ঠান্ডা এলার্জির চিকিৎসা

ঠান্ডা এলার্জির চিকিৎসা । ঠান্ডা এলার্জির ঔষধ নাম

ঠান্ডা এলার্জি কোনো মারাত্মক রোগ নয়। তবে এই রোগের কারণে স্বাভাবিক কাজকর্ম ব্যাহত হয়। অনেক সময় এই এলার্জিজনিত সর্দি ও হাঁচিতে অতিষ্ঠ হয়ে যান আপনি। আর ঠান্ডা এলার্জির চিকিৎসা সংক্রমণের বাড়তি ভয় কাজ করাটা অস্বাভাবিক নয়। নাকে অসহ্য চুলকানি ও একনাগারে কয়েকটি হাঁচি দেয়া সত্যি বিব্রতকর।

ঠান্ডা এলার্জির চিকিৎসা

বিভিন্ন কারণে নাকে এলার্জির সমস্যা হতে পারে। আসুন জেনে নিই বেশ কিছু কারণ।

১. রাস্তার ধুলা, পুরনো বইপত্র বা পত্রিকায়, বাসার পুরনো ধুলোজমা কসমেটিকস, ফুলের রেণু ও পশুপাখির লোম থেকে এলার্জি হতে পারে। ২. গাড়ি থেকে নির্গত কালো ধোয়া, সিগারেটের ধোয়া, শিল্পকারখানার বিভিন্ন উপাদানও এলার্জির আরেকটি কারণ। ৩. কিছু খাবার রয়েছে যেমন- ইলিশ মাছ, বোয়াল মাছ, চিংড়ি, বেগুন ও হাঁসের ডিম থেকেও এলার্জি হতে পারে। ৪. শীতকালে শুষ্ক আবহাওয়ায় বাতাসে ধুলাবালি বেশি থাকে। তাই এ সময় সমস্যা বেশি হয়ে থাকে।

আরো পড়ুনঃ মাত্র সপ্তাহে  লম্বা  হওয়ার ঔষধের  নাম ও দাম  700 টাকা  

আরো পড়ুনঃ ৭ দিনে ফর্সা হওয়ার 4k হোয়াইটেনিং ক্রিম ৬৫০ টাকা

ঠান্ডা এলার্জির লক্ষণ

নাক চুলকানো, একনাগারে কয়েকটি হাঁচি, নাক দিয়ে পানি ঝরা, নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া, মাথাব্যথা। অনেক সময় আবার চোখ দিয়ে পানি পড়া এবং চোখ লাল হয়ে যায়। অনেক দিন ধরে এ ধরনের এলার্জিতে আক্রান্ত রোগীদের নাসারন্ধ্রের পার্শ্ববর্তী মাংসপিণ্ড (ইনফিরিয়র টারবিনেট) ফুলে থলির মতো বড় এবং বিবর্ণ হয়ে যায়।

ঠান্ডা এলার্জির চিকিৎসা প্রতিরোধে কী করবেন

এলার্জি প্রতিরোধের একমাত্র উপায় হলো– কারণ শনাক্ত করে তা এড়িয়ে চলা। রোগীকে প্রথমেই বুঝতে হবে কী কারণে তার এলার্জির সমস্যা হয়। এলার্জি চিকিৎসার প্রথম ধাপ হলো হেলথ এডুকেশন। যাদের এই সমস্যা আছে, তারা শীতের ধুলাবালি ও গাড়ির কালো ধোয়া থেকে নিরাপদ থাকতে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে।

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ ছোট টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ বড় টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

ঠান্ডা এলার্জির ঔষধ নাম

যদিও এলার্জির কারণ এড়িয়ে চলা এই রোগের প্রধান চিকিৎসা। এই রোগের প্রধান ওষুধ হলো– এন্টি-হিস্টামিন, স্টেরয়েডজাতীয় নাকের স্প্রে। এ ছাড়া বয়সভেদে মন্টেলুকাস্ট জাতীয় ট্যাবলেট বেশ কার্যকর।
তবে যে কোনো ওষুধ ব্যবহারের আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

