হবিগঞ্জ জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত

হবিগঞ্জ জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত

হবিগঞ্জ জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত । বন্ধুগণ janbobd.net নিয়ে এলো জানা অজানা সকল তথ্য আজকের আর্টিকেলটিতে আপনাদেরকে জানাবো হবিগঞ্জ কিসের জন্য বিখ্যাত?

আরও পড়ুনঃ বরিশাল কিসের জন্য বিখ্যাত

আরও পড়ুনঃ কিশোরগঞ্জ কিসের জন্য বিখ্যাত

আরও পড়ুনঃ যশোর কিসের জন্য বিখ্যাত

💥💥 মাত্র ১৫০০ টাকার প্রোডাক্ট কিনে 🏆জিতে নিন🎁 একটি আকর্ষণীয় মানিব্যাগ🛍️কিনতে ক্লিক করুন — www.Gazivai.com

হবিগঞ্জ কিসের জন্য বিখ্যাত

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

💥💥 মাত্র ২০০০ টাকার প্রোডাক্ট কিনে 🏆জিতে নিন🎁 একটি আকর্ষণীয় মোবাইল 📱 কিনতে ক্লিক করুন – www.Gazivai.com

আরও পড়ুনঃ দুবাই ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা

আরও পড়ুনঃ ফ্রান্সের 1 টাকা বাংলাদেশের কত টাকা

💥💥 মাত্র ২৫০০টাকার প্রোডাক্ট কিনে 🏆জিতে নিন🎁 একটি আকর্ষণীয় ল্যাপটপ 💻কিনতে ক্লিক করুন — www.Gazivai.com

হবিগঞ্জ জেলার দর্শনীয় স্থান

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন
হবিগঞ্জ সম্পর্কে সম্পূর্ণ বিস্তারিত জানতে হলে নিচের সম্পূর্ন পোস্ট পড়ুন এ ছাড়া যেকোনো বিষয় সম্পর্কে সঠিক তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন

হবিগঞ্জ কিসের জন্য বিখ্যাত

হবিগঞ্জ জেলা মূলত চা এর জন্য বিখ্যাত।

হবিগঞ্জ জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত

হবিগঞ্জ জেলার দর্শনীয় স্থান

হবিগঞ্জ জেলায় মূলত চায়ের জন্য বিখ্যাত। এছাড়াও আলু,পাট, চিনাবাদাম, ধান, গম, তাম্বুল তৈল এর জন্য হবিগঞ্জ বিখ্যাত।

হবিগঞ্জ জেলার দর্শনীয় স্থান

তরফ বিজয়ী বীর সিপাহ্সালার সৈয়দ নাসির উদ্দিনের মাকবারা
মশাজানের দিঘী *শ্রীবাড়ি চা বাগান
কমলারানীর সাগর দীঘি – বানিয়াচং
সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান
বিতঙ্গল আখড়া – বৈষ্ণব ধর্মালম্বীদের তীর্থস্থান (বানিয়াচং)
বানিয়াচং রাজবাড়ি – বানিয়াচং
দ্বীল্লির আখড়া – বৈষ্ণব ধর্মালম্বীদের তীর্থস্থান
রেমা–কালেঙ্গা বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য – চুনারুঘাট
তেলিয়াপাড়া স্মৃতিসৌধ- মাধবপুর
ফয়েজাবাদ হিল বধ্যভূমি – বাহুবল
তেলিয়াপাড়া চা বাগান – মাধবপুর;
বিবিয়ানা গ্যাস – নবীগঞ্জ
শংকরপাশা শাহী মসজিদ – হবিগঞ্জ সদর
মহারত্ন জমিদার বাড়ি – বানিয়াচং
দাড়া-গুটি – বানিয়াচং
রাধানন্দ জমিদার বাড়ি (হাতিরথান জমিদার বাড়ি)
আদাঐর জমিদার বাড়ি
তুঙ্গনাথ শিববাড়ী ও কালীবাড়ী

হবিগঞ্জ জেলার মোট আয়তন কত

হবিগঞ্জ জেলার মোট আয়তন 2,63, 658 বর্গ কিলোমিটার।

হবিগঞ্জ জেলার মোট জনসংখ্যা কত

হবিগঞ্জ জেলার মোট জনসংখ্যা 18,30,558।

আরও পড়ুনঃ কুয়েতের এক দিনার বাংলাদেশের কত টাকা

আরও পড়ুনঃ দুবাই ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা

হবিগঞ্জ জেলার বিখ্যাত ব্যক্তিদের নাম

*সিপাহসালার সৈয়দ নাসির উদ্দিন *সৈয়দ সুলতান
*বিপিনচন্দ্র পাল তারাকিশোর চৌধুরী
*ঠাকুর দয়ানন্দ দেব * রামনাথ বিশ্বাস

  • মেজর জেনারেল এম এ রব *মেজর আবদুল ওয়াহেদ চৌধুরী
    *ডঃ এম এ রশিদ * স্যার ফজলে হাসান আবেদ
  • শাহা এ এম এস কিবরিয়া *হেমাঙ্গ বিশ্বাস
  • মির্জা আব্দুল হাই *সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
  • শেখ ভানু *জগৎজ্যোতি দাস
    *মাহাবুব আলী — বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী সহ ইত্যাদি অনেক বিখ্যাত ব্যক্তি রয়েছে হবিগঞ্জ জেলায়।

