃ)- এর পার্শ্বে বসেছিলাম এবং হযরত জিবরাঈলও( আঃ) তাঁর নিকট ছিলেন । এমন সময় আকাশ হতে এক ভয়াবহ শব্দ আসে ।

হ্যরত জিবরাঈল( আঃ) উপরের দিকে চক্ষু উত্তোলন করেন এবং বলেনঃ আকাশের ঐ দরজাটি খুলে গেল যা আজ পর্যন্ত কোন দিন খুলেনি । তথা হতে এক ফেরেশতা অবতরণ করেন এবং নবী( সঃ) কে বলেনঃ আপনি সন্তোষ প্রকাশ করুন! আপনাকে ঐ দু’টি নূর দেয়া হচ্ছে যা আপনার পূর্বে কোন নবীকে দেয়া হয়নি । তা হচ্ছে সূরা- ই- ফাতিহা ও সূরা- ই- বাকারার শেষ আয়াতদু’টি ।
এগুলোর প্রত্যেকটি অক্ষরের উপর আপনাকে নূর দেয়া হবে ।( সহীহ মুসলিম) সুতরাং এই দশটি হাদীসে এই বরকতপূর্ণ আয়াতগুলোর ফযীলত সম্বন্ধে বর্ণিত হলো । আয়াতের ভাবার্থ এই যে, রাসূল অর্থাৎ হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা( সঃ)- এর উপর তার প্রভুর পক্ষ হতে যা অবতীর্ণ করা হয়েছে তার উপর তিনি ঈমান এনেছেন । এটা শুনে রাসূলুল্লাহ( সঃ) বলেনঃ “ তিনি ঈমান আনয়নের পূর্ণ হকদার । অন্যান্য মুমিনগণও ঈমান এনেছে । তারা মেনে নিয়েছে যে, আল্লাহ এক । তিনি অদ্বিতীয় ।

তিনি কারও মুখাপেক্ষী নন । তিনি ছাড়া কেউ উপাসনার যোগ্য নেই এবং তিনি ছাড়া কেউ পালনকর্তাও নেই । এই মুমিনরা সমস্ত নবীকেই( আঃ) স্বীকার করে । তারা সমস্ত রাসূলের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে, ঐ আসমানী কিতাবসমূহকে সত্য বলে বিশ্বাস করে যেগুলো নবীগণের উপর অবতীর্ণ হয়েছিল । তারা নবীদের( আঃ) মধ্যে কোন পার্থক্য আনয়ন করে না ।

sura al bakara ses 2 ayat bangla

অর্থাৎ কাউকে মানবে এবং কাউকে মানবে না তা নয় । বরং সকলকেই সত্য বলে স্বীকার করে এবং বিশ্বাস রাখে যে, তাঁরা সবাই সত্য ও ন্যায়ের উপর প্রতিষ্ঠিত ছিলেন এবং মানুষকে ন্যায়ের দিকে আহবান করতেন । তবে কোন কোন আহকাম প্রত্যেক নবীর যুগে পরিবর্তিত হতো বটে, এমনকি শেষ পর্যন্ত শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ( সঃ)- এর শরীয়ত সকল শরীয়তকে রহিতকারী হয়ে যায় ।

নবী( সঃ) ছিলেন সর্বশেষ নবী ও সর্বশেষ রাসূল । কিয়ামত পর্যন্ত তাঁর শরীয়ত বাকী থাকবে এবং একটি দল তাঁর অনুসরণও করতে থাকবে । তারা স্বীকারও করে আমরা আল্লাহর কালাম শুনলাম এবং তাঁর নির্দেশাবলী আমরা অবনত মস্তকে স্বীকার করে নিলাম । তারা বললো- “ হে আমাদের প্রভু! আপনারই নিকট আমরা ক্ষমা প্রার্থনা করছি এবং আপনারই নিকট আমাদের প্রত্যাবর্তন ।

অর্থাৎ কিয়ামতের দিন আপনারই নিকট আমাদেরকে ফিরে যেতে হবে ।’ হযরত জিবরাঈল( আঃ) বলেন- হে আল্লাহর রাসূল( সঃ)! এখানে আপনার ও আপনার অনুসারী উম্মতের প্রশংসা করা হচ্ছে । এই সুযোগে আপনি আল্লাহতা’আলার নিকট প্রার্থনা করুন তা গৃহীত হবে এবং তার নিকট যাঞা করুন যে, তিনি যেন সাধ্যের অতিরিক্ত কষ্ট না দেন ।

অতঃপর আল্লাহতা’আলা বলেন, কোন ব্যক্তিকেই আল্লাহ তার সামর্থের অতিরিক্ত কর্তব্য পালনে বাধ্য করেন না । এটা বান্দার প্রতি মহান আল্লাহর করুণা ও অনুগ্রহ ।

আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

মাথা ব্যাথার দোয়া

মাথা ব্যাথার দোয়া | যে দোয়া পাঠে মাথা ব্যথা ভালো হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ!

Janbobd.net ও(গাজী ভাই ডট কম) এর পক্ষ থেকে আজকের আর্টিকেলটিতে মাথা ব্যাথার দোয়া সম্পর্কে কথা বলব : মাথা ব্যাথার দোয়া ? এই সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত জানব এবং বিস্তারিত আলোচনা করবো যদি আপনাদের কোন মতামত থাকে তাহলে কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন আমাদের। তো চলুন বন্ধুরা আর দেরি না করে এক্ষুনি শুরু করা যাক, মাথা ব্যাথার সম্পর্কে আলোচনা।

মাথা ব্যাথার দোয়া

সরাসরি অর্ডার করতে ফোন করুন- 01622913639
সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন –এখনই কিনুন

অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট Gazivai.com

মাথা ব্যাথার দোয়া

মাথা ব্যথা অনেক যন্ত্রণাদায়ক রোগ। মাথা ব্যথার কারণে মানুষ স্বাভাবিক কাজ-কর্মও করতে পারে না। সুস্থ সুন্দর ও আরামদায়ক জীবন যাপনে মাথা ব্যথাসহ সব ধরনের রোগ থেকে সুস্থ থাকা জরুরি।

মাথা ব্যাথার দোয়া

যারা মাইগ্রেনসহ বিভিন্ন কারণে মাথায় আক্রান্ত হন। তাদের জন্য এ ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া অনেক জরুরি। কুরআনুল কারিমে মাথা ব্যথায় রয়েছে আমল ও দোয়া-

উচ্চারণ : লা ইউসাদ্দাউনা আনহা ওয়া লা ইয়ুংযিফুন।’ (সুরা ওয়াকিয়া : আয়াত ১৯)

যেভাবে এ দোয়া পড়বেন
যখন কারো মাথা ব্যথায় হয় তখন তার উচিত ডান হাত দিয়ে মাথা চেঁপে ধরে ৩ বার এ দোয়াটি পড়া।

‘বিসমিল্লাহিল কাবির, আউজুবিল্লাহিল আজিমি মিন শাররি কুল্লি ইরকিন না’আর ওয়া মিন শাররি হাররিন নার। ‘ এগুলো তাৎক্ষণিকভাবে মাথা ব্যাথা ও জ্বর নিরাময়ের জন্য উপযুক্ত দোয়া।

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ ছোট টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক –  এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ বড় টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ গোপনাঙ্গ ফর্সা করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

সূরা ফাতিহা

সূরা ফাতিহা । Sura Fatiha

সূরা ফাতিহা । প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ Janbobd.net এর পক্ষ থেকে সবাইকে জানাই আসসালামু আলাইকুম। বন্ধুগণ আজকের আর্টিকেলটিতে আমি আপনাদেরকে জানাবো সূরা ফাতিহা সম্পর্কে। সূরা ফাতিহার শানে নুযুল,

আরও পড়ুনঃ সূরা কদর

সূরা ফাতিহার ফজিলত , সূরা ফাতিহার তাফসীর , সূরা ফাতিহা বাংলা অনুবাদ , সূরা ফাতিহা বাংলা উচ্চারণ , সূরা ফাতিহা বাংলা , সূরা ফাতিহা ডাউনলোড , সূরা ফাতিহা তেলাওয়াত , সূরা ফাতিহা আরবি , সূরা ফাতিহা পিকচার,

Sura Fatiha

আরো পড়ুনঃ ফর্সা হওয়ার কোরিয়ান বডি লোশন কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

সূরা ফাতিহা। তো বন্ধুরা সূরা ফাতিহা সহ সম্পূর্ণ বিস্তারিত জানতে হলে নিচের সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ে ছাড়া যে কোন বিষয় সম্পর্কে সঠিক তথ্য পেতে হলে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন

সূরা ফাতিহা

بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ

বাংলা উচ্চারণ : বিসমিল্লাহির রহমা-নির রহি-ম।

বাংলা অনুবাদ : শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।

(1) الْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ

বাংলা উচ্চারণ : আলহামদু লিল্লাহি রব্বিল আ -লামি-ন।

বাংলা অনুবাদ : সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য যিনি সকল সৃষ্টি জগতের মহান পালনকর্তা।

الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ (2)

বাংলা উচ্চারণ : আররহমা-নির রাহি-ম।

বাংলা অনুবাদ : যিনি পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু।

مَالِكِ يَوْمِ الدِّينِ ( 3)