ঠান্ডা এলার্জির হোমিও চিকিৎসা

  • ধূলাবালি থেকে বাচতে রাস্তা ঘটে চলাচলের সমসয় মুখে মাস্ক ব্যবহার করুন।
  • বাসা বাড়িতে কার্পেট ব্যবহার না করাই অতি উত্তম।
  • ঘরে ধূঁপ ব্যবহার করেবেন না ।
  • উচ্চ মাত্রার সুগন্ধি ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।
  • যেকোন প্রকার স্যাঁতস্যাঁতে পরিবেশ এড়িয়ে চলুন।
  • বাসায় বিড়াল, কুকুর বা অন্য কোনো প্রাণী পোষা থেকে বিরত থাকুন।
  • ঘর ঝাড়ু দেওয়ার সময় মাস্ক ব্যবহার করুন বা গামছা দিয়ে মুখ ঢেকে রাখুন।
  • মশার কয়েলও শ্বাসকষ্ট সৃষ্টি করে থাকে এর থেকে নিরাপদ দূরত্বে অবস্থান করুন।
  • স্প্রে করার সময় নিরাপদ দূরত্বে অবস্থান করুন কারণ এটাও বেশ ক্ষতিকর।

আরো পড়ুনঃ ৭ দিনে ফর্সা হওয়ার 4k হোয়াইটেনিং ক্রিম ৬৫০ টাকা এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ৩০,৩২,৩৪, সাইজের ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

  • যে কোনো উপায়ে ধূমপান পরিহার করা অপরিহার্য।
  • ঠান্ডা জল এবং শীতল খাবার গ্রহণ করা পরিহার করুন।
  • বাসা বাড়িতে ফ্রীজে রাখা খাবার ভালো করে গরম করে গ্রহন করুন।
  • পুরাতন বই পত্র এবং বিছানা বা কার্পেট ঝেড়ে নেওয়ার সময়ও মাস্ক ব্যবহার করুন বা গামছা দিয়ে মুখ ঢেকে রাখুন।
  • শীতকালে লেপ-তোষক ভাল করে রোদে শুকিয়ে ব্যবহার করুন।
  • শীতের সময় শীতবস্ত্র ধুঁয়ে ব্যবহার করুন ।
  • শীত থেকে বাচতে উলেন কাপড়ের পরিবর্তে সুতি অথবা জিন্সের কাপড় ব্যবহার করুন। > ছোট বা বড় ফুল ধরা গাছের নিচে বা তার আশেপাশে বসবেন না । ফুলের পাপড়ি আপনার শ্বাসকষ্ট বাড়াবে।
  • রান্না করার সময় মশলার ঝাঁঝাঁলো গন্ধ এড়াতে মাস্ক বা শুকনো কাপড় ব্যবহার করুন।
  • ঘরে যাতে তেলাপোকা এবং ছারপোকা বাসা বাধতে না পারে সেদিকে দৃষ্টি রাখুন।
  • লক্ষ্য রাখুন কি কি কারণে আপনার এলার্জি, এ্যাজমা ও শ্বাসকষ্ট বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং সে অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নিন আরো কি কি করা দরকার

আরো পড়ুনঃ ছেলেদের মারাল জেল কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

ঠান্ডা এলার্জি দূর করার উপায়

ইলিশ মাছ, চিংড়ি, গরুর মাংস, দুধ, হাঁসের ডিম (সাদা অংশ), মিষ্টি কুমড়া, কচু, বেগুন, আপেল, কলা এ সকল খাদ্য আপনার এলার্জি ও শ্বাসকষ্ট বাড়িয়ে দিবে। তাই এসব থেকে সাবধান থাকুন।

ঠান্ডা এলার্জির ঘরোয়া চিকিৎসা

  • সবসময় হাসি-খুশি থাকার চেষ্টা করুন।
  • ভয়, হতাশা ও চিন্তাগ্রস্থ হবেন না কখনো । বিষয়টা ইতিবাচক দৃষ্টিতে নিন।
  • ভুলে যান যে আপনার এ্যাজমা ও শ্বাসকষ্ট সমস্যা রয়েছে।
  • শ্বাস গ্রহনের পর প্রায় পনের সেকেন্ড শ্বাস ধরে রাখার অভ্যাস করুন।
  • প্রতিদিন কিছু সময় শ্বাসের ব্যায়াম করার চেষ্টা করুন।
  • সুযোগ পেলে কিছুটা সময় জোরে জোরে শ্বাস নিন।
  • দুই ঠোট শীষ দেওয়ার ভঙ্গিতে এনে ধীরে ধীরে মুখ দিয়ে শ্বাস ছাড়ুন।

শ্বাসকষ্ট বেশি হলে বা শ্বাসকষ্ট না কমলে দেরী না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ গোপনাঙ্গ ফর্সা করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন