ভিটামিন কে এর কাজ কি

ভিটামিন কে এর কাজ কি

অনলাইন শপ ( গাজী ভাই ডট কম) এর পক্ষ থেকে আজকের আর্টিকেলটিতে থাকবে ভিটামিন কে এর কাজ কি সম্পর্কে ঃভিটামিন কে এর কাজ কি ? এই সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত জানব এবং বিস্তারিত আলোচনা করবো যদি আপনাদের কোন মতামত থাকে তাহলে কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন আমাদের.। তো চলুন বন্ধুরা আর দেরি না করে এক্ষুনি শুরু করা যাক ভিটামিন কে এর কাজ কি সম্পর্কে আলোচনা।

ভিটামিন কে এর কাজ কি

সরাসরি অর্ডার করতে ফোন করুন- 01751358525
সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন –এখনই কিনুন

অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট

ভিটামিন কে এর কাজ কি

ভিটামিন-কে মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যকে ভালো রাখে। এই ভিটামিনের মধ্যে আছে প্রদাহরোধী উপাদান। এটি অক্সিডেটিভ স্ট্রেসের বিরুদ্ধে কাজ করে আলঝেইমার, পারকিনসন ইত্যাদি রোগ প্রতিরোধ করে। আমাদের এতো উপকার যে ভিটামিনটি করে সেই ভিটামিন-কে সমৃদ্ধ খাবারগুলো বেশি বেশি করে খাওয়া সবারই উচিত।

শরীরের একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া হলো যকৃত থেকে পিত্তরস নিঃসৃত হওয়া। পিত্তরস নিঃসরণে অসুবিধা হলে ভিটামিন-কে এর শোষণ কমে যায়। ভিটামিন-কে এর অভাবে ত্বকের নিচে ও দেহাভ্যন্তরে যে রক্ত ক্ষরণ হয় তা বন্ধ করার ব্যবস্থা না নিলে রোগী মারা যেতে পারে। এ ভিটামিনের অভাবে অপারেশনের রোগীর রক্তক্ষরণ সহজে বন্ধ হতে চায় না। এতে রোগীর জীবন নাশেরও আশংকা থাকে।

ভিটামিন কে এর কাজ কি

ভিটামিন-কে হলো এসেনশিয়াল ফ্যাট সলিউবল ভিটামিন। দেহে ভিটামিন-কে প্রথ্রোম্বিন নামক প্রোটিন তৈরি করে। প্রথ্রোম্বিন রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে। এটি হাড় ও হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্যকে ভালো রাখে। এ ছাড়া আমাদের শরীরের অনেক প্রয়োজনীয়তা পূরণ করে ভিটামিন- কে।

হৃৎপিণ্ড ভালো রাখে: ভিটামিন-কে হৃৎপিণ্ডের জন্য খুবই উপকারী। এটি রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। এক গবেষণায় বলা হয়, ভিটামিন-কে কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ ও হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধে সাহায্য করে।

ক্যান্সারের সঙ্গে লড়াই করে: ভিটামিন-কে কোলন, পাকস্থলী, লিভার, মুখগহ্বর, প্রোস্টেট ক্যান্সার প্রতিরোধে কাজ করে।

ঋতুস্রাবের ব্যথা কমায়: ভিটামিন-কে ঋতুস্রাবের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। এটি হরমোনের কার্যক্রমকে নিয়ন্ত্রণ করে ঋতুস্রাবের ব্যথা কমায়

আগে জানতে হবে কোন কোন খাবারে ভিটামিন-কে বেশি পরিমাণে পাওয়া যায়। সেগুলো হলো- পনির, দই, কলিজা (মাছের কলিজা), ডিমের কুসুম, পালংশাক, শাকগম, সবুজ ফুলকপি, লেটুসপাতা, ডাল, সয়াবিন, ভুট্টা ইত্যাদি।

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার পিউটন সিরাপ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ছেলেদের টাইটান জেল সরাসরি কিনতে ক্লিক-এখনই কিনুন

রাজশাহী কিসের জন্য বিখ্যাত

রাজশাহী কিসের জন্য বিখ্যাত

বন্ধুগণ janbobd.net নিয়ে এলো জানা অজানা সকল তথ্য আজকের আর্টিকেলটিতে আপনাদেরকে জানাবো রাজশাহী কিসের জন্য বিখ্যাত ?

আরও পড়ুনঃ অনিতা নামের অর্থ কি

আরও পড়ুনঃ অনিত নামের অর্থ কি

💥💥 মাত্র ১৫০০ টাকার প্রোডাক্ট কিনে 🏆জিতে নিন🎁 একটি আকর্ষণীয় মানিব্যাগ🛍️কিনতে ক্লিক করুন — www.Gazivai.com

রাজশাহী জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত

আরো পড়ুনঃ ২ পার্ট কুচি বোরকা  কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন


💥💥 মাত্র ২০০০ টাকার প্রোডাক্ট কিনে 🏆জিতে নিন🎁 একটি আকর্ষণীয় মোবাইল 📱 কিনতে ক্লিক করুন www.Gazivai.com

আরও পড়ুনঃ যশোর কিসের জন্য বিখ্যাত

আরও পড়ুনঃ হবিগঞ্জ কিসের জন্য বিখ্যাত


💥💥 মাত্র ২৫০০টাকার প্রোডাক্ট কিনে 🏆জিতে নিন🎁 একটি আকর্ষণীয় ল্যাপটপ 💻কিনতে ক্লিক করুন —www.Gazivai.com

রাজশাহী কিসের জন্য বিখ্যাত

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন


রাজশাহী সম্পর্কে সম্পূর্ণ বিস্তারিত জানতে হলে নিচের সম্পূর্ন পোস্ট পড়ুন এ ছাড়া যেকোনো বিষয় সম্পর্কে সঠিক তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন

আরও পড়ুনঃ নোয়াখালী কিসের জন্য বিখ্যাত

আরও পড়ুনঃ বরিশাল কিসের জন্য বিখ্যাত

রাজশাহী কিসের জন্য বিখ্যাত

রাজশাহী আম, সিল্ক শাড়ি, খেজুরের গুড় এবং শংকরের ক্ষীরের চমচম এর জন্য বিখ্যাত।

রাজশাহী

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

রাজশাহী জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত


রাজশাহী জেলা মূলত আম, সিল্ক শাড়ি, খেজুরের গুড় এবং শংকরের ক্ষীরের চমচম এর জন্য বিখ্যাত।