বাংলা উচ্চারণ : মা-লিকি ইয়াওমিদ্দি-ন।

সূরা ফাতিহার ফজিলত

বাংলা অনুবাদ : বিচার দিনের একমাত্র অধিপতি।

(4) إِيَّاكَ نَعْبُدُ وَإِيَّاكَ نَسْتَعِينُ

বাংলা উচ্চারণ : ইয়্যা-কা না’বুদু ওয়া ইয়্যা-কা নাসতাই’-ন

বাংলা অনুবাদ : আমরা কেবল আপনারই ইবাদত করি এবং আপনারই সাহায্য প্রার্থনা করি।

(5) اهْدِنَا الصِّرَاطَ الْمُسْتَقِيمَ

বাংলা উচ্চারণ : ইহদিনাস সিরাতা’ল মুসতাকি’-ম

বাংলা অনুবাদ : আমাদের সরল পথ দেখাও।

(6) صِرَاطَ الَّذِينَ أَنْعَمْتَ عَلَيْهِمْ

বাংলা উচ্চারণ : সিরাতা’ল্লা যি-না আনআ’মতা আ’লাইহিম
বাংলা অনুবাদ : সে সমস্ত লোকের পথ, যাদেরকে আপনি নেয়ামত দান করেছেন।

(7) غَيْرِ الْمَغْضُوبِ عَلَيْهِمْ وَلَا الضَّالِّينَ

বাংলা উচ্চারণ : গা’ইরিল মাগ’দু’বি আ’লাইহিম ওয়ালা দ্দ-ল্লি-ন।

বাংলা অনুবাদ : তাদের পথে নয় যারা আপনার গজব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট ।।

সূরা ফাতিহা বাংলা উচ্চার

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

সূরা ফাতিহা আরবি

بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ
(1) الْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ
الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ (2)
مَالِكِ يَوْمِ الدِّينِ ( 3)
(4) إِيَّاكَ نَعْبُدُ وَإِيَّاكَ نَسْتَعِينُ
(5) اهْدِنَا الصِّرَاطَ الْمُسْتَقِيمَ
bbb(6) صِرَاطَ الَّذِينَ أَنْعَمْتَ عَلَيْهِمْ
(7) غَيْرِ الْمَغْضُوبِ عَلَيْهِمْ وَلَا الضَّالِّينَ

সূরা ফাতিহা বাংলা । সূরা ফাতিহা বাংলা উচ্চারণ

বাংলা উচ্চারণ : আলহামদু লিল্লাহি রব্বিল আ-লামিন। (1) আররহমা-নির রাহি-ম। (২) মা-লিকি ইয়াওমিদ্দি-ন। (৩) ইয়্যা-কা না’বুদু ওয়া ইয়্যা-কা নাসতাই’-ন (৪) ইহদিনাস সিরাতা’ল মুসতাকি’-ম (৫) সিরাতা’ল্লা যি-না আনআ’মতা আ’লাইহিম (৬) গা’ইরিল মাগ’দু’বি আ’লাইহিম ওয়ালা দ্দ-ল্লি-ন। (৭) আমীন

আরও পড়ুনঃ রাইনা নামের অর্থ কি

আরও পড়ুনঃ আদিরা নামের অর্থ কি

সূরা ফাতিহার শানে নুযুল

সূরা-আল ফাতিহাহ’ অর্থ — মুখবন্ধ বা ভূমিকার সূরা। ইমাম কুরতুবী বলেন, একে ‘ফাতিহাহ’ এজন্য বলা হয় যে, এই সূরার মাধ্যমে কুরআন পাঠ শুরু করা হয়। এই সূরার মাধ্যমে কুরআনের সংকলন কাজ শুরু হয়েছে এবং এই সূরার মাধ্যমে সালাত শুরু করা হয়’। সূরা ফাতিহা মক্কায় অবতীর্ণ ১ম ও পূর্ণাঙ্গ সূরা। সূরা ফাতিহা ৭টি আয়াত, ২৫টি কালেমা বা শব্দ এবং ১১৩টি হরফ বা বর্ণ রয়েছে।

সূরাটি কুরআনের মূল, কুরআনের ভূমিকা ও সালাতের প্রতি রাক‘আতে পঠিতব্য সাতটি আয়াতের সমষ্টি ‘আস-সাব‘উল মাছানী’ নামে ছহীহ হাদীছে ও পবিত্র কুরআনে বর্ণিত হয়েছে। যেমন আল্লাহপাক এরশাদ করেন, وَلَقَدْ آتَيْنَاكَ سَبْعاً مِّنَ الْمَثَانِيْ وَالْقُرْآنَ الْعَظِيْمَ ‘আমি আপনাকে সাতটি বার বার পঠিতব্য আয়াত এবং মহান কোরআন দিয়েছি।’ (হিজর ১৫/৮৭)।

আরও পড়ুনঃ রোমানিয়া ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা

আরও পড়ুনঃ রাশিয়ার ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা

সূরা ফাতিহার ফজিলত

  • শেষ রাতে 41 বার সূরা ফাতিহা পাঠ করলে আল্লাহ তাআলা বান্দার রিজিক বাড়িয়ে দেয়।
  • কোন অসুস্থ ব্যক্তিকে নিয়মিত 40 দিন সূরা ফাতিহা পাঠ করে পানিতে ফু দিয়ে সেই পানি ওই অসুস্থ ব্যক্তিকে পান করলে আল্লাহ তায়ালা সেই ব্যক্তি সুস্থ করে দেয়।
  • দাঁতে ব্যথা, পেটে ব্যথা, মাথা ব্যথার জন্য সূরা ফাতিহা 6 বার পাঠ করে শ্বাস নিলে আল্লাহ তা’আলা এসব ব্যথা দূর করে দেয়।
  • হযরত জাফর সাদিক রাদিয়াল্লাহু বর্ণনা করেন যে, তিনি 40 বার সূরা ফাতিহা পাঠ করার পর পানির উপর শ্বাস নিলেন এবং জ্বরে আক্রান্ত ব্যক্তির মুখে ছিটিয়ে দিলেন এতে আল্লাহতায়ালা আক্রান্ত ব্যক্তির জ্বর দূর করে দেয়।
  • কোন ব্যক্তি যদি ফজরের সুন্নত ও ফরজ নামাজের মধ্যবর্তী সময়ে 41 বার সূরা ফাতিহা পাঠ করে চোখে ফু দিলে চোখের ব্যথা দূর হয়ে যায়।

আরও পড়ুনঃ সৌদি আরবের ১ রিয়াল বাংলাদেশের কত টাকা

আরও পড়ুনঃ ওমান ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা

সূরা ফাতিহা বাংলা অর্থ / সূরা ফাতিহা বাংলা অনুবাদ

সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য যিনি সকল সৃষ্টি জগতের মহান পালনকর্তা। (২) যিনি পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু(৩) যিনি কর্মফল দিবসের মালিক (৪) আমরা কেবল আপনারই ইবাদত করি এবং আপনারই সাহায্য প্রার্থনা করি (৫) আমাদেরকে সরল পথ প্রদর্শন করুন (৬) সে সকল লোকের পথ যাদেরকে আপনি নেয়ামত দান করেছেন (৭) তাদের পথে নয় যারা আপনার গজবে নিপতিত ও পথভ্রষ্ট ।

ঈদের নামাজের নিয়ম

ঈদের নামাজের নিয়ম । ঈদের ।

ঈদের নামাজের নিয়ম । প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ আসসালামু আলাইকুম। পবিত্র মাহে রমজানের পরে আসছে ঈদুল ফিতর। আমাদের প্রত্যেকেরই ঈদুল ফিতরের নামাজ সম্পর্কে জানা অতীব প্রয়োজন। তো বন্ধুরা চলুন জেনে নেয়া যাক ঈদের নামাজ সম্পর্কে

আরও পড়ুনঃ সূরা কদর

আরও পড়ুনঃ  শবে কদরের দোয়া

আজকের আর্টিকেলটিতে আমি আপনাদেরকে জানাবো ঈদের নামাজের নিয়ম? ঈদের নামাজ পড়ার নিয়ম? ঈদের নামাজ? ঈদের নামাজের নিয়ত? ঈদের নামাজ কি? ঈদের নামাজে কয় তাকবীর? ঈদের নামাজের আরবি নিয়ত? ঈদের নামাজ কয় রাকাত?

ঈদের নামাজের দোয়া এবং ঈদের নামাজের ফজিলত সম্পর্কে এছাড়াও যেকোনো বিষয় সম্পর্কে সঠিক তথ্য পেতে হলে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন বাংলাদেশের সর্বোচ্চ কম দামে পণ্য ক্রয় করতে ভিজিট করুন গাজি ভাই ডট কম।

আরও পড়ুনঃ রোমানিয়া ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা

আরও পড়ুনঃ রাশিয়ার ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা

ঈদের নামাজের নিয়ম

ঈদের নামাজ ঈদের নামাজ ছাড়াও সালাতুল ঈদের এবং সালাতুল ইদাইন নামে পরিচিত। পবিত্র ঈদুল ফিতর মুসলমানদের জন্য উৎসবের দিন আনন্দের দিন। ঈদ-উল-ফিতর হিজরি সনের দশম মাস মাহে রমজানের পরে শাওয়াল এর প্রথম দিন উদযাপন করা হয়।

ঈদের নামাজ খোলা জায়গা, মসজিদ, বাসাবাড়ি যেকোনো বরাদ্দকৃত জায়গায় পড়া হোক না কেন অবশ্যই তা জামাতের সঙ্গে পড়তে হয়। ঈদের নামাজ মূলত জুমার নামাজ অনুষ্ঠিত হওয়ার জন্য যেসব শর্ত প্রয়োজন হয় ঈদের নামাজ আদায় করার জন্য একটি শর্ত মানা হয়।