হবিগঞ্জ জেলা

সিলেট বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল হল হবিগঞ্জ জেলা হাজার ১৯৮৪ সালে হবিগঞ্জকে জেলার রূপান্তরিত করা হয়। হবিগঞ্জ জেলায় ৯টি উপজেলা, ৯টি থানা, ৬টি পৌরসভা, 78 টি ইউনিয়ন, 1241টি মৌজা ২০৩৯টি গ্রাম, ও৪টি সংসদীয় আসন নিয়ে গঠিত।

আরও পড়ুনঃ মরিয়ম নামের অর্থ কি

আরও পড়ুনঃ রুহান নামের অর্থ কি

হবিগঞ্জ জেলার মোট আয়তন 2,63, 658 বর্গ কিলোমিটার। এবং জনসংখ্যা 18,30,558।
হবিগঞ্জ জেলা মূলত চায়ের জন্য বিখ্যাত হবিগঞ্জ জেলায় ২৪টি চা বাগান রয়েছে। হবিগঞ্জ জেলার মাথাপিছু আয় 3490 ডলার। হবিগঞ্জ জেলার সাক্ষরতার হার 45%

হবিগঞ্জ জেলার বিখ্যাত খাবার কি ? হবিগঞ্জ জেলার দর্শনীয় স্থান? হবিগঞ্জ জেলার বিখ্যাত ব্যক্তিদের নাম? হবিগঞ্জ বিভাগ কিসের জন্য বিখ্যাত ইত্যাদি

রংপুর জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত

রংপুর জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত

রংপুর জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত । বন্ধুগণ janbobd.net নিয়ে এলো জানা অজানা সকল তথ্য আজকের আর্টিকেলটিতে আপনাদেরকে জানাবো রংপুর কিসের জন্য বিখ্যাত?

আরও পড়ুনঃ যশোর কিসের জন্য বিখ্যাত

আরও পড়ুনঃ হবিগঞ্জ কিসের জন্য বিখ্যাত

💥💥 মাত্র ১৫০০ টাকার প্রোডাক্ট কিনে 🏆জিতে নিন🎁 একটি আকর্ষণীয় মানিব্যাগ🛍️কিনতে ক্লিক করুন — www.Gazivai.com

রংপুর কিসের জন্য বিখ্যাত

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন


💥💥 মাত্র ২০০০ টাকার প্রোডাক্ট কিনে 🏆জিতে নিন🎁 একটি আকর্ষণীয় মোবাইল 📱 কিনতে ক্লিক করুন – www.Gazivai.com
💥💥 মাত্র ২৫০০টাকার প্রোডাক্ট কিনে 🏆জিতে নিন🎁 একটি আকর্ষণীয় ল্যাপটপ 💻কিনতে ক্লিক করুন — www.Gazivai.com

আরও পড়ুনঃ সূরা কদর

আরও পড়ুনঃ অনিতা নামের অর্থ কি

রংপুর সম্পর্কে সম্পূর্ণ বিস্তারিত জানতে হলে নিচের সম্পূর্ন পোস্ট পড়ুন এ ছাড়া যেকোনো বিষয় সম্পর্কে সঠিক তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন

রংপুর জেলার দর্শনীয় স্থান

রংপুর কিসের জন্য বিখ্যাত

রংপুর মূলত তামাকের জন্য বিখ্যাত। বাংলাদেশের রংপুরের উৎপাদিত তালাকদের সারা দেশের চাহিদা মেটানো হয় এছাড়াও রংপুরে প্রচুর পরিমাণে ধান-পাট আলু হাড়িভাঙ্গা আম উৎপাদিত হয়।

রংপুর জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত

রংপুর জেলা তামাক ও ইক্ষুর জন্য বিখ্যাত।

রংপুর জেলা

রংপুর জেলার দর্শনীয় স্থান

*কারমাইকেল কলেজ *তাজহাট রাজবাড়ী
*ইটা কুমারী জমিদারবাড়ি *মন্থনা জমিদার বাড়ি
*শ্রী জ্ঞানেন্দ্র নারায়ণ রায়ের জমিদারবাড়ি

*ভিন্নজগত পার্ক *রংপুর চিড়িয়াখানা

*চিকলির পার্ক *পায়রাবন্দ

*ঘাঘট প্রয়াস পার্ক * আনন্দনগর
*তিস্তা সড়ক ও রেল সেতু *দেবী চৌধুরানীর পুকুর
*মিঠাপুকুর শালবন * মহিপুর ঘাট ইত্যাদি

রংপুর জেলার বিখ্যাত ব্যক্তিদের নাম

*রাজা জানকীবল্লভ সেন হেয়াত মামুদ
*বেগম রোকিয়া সাখাওয়াত হোসেন — বাংলা মুসলিম নারী জাগরণের অগ্রদূত
*দেবী চৌধুরানী *দেবীপ্রসাদ রায়চৌধুরী
*মশিউর রহমান — সাবেক প্রধানমন্ত্রী

লেফটেন্যান্ট জেনারেল হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ — বাংলাদেশের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ও ষষ্ঠ সেনাপ্রধান বাংলাদেশ সেনাবাহিনী
*এম এ ওয়াজেদ মিয়া — পরমাণু বিজ্ঞানী

