জিনসেং এর উপকারিতা

জিনসেং এর উপকারিতা

সম্মানিত পাঠক গন আশা করি সবাই ভাল আছেন আজ আপনাদের সাথে কথা বলবো। জিনসেং এর উপকারিতা নিয়ে।যেমনঃ জিনসেং এর উপকারিতা ?জিনসেং সিরাপ এর দাম?জিনসেং গাছের উপকারিতা?জিনসেং গাছ খাওয়ার নিয়ম?কোরিয়ান রেড জিনসেং এর উপকারিতা?জিনসেং সিরাপ এর উপকারিতা?জিনসেং প্লাস সিরাপ?জিনসেং পাউডার? জিনসেং সিরাপ এর অপকারিতা? ইত্যাদি সম্পর্কে বলুন বন্ধুরা আমরা আমাদের মূল আলোচনায় চলে যাই।

অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট gazivai.com

জিনসেং কি
জিনসেং কি

শারিরিক শক্তি বাড়ায় এবং দুশ্চিন্তা ও হতাশা দূর করে। জিনসেং সিরাপ মানসিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। মনযোগ, স্মৃতিশক্তি, কথা শোনার সাথে সাথে বুঝতে পারার ক্ষমতা,শেখার ক্ষমতা,কল্পনাশক্তি, বিচারবুদ্ধি, চিন্তা শক্তি ও সমস্যা সমাধান করে কোন একটা সিদ্ধান্তে পৌছানোর ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

জিনসেং এর উপকারিতা

উত্তর চীন কোরিয়া তথা সাইবরিয়াতে পাওয়া জিনসেং কে হোমিওপ্যাথিক ওষুধ হিসাবে বিচার করা হয়। একটি প্রচন্ড জনপ্রিয় পুষ্টিকর ভেষজ হিসাবে ইহাকে চৈনিক চিকিৎসায় হাজার বছর ধরে ব্যবহার করা হয়েছে। এর সুবিশাল ঔষধি গুণের জন্য ইহার ব্যবহার পশ্চিমী দেশগুলোতেও হতে থাকলো।

পুরুষের যৌন শক্তি বৃদ্ধির উপায়
পুরুষের যৌন শক্তি বৃদ্ধির উপায়

পাইকারি জিনসেং ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট gazivai.com

চৈনিক আয়ুর্বেদিক চিকিৎসাতে এই সমস্যাগুলো সমাধান করতে জিনসেং ব্যবহার করা হয়। এর কারণ হলো একটি প্রভাবশালী কামোদ্দীপক। কোরিয়ার লাল জিনসেং এই কাজগুলো জন্য ব্যবহার করা হয়।

জিনসেং হল গাছের মূল। গাছটির নামই হল জিনসেং। মূলত দুই ধরণের জিনসেং ঔষধি গুণসম্পন্ন হিসেবে পরিচিত – অ্যামেরিকান এবং এশিয়ান। এর মধ্যে এশিয়ান জিনসেং অনেকবেশি কার্যকরী। এই দুই ধরণের জিনসেংকে প্যানাক্স জিনসেং। প্যানাক্স শব্দটি গ্রীক শব্দ “panacea” থেকে এসেছে, এর অর্থ হল “All healer” বা সর্ব রোগের ঔষধ। জিন সাদা (খোসা ছাড়ানো) ও লাল (খোসা সমেত) এই দুই রকম পাওয়া যায়। খোসা সমেত অবস্থায় এটি অনেক বেশি কার্যকরী।

পুরুষের যৌবন ধরে রাখার উপায়
পুরুষের যৌবন ধরে রাখার উপায়

আরো পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।

জিনসেং এর মধ্যে উপস্থিত জিনসেনোসাইড নামক উপাদানটি এর কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এনার্জি বুস্টার হিসেবে যুগ যুগ ধরে কোরিয়াতে এই পানীয়র ব্যবহার চলে আসছে। জিনসেং কে wonder herbs বা আশ্চর্য লতা বলা হয়। চীনে সহস্র বছর ধরে জিনসেং গাছের মূল আশ্চর্য রকম শক্তি উৎপাদনকারী পথ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। অনেকে জিনসেং চা হিসেবে খেয়ে থাকেন।

জিনসেং সিরাপ এর দাম

পুরুষের যৌন শক্তি বর্ধক ও শক্তি বর্ধক জিনসিন সিরাপ এর মূল্য ২৫০ টাকা।

গবেষনায় দেখা যায় পুরুষের পুষ্টিকর খাদ্য (food) খাওয়ার মাধ্যমে যৌন শক্তি পেয়ে থাকে। এক্ষেত্রে গাভীর খাঁটি দুধ ও ডিমের ভূমিকা অসাধারন। যৌন শক্তি বাড়ানোর ক্ষেত্রে ইউনানী ঔষধ গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রাখতে পারে।