রাজশাহী দর্শনীয় স্থান

★ পুঠিয়া রাজবাড়ি
★ নীলকুঠি
★ গোয়ালন্দ ঘাট
★ কল্যাণদিঘি
★ হযরত শাহ মখদুম রুপোষের (রহ.) দরগা
★ শাহ পাহলোয়ানের মাজার
★ চাঁদ সওদাগরের ঢিবি
★ বড়কুঠি (অষ্টাদশ শতাব্দী)
★ বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর
★ বাঘা মসজিদ

রাজশাহী আয়তন কত

রাজশাহী মোট আয়তন — ১২০.৯৮ বর্গ কিলোমিটার।

রাজশাহী জনসংখ্যা কত

রাজশাহী মোট জনসংখ্যা 16,85, 000 জন।

আরও পড়ুনঃ লেবানন ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা

আরও পড়ুনঃ কাতার ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা

রাজশাহী

রাজশাহী জেলা বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী মহানগরী। উত্তরবঙ্গের সবচেয়ে বড় শহর রাজশাহী পদ্মা নদীর তীরে অবস্থিত। রাজশাহী জেলা রাজশাহী বিভাগীয় শহরে অবস্থিত। রাজশাহী জেলা মূলত রেশমি বস্ত্র, আম,লিচু, এবং মিষ্টান্ন সামগ্রী এর জন্য বিখ্যাত।

রেশমি বছরের জন্য রাজশাহী গ্যারিসন নগরী বলা হয়। রাজশাহী বাংলাদেশের শহরগুলোর মধ্যে সবচেয়ে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন এবং সবুজ। রাজশাহী শহর কে কেন্দ্র করে 1772 সালে রাজশাহী জেলা গঠন করা হয়। রাজশাহী মহানগর রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন আওতাধীন রাসিক নামে পরিচিত।

রাজশাহী মহানগর রাসিক এর আওতায় ৩০টি ওয়ার্ডে ভাগ করা হয়েছে। রাজশাহী জেলায় তিনটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, চারটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে রয়েছে। বাংলাদেশের অন্যতম কলেজ রাজশাহী মেডিকেল কলেজ,,রাজশাহী নার্সিং কলেজ, ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজি রাজশাহী তে অবস্থিত।

রাজশাহী শহরের তিনটি রেলওয়ে স্টেশন রয়েছে রাজশাহী দেখুন ১৫ টি সফটওয়্যার ফার্ম আছে। রাজশাহী জেলার মোট আয়তন 46. 71 বর্গমাইল এবং জনসংখ্যা 16,85, 000 জন।

রাজশাহী জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত? রাজশাহী বিখ্যাত খাবার কি? রাজশাহী দর্শনীয় স্থান? রাজশাহী বিখ্যাত ব্যক্তিদের নাম?ইত্যাদি

নগদ কল সেন্টার নাম্বার

নগদ কল সেন্টার নাম্বার । কখন কিভাবে কল করবেন

নগদ কল সেন্টার নাম্বার মোবাইলে টাকা লেনদেনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ যে কয়েকটি কোম্পানি রয়েছে নগদ তার মধ্যে অন্যতম বিকাশ নগদ এগুলো হচ্ছে মোবাইলে টাকা লেনদেনের একটি অন্যতম মাধ্যম।

আমাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছে যারা মাঝেমধ্যেই নগদ একাউন্ট ব্যবহার নিয়ে ঝামেলায় পড়ি তখন আমাদের দরকার হয় নগদ কাস্টমার কেয়ারের সহযোগিতা।

কিন্তু আপনি কিভাবে নগদ কল সেন্টার নাম্বার বা নগদ কাস্টমার কেয়ারের সাথে কথা বলবেন এজন্য আপনাকে অবশ্যই নগদ কল সেন্টারের নাম্বার জানতে হবে।

আরও পড়ুন: মাথা ব্যথার ১০ টি ঔষধের নামের তালিকা

আরো পড়ুনঃ কাশির ১০ টি ঔষধের নাম ও দাম জেনে নিন

নগদ কল সেন্টার নাম্বার

কল – 16167 or 096 096 16167

ই-মেইল – [email protected]

ঠিকানা – ডেল্টা ডালিয়া টাওয়ার (লেভেল ১৩ এবং ১৪), ৩৬ কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ, বনানী, ঢাকা -১২১৩

নগদ কল সেন্টার নাম্বার
নগদ কল সেন্টার নাম্বার

নগদ কল সেন্টার নাম্বার বরিশাল

নগদ কল সেন্টার আপনি বিভিন্নভাবে যোগাযোগ করতে পারবেন তাদের সাথে সরাসরি ফোনে যোগাযোগ করতে পারবেন ইমেইলের মাধ্যমে যোগাযোগ করতে পারবেন।

সাধারণত কল দেওয়ার সময় আপনি আপনার ফোনে ব্যালেন্স দেখে ফোন দিবে আবার ফোন দিবেন এমন একটি সময় যখন তাদেরকে আপনি ফিরি পারবেন বিশেষ করে সকল সকল মানুষের চাপ থাকে তখন ফোন দিলে আপনাকে অনেকক্ষণ পর্যন্ত তাদের সাথে যোগাযোগের জন্য অপেক্ষা করতে হতে পারে।

তাই দিনের কোন অংশে মানুষের কাজকর্ম কম থাকে বা দিনে কোন অংশে ফোন দিলে আপনি নগদ কাস্টমার কেয়ারে দ্রুত কথা বলতে পারবে সেটা অবশ্য একটু বিবেচনা করবেন তাহলে আপনি খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে নগদ কাস্টমার কেয়ারের সাথে কথা বলতে পারবেন এবং আপনার টাকা সাশ্রয় করতে পারবেন।

আজকের আর্টিকেলটির মূল টপিক ছিল নগদ কাস্টমার কেয়ার নাম্বার আপনাদের কাছে তুলে ধরা বা নগদ কল সেন্টারের নাম্বার তুলে ধরা যাতে আপনি উক্ত নাম্বারে যোগাযোগ করে নগদ কাস্টমার কেয়ার প্রতিনিধির সাথে কথা বলতে পারেন।

নগদ কল সেন্টার নাম্বার সিলেট

আশা করি আমাদের আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য অত্যন্ত সহায়ক হবে আর্টিকেলটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান প্রশ্নটা জিজ্ঞাসা থাকলে সেটি অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে লিখে জানিয়ে দিতে পারে সবসময় আপনার মূল্যবান মন্তব্য কমেন্টের মাধ্যমে লিখে জানিয়ে দেন

আরও পড়ুন:  সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও

আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ

ভিপিএন এর কাজ কি

অনলাইন শপ ( গাজী ভাই ডট কম) এর পক্ষ থেকে আজকের আর্টিকেলটিতে থাকবে ভিপিএন এর কাজ কি সম্পর্কে ঃভিপিএন এর কাজ কি ? এই সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত জানব এবং বিস্তারিত আলোচনা করবো যদি আপনাদের কোন মতামত থাকে তাহলে কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন আমাদের.। তো চলুন বন্ধুরা আর দেরি না করে এক্ষুনি শুরু করা যাক ভিপিএন এর কাজ কি সম্পর্কে আলোচনা।