ঈদের নামাজ পড়ার নিয়ম

ঈদের নামাজ পড়ার কিছু নিয়মকানুন রয়েছে সেগুলো হলোঃ-

আরও পড়ুনঃ হৃদয় নামের অর্থ কি

আরও পড়ুনঃ রাইনা নামের অর্থ কি

  • স্বাভাবিক নামাজের মতই তাকবীর তাহরিমা বলে হাত বাধতে হয়। তারপর ছানা পাঠ করতে হবে।
  • এরপর অতিরক্ত তিনটির তাকবীর বলবে। প্রথম দুই তাকবীরের হাত কান পর্যন্ত তুলে ছেড়ে দেবে এবং তৃতীয় তাকবীরের সময় হাত বেঁধে ফেলবেন। ( প্রতিবার তাকবীরের পর তিন বার সুবহানাল্লাহ বলা যায় এমন সময় থেমে থাকতে হয়)।
  • এরপর আউযুবিল্লাহি মিনাশ শাইতোয়ানির রাজীম এবং বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম পড়ার পর ইমাম সূরা ফাতিহা পাঠ করবেন এবং এর সঙ্গে অন্য একটি সূরা মিলাবেন।
  • এরপর স্বাভাবিক নামাজের মতো রুকু সেজদা করে প্রথম রাকাত নামাজ শেষ করবেন।
  • এরপর দ্বিতীয় রাকাতে ইমাম কিরাত পড়া শেষে রুকুতে যাওয়ার আগে অতিরক্ত তিনটে তাকবীর দেবেন প্রতি তাকবীরের সঙ্গে হাত উঠাবেন এবং হাত ছেড়ে দেবেন তারপর চতুর্থ তাকবীর ( আল্লাহু আকবার) বলে রুকুতে চলে যাবে।
  • এরপর স্বাভাবিক নামাজের মতই সেজদা ও আখেরি বৈঠকের পর সালাম ফিরিয়ে নামাজ শেষ করতে হবে।
  • নামাজ শেষে ইমাম সাহেব মিম্বারে উঠে দুটি খুতবা পাঠ করবেন। ইমাম সাহেবের খুতবা দুটো মনোযোগ সহকারে শুনতে হবে। খুৎবা শোনা ওয়াজিব।
  • খুৎবা শোনা শেষ করে সবাই ঈদগাহ ময়দান ত্যাগ করবেন
ঈদের নামাজ

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

ঈদের নামাজ পড়া ওয়াজিব। ঈদের নামাজ স্বাভাবিক আমাদের মত পড়া হয়না। ঈদের নামাজের 2 রাকাত নামাজে কোন আযান ও ইকামত নেই। ঈদের নামাজে থাকে অতিরিক্ত ৬ টি তাকবীর।

ঈদের নামাজ ঈদগাহ ময়দানে পড়াই উত্তম। তবে মক্কাবাসিদের জন্য মসজিদে হারামে ঈদের নামাজ পড়া উত্তম। সূর্য উদিত হয় একবর্শা অর্থাৎ অর্থ পরিমাণ উচু হওয়ার পর থেকে শুরু হয়ে দ্বিপ্রহর পর্যন্ত বাকি থাকে।

ঈদুল ফিতরের নামাজ একটু দেরিতে করে পড়া সুন্নত। নামাজের আগেই বেশি বেশি সদকাতুল ফিতরা আদায় হয়ে যায়।

আরও পড়ুনঃ ইসমাইল নামের অর্থ কি

আরও পড়ুনঃ সায়মা নামের অর্থ কি

ঈদের নামাজের নিয়ত

নাওয়াইতু আন উসাল্লিয়া লিল্লাহি তায়ালা রাকয়াতা সালাতি ঈদিল ফিতর, মায়া ছিত্তাতি তাকবীরাতি ওয়াজিবুল্লাহি তায়ালা ইকতাদাইতু বিহাযাল ইমাম, মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কাবাতিশ শারীফাতি আল্লাহু আকবার।

ঈদের নামাজের আরবি নিয়ত

ঈদের নামাজ কয় রাকাত

ঈদের নামাজ ২ রাকাত । ঈদের নামাজে অতিরিক্ত ছয় কিংবা বারো তাক্ববির রয়েছে।

ঈদের নামাজ কয় তাকবীর

ঈদের নামাজ অনন্যসাধারণ আমাদের মত নয়। ঈদের দুই রাকাত নামাজে 6 টি তাকবীর রয়েছে।

আরও পড়ুনঃ সৌদি আরবের ১ রিয়াল বাংলাদেশের কত টাকা

আরও পড়ুনঃ ওমান ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা

ঈদের নামাজের ফজিলত

মুসলমানদের জন্য ঈদের নামাজটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। ঈদের দিন মুসলমানদের জন্য ধর্মীয় উৎসবের দিন। ঈদের নামাজ ঈদগা ময়দানের আদায় করতে হয়। ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব এবং ঈদের নামাজ শেষে খুতবা শোনা ওয়াজিব।

সূরা কদর

সূরা কদর । Sura Qadr

সূরা কদর বাংলা উচ্চারণ সহ

প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ আসসালামু আলাইকুম। আজকের আর্টিকেলটিতে আমি আপনাদেরকে জানাবো সূরা কদর সম্পর্কে। সূরা কদর বাংলা উচ্চারণ সহ ? সূরা কদর বাংলা উচ্চারণ । সূরা লাইলাতুল কদর ? সূরা কদর বাংলা অনুবাদ ? লাইলাতুল কদরের আমল ?

আরও পড়ুনঃ লাইলাতুল কদর নামাজের নিয়ম

আরও পড়ুনঃ শবে কদরের দোয়া

লাইলাতুল কদর নামাজের নিয়ম ? সূরা কদর বাংলা উচ্চারণ ও অর্থ সূরা কদর সম্পর্কে সম্পূর্ণ সঠিক তথ্য পেতে হলে নিচের সম্পূর্ন পোস্ট পড়ুন এছাড়াও যেকোনো বিষয় সম্পর্কে সঠিক তথ্য পেতে হলে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন বাংলাদেশের সর্বোচ্চ কম দামে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন গাজী ভাই ডট কম https://www.gazivai.com

লাইলাতুল কদর নামাজের নিয়ম

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন


সূরা কদর বাংলা অনুবাদ, আরবি উচ্চারণ ও অর্থ সহ

(1)إِنَّا أَنزَلْنَاهُ فِي لَيْلَةِ الْقَدْرِ
বাংলা উচ্চারণঃ- ইন্নাআনঝালনা-হু ফী লাইলাতিল কাদর।

(2)وَمَا أَدْرَاكَ مَا لَيْلَةُ الْقَدْرِ
বাংলা উচ্চারণঃ-ওয়ামাআদরা-কা-মা-লাইলাতুল কাদর।
(3)لَيْلَةُ الْقَدْرِ خَيْرٌ مِّنْ أَلْفِ شَهْرٍ
বাংলা উচ্চারণঃ- লাইলাতুল কাদরি খাইরুম মিন আলফি শাহর।
(4)تَنَزَّلُ الْمَلَائِكَةُ وَالرُّوحُ فِيهَا بِإِذْنِ رَبِّهِم مِّن كُلِّ أَمْرٍ
বাংলা উচ্চারণঃ- তানাঝঝালুল মালাইকাতুওয়াররুহু ফীহা-বিইযনি রাব্বিহিম মিন কুল্লি আমর।
(5)سَلَامٌ هِيَ حَتَّى مَطْلَعِ الْفَجْرِ
বাংলা উচ্চারণঃ- ছালা-মুন হিয়া হাত্তা-মাতলা’ইল ফাজর।

সূরা কদর বাংলা উচ্চারণ

অর্থঃ-(1) আমি একে নাযিল করেছি শবে-কদরে। (2)শবে-কদর সমন্ধে আপনি কি জানেন? (3) শবে-কদর হল এক হাজার মাস অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ। (4) এতে প্রত্যেক কাজের জন্যে ফেরেশতাগণ ও রূহ অবতীর্ণ হয় তাদের পালনকর্তার নির্দেশক্রমে। (5) এটা নিরাপত্তা, যা ফজরের উদয় পর্যন্ত অব্যাহত থাকে।

আরও পড়ুনঃ

সূরা কদর বাংলা উচ্চারণ । সূরা লাইলাতুল কদর

বাংলা উচ্চারণঃ- ইন্নাআনঝালনা-হু ফী লাইলাতিল কাদর। (২) ওয়ামাআদরা-কা-মা-লাইলাতুল কাদর। (৩) লাইলাতুল কাদরি খাইরুম মিন আলফি শাহর। ( ৪) তানাঝঝালুল মালাইকাতুওয়াররুহু ফীহা-বিইযনি রাব্বিহিম মিন কুল্লি আমর। (৫ ) ছালা-মুন হিয়া হাত্তা-মাতলা’ইল ফাজর।

আরও পড়ুনঃ কুয়েতের এক দিনার বাংলাদেশের কত টাকা

আরও পড়ুনঃ দুবাই ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা

সূরা কদর বাংলা অনুবাদ

অর্থঃ-(1) আমি একে নাযিল করেছি শবে-কদরে। (2)শবে-কদর সমন্ধে আপনি কি জানেন? (3) শবে-কদর হল এক হাজার মাস অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ। (4) এতে প্রত্যেক কাজের জন্যে ফেরেশতাগণ ও রূহ অবতীর্ণ হয় তাদের পালনকর্তার নির্দেশক্রমে। (5) এটা নিরাপত্তা, যা ফজরের উদয় পর্যন্ত অব্যাহত থাকে।

এ রাতের ফজিলত অন্য যেকোনো রাতের চেয়ে অনেক গুণ বেশি। বলা যেতে পারে- এ রাত হাজার রাত অপেক্ষা উত্তম। এ রাতে যত বেশি নফল নামাজ আদায় করবেন তত বেশি সওয়াব।