টিপু মুনশি –বাণিজ্যমন্ত্রী *আনিসুল হক- লেখক
*ডক্টর রশিদ অসকারি –বাংলা -ইংরেজি লেখক প্রাবন্ধিক
*নাসির হোসেন — বাংলাদেশ জাতীয় দলের ক্রিকেটার *সানজিদা ইসলাম — নারী দলের ক্রিকেটার
* রবীন্দ্রনাথ মৈএ — বাঙালি সাহিত্যিক
* রওশন এরশাদ সাবেক রাষ্ট্রপতি ফার্স্ট লেডি।

রংপুর জেলার আয়তন কত

রংপুরের মোট আয়তন — ২,৪০০.৫৬ বর্গ কিলোমিটার।

রংপুর জেলার জনসংখ্যা কত

রংপুরের মোট জনসংখ্যা ২৯,৯৬,৩৩৬।

রংপুর জেলা

রংপুর জেলাটি বাংলাদেশের রংপুর বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল।
রংপুর জেলার ৮টি উপজেলা রয়েছে —
কাউনিয়া *গংগাচড়া
*তারাগঞ্জ *পীরগঞ্জ
*পীরগাছা *বদরগঞ্জ
*মিঠাপুকুর *রংপুর সদর।
রংপুর অঞ্চল তামাকের জন্য বিখ্যাত। এছাড়াও রংপুরে প্রচুর পরিমাণে ধান-পাট আলু হাড়িভাঙ্গা আম উৎপাদিত হয়। তাছাড়াও রংপুরে সম্মিলিত খামার গড়ে উঠেছে যা অর্থনীতিতে ব্যাপক প্রভাব ফেলছে।

রংপুর জেলায় 282 টি উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়, 772 টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, 38 টি নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়, 139 টি বেসরকারি সংস্থা কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত বিদ্যালয়, এবং ৩২০ টি মাদ্রাসা রয়েছে।

রংপুর জেলা কোন খাবারের জন্য বিখ্যাত


রংপুর জেলার ঐতিহ্যবাহী বিখ্যাত খাবারের নাম হচ্ছে শোলকা। এই খাবারটি পাট শাক আর সোডা দিয়ে রান্না করা হয়।

রংপুরের বিখ্যাত খাবার কি ? রংপুর দর্শনীয় স্থান? রংপুরের বিখ্যাত ব্যক্তিদের নাম? রংপুর বিভাগ কিসের জন্য বিখ্যাত ইত্যাদি

মানব ইতিহাসে সর্বপ্রথম রোজা রাখেন কে

মানব ইতিহাসে সর্বপ্রথম রোজা রাখেন কে

মানব ইতিহাসে সর্বপ্রথম রোজা রাখেন কে ইসলাম ভিত্তি পাঁচটি জিনেসের ওপর প্রতিষ্ঠিত । রোজা তার একটি । এ রোজা শুধু উম্মতে মুসলিমার ওপর ফরজ হয়নি । আগের নবি- রাসুলদের জন্যও রোজার বিধান ছিল । কুরআনের নির্দেশনায় তা প্রমাণিত । কিন্তু দুনিয়ায় প্রথম কে রোজা রেখেছিলেন বা এর সংখ্যা কত ছিল? সে সম্পর্কে সুস্পষ্ট দলিলভিত্তিক নির্দেশনা অস্পষ্ট হলেও কুরআনের নির্দেশনা এমন-

মানব ইতিহাসে সর্বপ্রথম রোজা রাখেন কে

হে ঈমাদারগণ! তোমাদের ওপর রোজা ফরজ করা হয়েছে । যেভাবে ফরজ করা হয়েছিল তোমারে আগের লোকদের( নবি- রাসুল ও তাদের উম্মত) ওপর । যাতে তোমরা পরহেজগার হতে পার । ’( সুরা বাকারা আয়াত ১৮৩)

এ আয়াত দ্বারা বোঝা যায় যে, রোজা হজরত মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আগের নবি- রাসুলদের জন্যও ফরজ ছিল । সে হিসেবে প্রথম নবি ও প্রথম মানুষ হজরত আদম আলাইহিস সালামই হবেন প্রথম রোজা পালনকারী ।

কিন্তু কে প্রথম রোজা রেখেছিলেন কিংবা এ রোজা সংখ্যা কয়টি ছিল এ সম্পর্কে সুস্পষ্ট দলিলভিত্তিক ঘোষণা না থাকলেও হজরত আব্দুল কাদের জিলানি রাহমাতুল্লাহি আলাইহিসহ সুফি- সাধকরা কিছু তথ্য তুলে ধরেছেন । তাহলো-

মানব ইতিহাসে সর্বপ্রথম রোজা রাখেন কে


সুফি- সাধকদের মতে, হজরত আদম আলাইহিস সালাম যখন নিষিদ্ধ ফল খেয়েছিলেন এবং তারপর তাওবাহ করছিলেন, তখন ৩০ দিন পর্যন্ত তার তাওবা কবুল হয়নি । কারণ তাঁর দেহে নিষিদ্ধ ফলের নির্যাস রয়েগিয়েছিল । অতঃপর তাঁর দেহ যখন তা থেকে পাক- পবিত্র হয়ে যায়, তখন তাঁর তাওবাহ কবুল হয় । তারপর তাঁর সন্তানদের ওপরে ৩০ রোজা ফরজ করে দেয়া হয় ।

হজরত ইবনে হাজার আসকালানি রাহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন, এ বর্ণনার প্রমাণে সনদ নেই । এর কোনো দলীল পাওয়াও কঠিন ব্যাপার ।( ফতহুল বারি)