ভিপিএন এর কাজ কি

সরাসরি অর্ডার করতে ফোন করুন- 01751358525
সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন –এখনই কিনুন

অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট

ভিপিএন এর কাজ কি

ভিপিএন এর পূর্ণরূপ হলো ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক। এটি ইন্টারনেটে আপনার ও অন্য একটি নেটওয়ার্কের মাঝে সিকিউর কানেকশন তৈরী করে দেয়। অধিকাংশ মানুষ মূলত অঞ্চলভিত্তিক ব্লক করা সাইটগুলোতে প্রবেশ করতে, তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষার্থে এবং সেনসিটিভ কন্টেন্ট ব্রাউজ করার সময় নিজেকে ট্রেস করা থেকে বাঁচাতেই ভিপিএন ব্যবহার করে।

ভিপিএন এর কাজ কি

আজকাল ভিপিএন এর ব্যবহার খুবই জনপ্রিয়। কিন্তু অনেকেই আজ যে কারণে ভিপিএন ব্যবহার করে সেই কারণে ভিপিএন এর জন্ম হয়নি। ভিপিএন তৈরী করা হয়েছিল ব্যবসা ও বাণিজ্যিক প্রাইভেট নেটওয়ার্কগুলোকে নিরাপদে সংযুক্ত করার জন্য।

ভিপিএন আপনার নেটওয়ার্ক ট্রাফিককে অন্য কোন নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ফরোয়ার্ড করে দেয়। প্রায় সব অপারেটিং সিস্টেমেই বিল্ট ইন VPN সাপোর্ট আছে।

আপনি যখন আপনার ডিভাইসটিকে ভিপিএনে কানেক্ট করেন তখন এটা অন্য কোন একটা কম্পিউটারে (সার্ভারে) নিজেকে সংযুক্ত করে এবং ইন্টারনেটের সাথে আপনার যোগাযোগের জন্য একটি গোপন রাস্তা বা সুড়ঙ্গ তৈরি করে। আপনার ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার (আইএসপি) এই সুড়ঙ্গের উপস্থিতি বুঝতে পারলেও এর মধ্যে ঢুকতে পারবেনা। ফলে আপনি কোন সাইট ব্রাউজ করছেন কিংবা কী ডেটা পাস করছেন তা আইএসপি জানতে পারবে না। তখন আপনার দেশে বা আইএসপিতে যদি কোন সাইট ব্লক করা থাকে সেই সাইটটিও আপনি ভিপিএন ব্যবহার করে ব্রাউজ করতে পারেন। আর এই সব ডেটা ভিপিএন ব্যবহারের সময় এনক্রিপ্টেড হয়ে যায়।

ভিডিও ও অডিও স্ট্রিমিং সাইটগুলোতে নির্দিষ্ট দেশের জন্য স্পেসিফিক কন্টেন্টগুলো যে কোন দেশ থেকেই ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক (VPN) এর মাধ্যমে ব্রাউজ করতে পারবেন। যেমন ধরুন স্পটিফাই সাইট থেকে বাংলাদেশে বসে আপনি গান শুনতে পারবেন না। কিন্তু চাইলেই ইউএস বা অন্য কোন দেশ যেখানে স্পটিফাই এর সার্ভিস আছে সেসব দেশের আইপিযুক্ত সার্ভারে ভিপিএন দিয়ে কানেক্ট করে আপনিও স্পটিফাই সার্ভিস বাংলাদেশে বসেই ব্যবহার করতে পারবেন।


আপনি যদি পাবলিক প্লেসে ফ্রি ওয়াই-ফাই হটস্পট ব্যবহার করেন তাহলে আপনার ব্রাউজিং ডেটা সেইম নেটওয়ার্কে থাকা অন্যান্য মানুষ ট্রেস করতে পারে যদি সে এই বিষয়ে এক্সপার্ট হয়। এক্ষেত্রে আপনাকে বাঁচাবে ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক (VPN)। আপনি ভিপিএন দিয়ে কানেক্ট করলে আপনার ওয়াইফাই সংযোগে কেউ আড়ি পাতলে কিংবা এমনকি আপনার আইএসপি নিজেও শুধু একটা প্রাইভেট নেটওয়ার্কই দেখবে। এর ভিতরে যে সব ডেটা পাস হচ্ছে সেসবের নাগাল পাবে না।

নিজের প্রকৃত লোকেশন গোপন করতে
বিভিন্ন ওয়েবসাইটের ট্র্যাকিং থেকে বাঁচতে আপনি যদি আপনার প্রকৃত লোকেশন গোপন রেখে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে চান তাহলে ভিপিএন আপনাকে সেই সুবিধা দিবে। এছাড়া আপনি হয়তো জানেন যে চীনে সরকারীভাবে অনেক সাইটই বন্ধ করে রাখা আছে (এমনকি ফেসবুকও)। চায়নিজরা ভিপিএন ব্যবহার করেই প্রয়োজন পড়লে সেসব সাইট ব্রাউজ করে পুরো ইন্টারনেট এর সাথে সংযুক্ত থাকে।

টরেন্ট ব্যবহারের সময় আপনার গোপনীয়তা রক্ষার্থে
টরেন্ট থেকে ফাইল নামানোর ক্ষেত্রে ট্রেসিং এড়াতে VPN ব্যবহার করতে পারেন। এমনকি আপনি যদি লিগ্যাল টরেন্ট ও ডাউনলোড করেন তাহলেও আপনার আইএসপি বেশি ট্রাফিকের ভয়ে আপনার কানেকশন স্লো করে দিতে পারে। সেক্ষেত্রে ভিপিএন দিয়েই আপনি ট্রেস থেকে বাঁচতে পারেন।

. . . এবং এর আরও অনেক প্রয়োগ থাকতে পারে।

ভিপিএন কি নিরাপদ

ভার্চুয়াল জগতে নিরাপত্তার ব্যাপারটি দুর্বোধ্য। কোনো কিছুই পুরোপুরি নিরাপদ নয়। কিন্তু বাজারের জনপ্রিয় VPN সেবাদাতাগুলোর প্রতি অনেকেই আস্থা রাখছেন। আবার নিজের তৈরি ভিপিএন নেটওয়ার্ক হলে তাও মন্দ হয় না- যদিও অনেক ক্ষেত্রে তা “খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি” বলে মনে হতে পারে।