এজন্য অবশ্যই অভিজ্ঞ ও রেজিষ্টার্ড হাকীমের পরামর্শ নিতে হবে। মনে রাখবেন রাস্তা ফুটপাতে থেকে যৌন শক্তিবর্ধক tablet কেনা থেকে বিরত থাকুন। যৌন শক্তি বাড়ানোর কোন মন্ত্র আছে বলে বিজ্ঞান বিশ্বাস করেন না। যারা আপনাকে মন্ত্র পড়ে সহবাসের পরামর্শ দেয়, তারা নিছক আপনার সাথে প্রতারনা করে মাত্র। তাই যে কোন চিকিত্সা বা পরামর্শের জন্য রেজিষ্টার্ড চিকিত্সকের পরামর্শ নিন।এখন আসি আসল কোথায় প্রতি দিন ঘুমাবার আগে ১ টি পান সাথে খাটি মধু ও কালজিরা পান দিয়ে খাবেন। ১০০% কাজে লাগবেই।

পাইকারি জিনসেং ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট Www.gazivai.com

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

জিনসেং গাছের উপকারিতা

আসলে জিনসেং কী? হলো গাছের মূল। এই গাছটির নামই। হাজার হাজার বছর ধরে কোরিয়াতে জিনসেং ওষুধি গুণাগুণের জন্য ব্যবহৃত হয়ে আসছে। জিনসেং গাছের মূল রোগ প্রতিরোধক এবং ইংরেজিতে বললে বলতে হয় । জিনসেংকে কোরিয়ানরা বিভিন্নভাবে খেয়ে থাকে। এর পুরো মূল সুপে দিয়ে দেয়, সিদ্ধ মূল খেতে হয়। চিবিয়ে চিবিয়ে এর নির্যাস নিতে হয়। জিনসেং দিয়ে মদও তৈরি হয়। এছাড়াও জিনসেং-এর রয়েছে নানাবিধ খাদ্য (food)উপকরণ।

জিনসেং কে বলা হয় বা আশ্চর্য লতা। চীনে সহস্র বছর ধরে জিনসেং গাছের মূল আশ্চর্য রকম শক্তি উতপাদনকারী পথ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এছাড়াও এর রয়েছে নানাবিধ গুন।চীন থেকে কেউ বেড়াতে আসলে সাধারণত দেখা যায় জিনসেং ও সবুজ চা কে গিফট হিসেবে নিয়ে আসতে।

জিনসেং এর গুনাবলীর মধ্যে সবচেয়ে বেশী যা প্রমানিত তা হলে, পুরুষের লিংগোত্থানে অক্ষমতা রোধে এর ভূমিকা। ৪৫ জন ইরেকটাইল ডিসফাংশন (লিংগোত্থানে অক্ষম ব্যাক্তি) এর রোগীর উপর একটি পরীক্ষা চালান। তাদের কে ৮ সপ্তাহের জন্য দিনে ৩বার করে ৯০০ মিগ্রা জিনসেং (ginseng) খেতে দেয়া হয়, এরপর দুই সপ্তাহ বিরতি দিয়ে আবার ৮ সপ্তাহ খেতে দেয়া হয়। তাদের মধ্যে ৮০% জানান যে, জিনসেং (ginseng) গ্রহনের সময় তাদের লিংগোত্থান সহজ হয়েছে।

২০০৭ সনে এ ৬০ জন ব্যাক্তির উপর করা এবং এ ৯০ জন ব্যাক্তির উপর করা অনুরুপ আরো দুটি গবেষনা প্রকাশিত হয়। ২০০২ সালের একটি গবেষনায় বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেন যে, জিনসেং কিভাবে লিংগোত্থানে সহায়তা করে। পুরুষের যৌনাংগে নামে বিষেশ ধরণের টিস্যু থাকে। নাইট্রিক অক্সাইডের উপস্থিতিতে এই টিস্যু রক্তে পরিপূর্ণ হয়ে লিংগোত্থান ঘটায়। জিনসেং সরাসরি দেহে নাইট্রিক অক্সাইডের পরিমান বাড়িয়ে লিংগোত্থানে সহায়তা করে।

জিনসেং গাছ খাওয়ার নিয়ম

জিনসিন পাউডার আপনি দুধের সাথে মিশিয়ে বা কোনো কিছুর সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন তবে এটি একনাগাড়ে সাত থেকে আট দিন খাওয়ার পর কয়েকদিন পরে আবার খান। জিনসিন এর মধ্যে যৌন উত্তেজক উপাদান থাকায় এটি খেলে উত্তেজনা বৃদ্ধি পেতে পারে।