আরও পড়ুনঃ লাইলাতুল কদর নামাজের নিয়ম

আরও পড়ুনঃ শবে কদরের দোয়া

লাইলাতুল কদরের আমল

শবে কদর অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ বরকতময় রাত। শবে কদরের রাতে যে যত বেশী আমল করতে পারে। আমলের মাধ্যম গুলো হলো *নফল নামাজ আদায় করা
*বেশি বেশি দুআ ইস্তিগফার পাঠ করা
*কুরআন তিলাওয়াত করা
*বেশী বেশী দরুদ শরীফ পাঠ করা
*নিজের সামর্থ্য অনুসারে বেশি বেশি দান সদকা করা
*কুরআনুল কারীমের বিশেষ কিছু সূরা রয়েছে সেই সুরগুলো বেশি বেশি পাঠ করা যেমন- সূরা আল কদর, সূরা আর রহমান, সূরা ইয়াসিন, সূরা আল-মুদ্দাসসির, সূরা ত্ব-হা, সূরা ওয়াকিয়া, সুরা মুলক ইত্যাদি।
*তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া
*অতীতের সকল পাপ কাজ এবং ধারণা আল্লাহর তাআলার নিকট ক্ষমা চাওয়া
*মহান আল্লাহ তা’আলার প্রশংসা ও গ্রহণ করা এবং বেশি বেশি জিকির করা – – সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহু আকবার, আস্তাগফিরুল্লাহ, লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আযীম পাঠ করা।

সূরা লাইলাতুল কদর

আরো পড়ুনঃ ফর্সা হওয়ার কোরিয়ান বডি লোশন কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

লাইলাতুল কদর নামাজের নিয়ম

লাইলাতুল কদর নামাজের কোনো নির্দিষ্ট ল নিয়ম নেই আপনারা সাধারণ নামাজের নিয়মে দুই রাকাত করে মনোযোগ সহকারে সহীহ শুদ্ধ ভাবে যত খুশি ততো নামাজ পড়তে পারেন।

আরও পড়ুনঃ সৌদি আরবের ১ রিয়াল বাংলাদেশের কত টাকা

আরও পড়ুনঃ ওমান ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা

শবে কদরের নামাজের নিয়ম

শবে কদরের নামাজের নিয়ম । শবে কদরের ফজিলত

শবে কদরের নামাজের নিয়ম
প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ আসসালামু আলাইকুম। বন্ধুগণ আজকের আর্টিকেলটিতে আমি আপনাদেরকে জানাবো শবে কদরের নামাজের নিয়ম সম্পর্কে। এছাড়া আরো জানাবো শবে কদর নামাজের নিয়ম? শবে কদর নামাজের নিয়ত? শবে কদরের দোয়া? শবে কদরের ফজিলত?

আরও পড়ুনঃ শবে কদরের দোয়া

শবে কদরের ফজিলত

শবে কদর ইত্যাদি সম্পর্কে শবে কদরের নামাজের নিয়ম সম্পর্কে সম্পূর্ণ বিস্তারিত জানতে হলে নিচের সম্পূর্ন পোস্ট পড়ুন এছাড়াও যেকোনো বিষয় সম্পর্কে সঠিক তথ্য পেতে হলে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন বাংলাদেশের সর্বোচ্চ কম দামে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন Gazivai.com

শবে কদরের নামাজের নিয়ম


পাঠক বন্ধুগণ শবে কদর নামাজের বিশেষ কোন নিয়ম বা পদ্ধতি নেই। শবে কদরের রাতে দুই রাকাত করে যতো খুশি ততো রাকাত নামাজ পড়া যায়। তবে বিশেষ করে খেয়াল রাখতে হবে যাতে নামাজ বেশি সুন্দর করে মনোযোগ সহকারে পড়া যায় ততোই ভালো।

লাইলাতুল কদরের দোয়া

আরো পড়ুনঃ ফর্সা হওয়ার কোরিয়ান হোয়াইটিং ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আল্লাহ সুবহান আল্লাহ তায়ালার প্রতি খুশু-খুজুসহকারে নামাজ আদায় করা যায় ততই ভালো। এছাড়াও লোকমুখে প্রচলিত যে বিশেষ সূরা রয়েছে এর কোনো ভিত্তি নেই। আপনি যে কোন সূরা দিয়ে পড়তে পারবেন। সাধারণ নামাজের নিয়মে আলহামদু সূরার পর কোন সূরা মিলিয়ে যতো খুশি ততো রাকাত নামাজ পড়তে পারবেন দুই রাকাত করে।

লাইলাতুল কদরের ফজিলত

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

শবে কদরের রাতের যত বেশি নফল নামাজ পড়া যায় ততবেশি সওয়াব পাওয়া যায়। প্রচলিত রয়েছে নামাজের প্রতি রাকাতে সূরা ফাতিহার পর সূরা ইখলাস, সূরা কদর, আয়াতুল কুরসি, সুরা তাকাসুর ইত্যাদি মিলিয়ে পড়া অধিক উত্তম এইভাবে কমপক্ষে 12 রাকাত নামাজ আদায় করা উত্তম তবে এর সঠিক কোন ভিত্তি নেই। এছাড়াও সালাতুত তাওবা সালাতুল হাজত সালাতুল তাজবি নামাজ পড়তে পারে পাশাপাশি রাতের শেষভাগে কমপক্ষে 8 রাকাত তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ার অবশ্যই চেষ্টা করিবেন।

শবে কদর । লাইলাতুল কদর

শবে কদরের রাত সর্বোত্তম মর্যাদাপূর্ণ রাত। আল্লাহ-তায়লা শবে কদরের রাত কে হাজার মাসের চেয়েও উত্তম করেছেন। শবে কদরের রাতের ইবাদত বন্দেগী হাজার মাসের ইবাদতের চেয়েও অধিক। মুসলিম উম্মাহর জন্য শবে কদরের রাত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং বরকতময় মহামান্বিত। কুরআনুল কারীমের সূরা কদর নামে একটি সূরা নাযিল হয়েছে শবে কদর কে ঘিরে। তাতে স্বয়ং মহান আল্লাহ তায়ালা বলেছেন নিশ্চয়ই আমি কোরআন নাযিল করেছি কদর (মর্যাদাপূর্ণ) রজনীতে। শবে কদরের রাতে ফেরেশতাগণ হযরত জিবরাঈল আলাইহিস সালাম এর সাথে সমভিব্যাহারে অবতরণ করেন। শবে কদরের রাতে মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট সর্বপ্রথম কুরআনুল কারীম নাযিল হয়।

শবে কদর নামাজের নিয়ম । লাইলাতু কদর নামাজের নিয়ম


শবে কদর নামাজের কোনো নির্দিষ্ট ল নিয়ম নেই আপনারা সাধারণ নামাজের নিয়মে দুই রাকাত করে মনোযোগ সহকারে সহীহ শুদ্ধ ভাবে যত খুশি ততো নামাজ পড়তে পারেন।

শবে কদরের আমল । লাইলাতুল কদরের আমল


শবে কদর অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ বরকতময় রাত। শবে কদরের রাতে যে যত বেশী আমল করতে পারে। আমলের মাধ্যম গুলো হলো *নফল নামাজ আদায় করা
*বেশি বেশি দুআ ইস্তিগফার পাঠ করা
*কুরআন তিলাওয়াত করা
*বেশী বেশী দরুদ শরীফ পাঠ করা
*নিজের সামর্থ্য অনুসারে বেশি বেশি দান সদকা করা
*কুরআনুল কারীমের বিশেষ কিছু সূরা রয়েছে সেই সুরগুলো বেশি বেশি পাঠ করা যেমন- সূরা আল কদর, সূরা আর রহমান, সূরা ইয়াসিন, সূরা আল-মুদ্দাসসির, সূরা ত্ব-হা, সূরা ওয়াকিয়া, সুরা মুলক ইত্যাদি।
*তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া
*অতীতের সকল পাপ কাজ এবং ধারণা আল্লাহর তাআলার নিকট ক্ষমা চাওয়া
*মহান আল্লাহ তা’আলার প্রশংসা ও গ্রহণ করা এবং বেশি বেশি জিকির করা – – সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহু আকবার, আস্তাগফিরুল্লাহ, লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আযীম পাঠ করা।

আরও পড়ুনঃ সৌদি আরবের ১ রিয়াল বাংলাদেশের কত টাকা

আরও পড়ুনঃ ওমান ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা

শবে কদরের আলামত


শবে কদরের রাতের কিছু আলামত রয়েছে।

  • রাসূল সাল্লাল্লাহু ইসলাম বলছেন “লাইলাতুল কদরের রাত উজ্জ্বল হয় এছাড়াও অন্য একটি বর্ণনায় এসেছে এই রাত নাতিশীতোষ্ণ থাকে অর্থাৎ এই রাতে না ঠান্ডা না গরম থাকে”।
  • রাসুল(সাঃ) বলেছেন শবে কদরের রাত প্রভাতের সূর্য ওপরে না উঠা পর্যন্ত অটল থাকবে।
  • লাইলাতুল কদরের রাতে শবে কদরের রাতে উল্কা ছুটে না।( মুসনাদ আহমেদ, ত্বাবারানী, ইবনে খুযাইমাহ)
  • ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু হতে বর্ণিত হয়েছে যে রাসূল (সা)বলেছেন লাইলাতুল কদরের রাত্রি হলো প্রশান্ত এবং আনন্দময়, না গরম না ঠাণ্ডা এবং ভোরের সূর্য উদিত হয় দুর্বল ও লাল হয়ে। (ইবনে খুযাইমাহ)
  • হযরত আবু হোরায়রা রাদিয়াল্লাহু হতে বর্ণিত রাসূল (সা.)এর উপস্থিতিতে লাইলাতুল কদরের আলোচনা করেছিলাম তখন বলেন তোমাদের মধ্যে কে মনে করতে পারো যে দিন চাদ অর্ধ থালার মত উঠেছিল। (মুসলিম)

লাইলাতুল কদরের নামাজের নিয়ত


নাওয়াইতুয়ান উসাল্লিয়া লিল্লা-হি তা’আলা রাকা’-আত আই সালা-তিল লাইলাতুল কদর- নাফলি মুতাওয়াজ্জিহান ইলা-জিহাতিল্ কা’বাতিশ্ শারিফাতি আল্লা-হু আকবর
অর্থঃ- আমি কেবলামুখী হয়ে আল্লাহ এর উদ্দেশ্যে শবে কদরের দুই রাকাত নফল নামাজ আদায়ের নিয়ত করলাম – আল্লাহু আকবার

আরও পড়ুনঃ সাহিল নামের অর্থ কি

আরও পড়ুনঃ তাসরিফ নামের অর্থ কি

লাইলাতুল কদরের দোয়া

লাইলাতুল কদর এর জন্য একটা দুআ রয়েছেন নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দোয়াটি লাইলাতুলকদর এর রাতে বেশি বেশি পড়তে বলেছেন।
হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বর্ণনা করেন, একবার আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে জিজ্ঞাসা করলাম- হে আল্লাহর রাসুল! (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আপনি বলে দিন, লাইলাতুল কদর কোন রাতে হবে তা যদি আমি জানতে পারি, তাহলে আমি কোন দোয়াটি পড়বো?

