রাইস কুকার ব্যবহারের নিয়ম

অনলাইন শপ ( গাজী ভাই ডট কম) এর পক্ষ থেকে আজকের আর্টিকেলটিতে রাইস কুকার ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে কথা বলব : রাইস কুকার ব্যবহারের নিয়ম ? এই সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত জানব এবং বিস্তারিত আলোচনা করবো যদি আপনাদের কোন মতামত থাকে তাহলে কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন আমাদের। তো চলুন বন্ধুরা আর দেরি না করে এক্ষুনি শুরু করা যাক রাইস কুকার ব্যবহারের এর সম্পর্কে আলোচনা।

রাইস কুকার ব্যবহারের নিয়ম

সরাসরি অর্ডার করতে ফোন করুন- 01751358525
সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন –এখনই কিনুন

অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট Gazivai.com

রাইস কুকার ব্যবহারের নিয়ম

রাইস কুকার কেনার সময় অবশ্যই ব্র্যান্ড ও দাম যাচাই করে নেবেন। সাথে ওয়ারেন্টি ও আফটার সেলস সার্ভিসিং সম্পর্কেও ভালো ভাবে জেনে নেবেন। বাজারে বিভিন্ন মানের ও দামের রাইস কুকার (rice cooker) রয়েছে। নিচে কিছু রাইস কুকারের দাম উল্লেখ করলাম।

ফিলিপস রাইস কুকার – ফিলিপসের রাইস কুকার (rice cooker) গুলো বেশ ভালো হয়ে থাকে। এগুলো ১.৮ লিটার থেকে শুরু করে সাড়ে ৫ লিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে। আর দাম পড়বে সাড়ে ৪ হাজার থেকে সাড়ে ৫ হাজারের ভিতরে।

রাইস কুকার ব্যবহারের নিয়ম

এলজি রাইস কুকার – বাজারে এলজি এর ৬৫০, ৯০০, ১০০০ ওয়াটের রাইস কুকার (rice cooker) পাওয়া যায়। এগুলোর দাম ২ হাজার থেকে ৬ হাজার টাকার ভিতর।

প্যানাসনিক রাইস কুকার – প্যানাসনিকের রাইস কুকার (rice cooker) গুলো ও বেশ ভালো। ১০০০ ওয়াটের ১.৮ লিটার রাইস কুকারের দাম পড়বে ২,৪০০ টাকা থেকে ৫,৫০০ টাকা এর ভিতরে।

মিয়াকো রাইস কুকার – মিয়াকো রাইস কুকার এখন বেশ জনপ্রিয়। দাম কম হওয়ায় এটার প্রতি ক্রেতারা বেশি আগ্রহ দেখান। ১.৮ লিটার মিয়াকো রাইস কুকারের দাম পড়বে ১৭৫০ টাকা। ৩ লিটারের দাম পড়বে ৩০০০ টাকা।

ওয়াল্টন রাইস কুকার – যারা কম টাকায় ভালো জিনিষ কিনতে চান তারা ওয়াল্টন রাইস কুকার (rice cooker) গুলো দেখতে পারেন। এগুলোর কোয়ালিটিও ভালো আবার দামও সস্তা। ভালো কোম্পানি হওয়ার কারনে এটার আফটার সেলস সুবিধাও বেশি পাবেন। ১২৮০টাকা থেকে সাড়ে তিন হাজার টাকায় ভালো মানের বিভিন্ন মডেলের রাইস কুকার পাওয়া যায়। ওয়াল্টনের রাইস কুকারে এলুমিনিয়াম এর পট এবং এসএস পট ২ ধরনের পট পাওয়া যায়। তাই কেনার সময় এই দিকে খেয়াল রেখে কিনবেন।

তাহলে বাজারের নানা রকম রাইস কুকার (rice cooker) তো চিনলেন। তবে কিনবেন কোনটা? আসুন একজনের রিভিউ পড়ে নেই

ঝরঝরে পোলাও–সাদা ভাতের পাশাপাশি রাইস কুকারে খুব সুন্দর ঝরঝরে পোলাও রান্না করা যায়। তবে রাইস কুকারে রান্না করার জন্য ভালো পোলাওয়ের চাল হওয়া বাঞ্ছনীয়। চাল ভালো করে ধুয়ে কিছুক্ষণ পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। এরপর রাইস কুকার ঢাকনা খোলা অবস্থায় ভেতরের প্যানে তেল বা ঘি ঢেলে কুকারটি চালু করে দিতে হবে।

কুকারে তৈরি ঝরঝরে পোলাও–তেল কিছুটা গরম হয়ে এলে প্যানে পেঁয়াজ কুচি, গরম মশলা ও পোলাওর চাল দিয়ে কাঠের চামচ অথবা রাইস কুকারের চামচ দিয়ে নাড়তে হবে। চাল হালকা ভেজে আসলে পরিমাণ মতো পানি দিতে হবে। সাধারণত চালের পরিমাণের দ্বিগুণ গরম পানি দিতে হয়। এরপর রাইস কুকারের ঢাকনা বন্ধ করে দিলেই আপনার কাজ শেষ। নির্দিষ্ট সময় শেষে আপনা-আপনি রাইস কুকার ‘ওয়ার্ম’ এ চলে আসবে। চাইলে রান্নার মাঝে ঢাকনা উল্টিয়েও দেখে নিতে পারেন। পোলাও হয়ে এলে দু’চামচ ঘি দিয়ে পরিবেশন করুন মজাদার পোলাও।

রাইস কুকারে কেক–রাইস কুকারে কেক তৈরির কথা শুনে হয়তো অনেকেই অবাক হবেন। তবে এটি পুরোপুরি অসম্ভব নয়। কিন্তু এটি দেখতে ঠিক ওভেনে বেক করা কেকের মতো না হলেও স্বাদের দিক থেকে কোনো অংশে কম নয়। মজার ব্যাপার হলো, রাইস কুকারে সাধারণ ভ্যানিলা বা চকোলেট কেকও তৈরি করা সম্ভব।

রাইস কুকারে তৈরি চকলেট কেক–প্রথমে কেকের আকার অনুযায়ী ময়দা, মাখন, ডিম, লবণ, চিনি, দুধ, ভ্যানিলা বা চকোলেট মিশিয়ে রাইস কুকারের প্যানে হালকা তেল মাখিয়ে মিশ্রণটি ঢেলে দিতে হবে। এবার ঢাকনা লাগিয়ে দিয়ে পাঁচ মিনিট অপেক্ষা করার পর কাঁটা চামচ, ছুরি বা একটি টুথপিক দিয়ে কেক হয়েছে কিনা পরীক্ষা করে দেখতে হবে। যদি ছুরির গায়ে কেকের কিছু অংশ লেগে থাকে, তাহলে আরো কিছুক্ষণ রাইস কুকার চালু করে রাখতে হবে।

আরো পড়ুনঃ করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ছেলেদের টাইটান জেল সরাসরি কিনতে ক্লিক-এখনই কিনুন