  • দুনিয়ায় প্রথম রোজা পালন সম্পর্কে হজরত আব্দুল কাদের জিলানি রাহমাতুল্লাহি আলাইহি বর্ণনা করেন, হজরত যির ইবনে হুবাইশ রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, একদিন আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের বিশিষ্ট সাহাবি হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রাদিয়াল্লাহু আনহুকে আইয়্যামে বিজ( চন্দ্রমাসের ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখ) সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন, ‘ আল্লাহ তাআলা আদম আলাইহিস সালামকে একটি ফল খেতে নিষেধ করেছিলেন । কিন্তু আদম আলাইহিস সালাম সেই ফল খেয়ে জান্নাত থেকে দুনিয়ায় নেমে আসতে বাধ্য হন । সে সময় তাঁর শরীরের রং কালো হয়ে যায় । ফলে তাঁর দুর্দশা দেখে ফেরেশতারা কেঁদে কেঁদে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করেন-

হে আল্লাহ! আদম আপনার প্রিয় সৃষ্টি । আপনি তাঁকে জান্নাতে দিয়েছিলেন । আমাদের দ্বারা তাঁকে সেজদাও করিয়েছেন । আর একটি মাত্র ভুলের জন্য তার দেহের রং কালো করে দিলেন?

তাদের এ আবেদনে আল্লাহ তাআলা হজরত আদাম আলাইহিস সালামের কাছে ওহি পাঠালেন- তুমি চন্দ্র মাসের ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখ রোজা রাখ । আদম আলাইহিস সালাম তাই করলেন । ফলে তাঁর দেহের রং আবার উজ্জ্বল হয়ে যায় । এ জন্যই এ তিনটি দিনকে আইয়্যামে বিজ বা উজ্জ্বল দিন বলা হয় । ’( গুনইয়াতুত ত্বলিবিন)

এ ঘটনায়ও কুরআন- সুন্নাহর কোনো ব্যাখ্যা বা মতামত সুস্পষ্টভাবে উপস্থাপিত হয়নি । তবে হাদিসে এসেছে-
হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঘরে কিংবা সফরে থাকাকালীন সময়ে আইয়্যামে বিজ- এর রোজা রাখা থেকে বিরত থাকতেন না । ’( নাসাঈ, মিশকাত)

তবে এ কথা সুস্পষ্ট যে, রোজা শুধু উম্মতে মুহাম্মাদির ওপরই ফরজ হয়নি বরং আগের নবি- রাসুলদের ওপরও রোজার বিধান ছিল । কুরআনুল কারিমের ঘোষণাই এর প্রমাণ ।
উল্লেখ্য, রহমত বরকত মাগফেরাত ও নাজাতের মাস রমজান আসতে আর একমাসও বাকি নেই । তাই রমজানের রোজার প্রস্তুতি এখন থেকেই নেয়া জরুরি । বিশেষ করে এ শাবান মাসের রোজা রাখার মাধ্যমেই সে প্রস্তুতি শুরু করা উত্তম ।

আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে রমজানের রোজা পালনের প্রস্তুতি নেয়ার তাওফিক দান করুন । রমজানজুড়ে রহমত বরকত মাগফেরাত ও নাজাত পাওয়ার তাওফিক দান করুন । আমিন ।

যশোর জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত

যশোর জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত

যশোর জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত । প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ janbobd.net নিয়ে এলো জানা-অজানা তথ্য। আজকের আর্টিকেলটিতে আমি আপনাদেরকে জানাবো যশোর কিসের জন্য বিখ্যাত ?

আরও পড়ুনঃ নোয়াখালী কিসের জন্য বিখ্যাত

আরও পড়ুনঃ বরিশাল কিসের জন্য বিখ্যাত

💥💥 মাত্র ১৫০০ টাকার প্রোডাক্ট কিনে 🏆জিতে নিন🎁 একটি আকর্ষণীয় মানিব্যাগ🛍️কিনতে ক্লিক করুন – www.Gazivai.com

যশোর জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত


আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

💥💥 মাত্র ২০০০ টাকার প্রোডাক্ট কিনে 🏆জিতে নিন🎁 একটি আকর্ষণীয় মোবাইল 📱 কিনতে ক্লিক করুন – www.Gazivai.com
💥💥 মাত্র ২৫০০টাকার প্রোডাক্ট কিনে 🏆জিতে নিন🎁 একটি আকর্ষণীয় ল্যাপটপ 💻কিনতে ক্লিক করুন — www.Gazivai.com

আরও পড়ুনঃ সূরা কদর

যশোর সম্পর্কে সম্পূর্ণ সঠিক তথ্য পেতে নিচের সম্পূর্ন পোস্ট পড়ুন এ ছাড়া যেকোনো বিষয় সম্পর্কে সঠিক তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।

যশোর কিসের জন্য বিখ্যাত

যশোর কিসের জন্য বিখ্যাত

যশোর জেলার বাংলাদেশ অন্যতম বিখ্যাত একটি জেলা। যশোর জেলা মূলত খেজুর গুড়,খই ও জামতলার মিষ্টির জন্য বিখ্যাত। এছাড়াও যশোরের কলা ও খেজুরের গুড়ের জন্য বিখ্যাত। যশোর কে ফুলের রাজধানী বলা হয়।