অসাধু বা কম্প্রোমাইজড VPN নেটওয়ার্ক থেকে আপনার ডেটা বেহাত হওয়ার ঝুঁকি যে একদম নেই তা না। অনেক কোম্পানি ফ্রি আনলিমিটেড VPN দেয়ার কথা বলে, যা বুঝেশুনে না এগোলে ফাঁদ হিসেবে দেখা দিতে পারে। সুতরাং একটু ঘাঁটাঘাঁটি করতে হবে।

কীভাবে ভিপিএন ব্যবহার করবেন

আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী আপনি আপনার আনলাইন জীবন নিয়ে খুব বেশি সতর্ক হলে আপনি নিজেই একটি VPN সার্ভার তৈরি করে ব্যবহার করতে পারবেন। তবে অধিকাংশ মানুষই ঝামেলা এড়াতে বিভিন্ন থার্ড পার্টি সার্ভিস ব্যবহার করে। এদের মধ্যে সবচেয়ে ভালো রেটিং ওয়ালা সার্ভিসগুলো আপনি নিশ্চিন্তেই ব্যবহার করতে পারেন। অধিকাংশ প্রোভাইডারেরই ফ্রি এবং পেইড, দুই ধরনের VPN প্ল্যান আছে।

মাঝে মাঝে VPN ব্যবহার করলে ফ্রি প্ল্যানই আপনার জন্য যথেষ্ট হবে। আর যদি অফিসের বা ব্যবসায়িক কাজে রেগুলার ব্যবহার করতে হয় তাহলে ভালো একটা পেইড প্ল্যান নিতে পারেন। পেইড প্ল্যানে সাধারণত বিজ্ঞাপন থাকে না এবং সার্ভারের সংখ্যা বেশি ও স্পিড বেশি থাকে। এছাড়া আরো কিছু সুবিধা পেইড প্ল্যানে পাওয়া যায়।

প্রায় সব ভিপিএন প্রোভাইডারেরই ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক ব্যবহারের জন্য ডেস্কটপ, এন্ড্রয়েড, আইওএস অ্যাপ ও ব্রাউজার এক্সটেনশন রয়েছে। এগুলো সাধারণত ক্রস প্লাটফর্ম সার্ভিস। এগুলো ব্যবহার করাও খুবই সহজ। শুধুমাত্র তাদের সাইট এ গিয়ে সাইনআপ করলেই হয়ে গেলো।

আরো পড়ুনঃ মোটা হতে ইন্ডিয়ান বডি বিল্ডো কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার পিউটন সিরাপ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ছেলেদের টাইটান জেল সরাসরি কিনতে ক্লিক-এখনই কিনুন

নরসিংদী কিসের জন্য বিখ্যাত

বন্ধুগণ janbobd.net নিয়ে এলো জানা অজানা সকল তথ্য আজকের আর্টিকেলটিতে আপনাদেরকে জানাবো নরসিংদী কিসের জন্য বিখ্যাত ?

আরও পড়ুনঃ রিশা নামের অর্থ কি

আরও পড়ুনঃ দিয়া নামের অর্থ কি

💥💥 মাত্র ১৫০০ টাকার প্রোডাক্ট কিনে 🏆জিতে নিন🎁 একটি আকর্ষণীয় মানিব্যাগ🛍️কিনতে ক্লিক করুন — www.Gazivai.com

নরসিংদী কিসের জন্য বিখ্যাত

আরো পড়ুনঃ মেজিক কন্ডম  কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন


💥💥 মাত্র ২০০০ টাকার প্রোডাক্ট কিনে 🏆জিতে নিন🎁 একটি আকর্ষণীয় মোবাইল 📱 কিনতে ক্লিক করুন -www.Gazivai.com

আরও পড়ুনঃ বরিশাল জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত

আরও পড়ুনঃ ময়মনসিংহ জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত
💥💥 মাত্র ২৫০০টাকার প্রোডাক্ট কিনে 🏆জিতে নিন🎁 একটি আকর্ষণীয় ল্যাপটপ 💻কিনতে ক্লিক করুন —www.Gazivai.com

নরসিংদীর দর্শনীয় স্থান

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

নরসিংদী সম্পর্কে সম্পূর্ণ বিস্তারিত জানতে হলে নিচের সম্পূর্ন পোস্ট পড়ুন এ ছাড়া যেকোনো বিষয় সম্পর্কে সঠিক তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন

আরও পড়ুনঃ রোমানিয়া ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা

আরও পড়ুনঃ রাশিয়ার ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা

নরসিংদী কিসের জন্য বিখ্যাত

নরসিংদী মূলত সাগর কলা, আনারস, লেবু, লটকন , ড্রাগন ফল , শুটকি মাছ, লালমোহন মিষ্টি, রসগোল্লা , এবং তাত শিল্পের জন্য বিখ্যাত। প্রত্যেকটি জেলার আলাদা কিছু বিখ্যাত গুণাবলী রয়েছে যা এক জেলা থেকে অন্য জেলাকে আলাদা করে তুলে ।

নরসিংদী

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ ছোট টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক –  এখনই কিনুন

নরসিংদী জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত

নরসিংদী জেলা মূলত সাগর কলা, আনারস, লেবু, লটকন , ড্রাগন ফল , শুটকি মাছ, লালমোহন মিষ্টি ও রসগোল্লার জন্য বিখ্যাত।

নরসিংদীর দর্শনীয় স্থান

★উয়ারী-বটেশ্বর★বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান স্মৃতি জাদুঘর
★সোনাইমুড়ি টেক
★ভাই গিরিশ চন্দ্র সেনের বাস্তুভিটা পাঁচদোনা বাজার সংলগ্ল বুড়ারহাট গ্রাম।
★আরশিনগর মিনি পার্ক ★ড্রীম হলিডে পার্ক
★বালাপুর জমিদার বাড়ি ★লক্ষণ সাহার জমিদার বাড়ি
★সিধেন সাহার জমিদার বাড়ি ★কুন্ডু সাহার জমিদার বাড়ি
★মনু মিয়ার জমিদার বাড়ি ★ঘোড়াশাল দোতলা রেলওয়ে স্টেশন
★চরসিন্দুর ব্রিজ ★সাটিরপাড়া রায় চৌধুরী জমিদার বাড়ি
★মাধবদী গুপ্তরায় জমিদার বাড়ি ★আমিরগঞ্জ জমিদার বাড়ি
★নীলকুঠি’। ★ওয়ান্ডার পার্ক

নরসিংদী জেলার বিখ্যাত ব্যক্তিদের নাম

★ আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ডিসি
★লে. কর্নেল অবঃ নজরুল ইসলাম হিরু, বীরপ্রতীক সাবেক পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী
★রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু, সাবেক ডাক ও টেলি যোগাযোগ মন্ত্রী
★সামসুদ্দীন আহমেদ এছাক
★বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান
★কবি শামসুর রাহমান★আফতাব উদ্দিন ভূঁইয়া
★ড. আলাউদ্দিন আল আজাদ – সাহিত্যিক
★ভাই গিরিশ চন্দ্র সেন – প্ররথম বাংলায় পবিত্র কুরআন এর অনুবাদক।
★সতীশচন্দ্র পাকড়াশী ★নুরউদ্দীন খান
★প্রফেসর ড.রসিদ উদ্দিন আহমদ- উপমহাদেশের অন্যতম নিউরোসার্জন এবং বাংলাদেশের প্রথম নিউরোসার্জন।
★শামীম কবির – বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের প্রথম অধিনায়ক
★শহীদ আসাদ- ১৯৬৯ এর গণঅভ্যুত্থানের নায়ক
★এম এ মান্নান (অধ্যাপক) ★মুহাম্মদ হাবিবুল্লা পাঠান
★আব্দুল মান্নান (শিক্ষক) ★হরিপদ দত্ত
★সোমেন চন্দ ★হানিফ পাঠান
★গিয়াসউদ্দীন মিয়া, কৃষিবিদ ★ইমতিয়াজ আহমেদ নকীব

আরও পড়ুনঃ সাবিল নামের অর্থ কি

আরও পড়ুনঃ  শিশির নামের অর্থ কি

নরসিংদী আয়তন কত

নরসিংদী মোট আয়তন — ১,১৪০.৭৯ বর্গ কিলোমিটার।

নরসিংদী জনসংখ্যা কত

নরসিংদী মোট জনসংখ্যা ১৮,৯৫,৯৮৪ জন।

নরসিংদী

নরসিংদী জেলা ঢাকা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। নরসিংদী জেলার মোট আয়তন 1,114.20 বর্গ কিলোমিটার। নরসিংদী জেলায় নরসিংহ নামক রাজার শাসনাধীন ছিল এবং তার নাম অনুসারে নরসিংপুর থেকে নরসিংদী জেলার উৎপত্তি হয়েছে। হাজার 984 সালে নরসিংদী জেলা ঘোষণা করা হয় নরসিংদী জেলায় ৬টি উপজেলা রয়েছে। ১।নরসিংদী সদর,২। রায়পুর ৩।বেলাবো ৪।পলাশ
৫। মনোহরদী৬। শিবপুর উপজেলা। নরসিংদী জেলার মোট জনসংখ্যা ১৮,৮৫,৯৮৪ জন ( 2011 এর আদমশুমারি অনুযায়ী)। নরসিংদী জেলায় ৮ট রেলস্টেশন রয়েছে। নরসিংদী অর্থনীতিতে সমৃদ্ধশালী। তাঁত শিল্প এর প্রধান হাতিয়ার। নরসিংদী জেলার সবচেয়ে বিখ্যাত কৃষিপণ্য হলো কলা এছাড়াও বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি লটকন উৎপন্ন হয় নরসিংদীতে। নরসিংদী জেলা মূলত সাগর কলার জন্য বিখ্যাত।

আরও পড়ুনঃমিহির নামের অর্থ কি

আরও পড়ুনঃ সূরা কদর

নরসিংদী জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত? নরসিংদী বিখ্যাত খাবার কি? নরসিংদী দর্শনীয় স্থান? নরসিংদী বিখ্যাত ব্যক্তিদের নাম?ইত্যাদি

টেলিটক নাম্বার দেখার উপায়

টেলিটক নাম্বার দেখার উপায় ২০২৩ । টেলিটক নাম্বার দেখার উপায় ২০২৪ । টেলিটক নাম্বার দেখার উপায় ২০২৫ । টেলিটক নাম্বার দেখার উপায় ২০২৬

টেলিটক নাম্বার দেখার উপায় ২০২২ । টেলিটক নাম্বার দেখার উপায় ২০২৩ । টেলিটক নাম্বার দেখার উপায় ২০২৪ । টেলিটক নাম্বার দেখার উপায় ২০২৫ । টেলিটক নাম্বার দেখার উপায় ২০২৬ আমরা যারা টেলিটক সিম ব্যবহার করি মাঝেমধ্যে আমাদের নিজেদের ফোনের সিম নাম্বার ভুলে যাই দেখা যায় অনেক সময় টাকা ভরার ক্ষেত্রে অনেক সময় রিচার্জ এর ক্ষেত্রে বাক অন্য কাউকে আমাদের নম্বরটা দেওয়ার ক্ষেত্রে আমরা সিমের নম্বর ভুলে যাই।

আরও পড়ুন:  সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও

আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ

টেলিটক নাম্বার দেখার উপায় ২০২২

Teletalk number check – টেলিটক সিমের নাম্বার দেখার কোড
এজন্য আপনাকে যা করতে হবে তা হল আপনার ফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে, ক্যাপিটাল পি P টাইপ করুন এবং তারপর 154 পাঠান। এরপর ফিরতি মেসেজে আপনার টেলিটক নাম্বার চলে আসবে। অথবা W লিখে ৩২১ নম্বরে sms সেন্ড করুন তাহলেই আপনি আপনার টেলিটক নাম্বার দেখতে পাবেন।

টেলিটক নাম্বার দেখার উপায় ২০২৩

টেলিটক নাম্বার চেক করার দুটি উপায় আছে। প্রথমটি হল ডায়াল কোড *551# ডায়াল কোড ব্যবহার করে টেলিটক নাম্বার চেক করতে পারবেন এবং দ্বিতীয়টি হল মেসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করুন

টেলিটক নাম্বার দেখার উপায় ২০২৪

তো আপনি যদি আপনার সিমের নম্বর ভুলে যান তাহলে দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই কারণ আপনি খুব সহজে আপনার সিমের নাম্বার বের করে নিতে পারবেন তো চলুন আজকে রাত্রিতে জেনে নে কিভাবে টেলিটক সিমের নাম্বার বের করবেন।

আরো পড়ুনঃ লিংগ মোটা বড় করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ২০ মিনিট সেক্স করার স্প্রে কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

টেলিটক নাম্বার দেখার উপায় ২০২৫

আশা করি আমরা যে পদ্ধতিতে বলেছি এ পদ্ধতিতে আপনি খুব সহজে টেলিটক সিমের নাম্বার বের করে নিতে পারবেন তবে আমাদের বর্ণিত পদ্ধতির বাইরে যদি আপনার কাছে টেলিটক সিমের নম্বর বের করা কোনো সহজ পদ্ধতি থাকে সেটি জানাতে পারেন।