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, তুমি বলবে-

اللَّهُمَّ إِنَّكَ عُفُوٌّ تُحِبُّ الْعَفْوَ فَاعْفُ عَنِّي

বাংলা উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুয়্যুন; তুহিব্বুল আফওয়া; ফাফু আন্নি।’
অর্থ : হে আল্লাহ! আপনি ক্ষমাশীল; ক্ষমা করতে ভালোবাসেন; অতএব আমাকে ক্ষমা করে দিন। (মুসনাদে আহমাদ, ইবনে মাজাহ, তিরমিজি, মিশকাত)

লাইলাতুল কদরের ফজিলত । শবে কদরের ফজিলত


শবে কদরের রাত হাজার মাসের চেয়েও উত্তম। প্রতি বছর রমজান মাসের শেষ দশদিনের বেজোড় রাত গুলোর মধ্যে রয়েছে শবে কদরের রাত। শবে কদরের রাতকে মর্যাদাপূর্ণ এবং ভাগ্য রজনী রাত বলা হয়। এই রাতের ফজিলত অন্যান্য সকল রাতের তুলনায় অনেক বেশি।
কেননা এই শবে কদরের রাতে ইসলাম ধর্মের মহাগ্রন্থ আল-কুরআন নাযিল হয়েছে।

তাছাড়া রমজান মাস সকল মাসের চেয়েও উত্তম একটি মাস। যে ব্যক্তি শবে কদরের রাত বিনিদ্র রজনী কাটাবে সবর করবে, এর মধ্যে খুঁজে পাবে সম্মানিত রাত পাবে আল্লাহর রহমত, মাগফিরাত ফেরেশতার অদৃশ্য মুলাকাতে শিক্ত হবে তার হৃদয় আপন রবের ভালোবাসায় সে উদ্ধারে তো এজন্য দির্ঘ বিরহের পর আপনজনকে ফিরে পাওয়ার আনন্দ।

আরও পড়ুনঃ হাবিবা নামের অর্থ কি

আরও পড়ুনঃ কুলসুম নামের অর্থ কি

শবে কদরের রাতে আল্লাহতালার অবারিত রহমত ও করুণা বর্ষিত হয়। নবীজী বলেন যে ব্যক্তি আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস এবং সওয়াব প্রাপ্তির প্রত্যাশায় লাইলাতুল কদরের রাত ইবাদত বন্দেগী করবে তার পূর্বের গুনাহ সমূহ ক্ষমা করে দেয়া হবে। (বুখারি হাদিস শরীফ)
কদরের রাতে লায়লা কাটিয়ে কদরের রাতের কদর করা দরকার।

শবে কদরের দোয়া

শবে কদরের দোয়া

শবে কদরের দোয়া । প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ আসসালামু আলাইকুম। বন্ধুগণ আজকের আর্টিকেলটিতে আমি আপনাদেরকে জানাবো শবে কদরের দোয়া সম্পর্কে। এছাড়াও এই আর্টিকেলটিতে জানতে পারবেন শবে কদরের নামাজের নিয়ম ? শবে কদরের ফজিলত ? শবে কদরের আমল ?

শবে কদর শবে কদরের নামাজের নিয়ম শবে কদরের নামাজের নিয়ত ইত্যাদি সম্পর্কে সম্পূর্ণ তথ্যপেতে হলে নিচের সম্পূর্ন পোস্ট পড়ুন এছাড়াও যেকোনো বিষয় সম্পর্কে সঠিক তথ্য পেতে হলে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন বাংলাদেশের সর্বোচ্চ কম দামে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন https://www.gazivai.com গাজী ভাই ডট কম

শবে কদরের নামাজের নিয়ত

রমজান মাস হলো বরকতময় মাস। এই রমজান মাসের মধ্যে একটি রাতকে আল্লাহ সুবহানাল্লাহি ওয়া তায়ালা মহামান্বিত রাত এবং অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ রাত করেছেন যা আমরা শবে কদরের রাত বলে জানি। শবে কদরের রাতটি হাজার মাসের চেয়েও উত্তম। শেষ দশকের পরতেক বেজোড় রাত হতে পারে কুরআনে ঘোষিত লাইলাতুল কদর তবে আমরা সাধারণত 26 রমজান দিবাগত রাতে লাইলাতুল কদর পালন করে থাকি।

লাইলাতুল কদর অর্থ কি

লাইলাতুল কদর অর্থ অতিশয় সম্মানিত ও মহামান্বিত রাত বা পবিত্র রজনী।
আরবি ভাষায় লাইলাতুর শব্দের অর্থ হলো রাত্রি বা রজনী এবং কদর শব্দের অর্থ হলো সম্মান-মর্যাদা মহাসম্মান এছাড়াও অন্য অর্থ হল ভাগ্য, পরিমাণ, নির্ধারণ করা।

লাইলাতুল কদর অর্থ কি

লাইলাতুল কদর এর জন্য একটা দুআ রয়েছেন নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দোয়াটি লাইলাতুলকদর এর রাতে বেশি বেশি পড়তে বলেছেন।
হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বর্ণনা করেন, একবার আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে জিজ্ঞাসা করলাম- হে আল্লাহর রাসুল! (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আপনি বলে দিন, লাইলাতুল কদর কোন রাতে হবে তা যদি আমি জানতে পারি, তাহলে আমি কোন দোয়াটি পড়বো?

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, তুমি বলবে-

শবে কদরের ফজিলত

আরো পড়ুনঃ ৭ দিনে ফর্সা হওয়ার 4k হোয়াইটেনিং ক্রিম এখনই কিনুন

শবে কদরের দোয়া

اللَّهُمَّ إِنَّكَ عُفُوٌّ تُحِبُّ الْعَفْوَ فَاعْفُ عَنِّي

বাংলা উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুয়্যুন; তুহিব্বুল আফওয়া; ফাফু আন্নি।’
অর্থ : হে আল্লাহ! আপনি ক্ষমাশীল; ক্ষমা করতে ভালোবাসেন; অতএব আমাকে ক্ষমা করে দিন। (মুসনাদে আহমাদ, ইবনে মাজাহ, তিরমিজি, মিশকাত)

সুতরাং মুমিন মুসলমানের উচিত, রমজানের শেষ দশকের প্রতিটি রাতে বেশি বেশি এ দোয়া পড়ার।

এছাড়াও আল্লাহতায়ালার কাছে ক্ষমা পেতে কুরআনুল কারীমে তিনি বান্দার জন্য অনেক দোয়া তুলে ধরেছেন। যেগুলো নামাজের সেজদা তাশাহুদ সহ বিভিন্ন ইবাদত-বন্দেগিতে পড়া যেতে পারে। নিম্নে সেগুলো তুলে ধরা হলো-

  • رَبِّ اغْفِرْ وَارْحَمْ وَأَنْتَ خَيْرُ الرَّاحِمِيْنَ

বাংলা উচ্চারণঃ- রাব্বিগফির ওয়ারহাম ওয়া আংতা খাইরুর রাহিমীন।
অর্থঃ- হে আমার প্রভু! (আমাকে) ক্ষমা করুন এবং (আমার উপর) রহম করুন আপনি তো সর্বশেষ্ঠ রহমকারী( সূরা মুমিনুন আয়াত নং – ১১৮)

  1. رَبَّنَا آمَنَّا فَاغْفِرْ لَنَا وَارْحَمْنَا وَأَنتَ خَيْرُ الرَّاحِمِينَ

বাংলা উচ্চারণঃ- ‘রাব্বানা আমান্না ফাগফিরলানা ওয়ারহামনা ওয়া আংতা খাইরুর রাহিমিন।’

অর্থ : ‘হে আমাদের পালনকর্তা! আমরা বিশ্বাস স্থাপন করেছি। অতএব তুমি আমাদেরকে ক্ষমা কর ও আমাদের প্রতি রহম কর। তুমি তো দয়ালুদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ দয়ালু।’ (সুরা মুমিনুন : আয়াত নং – ১০৯)

  1. رَبَّنَا إِنَّنَا آمَنَّا فَاغْفِرْ لَنَا ذُنُوْبَنَا وَقِنَا عَذَابَ النَّارِ

বাংলা উচ্চারণঃ-‘রাব্বানা ইন্নানা আমান্না ফাগফিরলানা জুনুবানা ওয়া ক্বিনা আজাবান নার।

অর্থ : হে আমাদের রব! নিশ্চয়ই আমরা ঈমান এনেছি, সুতরাং তুমি আমাদের গোনাহ ক্ষমা করে দাও এবং আমাদেরকে জাহান্নামের আযাব থেকে রক্ষা কর।’ (সুরা আল-ইমরান : আয়াত নং – ১৬)

  1. رَبَّنَا ظَلَمْنَا أَنْفُسَنَا وَإِنْ لَّمْ تَغْفِرْ لَنَا وَتَرْحَمْنَا لَنَكُونَنَّ مِنَ الْخَاسِرِيْنَ