প্যানাক্স শব্দটি এসেছে গ্রীক শব্দ “panacea” থেকে যার অর্থ হলো বা সর্ব রোগের ঔষধ। জিনসেং (ginseng) সাদা (খোসা ছাড়ানো) ও লাল (খোসা সমেত) এই দুই রকম রূপে পাওয়া যায়। খোসা সমেত অবস্থায় এটি অধিক কার্যকরী। এদের মধ্যে থাকা জিনসেনোনোসাইড নামক একটি উপাদান এর কার্যক্ষমতার জন্য দায়ী। সাইবেরিয়ান জিনসেং নামে আরেক ধরণের গাছ আছে, যা জিনসেং বলে ভূল করা হলেও তা আসলে প্রকৃত জিনসেং (ginseng) না।

কোরিয়ান রেড জিনসেং এর উপকারিতা

কোরিয়ায় উৎপাদিত খাঁটি প্যানাক্স জিনসেং কেনার জন্য পণ্যের গায়ে সরকার অনুমোদিত “Korea Insam” সিল দেখে নিবেন।

প্রক্রিয়াজাতকরণের উপর ভিত্তি করে জিনসেং বিভিন্ন রকমের হতে পারে। কেনার জন্য দুটি প্রধান প্রকরণের ব্যাপারে ধারণা থাকা জরুরী। সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক অবস্থায় অপ্রক্রিয়াজাত যে জিনসেং পাওয়া যায় তা সুসাম নামে পরিচিত যেটা মূলত কাঁচামাল। এগুলো মূলত হোটেল রুমে মজা করে পরীক্ষামূলক রান্নাবান্না কিংবা জিনসেং চা বানানোর জন্যই মানুষ বেশী কিনে থাকে। তবে জেনে রাখা ভালো, অপ্রক্রিয়াজাত প্রাকৃতিক জিনসেং মূল কোরিয়ার বাইরে নিয়ে যাওয়া সম্পূর্ণ বেআইনি। “রেড জিনসেং” নামে পরিচিত হংসাম হচ্ছে খোসা না ছাড়ানো মূল, এটি শুকানোর পূর্বে সিদ্ধ করা হয়। হংসামের খাদ্যমান দশ বছরেরও বেশী সময় অপরিবর্তিত থাকে বলে পর্যটকদের কাছে এর কদর বেশি। জিনসেং দিয়ে তৈরি অনেক পন্যও বাজারে পাওয়া যায় যেমন ক্যান্ডি, চা, জেলী এবং শক্তি বর্ধক ট্যাবলেট ও ক্যাপসুল। মূলত তেতো স্বাদের হলেও মধুর প্রলেপ দেয়া জিনসেংও বিক্রি হয়ে থাকে।

জিনসেং সিরাপ এর উপকারিতা

1- জিনসেং সিরাপ শক্তি বর্ধক হিসেবে দারুন কার্যকরী। 2-পুরুষের যৌন সমস্যার একমাত্র সমাধান। 3-শারিরিক শক্তি বাড়ায় এবং দুশ্চিন্তা ও হতাশা দূর করে। 4-জিনসেং সিরাপ মানসিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

জিনসেং
বলতে বুঝায় বিভিন্ন মানসিক ক্ষমতা যেমন মনযোগ, স্মৃতিশক্তি, কথা শোনার সাথে সাথে বুঝতে পারার ক্ষমতা,কল্পনাশক্তি, শেখার ক্ষমতা, বিচারবুদ্ধি, চিন্তা শক্তি ও সমস্যা সমাধান করে কোন একটা সিদ্ধান্তে পৌছানোর ক্ষমতা। সোজা ভাষায় বলতে গেলে মানুষের বুদ্ধিবৃত্তি। জিনসেং স্নায়ুতন্তের উপর সরাসরি কাজ করে মানসিক ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। ২০০৫ সনে তে প্রকাশিত গবেষনা অনুযায়ী ৩০ জন সুস্বাস্থ্যবান যুবার উপর গবেষনা করে দেখা গিয়েছে যে জিনসেং গ্রহন তাদের পরীক্ষার সময় পড়া মনে রাখার ব্যাপারে পজিটিভ ভূমিকা রেখেছিল।