টেলিটক নাম্বার দেখার উপায় ২০২৬

আবার টেলিটক সিম ব্যবহারের বিশেষ কোনো সুবিধা রয়েছে কিনা আপনি যদি বিশেষ কোনো সুবিধা ভোগ করে থাকেন সেটি আপনার উচিত হবে অন্যদের সাথে শেয়ার করা তাই আপনি আমাদের আর্টিকেলের কমেন্টের মাধ্যমে টেলিটক সিমের সুবিধা গুলো লিখে জানাতে পারেন।

টেলিটক নাম্বার দেখার উপায় ২০২৭

একই সাথে আপনি যদি টেলিটক সিম ব্যবহার করে কোন অসুবিধা ভোগ করে থাকেন তাহলে আপনি কিন্তু অসুবিধাগুলো অন্যদিকে কমেন্টের মাধ্যমে লিখে জানাতে পারেন আমরা সবসময় আমাদের আর্টিকেল গুলোতে পাঠকের মূল্যবান মন্তব্যগুলোকে অতি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করার চেষ্টা করে থাকি।

টেলিটক নাম্বার দেখার উপায় ২০২৮

টেলিটক এমবি চেক করার জন্য আপনাকে ডায়াল করতে হবে *152# অথবা *111# এবং

টেলিটক অফার জানতে, আপনি একই কোড ডায়াল করতে পারেন এবং কোড টি হলোঃ *111# জানতে পারেন।

  • 151 * রিচার্জ করার জন্য গোপন নম্বর #
    মিনিট চেক: * 152 #
ওয়ার্ড মাস্টার এর কাজ কি

ওয়ার্ড মাস্টার এর কাজ কি

Janbobd.net এর পক্ষ থেকে আপনাদেরকে জানাই স্বাগতম আজ আমরা কথা বলবো ওয়ার্ড মাস্টার এর কাজ কি ঃ ওয়ার্ড মাস্টার এর কাজ কি এই সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব এবং আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করব। এ ছাড়াও আপনাদের যদি কোন মতামত থাকে সে ক্ষেত্রে আপনারা আমাদের কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন। এছাড়াও আপনারা আমাদের অনলাইন শপ গাজী ভাই ডট কম থেকে সুলভ মূল্যে পণ্য কিনতে পারবেন। এছাড়াও আপনি যেকোন ধরনের পাইকারি পণ্য কিনতে চাইলে আমাদের সাইটটি ভিজিট করুন ঃ আমাদের সাইট টির নাম হল WW. gazivai.com

ওয়ার্ড মাস্টার এর কাজ কি

সরাসরি অর্ডার করতে ফোন করুন- 01622913640
সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন –এখনই কিনুন

ওয়ার্ড মাস্টার এর কাজ কি

হাসপাতালে ওয়ার্ড মাস্টারের পদ রয়েছে ৮ টি। রয়েছেন সাকুল্যে একজন। তাতে কার্যত রোগী পরিষেবার বিভিন্ন কাজে সমস্যা হচ্ছে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে রোগী এবং তাঁর লোকদের।
সম্প্রতি সরঞ্জাম রাখার ঘর সময় মতো না খোলায় চক্ষু বিভাগে সকাল ৯ টা থেকে বেলা ১ টা পর্যন্ত অপেক্ষা করে থাকতে হয় রোগীর পরিবারের লোকদের। ওই বিভাগে ঘর খুলে সরঞ্জাম বার করার দায়িত্ব যে নার্সদের উপর ছিল তাঁরা দু জনের কেউই ছিলেন না। একজন ছুটিতে ছিলেন এবং অপর জন অসুস্থতার কারণে আসতে পারেননি। অথচ সেই জায়গায় কাউকে পাঠানোর ব্যবস্থা হয়নি।

ওয়ার্ড মাস্টার এর কাজ কি

মূলত ওয়ার্ড মাস্টাররাই এই কাজ করে থাকেন। সে কারণেই চিকিৎসা করাতে আসা রোগী এবং তার পরিবারের লোকদের বিপাকে পড়তে হয়। সমস্যার কথা স্বীকার করেন হাসপাতালের সুপার সব্যসাচী দাসও। তিনি বলেন, “গত কয়েক বছরে ৩ জন ওয়ার্ড মাস্টার অবসর নিয়েছেন। বদলি হয়ে চলে গিয়েছেন দুই একজন। সেই জায়গায় নতুন ওয়ার্ড মাস্টার কেউ নিয়োগ হননি। সহকারি সুপার পদে রয়েছেন ২ জন। ওয়ার্ড মাস্টারের অভাবে যে পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে সহকারি সুপাররাই তা দেখছেন। এমনকী কখনও আমাকেও সে সব কাজ দেখতে হচ্ছে।”
হাসপাতাল সূত্রেই জানা গিয়েছে, কর্মীদের দিয়ে চাবি পাঠিয়ে নির্দিষ্ট সময়ে বহির্বিভাগ খোলা, বিভিন্ন ওয়ার্ডে কোথায় কোন স্বাস্থ্য কর্মী, সাফাই কর্মীদের দায়িত্ব তা ঠিক করেন ওয়ার্ড মাস্টারই।

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার পিউটন সিরাপ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ছেলেদের টাইটান জেল সরাসরি কিনতে ক্লিক-এখনই কিনুন

লেজার লাইট এর কাজ কি

লেজার লাইট এর কাজ কি

Janbobd.net এর পক্ষ থেকে আপনাদেরকে জানাই স্বাগতম আজ আমরা কথা বলবো লেজার লাইট এর কাজ কি ঃ লেজার লাইট এর কাজ কি এই সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব এবং আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করব। এ ছাড়াও আপনাদের যদি কোন মতামত থাকে সে ক্ষেত্রে আপনারা আমাদের কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন। এছাড়াও আপনারা আমাদের অনলাইন শপ গাজী ভাই ডট কম থেকে সুলভ মূল্যে পণ্য কিনতে পারবেন। এছাড়াও আপনি যেকোন ধরনের পাইকারি পণ্য কিনতে চাইলে আমাদের সাইটটি ভিজিট করুন ঃ আমাদের সাইট টির নাম হল WW. gazivai.com

লেজার লাইট এর কাজ কি

সরাসরি অর্ডার করতে ফোন করুন- 01622913640
সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন –এখনই কিনুন

লেজার লাইট এর কাজ কি

বর্তমানে বাজারে বিভিন্ন ধরনের ইলেক্ট্রনিক গেজেট বের হয়েছে যে গুলো ব্যবহার করে ঘরের নিরাপত্তা অনেকাংশে বাড়িয়ে তোলা যায়। এদের মধ্যে অন্যতম হলো সিসিটিভি ক্যামেরা, অ্যান্টি থেফট অ্যালার্ম বা চোর ধরার মেশিন, স্মার্ট ডোর লকিং সিস্টেম ইত্যাদি। তবে আজকে আমি আপনাদের দেখাবো কীভাবে লেজার রশ্মি ব্যবহার করেই খুব সহজে অত্যন্ত শক্তিশালী একটি নিরাপত্তা সিস্টেম তৈরী করবেন।