বাংলা উচ্চারণঃ-রাব্বানা জ্বালামনা আংফুসানা ওয়া ইল্লাম তাগফিরলানা ওয়া তারহামনা লানাকুনান্না মিনাল খাসিরিন।’

অর্থ : ‘হে আমাদের প্রভু! আমরা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছি। যদি আপনি আমাদেরকে ক্ষমা না করেন এবং আমাদের প্রতি দয়া না করেন, তবে আমরা অবশ্যই ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভূক্ত হয়ে যাবো।’ (সুরা আরাফ : আয়াত নং – ২৩)

  1. رَبِّ إِنِّيْ ظَلَمْتُ نَفْسِيْ فَاغْفِرْ لِيْ

  2. বাংলা উচ্চারণঃ-‘রাব্বি ইন্নি জ্বালামতু নাফসি ফাগফিরলি।’

অর্থ : ‘(হে আমার) প্রভু! নিশ্চয়ই আমি নিজের উপর জুলুম করে ফেলেছি, অতএব আপনি আমাকে ক্ষমা করুন।’ (সুরা কাসাস : আয়াত নং – ১৬)

  1. رَبَّنَا اغْفِرْ لِيْ وَلِوَالِدَيَّ وَلِلْمُؤْمِنِيْنَ يَوْمَ يَقُوْمُ الْحِسَابُ

বাংলা উচ্চারণঃ- ‘রাব্বানাগফিরলি ওয়া লিওয়ালিদাইয়্যা ওয়া লিলমুমিনিনা ইয়াওমা ইয়াকুমুল হিসাব।’

অর্থ : হে আমাদের প্রভু! যেদিন হিসাব কায়েম হবে, সেদিন তুমি আমাকে, আমার বাবা-মাকে ও মুমিনদেরকে ক্ষমা কর।’ (সুরা ইবরাহিম : আয়াত নং – ৪১)

  1. سَمِعْنَا وَأَطَعْنَا غُفْرَانَكَ رَبَّنَا وَإِلَيْكَ الْمَصِيْرُ

বাংলা উচ্চারণঃ-‘সামিনা ওয়া আত্বানা গুফরানাকা রাব্বানা ওয়া ইলাইকাল মাছির।’

অর্থ : ‘আমরা (আপনার বিধান) শুনলাম এবং মেনে নিলাম। হে আমাদের রব! আমাদের ক্ষমা করুন। আপনার দিকেই তো (আমাদের) ফিরে যেতে হবে।’ (সুরা আল-বাকারাহ : আয়াত নং – ২৮৫)

  1. رَبَّنَا وَلاَ تُحَمِّلْنَا مَا لاَ طَاقَةَ لَنَا بِهِ وَاعْفُ عَنَّا وَاغْفِرْ لَنَا وَارْحَمْنَا أَنتَ مَوْلاَنَا

বাংলা উচ্চারণঃ-ওয়াফু আন্না ওয়াগফিরলানা ওয়ারহামনা আংতা মাওলানা ফাংছুরনা আলাল ক্বাওমিল কাফিরিন।’

অর্থ : ‘হে আমাদের রব! যে বোঝা বহন করার সাধ্য আমাদের নেই, সে বোঝা আমাদের উপর চাপিয়ে দিয়ো না। আমাদের পাপ মোচন করুন। আমাদের ক্ষমা করুন এবং আমাদের প্রতি দয়া করুন। তুমিই আমাদের প্রভু।’ (সুরা বাকারাহ : আয়াত ২৮৬)

  1. رَبَّنَا اغْفِرْ لَنَا وَلِإِخْوَانِنَا الَّذِيْنَ سَبَقُوْنَا بِالْإِيْمَانِ

বাংলা উচ্চারণঃ-‘রাব্বানাগফিরলানা ওয়ালি ইখওয়ানিনাল্লাজিনা সাবাকুনা বিল ঈমানি।’

অর্থ : ‘হে আমাদের প্রভু! আমাদের ক্ষমা করুন এবং যারা আমাদের আগে যারা ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরণ করেছে, তাদেরকেও ক্ষমা করুন।’ (সুরা হাশর : আয়াত নং – ১০)

  1. رَبَّنَا اغْفِرْ لَنَا ذُنُوْبَنَا وَإِسْرَافَنَا فِيْ أَمْرِنَا وَثَبِّتْ أَقْدَامَنَا وَانْصُرْنَا عَلَى الْقَوْمِ الْكَافِرِيْنَ

বাংলা উচ্চারণঃ– ‘রাব্বানাগফিরলানা জুনুবানা ওয়া ইসরাফানা ফি আমরিনা ওয়া ছাব্বিত আক্বদামানা ওয়াংছুরনা আলাল ক্বাওমিল কাফিরিন।’

অর্থ : ‘হে আমাদের প্রভু! আমাদের ভুল-ত্রুটিগুলো ক্ষমা করে দিন। আমাদের কাজের মধ্যে যেখানে তোমার সীমালঙ্ঘন হয়েছে, তা মাফ করে দিন। আমাদের কদমকে অবিচল রাখুন এবং অবিশ্বাসীদের মোকাবেলায় আমাদের সাহায্য করুন।’ (সুরা আল-ইমরান : আয়াত ১৪৭)

  1. رَبَّنَا فَاغْفِرْ لَنَا ذُنُوْبَنَا وَكَفِّرْ عَنَّا سَيِّئَاتِنَا وَتَوَفَّنَا مَعَ الْأَبْرَارِ

বাংলা উচ্চারণঃ- ‘রাব্বানা ফাগফিরলানা জুনুবানা ওয়া কাফফির আন্না সায়্যিআতিনা ওয়া তাওয়াফফানা মাআল আবরার।’

অর্থ : ‘হে আমাদের প্রভু! সুতরাং আমাদের গোনাহগুলো ক্ষম করুন। আমাদের ভুলগুলো দূর করে দিন এবং সৎকর্মশীল লোকদের সাথে আমাদের শেষ পরিণতি দান করুন।’ (সুরা আল-ইমরান : আয়াত নং – ১৯৩)

শবে কদরের রাত সম্পর্কে হাদীস শরীফে রয়েছে অসংখ্য বর্ণনা শবে কদরের রাতে মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর নিকট সর্বপ্রথম কোরআন নাজিল হয় এবং যার কারনে এই রাতকে আরো বেশী তাৎপর্যপূর্ণ এবং মহামান্বিত করে তুলেছে। এই রাতে জিব্রাইল (আঃ) ও ফেরেশতারা পৃথিবীতে অবতরণ করে ইবাদতরত সকল মানুষের জন্য বিশেষভাবে দোয়া করতে থাকেন।

আরও পড়ুনঃ হাবিবা নামের অর্থ কি

আরও পড়ুনঃ কুলসুম নামের অর্থ কি

হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত রয়েছে শবে কদরের রাতে হযরত জিবরাঈল আলাইহিস সালাম ফেরেশতাদের বিরাট এক অংশ নিয়ে পৃথিবীতে অবতরণ করেন এবং যত নারী পুরুষ নামাজ রত অবস্থায় অথবা জিকিরে মশগুল থাকে তাদের জন্য রহমতের দোয়া করতে থাকেন( মাজহারী)

শবে কদরের নামাজের নিয়ত


নাওয়াইতুয়ান উসাল্লিয়া লিল্লা-হি তা’আলা রাকা’-আত আই সালা-তিল লাইলাতুল কদর- নাফলি মুতাওয়াজ্জিহান ইলা-জিহাতিল্ কা’বাতিশ্ শারিফাতি আল্লা-হু আকবর
অর্থঃ- আমি কেবলামুখী হয়ে আল্লাহ এর উদ্দেশ্যে শবে কদরের দুই রাকাত নফল নামাজ আদায়ের নিয়ত করলাম – আল্লাহু আকবার

আরও পড়ুনঃ রোমানিয়া ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা

আরও পড়ুনঃ রাশিয়ার ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা


প্রত্যেক মুমিন মুসলমানের উচিত সিজদায় গিয়ে তসবি পড়া কিংবা শেষ বৈঠকে তাশাহুদ ও দুরুদ পড়ার পর নিজের গলা থেকে মুক্তির জন্য কোরআনে বর্ণিত সমস্ত দোয়া গুলো বেশি বেশি পড়া।

আজকের ইফতারের সময়

আজকের ইফতারের সময় / ajker iftarer somoy

আজকের ইফতারের সময় / ajker iftarer somoy

আজকে ইফতারের সময়সূচি এটি দিঘার সবচেয়ে ভাল মাধ্যম হচ্ছে রমজানের পূর্বে আপনি একটি ইফতারের সময়সূচি দেখার ক্যালেন্ডার কিনে নিবেন এবং ক্যালেন্ডার নিচে লেখা থাকবে কোন এলাকায় ইফতারের সময়সূচি কখন এর বিবরণ।

আজকের ইফতারের সময়

আজকের ইফতারের সময়

বিষয়টি হচ্ছে কোন এলাকার সাথে সময় যোক হবে কোন এলাকার সাথে সময় বিয়োগ হবে এতে যদি আপনি ভালভাবে যোগ বিয়োগ করে নেন তাহলে আপনার জেলার ইফতারের সময়সূচি খুব সহজেই আপনি বের করে ফেলতে পারবেন।

আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ

ajker iftarer somoy

আশা করি আপনি খুব সহজেই ইফতারের সময়সূচি পেয়ে যাবেন আপনার এলাকার বা আপনি যে জেলা শহরে থাকেন আপনি যে থানা শহরে থাকেন সেটি জেলার মধ্যে পড়েছে সেই জেলার ইফতারের সময়সূচি আপনি সহজেই বের করতে পারবেন মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যেই।