একই জার্নালে ২০০০ সালে করা একটি গবেষনা, যুক্তরাজ্যের কর্তৃক ৬৪ জন ব্যাক্তির উপর করা একটি গবেষনা এবং চীনের কর্তৃক ৩৫৮ ব্যাক্তির উপর করা একটি গবেষনা অনুযায়ী জিনসেং মধ্যবয়স্ক ও বৃদ্ধ ব্যাক্তির স্মরণশক্তি ও সার্বিক বৃদ্ধিতেও সহায়ক বলে প্রমাণিত হয়েছে। ২০০৫ সনে তে প্রকাশিত ইদুরের উপর করা গবেষনা অনুযায়ী জিনসেং মস্তিষ্কের কোষ বিনষ্টকারী রোগ যা স্মৃতিশক্তি বিনষ্ট করে (যেমন পারকিন্সন ডিজিজ, হান্টিংটন ডিজিজ ইত্যাদি) সেসব প্রতিরোধে ভূমিকা রাখে।

জিনসেং প্লাস সিরাপ

এটি প্যানাক্স জিনসেং, এটি মানবদেহে সরাসরি স্নায়ুতন্ত্রের উপর কাজ করে ফলে অবসন্নতা দুর করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ও জীবনীশক্তি বৃদ্ধি করে। স্নায়বিক চাপ দুর করে, দীর্ঘকালীন জ্বরজনিত দুর্বলতায় নির্দেশিত। যৌনাকাঙ্ক্ষা বৃদ্ধি করে, নিঙ্গউত্থান জনিত সমস্যায় কার্যকরী।

জিনসেং ও দ্রুত বীর্যস্খলন


যদিও কাচা জিনসেং এর মূল এই রোগে কিভাবে ব্যবহার করতে হয় তা জানা যায়না তবে জিনসেং এর তৈরী একটি ক্রীম পুরুষদের দ্রুত বীর্যস্খলন রোধে বিশ্বব্যাপী ব্যবহার হয়ে আসছে যা মিলনের একঘন্টা আগে লিঙ্গে লাগিয়ে রেখে মিলনের আগে ধুয়ে ফেলতে হয়। তে ২০০০ সনে প্রকাশিত একটি গবেষনা অনুযায়ী এটি বীর্যস্খলনের সময় কাল কার্যকরী ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন ভাবে বাড়ায়। আসলে, জিনসেং শব্দটাই এসছে চাইনিজ শব্দ “রেনসেং” থেকে। “রেন” অর্থ পুরুষ ও “সেন” অর্থ “পা”, যৌনতা বৃদ্ধিতে এর অনন্য অবদান এর জন্যই এর এইরকম নাম (অবশ্য এটি দেখতেও পা সহ মানুষের মত)।

জিনসেং পাউডার

জিনসিন হচ্ছে গাছের গোড়া বা মূল জিনসেং গাছের মূল থেকে তৈরি করা হয়। .পরবর্তীতে এগুলোকে ঔষধ হিসেবে ক্যাপসুল তৈরি করা হয় ট্যাবলেট তৈরি করা হয় সিরাপ হিসেবে ব্যবহার করা হয় এবং বিক্রি করা হয় থাকে।

পাইকারি জিনসিন ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট Www.gazivai.com

খাঁটি জিনসেং পাউডারপ্রচলিত চীনা ineষধে কয়েক হাজার বছর ধরে ব্যবহৃত হচ্ছে, জিনসোসাইডস এবং জিন্টিন এই দুটি প্রধান সক্রিয় উপাদান t এটি কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের উপকারী প্রভাব, স্ট্রেস আলসার থেকে সুরক্ষা, গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল বৃদ্ধির জন্য চিহ্নিত টনিক হিসাবে ব্যবহৃত হয় গতিশীলতা, অ্যান্টি-ক্লান্তি ক্রিয়া, যৌন ক্রিয়া বৃদ্ধি এবং বিপাকের ত্বরণ।

জিনসেং সিরাপ এর অপকারিতা

জিনসেং ও ত্বক

জিনসেং বিভিন্ন এন্টি-এজিং ক্রীম ও স্ট্রেচ মার্ক ক্রীম এ ব্যবহৃত হয়। এইসব ক্রীম ত্বকের কোলাজেন এর উপর কাজ করে ত্বকের বলিরেখা প্রতিরোধ করে ও গর্ভবতী নারীদের পেটের ত্বক স্ফীতির কারণে তৈরী ফাটা দাগ নিরসন করে। তবে এটির জন্য জিনসেং এর ভূমিকা কতটুকু ও ক্রীমে থাকা অন্যান্য উপাদানের ভূমিকা কতটুকু তা জানা যায়নি।