লেজার লাইট এর কাজ কি

আসুন শুরুতেই জেনে নিই এই প্রজেক্টটি কিভাবে কাজ করে। এখানে মূলত আমরা একটি বিশেষ ধরনের রশ্মি ব্যবহার করবো যার নাম হলো লেজার রশ্মি। লেজার (LASER) একটি আক্ষরিক নাম। এর পূর্ণ নাম হলো Light Amplified by Stimulated Emitter of Radiation. এর অর্থ হলো, বিকিরণের উদ্দীপিত নিঃসরণ দ্বারা আলোক বিবর্ধন। অর্থ্যাৎ লেজার হলো আলোর বিবর্ধন। তবে লেজার কোন সাধারণ আলো নয়। এটি এক বর্ণের আলো।

এই আলো হলো তীক্ষ্ন এবং দিকাভিমুখী। লেজার আলোর তরঙ্গ একই আকৃতির। এই রশ্মির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো এই আলো সাধারণ আলোর মতো পথে যেতে যেতে ছড়িয়ে পড়ে না। এ রশ্মি অত্যন্ত ঘন সংবদ্ধ একমুখী বলে এটি অনেক দূর পর্যন্ত যেতে পারে।

লেজার রশ্মির এই বিশেষ ক্ষমতাটাকে ব্যবহার করেই মূলত আমরা আমাদের সিকুউরিটি সিস্টেম তৈরী করবো। আপনারা অনেকেই নিশ্চয় ডার্ক সেন্সরের কথা শুনেছেন। যারা শুনেননি তাদের জন্য বলছি, ডার্ক সেন্সরে LDR (Light Depending Resistor) নামে একটি ফটোডায়োড রয়েছে। এই LDR এর উপর আলো পড়লে এটি একটি সাধারণ পরিবাহীর মতো কাজ করে। আবার অন্ধকার হলে এর মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ পরিবহন বাধা প্রাপ্ত হয়। LDR এর এই বৈশিষ্ট্যকে কাজে লাগিয়েই আমরা আমাদের প্রজক্টটা তৈরী করবো।

অনেকেই হয়তো ইতোমধ্যে ধারণা পেয়ে গেছেন প্রজেক্ট সম্পর্কে। কিন্তু যারা এখনো বুজতে পাছেন না তাদের ভয় পাওয়ার কারণ নেই। আমি বুজিয়ে দিচ্ছি। আমরা LDR ব্যবহার করে একটা সার্কিট তৈরী করবো যেটা অন্ধকার হলেই সাউন্ড করবে। এবার আমরা আমাদের লেজার লাইটটাকে দূল থেকে LDR এর দিকে তাক করে ধরবো।

এর ফলে লেজার লাইট থেকে লেজার রশ্মি LDR এর উপর এসে পড়বে। এ অবস্থায় সার্কিট কোন সাউন্ড সিগন্যাল দিবে না। কিন্তু যখনিই লেজার লাইট এবং LDR এর মধ্যবর্তী স্থান দিয়ে কেউ যেতে চাইবে তখন লেজার রশ্মি বাধাপ্রাপ্ত হবে এবং LDR এর উপর লেজার রশ্মি পড়তে পারবে না। ফলে আলোর অনুপস্থিতির কারণে সার্কিট থেকে সাউন্ড সিগন্যাল দিতে থাকবে। কি? এবার বুজতে পেরেছেন? আচ্ছা আর কথা না বলে চলুন আমরা প্রজক্টটি তৈরী করে ফেলি।

ব্যবহার:
এখন আপনার লেজার লাইটটিকে ব্যাটারী দিয়ে অন করুন এবং দরজার ফ্রেমের একপাশে রাখুন। দরজার ফ্রেমের অপর পাশে LDR এর সার্কিটটি এমনভাবে বসান যাতে করে লেজার লাইট থেকে আলো গিয়ে সরাসরি LDR এর উপর পড়ে। এবার কাজ শেষ। এবার দরজা দিয়ে কেউ প্রবেশ করতে চাইলেই লেজার লাইটটি বাধাপ্রাপ্ত হবে। ফলে সার্কিটে থাকা Buzzer টি সাউন্ড করতে থাকবে।

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ ছোট টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক –  এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ বড় টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ গোপনাঙ্গ ফর্সা করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

স্টেনটার মেশিনের কাজ

স্টেনটার মেশিনের কাজ

Janbobd.net এর পক্ষ থেকে আপনাদেরকে জানাই স্বাগতম আজ আমরা কথা বলবো স্টেনটার মেশিনের কাজ ঃ স্টেনটার মেশিনের কাজ এই সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব এবং আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করব। এ ছাড়াও আপনাদের যদি কোন মতামত থাকে সে ক্ষেত্রে আপনারা আমাদের কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন। এছাড়াও আপনারা আমাদের অনলাইন শপ গাজী ভাই ডট কম থেকে সুলভ মূল্যে পণ্য কিনতে পারবেন। এছাড়াও আপনি যেকোন ধরনের পাইকারি পণ্য কিনতে চাইলে আমাদের সাইটটি ভিজিট করুন ঃ আমাদের সাইট টির নাম হল WW. gazivai.com

স্টেনটার মেশিনের কাজ

সরাসরি অর্ডার করতে ফোন করুন- 01622913640
সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন –এখনই কিনুন

স্টেনটার মেশিনের কাজ

১/ সেন্টারনার (Centerner):

স্টেন্টার মেশিনের প্রথম এই অংশ থেকেই কাজ শুরু হয়। এর কাজ হচ্ছে ফেব্রিকসের কার্লিং দূর করে ফেব্রিকস সব সময় মেশিনের মাঝ বরাবর (Middle point) রাখা। এটা দেখতে অনেকটাই নাটাইয়ের মতো।

২/ হাইড্রো প্যাডার (Hydro padder):

এই অংশের প্রধান কাজ হচ্ছে কাপড় থেকে পানি নিষ্কাশন করা। এছাড়াও এখানে বিভিন্ন ধরনের কেমিক্যাল ব্যবহার করা হয় যেমন সফেনার, সিলিকন, এসিড, ওয়েটিং এজেন্ট, এন্টিক্রিজ ইত্যাদি।

আর এ অংশেই পিক আপ পার্সেন্ট সেট করা হয় এবং প্যাডার প্রেসার কমিয়ে বাড়িয়ে কাপড়ের সেড হালকা পরিবর্তন করা যা