আজকের ইফতারের সময়

আজকের ইফতারের সময় ঢাকা

অথবা বর্তমান যুগ হচ্ছে ইন্টারনেটের যুগ আপনি ইফতারের সময়সূচি বিভিন্ন পত্রিকার ওয়েবসাইট এ পেয়ে যাবেন অথবা টিভির স্ক্রিনে আপনি ইফতারের সময়সূচি দেখতে পাবেন যদিও রোজা রেখে টিভি না দেখাটাই সবচাইতে উত্তম।

আজকের ইফতারের সময় চট্টগ্রাম

তবে আপনি চাইলে খুব সহজেই এই বিষয়গুলো আয়ত্ত করে নিতে পারেন আমাদের এই আর্টিকেলটিতে মূলত আমরা আপনাদেরকে জানাতে চেয়েছি আপনি কিভাবে সহজে ইফতারে রোজার ইফতারের সময়সূচি বের করে ফেলতে পারবেন।

আজকের ইফতারের সময় খুলনা

আমাদের দেশে প্রচলিত রয়েছে রমজানের সময় ইফতার করার পূর্বে মসজিদে আজান দেয়ার পর ইফতার করা হয় সুতরাং আপনি কিন্তু এই নিয়মটি ফলো করতে পারেন রমজানের সময় প্রত্যেকটি মসজিদে সময় খুব কঠোরভাবে মূল্যায়ন করা হয় তাই রমজানের সময় আপনি মসজিদে আযানের সাথে সাথে ইফতারি করতে পারবেন মনে রাখবেন রমজানের সময় মসজিদে ইফতার করে তারপর আযান দেয়া হয়ে থাকে।

আজকের ইফতারের সময়

আরো পড়ুনঃ চুল কাটার মেশিন সরাসরি কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আজকের ইফতারের সময় বরিশাল

বরিশাল জেলার ইফতারের সময়সূচি আপনি খুব সহজেই বের করে ফেলতে পারবেন এজন্য আপনি ইফতারের স্থায়ী ক্যালেন্ডার থেকে বরিশালের সময় যোগ অথবা বিয়োগ করে নিতে পারেন।

আজকের ইফতারের সময় সিলেট

সিলেটের ইফতারের সময়সূচি আপনি বরিশালের ইফতারের সময়সূচির মত একই পদ্ধতিতে বের করে নিতে পারেন আপনি সহজ ভাষায় একটি ইফতারের স্থায়ী ক্যালেন্ডার কিনে নিতে পারেন ইংরেজি মাসের হিসাবে ইফতারের স্থায়ী ক্যালেন্ডার পাওয়া যায়।

আজকের ইফতারের সময় রাজশাহী

ইংরেজি মাসের স্থায়ী ক্যালেন্ডার থেকে আপনি সহজেই ইফতারের সময়সূচি বের করে নিতে পারবেন অতিদ্রুত সময় ইফতারের সময়সূচি বের করে নেয়ার জন্য আপনাকে কোন এলাকার সাথে যোগ হবে সময় এবং কোন এলাকায় সতেজ ও সমাবেশের ভালোভাবে লক্ষ্য রাখতে হবে।

আজকের ইফতারের সময় যশোর

তবে ইফতারের সময়সূচি এটি বের করা তেমন কোনো কঠিন কাজ নয় আপনি যদি খুব সহজে বের করতে চান তাহলে অতিদ্রুত সময় বের করে ফেলতে পারবেন আশা করি ইফতারের সময়সূচি বের করার পদ্ধতি জানা থাকলে আপনি সহজেই তারের সময়সূচী বের করতে পারবেন।

আজকের ইফতারের সময় সুনামগঞ্জ

ইফতারের বিভিন্ন সময় সূচি সম্বলিত বিভিন্ন লেখা রয়েছে তবে আপনি সহজে স্থায়ী ক্যালেন্ডার কিনে ইফতারের সময়সূচি বের করতে পারেন অথবা মসজিদে আযানের পরক্ষণে ইফতার করে নিতে পারেন তবে ইফতারের পূর্ববর্তী সময়ে জেনে নেয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো ইফতারের টাইমে আমাদের সময় বের করে নিতে হয়।

আজকের ইফতারের সময় ভোলা

আশা করি আপনি কিভাবে ইফতারির সময় বের করবেন ইফতারির সময় জেনে নিবেন এ সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেয়ে গেলেন যেটির মাধ্যমে আপনি সহজেই যেকোনো সময় ইফতারের সময়সূচি বের করে নিতে পারবেন সঠিক সময় জানতে পারবেন।

আজকের ইফতারের সময় পটুয়াখালী

ইফতারি সময় সূচি বের করার আপনার কাছে যদি কোন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য থাকে বা ইফতারের সময়সূচি বের করার মতো গুরুত্বপূর্ণ কোনো পরামর্শ থাকে সেটি আমাদেরকে লিখে জানিয়ে দিতে পারেন।

আজকের ইফতারের সময় কক্সবাজার

আমরা সব সময় আমাদের আর্টিকেল গুলোতে পাঠকের গুরুত্বপূর্ণ বা মূল্যবান মন্তব্য পদের গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করে থাকে তাই আপনি চাইলে আমাদের আর্টিকেল সম্পর্কে নিজের মূল্যবান মন্তব্য অবশ্যই লিখে জানিয়ে দিতে পারেন।

আজকের ইফতারের সময় গাজীপুর

ইফতারের সম্পর্কিত আপনার কাছে যদি কোন ইন্টারেস্টিং বা গুরুত্বপূর্ণ কোন তথ্য থাকে সেগুলো কমেন্টের মাধ্যমে অন্যদিকে লিখে জানিয়ে দিতে পারেন আপনার মূল্যবান মন্তব্য এবং আপনার ইত্যাদি সম্পর্কে মূল্যবান পরামর্শ।

আজকের ইফতারের সময় রংপুর

ইফতারির আপনার যেকোন পরামর্শ যেকোনো মন্তব্য ইফতারির সময় বের করা সম্পর্কে আপনার যেকোনো পরামর্শ যে কোন মন্তব্য আমাদেরকে লিখে জানিয়ে দিতে পারেন।

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আজকের ইফতারের সময় দিনাজপুর

আমাদের আর্টিকেলটিতে কিছু বিজ্ঞাপন দেয়া রয়েছে বিজ্ঞাপনগুলো সম্পর্কে আপনার যেকোনো পরামর্শ যেকোনো মন্তব্য যে কোন মূল্যবান মন্তব্য অবশ্যই লিখে জানাতে পারেন আমাদের বিজ্ঞাপন প্রচারে সহযোগিতা করতে পারেন।

আজকের ইফতারের সময় ময়মনসিংহ

অন্যদেরকে তথ্যগুলো জানাতে আমাদের এই আর্টিকেলটি ভালোভাবে শেয়ার করুন আপনার ফেসবুক ইনস্টাগ্রাম টুইটারে শেয়ার করে অবশ্য জানিয়ে দিন আজকে এ পর্যন্ত ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন

আত্তাহিয়াতু সূরা বাংলা উচ্চারণ

আত্তাহিয়াতু সূরা বাংলা উচ্চারণ ? আত্তাহিয়াতু সূরা বাংলা উচ্চারণ অর্থ

আত্তাহিয়াতু সূরা বাংলা উচ্চারণ এই আর্টিকেলটিতে আমরা আরো জানবো একটা জাতি সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রশ্ন এবং উত্তর এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে আত্তাহিয়াতু সূরা বাংলা অর্থ এবং আত্তাহিয়াতু সূরা বাংলা অনুবাদ এছাড়াও আত্তাহিয়াতু সূরা বাংলা উচ্চারণ অর্থ তো চলুন এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য ধারাবাহিকভাবে জেনে নেয়া যাক।।

আত্তাহিয়াতু সূরা বাংলা উচ্চারণ ও অর্থসহ এবং ভিডিও আকারে আমরা আর্টিকেলটিতে তুলে ধরেছি ভিডিওটি দেখে নিতে পারেন তবে এসকল দেখার পাশাপাশি আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটিতে কিছু বিজ্ঞাপন দেয়া থাকবে আপনি চাইলে বিজ্ঞাপনের পণ্য সামগ্রী ক্রয় করতে পারেন দেশের যে কোন প্রান্ত থেকেই।

আত্তাহিয়াতু সূরা বাংলা উচ্চারণ
আত্তাহিয়াতু সূরা বাংলা উচ্চারণ

আরো পড়ুনঃ ৫০০ মরিয়ম খেজুর মাত্র ২৫০ টাকা – এখনই কিনুন

অথবা সরাসরি যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী ছেলেদের পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী মেয়েদের পার্সোনাল একান্ত গোপনীয় পণ্য সামগ্রী কেনার জন্য ভিজিট করুন আমাদের ই-কমার্স ওয়েবসাইট www.gazivai.com

আত্তাহিয়াতু সূরা বাংলা উচ্চারণ

এবার আমরা আত্তাহিয়াতু এই ছড়াটি আরবি এবং বাংলা উচ্চারন তুলে ধরব প্রথমে আরবি রয়েছে তার নিচের অংশে থাকে আরবির বাংলা উচ্চারণ

তাশাহহুদ
التَّحِيَّاتُ لِلَّهِ وَالصَّلَوَاتُ وَالطَّيِّبَاتُ ، السَّلَامُ عَلَيْكَ أَيُّهَا النَّبِيُّ وَرَحْمَةُ اللَّهِ وَبَرَكَاتُهُ ، السَّلَامُ عَلَيْنَا وَعَلَى عِبَادِ اللَّهِ الصَّالِحِينَ ، أَشْهَدُ أَنْ لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ وَأَشْهَدُ أَنَّ مُحَمَّدًا عَبْدُهُ وَرَسُولُهُ