জিনসেং ও ক্যান্সার

জিনসেং ক্যান্সার নিরাময় করতে না পারলেও আমেরিকার ম্যায়ো ক্লিনিক ক্যান্সার সেন্টারের গবেষকরা বলছেন, ক্যান্সারে ভুগছেন এমন রোগীদের দুর্বলতা কাটাতে জিনসেং সহায়ক। ৩৪০ রোগী নিয়ে গবেষণায় দেখা গেছে, ৮ সপ্তাহ ধরে উচ্চমাত্রার জিনসেং ক্যাপসুল সেবন করেছেন এমন রোগীদের দুর্বলতা অন্যান্য পদ্ধতির চিকিৎসা গ্রহণকারীদের তুলনায় অনেক কমেছে।

জিনসেং ও রোগ-প্রতিরোধ ব্যবস্থা

একটি গবেষনায় ২২৭ ব্যক্তির উপর ১০০মিগ্রা দিনে এক বার করে ১২ সপ্তাহ এবং আরেকটি গবেষনায় ৬০ ব্যাক্তির উপর ১০০মিগ্রা দিনে ২বার করে ৮ সপ্তাহ জিনসেং প্রয়োগ করে দেখা গিয়েছে যে তাদের দেহের রোগ প্রতিরোধকারী কোষগুলো ( যেমন T Helper cell, NK Cell, Antibody ইত্যাদি) কার্যকর পরিমাণে বেড়ে গিয়েছে। তার মানে জিনসেং রোগপ্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ায়।

পাইকারি ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট Www.gazivai.com

জিনসেং কি

জিনসেং কি

সম্মানিত পাঠক গন আশা করি সবাই ভাল আছেন আজ আপনাদের সাথে কথা বলবো। জিনসেং কি নিয়ে।যেমনঃ জিনসেং কি ?
জিনসেং সিরাপ খাওয়ার নিয়ম?জিনসেং কি বাংলাদেশে পাওয়া যায় ?জিনসেং মূল্য?জিনসেং পাউডার?জিনসেং সিরাপ এর উপকারিতা?জিনসেং এর উপকারিতা কি?জিনসেং চা?কোরিয়ান জিনসেং এর উপকারিতা? ইত্যাদি সম্পর্কে বলুন বন্ধুরা আমরা আমাদের মূল আলোচনায় চলে যাই।

অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট Www.gazivai.com

janbobd.net
janbobd.net

আরো পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।

জিনসেং কি

জিনসেং মাংসল মূলবিশিষ্ট এক ধরনের বহুবর্ষজীবী উদ্ভিদ। এটি উত্তর গোলার্ধে পূর্ব এশিয়াতে, বিশেষ করে চীন, কোরিয়া ও পূর্ব সাইবেরিয়াতে, ঠাণ্ডা পরিবেশে জন্মে। শক্তিবর্ধক টনিক হিসেবে বিভিন্ন দেশে জিনসেংয়ের প্রচলন আছে। জিনসেং শব্দটা উচ্চারণের সাথে যে দেশটির নাম উচ্চারিত হয় সেটি হলো কোরিয়া।

জিনসেংকে অনেকে কোরিয়ান ভায়াগ্রা বলে থাকে। জিনসেং হলো গাছের মূল। হাজার হাজার বছর ধরে কোরিয়াতে জিনসেং ওষুধি গুণাগুণের জন্য ব্যবহৃত হয়ে আসছে। জিনসেং গাছের মূল রোগ প্রতিরোধক এবং ইংরেজিতে বললে বলতে হয় Proactive tool in warding off disease। জিনসেংকে কোরিয়ানরা বিভিন্নভাবে খেয়ে থাকে। এর পুরো মূল সুপে দিয়ে দেয়, সিদ্ধ মূল খেতে হয়। চিবিয়ে চিবিয়ে এর নির্যাস নিতে হয়। এছাড়াও জিনসেং-এর রয়েছে নানাবিধ খাদ্য উপকরণ।

দাড়ি গজানোর মেডিসিন
janbobd.net

আরো পড়ুনঃ করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

জিনসেং কে বলা হয় wonder herbs বা আশ্চর্য লতা। চীনে সহস্র বছর ধরে জিনসেং গাছের মূল আশ্চর্য রকম শক্তি উতপাদনকারী পথ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এছাড়াও এর রয়েছে নানাবিধ গুন। চীন থেকে কেউ বেড়াতে আসলে সাধারণত দেখা যায় জিনসেং ও সবুজ চা কে গিফট হিসেবে নিয়ে আসতে।