যশোর জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত

যশোর জেলার দর্শনীয় স্থান

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

যশোর জেলা মূলত খেজুরের গুড়, খই জামতলার মিষ্টির জন্য বিখ্যাত। এছাড়া যশোরকে ফুলের রাজধানী বলা হয়। যশোর কলা ও খেজুরের জন্য বিখ্যাত।

যশোর জেলার বিখ্যাত নদীটির নাম কি

যশোরের বিখ্যাত নদীটির নাম ভৈরব নদ । এছাড়াও যশোরে উল্লেখযোগ্য কিছু নদীর নাম।

  • ভৈরব নদ
    *কপোতাক্ষ নদ *চিত্রা নদী
    *হরিহর নদ *মযুদখালী নদী
    *ইছামতি *কোদলা
    *হাকার *মুক্তেশ্বরী
    *কাজেলা *হরি
  • আত্রাই নদী *বেতনা নদী অথবা বেত্রাবতী
    *ভদ্রা *ভৈরবনাথ
    *টেকা ইত্যাদি

যশোর জেলার দর্শনীয় স্থান কি

*চাঁচড়া জমিদার বাড়ি *যশোর ইনস্টিটিউট পাবলিক লাইব্রেরী
**ফুলের হাট গদখালি *যশোর পৌর পার্ক
*সাগরদাড়ী, মাইকেল মধুসূদন দত্ত-এর বাড়ি *তাপস কুটির (কাস্টমস অফিস)
*বেনাপোল স্থল বন্দর *যশোর বিমানবন্দর
*যশোর সেনানিবাস *শ্রীধরপুর জমিদার বাড়ি
*এগারো শীব মন্দির *আকিজ সিটি
*বীরশ্রেষ্ঠ ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখের সমাধি
*মনিহার সিনেমা হল *কালেক্টরেট পার্ক
*লালদীঘির পাড় *বিনোদিয়া পার্ক
*যশোর বোট ক্লাব *ভরত রাজার দেউল (ভরত ভায়না)
*জেস গার্ডেন পার্ক *যশোর আইটি পার্ক
*মীর্জা নগর নবাব বাড়ি *ঝাঁপা ভাসমান সেতু
*বৈদ্যনথ তলা মন্দির, পাঁচবাড়িয়া, সদর, যশোর
*জগদীশপুর তুলার ফার্ম
*নির্বাক যুগের টালিগঞ্জ চলচিত্রকর ধীরাজ ভট্টাচার্য্যের বাড়ী-পাজিয়া, কেশবপুর
*চিত্র পরিচালক নওরেশ মিত্রের বাড়ি
*বাংলা উপন্যাসিক নিমায় ভট্টাচার্য্যের বাড়ি
*তালখড়ি জমিদার বাড়ি
*মাইকেল বংশভ্রাতৃদুহিতা মানকুমারী বসুর বাড়ি
*বিপ্লবী অরবিন্দ ও বারিণ ঘোষ সহোদারের মামা বাড়ি, সাগরদাড়ি যশোর

যশোরের বিখ্যাত ব্যক্তিদের নাম

আনোয়ারা সৈয়দ হক *কেরামত মওলা
ফারজানা রিক্তা *হামিদা রহমান
মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান *শামসুদ্দিন টগর
শেখ আকিজ উদ্দীন *ধীরাজ ভট্টাচার্য
সনাতন গোস্বামী *কিরণচন্দ্র মুখোপাধ্যায়
মাইকেল মধুসূদন দত্ত – ঊনবিংশ শতাব্দীর বিশিষ্ট বাঙালি কবি ও নাট্যকার;
ফররুখ আহমদ – মুসলিম রেনেসাঁর কবি;
সরোজ দত্ত – ভারতীয় বাঙালি বামপন্থী রাজনীতিবিদ ও বুদ্ধিজীবী
গোলাম মোস্তফা – মুসলিম রেঁনেসার কবি;
আবুল হোসেন – কবি;
ড. মোহাম্মদ লুৎফর রহমান – প্রখ্যাত সাহিত্যিক ও মানবতাবাদী;
বাঘা যতীন *ইলা মিত্র – বিপ্লবী এবং সংগ্রামী কৃষক নেতা;
রাধাগোবিন্দ চন্দ্র – জ্যোতির্বিজ্ঞানী *কোহিনূর আক্তার সুচন্দা – অভিনেত্ৰী
ফরিদা আক্তার ববিতা – অভিনেত্ৰী *গুলশান আরা চম্পা – অভিনেত্ৰী
*রিয়াজ — অভিনেতা *শাবনূর- অভিনেত্ৰী।
*শাহ মোহাম্মদ ফারুক:বৈজ্ঞানিক। *দীনেশচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় – শিশুসাহিত্যিক ও সম্পাদক
*অবনীভূষণ চট্টোপাধ্যায় – গণিতজ্ঞ ও লেখক *হাসিবুর রেজা কল্লোল – চলচ্চিত্র পরিচালক
*ইকবাল কাদির – গ্রামীণফোনের প্রতিষ্ঠাতা *রসিকলাল চক্রবর্তী – সাধক সঙ্গীতজ্ঞ
*বিপ্লবী হেমন্ত সরকার *আব্দুল্লাহ আল মামুন ক্রিকেটার