উচ্চারণ : আত্তাহিয়্যাতু লিল্লাহি ওয়াস-সালাওয়াতু ওয়াত-ত্বায়্যিবাতু; আস-সালামু আলাইকা আইয়্যুহান নাবিয়্যু ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ; আসসালামু আলাইনা ওয়া আলা ইবাদিল্লাহিছ ছালিহীন; আশহাদু আল লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়া আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়া রাসুলুহু।

আত্তাহিয়াতু সূরা বাংলা উচ্চারণ অর্থ

অর্থ : ‘সব মৌখিক ইবাদত আল্লাহর জন্য। হে নবি! আপনার প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক এবং আল্লাহর অনুগ্রহ ও বরকত বর্ষিত হোক। শান্তি আমাদের ওপর এবং আল্লাহর নেক বান্দাদের ওপর বর্ষিত হোক। আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ব্যতীত আর কোনো মাবুদ বা উপাস্য নাই এবং আমি আরও সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, নিশ্চয়ই মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসুল।

আত্তাহিয়াতু সূরা বাংলা অর্থ

আত্তাহিয়াতু সূরা বাংলা অর্থ আরবি উচ্চারণ এবং আরবি ইতিমধ্যে আমরা আর্টিকেলটিতে তুলে ধরেছি এবার আমরা জেনে নেবো আত্তায়াতু দোয়া কখন পড়তে হয়। সহজ ভাষায় বলতে গেলে আত্তাহিয়াতু দোয়া পড়তে হয় নামাজের দুই রাকাতের পর বৈঠকে।

আত্তাহিয়াতু সূরা বাংলা উচ্চারণ

আরো পড়ুনঃ ৫০০ গ্রাম কালো কিসমিস মাত্র ৪৮০ টাকা – এখনই কিনুন

আপনি যদি দুই রাকাত সালাত আদায় করেন তাহলে প্রথম দুই রাকাত সালাত আদায় করার পর আত্তাহিয়্যাতু আদায় করার পর আরও দোয়া এবং দোয়া মাসুরা ইত্যাদি আদায় করার পর সালাম ফিরাতে হবে।

যেমন ধরুন আপনি জোহরের চার রাকাত নামাজ আদায় করছেন অথবা মাগরিবের তিন রাকাত নামাজ আদায় করছেন তখন আত্তাহিয়াতু কিভাবে পড়বেন জোহরের নামাজের প্রথম দুই রাকাত নামাজ পড়ার পরে আত্তাহিয়াতুর পরে নিবেন তার পরে আবার দু’রাকাত নামাজ পড়ে শেষ বৈঠকের প্রথমে আত্তাহিয়াতু পড়বেন পরের দুরুদ শরীফ পড়বেন পরের দোয়া মাছুরা পড়ে সালাম ফিরাতে হবে।

ঠিক একই পদ্ধতিতে তিন রাকাত নামাজের বেলায় প্রথম দুই রাকাত নামাজ আদায় করে যে বৈঠক হবে সে বৈঠকে আপনাকে আত্তাহিয়াতু করতে হবে তারপর আবার এক রাকাত নামাজ আদায় করে শেষ বৈঠকে পূর্বের ন্যায় একইভাবে আত্তাহিয়াতু দুরুদ এবং দোয়া মাছুরা পড়ে সালাম ফেরাতে হবে।

তো আশা করি আপনাদেরকে বুঝাতে সক্ষম হলাম দুই রাকাত নামাজের চার রাকাত নামাজে এবং তিন রাকাত নামাজের আত্তাহিয়াতু আপনি কিভাবে পড়বেন

আত্তাহিয়াতু সূরা বাংলা

আত্তাহিয়াতু দোয়া বাংলা বলতে আপনি কি বোঝাতে চাইছেন আপনি কি দোয়াটি বাংলা অর্থ পড়তে চাইছেন নাকি আরবির বাংলা উচ্চারণ জানতে চাইছেন আপনাকে মনে রাখতে হবে নামাজের বেলায় আপনাকে কিন্তু আরবির বাংলা উচ্চারণ পড়তে হবে অর্থ পরে নামাজ পড়লে হবে না।

আত্তাহিয়াতু সূরা বাংলা উচ্চারণ অর্থ
আত্তাহিয়াতু সূরা বাংলা উচ্চারণ অর্থ

আপনি যদি আত্তাহিয়াতু সূরা বাংলায় পড়তে চান তাহলে আর্টিকেলটির প্রথম অংশে কিন্তু সুন্দর করে আমরা আরবি বাংলা উচ্চারণ এবং বাংলা অর্থ সবগুলো তুলে ধরেছি এবং তুলে ধরেছি এটি কিভাবে নামাজে আপনি পর্বেন।

আত্তাহিয়াতু সূরা বাংলা লেখা

বন্ধুরা আত্তাহিয়াতু কিন্তু খুব সুন্দরভাবে নামাজে পড়তে হবে আর নামাজের সুন্দর ভাবে পড়ার জন্য এটি শুদ্ধ উচ্চারণ আপনার জানা কিন্তু একেবারে জরুরি তাই আশা করি আমাদের আর্টিকেলটি থেকে শুদ্ধ উচ্চারণের পাশাপাশি।

আপনার নিকটস্থ একজন আলেমের কাছ থেকে সঠিক উচ্চারণ গুলো জেনে নিবেন কোথায় সঠিক উচ্চারণে ভুল হয়েছে সেগুলো জানার চেষ্টা করবেন তাহলে আত্তাহিয়াতু সূরা বাংলা লেখা পড়াটা আপনার সার্থক হবে

আত্তাহিয়াতু সূরা টা শুনতে চাই

আত্তাহিয়াতু দোয়া টি আপনি যদি শুনতে চান তাহলে আপনি একটু অপেক্ষা করুন নিচে যান আমাদের একটি ভিডিও দেওয়া রয়েছে ভিডিওতে আত্তাহিয়াতু দোয়া টি সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে আশা করি দেখে নেবেন।

আরো পড়ুনঃ প্রান কোম্পানি চাকরি ? মাসে বেতন কত

 আরো পড়ুনঃ অ নামের ছেলেরা কেমন হয়

 আরো পড়ুনঃ অ নামের মেয়েরা কেমন হয়

আত্তাহিয়াতু সূরা টা শুনতে চাই আবার আপনি কিন্তু শুধু সোনা নয় আমাদের আর্টিকেলটির মধ্যে যে বিজ্ঞাপন পণ্যগুলো দেয়া রয়েছে এগুলো দেখার মাধ্যমে সরাসরি ক্রয় করতে পারেন।

আত্তাহিয়াতু সূরা বাংলা অনুবাদ

প্রিয় বন্ধুরা আত্তাহিয়াতু সূরা বাংলা অনুবাদ ইতিমধ্যেই আমরা আর্টিকেলটির উপরের অংশ তুলে ধরেছি আশাকরি আর্টিকেলটির উপরের অংশ থেকে দেখে নিবেন এবং ভালো করে আত্তাহিয়াতু সূরা বাংলা অনুবাদ শিখে নেবেন।

আপনি যত সুন্দর ভাবে আত্তাহিয়াতু দোয়া বাংলা অর্থ শিখে নিবেন হাতির গুরুত্ব দোয়াটি দ্বারা কি বুঝানো হয়েছে এগুলো কিন্তু আপনি সহজেই অনুধাবন করতে পারবেন এবং নামাযের প্রতি অধিক বেশি গুরুত্ব পাবে

আত্তাহিয়াতু সূরা ভিডিও

আত্তাহিয়াতু সূরা ভিডিওটি আমরা তুলে ধরেছি আশাকরি ভিডিওটি দেখে নেবেন এই ভিডিওটি দেখার মাধ্যমে আপনি অনেক কিছু জানতে পারবেন এবং শিখতে পারবেন।

আত্তাহিয়াতু সূরা বাংলা ভিডিও

আপনার কাছে যদি করলে যোগ্য কোন সুন্দর ভিডিওর লিংক থাকে সেই লিঙ্কে কমেন্টের মাধ্যমে কমেন্ট করে জানিয়ে দিতে পারেন তাতে পর্নব্রাজে উপকৃত হবে তেমনি আপনি অন্যদেরকে জানানোর মাধ্যমে নিজের তৃপ্তি লাভ করতে পারবেন।

আরো পড়ুনঃ লম্বা হওয়ার ঔষধের দাম 600 টাকা এখনই পরুন

আত্তাহিয়াতু সূরা দাও

আত্তাহিয়্যাতু পড়ার সময় একটি বিষয়ে আমরা লক্ষ করে আমাদের আর্টিকেলটি শেষ করব আত্তাহিয়্যাতু পড়ার সময় আঙ্গুল ইশারা করতে দেখা যায় এটা কেন করা হয় এ নিয়ে অনেকেরই প্রশ্ন থাকতে পারে।

সহিহ হাদিস অনুসারে এসেছে আত্তাহিয়্যাতু পড়ার সময় নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শাহাদাত আঙ্গুল দিয়ে তাওহীদের ইশারা করতেন তিনি শাহাদাত আঙ্গুলটাকে নাড়াতে যখন আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে দোয়া করতেন তখন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইশারা করতেন।

তাশাহুদ পড়ার সময় আঙ্গুল ইশারা করার কথা এসেছে অর্থাৎ আঙ্গুলটি উঠিয়ে ইশারা করতেন তবে আঙ্গুলটা নাড়াতে না বিষয়টি আশাকরি সুন্দরভাবে বুঝতে পেরেছেন আমরা বুঝাতে সক্ষম হয়েছি।

আরো পড়ুনঃ সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও দেখতে ক্লিক করুন – এখনি দেখুন

আর্টিকেলটিতে আমরা যে তথ্যগুলো আপনাদের কাছে তুলে ধরেছি কোন তত্ত্ব সম্পর্কে যদি আপনার কোন প্রশ্ন থাকে কোন জিজ্ঞাসা থাকলে সেটি আমাদেরকে কমেন্টের মাধ্যমে লিখে জানিয়ে দিতে পারেন