জিনসেং কোরিয়াতে এবং দেশের বাইরে জনপ্রিয় হলেও এর চাষাবাদ কিন্তু বেশ কঠিন। বর্হিবিশ্বে জিনসেং-এর প্রচুর চাহিদা মেটানোর জন্য কোরিয়ার Gyeong sangbuk-do প্রদেশের পুঞ্জী এলাকায় বাণিজ্যিকভাবে জিনসেং-এর সফল চাষাবাদ চলছে সেই ১১২২ খ্রিস্টাব্দ থেকে। এই পুঞ্জী এলাকা জিনসেং দেশ হিসাবে ঐতিহাসিকভাবে পরিচিত। ষোলশো শতাব্দী থেকেই এই এলাকায় জিনসেং খামার গড়ে উঠেছে। বর্তমানে এটি কোরিয়ার সবচেয়ে বিখ্যাত জিনসেং উৎপাদনকারী এলাকা। পুঞ্জীতে Sobeaksan পাহাড়ে ৪০০-৫০০ মিটার উচ্চতায় জিনসেং-এর চাষ করা হয়। পাহাড়ের শীতল আবহাওয়া এবং উর্বর মাটি পুঞ্জী এলাকার জিনসেং-কে বলশালী করে তোলে। প্রতিবছর অক্টোবরের প্রথমদিকে পুঞ্জীতে জিনসেং উৎসব হয়ে থাকে। এই উৎসবে খেত থেকে সদ্য তোলা জিনসেং-এর স্বাদ গ্রহণ করা যায়

জিনসেং সিরাপ খাওয়ার নিয়ম

জিনসেং সিরাপ খাওয়ার নিয়ম
যাদের টাইপ ২ ডায়াবেটিস রয়েছে, প্রতিদিন ২০০ মিলিগ্রাম ব্যবহার করুন। যাদের যৌন সমস্যা রয়েছে তারা সারাদিনে তিনবার ৯০০ মিলিগ্রাম জিনসেং নিতে পারেন। ক্লান্তি বা স্ট্রেস যাদের ভোগান্তির কারণ তারা প্রতিদিন ১ গ্রাম জিনসেং নিন।

জিনসেং কি বাংলাদেশে পাওয়া যায়

জিনসেং : মুলত দুই ধরণের জিনসেং ঔষধি গুনসম্পন্ন হিসেবে পরিচিত- আমেরিকান ও এশিয়ান। এর মধ্যে এশিয়ান জিনসেং অপেক্ষাকৃত বেশি কার্যকরী। এই দুই ধরণের জিনসেং কে বলা হয় প্যানাক্স জিনসেং। প্যানাক্স শব্দটি এসেছে গ্রীক শব্দ “panacea” থেকে যার অর্থ হলো “All healer” বা সর্ব রোগের ঔষধ। জিনসেং সাদা (খোসা ছাড়ানো) ও লাল (খোসা সমেত) এই দুই রকম রূপে পাওয়া যায়। খোসা সমেত অবস্থায় এটি অধিক কার্যকরী। এদের মধ্যে থাকা জিনসেনোনোসাইড নামক একটি উপাদান এর কার্যক্ষমতার জন্য দায়ী। সাইবেরিয়ান জিনসেং নামে আরেক ধরণের গাছ আছে, যা জিনসেং বলে ভূল করা হলেও তা আসলে প্রকৃত জিনসেং না।

janbobd.net
janbobd.net

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  লম্বা হওয়ার ঔষধ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

জিনসেং ও লিংগোত্থানে অক্ষমতাঃ জিনসেং এর গুনাবলীর মধ্যে সবচেয়ে বেশী যা প্রমানিত তা হলে, পুরুষের লিংগোত্থানে অক্ষমতা রোধে এর ভূমিকা। University of Ulsan এবং the Korea Ginseng and Tobacco Research Institute ৪৫ জন ইরেকটাইল ডিসফাংশন (লিংগোত্থানে অক্ষম ব্যাক্তি) এর রোগীর উপর একটি পরীক্ষা চালান। তাদের কে ৮ সপ্তাহের জন্য দিনে ৩বার করে ৯০০ মিগ্রা জিনসেং খেতে দেয়া হয়, এরপর দুই সপ্তাহ বিরতি দিয়ে আবার ৮ সপ্তাহ খেতে দেয়া হয়। তাদের মধ্যে ৮০% জানান যে, জিনসেং গ্রহনের সময় তাদের লিংগোত্থান সহজ হয়েছে। ২০০৭ সনে Asian Journal of Andrology এ ৬০ জন ব্যাক্তির উপর করা এবং Journal of Impotent Research এ ৯০ জন ব্যাক্তির উপর করা অনুরুপ আরো দুটি গবেষনা প্রকাশিত হয়। ২০০২ সালের একটি গবেষনায় বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেন যে, জিনসেং কিভাবে লিংগোত্থানে সহায়তা করে

জিনসেং মূল্য

পুরুষের যৌন শক্তি বর্ধক ও শক্তি বর্ধক জিনসিন সিরাপ এর মূল্য ২৫০ টাকা।

এর মত অনুযায়ী এশিয়ান জিনসেং পূর্নবয়স্করা ২-৩ সপ্তাহ টানা খেয়ে ২ সপ্তাহ বিরতি দিয়ে আবার খেতে পারবেন। আমেরিকান জিনসেং (ginseng) টানা ৮ সপ্তাহ খেয়ে ২ সপ্তাহ বিরতি দিয়ে আবার খেতে পারবেন। যেহেতু এটি একটি অতি কার্যকরী ওষুধ, তাই দীর্ঘদিন ব্যবহারের কোন রকম ক্ষতি হতে পারে ভেবে এটি বেশিদিন ব্যবহার করতে মানা করা হয় (যদিও দীর্ঘ ব্যবহারে ক্ষতির কথাটার কোন বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নেই).. জিনসেং (ginseng) সাধারণত tablet , পাউডার, ড্রিঙ্কস হিসেবে খাওয়া হয়, এবং এদের গায়েই ব্যবহারবিধি লেখা থাকে। tablet বা পাউডার এর জন্য ডোজঃএর রিপোর্ট অনুযায়ী, মানসিক ক্ষমতা বৃদ্ধি ও লিংগ উত্থান এর জন্য ৯০০ মিগ্রা পাউডার করে দৈনিক ৩ বার, শক্তি বা স্ট্যামিনা বৃদ্ধি ও ডায়বেটিস এর জন্য এর ডোজ হলো ২০০ মিগ্রা পাঊডার করে দিনে ১ বার, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য ১০০ মিগ্রা করে দিনে ২ বার।

এর জন্য ডোজ হলো ০.২ মিগ্রা। সরাসরি মূল খেলে ০.৫-২ গ্রাম মুল খাওয়া যাবে দৈনিক ১ বার। মূল কিনে খাওয়া টাই সবচেয়ে সাশ্রয়ী হয়। মূল টা চিবিয়ে খাওয়া যায়, গুড়া করে জিভের নীচে রেখে দিয়ে খাওয়া যায়, পানিতে এক ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে পানি সহ খাওয়া যায় অথবা পানিতে ৫ মিনিট ফুটিয়ে পানি সহ খাওয়া যায়।

জিনসেং ও দ্রুত বীর্যস্খলন

যদিও কাচা জিনসেং (ginseng) এর মূল এই রোগে কিভাবে ব্যবহার করতে হয় তা জানা যায়না তবে জিনসেং (ginseng) এর তৈরী একটি ক্রীম পুরুষদের দ্রুত বীর্যস্খলন রোধে বিশ্বব্যাপী ব্যবহার হয়ে আসছে যা মিলনের একঘন্টা আগে লিঙ্গে লাগিয়ে রেখে মিলনের আগে ধুয়ে ফেলতে হয়। তে ২০০০ সনে প্রকাশিত একটি গবেষনা অনুযায়ী এটি বীর্যস্খলনের সময় কাল কার্যকরী ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন ভাবে বাড়ায়। আসলে, জিনসেং (ginseng) শব্দটাই এসছে চাইনিজ শব্দ “রেনসেং” থেকে। “রেন” অর্থ পুরুষ ও “সেন” অর্থ “পা”, যৌনতা বৃদ্ধিতে এর অনন্য অবদান এর জন্যই এর এইরকম নাম (অবশ্য এটি দেখতেও পা সহ মানুষের মত)।

জিনসেংয়ে আরো রয়েছে ফেনলিক যৌগ, যার রয়েছে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণ, পলি-অ্যাসিটিলিন যা ক্যানসার কোষ ধ্বংসে ভূমিকা রাখে। জিনসেং স্নায়ুতন্ত্রের ওপর সরাসরি কাজ করে যেমন : মানসিক ক্ষমতা, মনোযোগ, স্মৃতিশক্তি, কথা শোনার সঙ্গে সঙ্গে বুঝতে পারার ক্ষমতা, কল্পনাশক্তি, শেখার ক্ষমতা, বিচার বুদ্ধি, চিন্তাশক্তি ও সমস্যা সমাধান করে কোনো একটা সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর ক্ষমতা ইত্যাদি বৃদ্ধি করে।

এ ছাড়া জিনসেং (ginseng) টাইপ ২ ডায়াবেটিস ম্যানেজমেন্টে কার্যকরী বলে প্রমাণিত। বর্তমানে ওষুধের পাশাপাশি প্রসাধন এবং খাদ্য(food) শিল্পে জিনসেং বহুল ব্যবহৃত। যার মধ্যে বিভিন্ন ধরনের সাবান-ক্রিম, সানস্ক্রিন, টুথপেস্ট, হেয়ারটনিক, শ্যাম্পু, এনার্জি ড্রিংক, ক্যান্ডি, বিভিন্ন বেভারেজ ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।