যশোর জেলা


যশোর জেলা টি বাংলাদেশের খুলনা বিভাগের একটি প্রশাসনিক ও রাজনৈতিক গুরুত্বসম্পন্ন জেলা। যশোর জেলার ভৈরব নদীর তীরে অবস্থিত যশোরকে ফুলের রাজধানী বলা হয়।
যশোর জেলার ৮টি উপজেলা রয়েছে প্রতিটি উপজেলায় একটি পুলিশ থানা রয়েছে এবং একটি পোর্ট থানা রয়েছে।
যশোর জেলার মোট আয়তন ২,৬০৬,৯৪ বর্গ কিলোমিটার। যশোরের অর্থনীতিকে উন্নতি করেছে মাছ চাষ। যশোর জেলার ব্যবসা-বাণিজ্য প্রাণকেন্দ্র বলা হয় নওয়াপাড়া কে।

আরও পড়ুনঃ লেবানন ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা

আরও পড়ুনঃ কাতার ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা
বাংলাদেশের ফুলের রাজধানী বলা হয় কোন জেলাকে
বাংলাদেশের ফুলের রাজধানী যশোর জেলা।

আরসোকল 300 এর কাজ কি

আরসোকল 300 এর কাজ কি

জানবো বিডি নেট এর পক্ষ থেকে আপনাদেরকে জানাই স্বাগতম আজ আমরা কথা বলবো আরসোকল 300 এর কাজ কি সম্পর্কে ঃ আরসোকল 300 এর কাজ কি এই সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব এবং আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করব। এ ছাড়াও আপনাদের যদি কোন মতামত থাকে সে ক্ষেত্রে আপনারা আমাদের কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন। এছাড়াও আপনারা আমাদের অনলাইন শপ গাজী ভাই ডট কম থেকে সুলভ মূল্যে পণ্য কিনতে পারবেন। এছাড়াও আপনি যেকোন ধরনের পাইকারি পণ্য কিনতে চাইলে আমাদের সাইটটি ভিজিট করুন ঃ আমাদের সাইট টির নাম হল gazivai.com

আরসোকল 300 এর কাজ কি

সরাসরি অর্ডার করতে ফোন করুন- 01622913640
সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন –এখনই কিনুন

আরসোকল 300 এর কাজ কি

Ursodeoxycholic Acid is a naturally occurring bile acid used to treat different hepatobilliary disorders. The activity of Ursodeoxycholic Acid is achieved through a decrease in secretion of cholesterol in bile. Ursodeoxycholic Acid achieves this through a few mechanisms: it reduces cholesterol absorption, suppresses liver cholesterol synthesis and it does not inhibit bile acid synthesis.

Therefore, alters bile composition from supersaturated to unsaturated. Ursodeoxycholic Acid also promotes the formation of liquid cholesterol crystal complexes which enhance removal of the cholesterol from the gallbladder into the intestine to be expelled. Ursodeoxycholic Acid improves cholestatic liver diseases by-

Protecting cholangiocytes against cytotoxicity of hydrophobic bile acids
Stimulating hepatobilliary secretion
Protecting hepatocytes against bile acid-induced apoptosis
Ursodeoxycholic Acid is completely absorbed in the upper intestine. Time to peak serum concentration varies from 30 to 150 minutes. The rate of absorption ranges from 60-80%. After absorption Ursodeoxycholic Acid enters the portal vein and undergoes extraction from portal blood by liver where it is conjugated with amino acid & that may be either glycine or taurine and then secreted into the hepatic bile ducts. Small quantities of Ursodeoxycholic Acid appear in the circulation and very small amounts are excreted into urine. The biologic half life of Ursodeoxycholic Acid ranges from 3.5-5.8 days.

আরসোকল 300 এর কাজ কি
আরসোকল 300 এর কাজ কি

ব্যবহার
ক্ষুদ্র থেকে মাঝারী আকৃতির রেডিওলুসেন্ট, কোলেস্টেরল সমৃদ্ধ পিত্তপাথর বিগলন, স্থুলব্যক্তিদের পিত্ত পাথর গঠন প্রতিরােধ এবং প্রাইমারী বিলিয়ারি সিরােসিস।


আরসোকল খাওয়ার নিয়ম

মাত্রা ও ব্যবহারবিধি :

প্রাপ্তবয়স্ক ও বয়ােঃবৃদ্ধ : পিত্ত পাথর বিগলন : ৮ – ১২ মি.গ্রা. / কেজি শারীরিক ওজন হিসেবে। রাতে ১ বার অথবা দিনে ২ বার ২ বৎসর যাবৎ; পাথর বিগলনের পর ৩ – ৪ মাস পর্যন্ত তা চলতে থাকবে।
পিত্ত পাথর গঠন প্রতিরােধে : ৩০০ মি.গ্রা. দিনে ২ বার।
প্রাইমারী বিলিয়ারি সিরােসিস : ১০ – ১৫ মি.গ্রা. / কেজি শারীরিক ওজন হিসেবে দিনে ২ – ৪টি বিভক্ত মাত্রায়। অথবা চিকিত্সকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
সাধারণতঃ বমি বমি ভাব, বমি, ডায়রিয়া, পিত্তপাথরের ক্যালসিফিকেশন,

আরো পড়ুনঃ মোটা হতে ইন্ডিয়ান বডি বিল্ডো কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার পিউটন সিরাপ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ছেলেদের টাইটান জেল সরাসরি কিনতে ক্লিক-এখনই কিনুন

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতি তালিকা

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতি তালিকা

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতি তালিকা আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সমিতির সভাপতি দের নামের তালিকা তুলে ধরছি আপনি এ তালিকা টা দেখে নিতে পারেন।