৩/ ওয়েফট স্ট্রেইটেনার (Weft Straightener):

এই ডিভাইসটির প্রধান কাজ হচ্ছে কাপড়ের Weft control করা। অর্থাৎ কাপড়ের Bowing ও Skewing Control করা। এই ডিভাইস দিয়েই কাপড়ের Spirality Control করা হয়।

স্টেনটার মেশিনের কাজ

৪/ অপারেটিং ষ্টেজ (Operating stage)

এখান থেকেই পুরু মেশিন নিয়ন্ত্রণ করা হয়।
কাপড়ের প্যারামিটার অনুযায়ী কন্ট্রোলার মনিটরে প্রোগ্রাম সেটিং করা হয়। Over feed এবং Under feed Roller মেশিনের এই অংশেই থাকে।

৫/ ষ্টীমার ফ্যান(Steamer fan)

মেশিনের এই অংশের কাজ হচ্ছে কাপড়ের গায়ে ষ্টীম দেয়া। কিছু কিছু কাপড় প্যাডার বাইপাস করে শুধু ষ্টীম দিয়ে Stenter finish করতে হয়।

৬/ বার্নার এবং ব্লোয়ার সেকশন (Burner & Blower Section):

মেশিনের এই অংশের প্রধান কাজ হচ্ছে ভেজা কাপড় শুকানো। অর্থাৎ পরিচলন প্রক্রিয়ায় বায়ু উত্তপ্ত হয়ে কাপড়ের গায়ে লেগে কাপড় শুকিয়ে ফেলে।
মেশিনের এ অংশকে চেম্বারও বলা হয়। বাংলাদেশে Stenter মেশিন সাধারণত ৫ চেম্বার থেকে ১০ চেম্বারের দেখতে পাওয়া যায়।

৭/ কুলিং ফ্যান ( Cooling fan)

গরম কাপড় ও Main Drive Chain কে ঠান্ডা করার জন্যই এ অংশটি ব্যবহার করা হয়।

৮/ ডেলিভারি সেকশন (Delivery Section)

মেশিনের এই অংশ দিয়েই কাপড় বের হয়ে যায়।
এখানে Delivery Infeed Roller, Plater Roller ও Auxiliary plater থাকে।

এছাড়াও অপারেটিং স্টেজ থেকে ডেলিভারি সেকশন পর্যন্ত মেশিনের অভ্যন্তরে দুই পাশে কাপড় বহন করার জন্য পিন ও ক্লিপ বিশিষ্ট চেইন আছে। যাকে Main drive chain বা Fabrics transporting chain বলা হয়। এই চেইন দিয়েই কাপড়ের Width Control করা হয়।

সুতরাং Stenter মেশিন দিয়ে কাপড় Dry করা সহ কাপড়ের Dia, GSM, Shrinkage control, Curing, Hand feel soft ও Heat set করা হয়। এবং এ মেশিন দিয়ে হালকা Shade পরিবর্তন আনা যায়।

সটার এর কাজ কি

সটার এর কাজ কি

জানবো বিডি নেট এর পক্ষ থেকে আপনাদেরকে জানাই স্বাগতম আজ আমরা কথা বলবো সটার এর কাজ কি ঃ সটার এর কাজ কি এই সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব এবং আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করব। এ ছাড়াও আপনাদের যদি কোন মতামত থাকে সে ক্ষেত্রে আপনারা আমাদের কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন। এছাড়াও আপনারা আমাদের অনলাইন শপ গাজী ভাই ডট কম থেকে সুলভ মূল্যে পণ্য কিনতে পারবেন। এছাড়াও আপনি যেকোন ধরনের পাইকারি পণ্য কিনতে চাইলে আমাদের সাইটটি ভিজিট করুন ঃ আমাদের সাইট টির নাম হল gazivai.com

সটার এর কাজ কি

সরাসরি অর্ডার করতে ফোন করুন- 01622913640
সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন –এখনই কিনুন

সটার এর কাজ কি

থ্রী ফেজ ব্যবস্থায় প্রতিটি কয়েলের একটি করে মাথা যদি এক সঙ্গে সংযুক্ত করে স্টার বা নিউটাল বিন্দু তৈরী করা হয় তবে তাকে স্টার কানেকশন বলে।

ডেল্টা কানেকশন কাকে বলে
থ্রী ফেজ ব্যবস্থায় যখন একটি ফেজের শেষ প্রান্তকে দ্বিতীয় ফেজের শুরুর প্রান্তে আবার দ্বিতীয় ফেজের শেষ প্রান্তকে তৃতীয় ফেজের শুরুর প্রান্তে এবং পরের তৃতীয় ফেজের শেষ প্রান্তকে প্রথম ফেজের শুরুর প্রান্তে গ্রীক বর্ণমালা ডেল্টা বর্ণের ন্যায় সংযোগ করা হয় তখন তাকে ডেল্টা কানেকশন বলে।

সটার এর কাজ কি

স্টার-ডেল্টা কানেকশন কেন ব্যবহার করা হয়
১.সিংঙ্গেল ফেজের এর তুলনায় থ্রী ফেজের মেশিন আকারে ছোট হয়।
২.ফলে দাম কম পরে,একই দুরত্বে একই ভোলটেজে একই পাওয়ার প্রেরণের জন্য থ্রী ফেজের এ পরিবাহী পদার্থের পরিমাণ কম লাগে।
৩.থ্রী ফেজ মোটর সেল্প স্টারটিং হয়ে থাকে,থ্রী ফেজ মেশিন অধিক Smoothly চলে (কম কম্পিত হয়)।\n ৪.থ্রী ফেজ অল্টারনেটর সিনক্রোনাইজ করা সহজ।
৫.থ্রী ফেজ পদ্ধতিতে সোর্স থেকে লোড পর্যন্ত ভোল্টেজ ড্রপ কম হয়।

এরকম আরো অনেক সুবিধার কারণে থ্রী ফেজ ব্যবহার করা হয়। আর থ্রী ফেজ সংযোগের পদ্ধতিই হলো দুটি : স্টার-ডেল্টা থ্রী ফেজ মোটরে স্টার্টিং মুহুর্তে স্টার সংযোগ ও ৪০% রানিং হলে ডেল্টা সংযোগ করা হয় (এজন্য থ্রী স্টার্টার ব্যবহৃত হয়)। কারণ শুরুতে অধিক কারেন্ট দিলে( ডেল্টায় কারেন্ট বেশি) কয়েল পুরে যেতে পারে।

আরো পড়ুনঃ মোটা হতে ইন্ডিয়ান বডি বিল্ডো কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার পিউটন সিরাপ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ছেলেদের টাইটান জেল সরাসরি কিনতে ক্লিক-এখনই কিনুন