জিনসেং পাউডার

জিনসেং সিরাপের উপকারিতা
1- জিনসেং সিরাপ শক্তি বর্ধক হিসেবে দারুন কার্যকরী। 2-পুরুষের যৌন সমস্যার একমাত্র সমাধান। 3-শারিরিক শক্তি বাড়ায় এবং দুশ্চিন্তা ও হতাশা দূর করে। 4-জিনসেং সিরাপ মানসিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

জিনসেং এর উপকারিতা কি

গাছের বয়স ছয় বছরের উপরে চলে গেলে মূল শক্ত হয়ে যায় এবং এর ওয়ুধি গুণাগুণ হ্রাস পায়। অবশ্য যে সব জিনসেং বন-বাদাড়ে প্রাকৃতিকভাব্ জন্মায় সেগুলোর মূলের গুণাগুণ ছয় বছরের পরও বিদ্যমান থাকে। আমেরিকা এবং ইউরোপে ফাংশনাল ফুড হিসেবে এটি বহুল প্রচলিত। এর বহুমুখী উপকারিতা, ঔষধি গুণের কথা বিবেচনা করে বিশ্বব্যাপী নতুন নতুন উৎপাদন পদ্ধতির উদ্ভাবন চলছে, যাতে করে এই মহামূল্যবান ঔষধিটি নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে পৃথিবীর যে কোনো স্থানে উৎপাদন করা যায়। এর চাষাবাদ বেশ কঠিন ও সময়সাপেক্ষ। মাঠপর্যায়ে মাটিতে চাষাবাদের জন্য সুনির্দিষ্ট নিম্ন তাপমাত্রার প্রয়োজন।

কোরিয়ান জিনসেং (Panax ginseng) Araliaceae পরিবারের Panax ধরনের মাংসল মূল বিশিষ্ট বহুবর্ষজীবী উদ্ভিদ প্রজাতি; যা পূর্ব এশিয়ায় বিশেষ করে চীন, কোরিয়া ও পূর্ব সাইবেরিয়ায় ঠান্ডা পরিবেশে জন্মে এবং এর মূলটিই মূলত ঔষধি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ‘প্যানাক্স’ শব্দটি এসেছে গ্রিক শব্দ panacea থেকে, যার অর্থ হলো All healer or cure all disease বা সর্বরোগের ওষুধ।”

জিনসেং চা

জিনসেং চা একটি ভেষজ চা, যা আয়ুর্বেদে একটি বড় ভূমিকা পালন করে। এই ঔষধিটির ঔষধি গুণাবলীর কারণে এটি অনেক রোগ এড়াতে সহায়তা করে। জিনসেং ঔষুধে অনেক রোগের জন্য ব্যবহৃত হয়। এই ভেষজ চা আপনার স্থূলত্ব, উচ্চ রক্তচাপ, অনাক্রম্যতা বৃদ্ধি, ত্বক এবং চুলের জন্য ভাল।

কোরিয়ান জিনসেং এর উপকারিতা

1 – রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। 2 – অবসাদ দূর করতে সাহায্য করে। 3 – রক্ত চলাচলে সাহায্য করে। 4 – স্মৃতিশক্তি তে সাহায্য করে।

কোরিয়ান লাল জিনসেং অনেক সময় ধরে পরুষত্বহীনতার জন্য ব্যবহৃত হয়ে আসছে। একটি গবেষণায় লিঙ্গ উত্থানে সমস্যা আছে এমন 45 জন পুরুষকে কোরিয়ান লাল জিনসেং অথবা একটি প্ল্যাসীবৌ ( রোগ নিরাময়ের জন্য নয় রোগীকে শান্তনা দেওয়ার জন্য ওষুধের নামে প্রদত্ত অন্য কিছু) দেওয়া হয়। তারা একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য নির্দিষ্ট পরিমান লাল জিনসেং খায়। নির্দিষ্ট সময় পর যারা কোরিয়ান লাল জিনসেং খেয়েছিলো তারা নিজেদের লিঙ্গ উত্থান সমস্যা টা ছিল সেটার উন্নতি তারা অনুভব করেছে ।
প্ল্যাসীবৌ যাদেরকে দেওয়া হয়েছিলো তাদের তুলনায়। শেষ পর্যন্ত গবেষকেরা এই উপসংহারে এসেছিলেন যে কোরিয়ান লাল জিনসেং পরুষত্বহীনতার জন্য বিকল্প চিকিৎসা হতে পারে।