পাশাপাশি আপনি চাইলে আপনার নিত্য প্রয়োজনীয় প্রয়োজনীয় প্রোডাক্টগুলো দেশের সবচেয়ে কম দামে আমাদের থেকে ক্রয় করতে পারেন আর্টিকেলটিতে আমাদের কয়েকটি বিজ্ঞাপন পিকচার দেয়া রয়েছে পিকচার থাকা প্রোডাক্টগুলো চাইলে সরাসরি কিনতে পারেন।

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতি তালিকা

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতি তালিকা

সভাপতি সাধারণ সম্পাদক কার্যকাল
রাজ্জাক আহমেদ শরীফ ১১.০৫.১৯৮৪ হতে ১১.০৮.১৯৮৪ পর্যন্ত
খলিল উল্লাহ খান আহমেদ শরীফ ১১.০৮.১৯৮৪ হতে ০৩.০৭.১৯৮৭ পর্যন্ত
খলিল উল্লাহ খান আহমেদ শরীফ ০৩.০৭.১৯৮৭ হতে ১৮.০৮.১৯৮৯ পর্যন্ত
আহমেদ শরীফ ইলিয়াস কাঞ্চন ১৮.০৮.১৯৮৯ হতে ৩০.০৮.১৯৯১ পর্যন্ত
আহমেদ শরীফ মাহমুদ কলি ৩০.০৮.১৯৯১ হতে ১৯.০৯.১৯৯৩ পর্যন্ত
আলমগীর মাহবুব খান গুই ১৯.০৯.১৯৯৩ হতে ১৩.১০.১৯৯৫ পর্যন্ত
আহমেদ শরীফ মাহমুদ কলি ১৩.১০.১৯৯৫ হতে ১৪.১২.১৯৯৭ পর্যন্ত
মাহমুদ কলি মিজু আহমেদ ১৪.১২.১৯৯৭ হতে ০৯.১২.১৯৯৯ পর্যন্ত
মাহমুদ কলি মিজু আহমেদ ০৯.১২.১৯৯৯ হতে ০৫.০৫.২০০২ পর্যন্ত
আহমেদ শরীফ মনোয়ার হোসেন ডিপজল ০৫.০৫.২০০২ হতে ২২.১২.২০০৪ পর্যন্ত
মিজু আহমেদ মান্না ২২.১২.২০০৪ হতে ১০.১২.২০০৯ পর্যন্ত
মিজু আহমেদ মাসুম পারভেজ রুবেল ১০.১২.২০০৯ হতে ২৫.০৫.২০১১ পর্যন্ত
শাকিব খান মিশা সওদাগর ২৫.০৫.২০১১ হতে ০৬.০২.২০১৫ পর্যন্ত
শাকিব খান অমিত হাসান ০৬.০২.২০১৫ হতে ২৫.০৫.২০১৭ পর্যন্ত
মিশা সওদাগর জায়েদ খান ২৫.০৫.২০১৭ হতে ২৬.১০.২০১৯ পর্যন্ত
মিশা সওদাগর জায়েদ খান ২৬.১০.২০১৯ হতে ২৫.০১.২০২২ পর্যন্ত
ইলিয়াস কাঞ্চন আদালতে বিচারাধীন ২৯.০১.২০২২ হতে চলমান

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতি তালিকা

আমাদের আর্টিকেলটিতে যে সকল তথ্য তুলে ধরা হয়েছে তথ্যগুলো সংগৃহীত তথ্য গুলো সম্পর্কে আপনার যাবতীয় প্রশ্ন বা জিজ্ঞাসা থাকলে সেটি অবশ্যই আমাদেরকে জানাতে পারেন আর আমাদের অনলাইন শপে চলছে বিশাল ধামাকা অফার।

আমাদের তিনটি ক্যাটাগরিতে চলছে পুরস্কার অফার আপনি চাইলে ক্যাটাগরি তিনটি দেখে নিতে পারেন নিচে প্রত্যেকটি ক্যাটাগরিতে আলাদাভাবে ক্লিক করে প্রোডাক্ট গুলো দেখতে পারেন এবং অর্ডার করতে পারেন এবং জিতে নিতে পারেন আপনি একটি পুরুস্কার?

💥💥 মাত্র ১৫০০ টাকার প্রোডাক্ট কিনে 🏆জিতে নিন🎁 একটি আকর্ষণীয় মানিব্যাগ🛍️কিনতে ক্লিক করুন —https://gazivai.com/

💥💥 মাত্র ২০০০ টাকার প্রোডাক্ট কিনে 🏆জিতে নিন🎁 একটি আকর্ষণীয় মোবাইল   কিনতে ক্লিক করুন –https://gazivai.com/

💥💥 মাত্র ৩০০০টাকার প্রোডাক্ট কিনে 🏆জিতে নিন🎁 একটি আকর্ষণীয় ল্যাপটপ 💻কিনতে ক্লিক করুন —https://gazivai.com/

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত

গুগল এডসেন্স এর কাজ কি

গুগল এডসেন্স এর কাজ কি

জানবো বিডি নেট এর পক্ষ থেকে আপনাদেরকে জানাই স্বাগতম আজ আমরা কথা বলবো গুগল এডসেন্স এর কাজ কি সম্পর্কে ঃ গুগল এডসেন্স এর কাজ কি এই সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব এবং আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করব। এ ছাড়াও আপনাদের যদি কোন মতামত থাকে সে ক্ষেত্রে আপনারা আমাদের কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন। এছাড়াও আপনারা আমাদের অনলাইন শপ গাজী ভাই ডট কম থেকে সুলভ মূল্যে পণ্য কিনতে পারবেন। এছাড়াও আপনি যেকোন ধরনের পাইকারি পণ্য কিনতে চাইলে আমাদের সাইটটি ভিজিট করুন ঃ আমাদের সাইট টির নাম হল gazivai.com

গুগল এডসেন্স এর কাজ কি

(Google AdSense) এর নাম শুনেছেন। তো আপনার যদি একটা ওয়েবসাইট থেকে থাকে বা আপনার যদি একটি ইউটিউব (Youtube) চ্যানেল থেকে থাকে বা আপনি বিভিন্ন রকম অ্যাপস তৈরি করতে পারেন তাহলে কিন্তু আপনি এই গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তো বন্ধুরা আজকের ব্লগে আলোচনা করব গুগল এডসেন্স কি (Google AdSense Meaning) ?

সরাসরি অর্ডার করতে ফোন করুন- 01622913640
সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন –এখনই কিনুন

গুগল এডসেন্স এর কাজ কি

গুগল এডসেন্স হলো গুগলের একটি অ্যাডভার্টাইজমেন্ট পাবলিশিং প্রোগ্রাম । আপনার যদি একটি ওয়েবসাইট বা ইউটিউব চ্যানেল থাকে তাহলে আপনি গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে এড দেখে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনারা ইউটিউবের ভিডিওতে বা ব্লগে বিভিন্ন রকমের অ্যাড দেখতে পান এই অ্যাডগুলো কিন্তু গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে দেওয়া হয় , ওই অ্যাড এ যদি ক্লিক পড়ে তাহলে কিন্তু ওদের একাউন্টে টাকা জমা হয় কিছু টাকা গুগোল কেটে নেয় কিছু টাকা যেখানে অ্যাড দেখায় তাদের কে দেয়। অর্থাৎ গুগল এডসেন্স হলো গুগলের একটি সার্ভিস।

পদ্মা সেতুর কাজ শুরু হয় কত সালে

গুগল এডসেন্স কয় প্রকার ও কি কি

গুগল এডসেন্স মূলত দুই প্রকার

    ১. হোস্টেড একাউন্ট

    ২. নন হোস্টেড একাউন্ট

হোস্টেড একাউন্ট

ইউটিউবে যে এডসেন্স আপনি ব্যবহার করেন সেটা হলো হোস্টেড একাউন্ট। ইউটিউবে অ্যাড এর মাধ্যমে যে ইনকাম করে তার লভ্যাংশের কিছু অংশ ইউটিউব কেটে নেয় এটাই হচ্ছে হোস্টেড একাউন্ট ।

নন হোস্টেড একাউন্ট

ওয়েবসাইটে বা ব্লগে আপনি যে এডসেন্স ব্যবহার করেন সেটাই হচ্ছে নন হোস্টেড একাউন্ট। এই অ্যাকাউন্ট সম্পূর্ণ নিজের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয়।

গুগল এডসেন্স থেকে কিন্তু আপনি প্রতিমাসে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনার যদি একটি ওয়েবসাইট থেকে থাকে বা ইউটিউব চ্যানেল থেকে থাকে অথবা আপনি যদি অ্যাপস তৈরি করেন তাহলে কিন্তু সেখানে অ্যাড দেখিয়ে গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ইউটিউবে বা ওয়েব সাইটে অ্যাড দেখানোর জন্য আপনাকে আগে সেটিকে মনিটাইজ করতে হবে। ইউটিউবে বা ওয়েবসাইটে মনিটাইজ করার জন্য আপনাকে কিছু রুলস মেনে চলতে হবে সেই রুলস গুলো যদি আপনি ফলো করেন তাহলে কিন্তু আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি বা ওয়েবসাইটটি মনিটাইজ করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে। ওখানে অ্যাড শো করলে কেউ এড এ ক্লিক করলে কিন্তু আপনার গুগোল এডসেন্সে টাকা জমা হতে থাকবে।

ইউটিউবে বা ওয়েবসাইটে অ্যাডসেন্স পাওয়ার জন্য আপনাকে কিছু রুলস ফলো করতে হবে যেমন

১. কোন কপি ভিডিও কিন্তু ইউটিউবে আপলোড করা যাবেনা বা ওয়েবসাইটে পোস্ট করা যাবে না

২. কোনরকম এডাল্ট কনটেন্ট কিন্তু সেখানে পোস্ট করা যাবেনা

৩. ইউটিউব এ ক্ষেত্রে আপনাকে এক বছরে 4000 ঘন্টা ওয়াচ টাইম এবং 1000 সাবস্ক্রাইব কমপ্লিট করতে হবে তাহলে কিন্তু আপনি মনিটাইজ এর জন্য আপিল করে গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে এড দেখে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

৪. ওয়েবসাইটে ক্ষেত্রে আপনারা অবশ্যই About us, Contact Us , Privacy policy পেজ তৈরি করতে হবে , এবং অন্তত ২০ টি ইউনিক পোস্ট করতে হবে এবং ওয়েবসাইটের বয়স অন্তত এক মাস হাওয়া লাগবে তাহলে কিন্তু খুব সহজে আপনি এডসেন্স অ্যাপ্রুভ পেয়ে যাবেন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ ছোট টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক –  এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ বড় টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

কিশোরগঞ্জ জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত

কিশোরগঞ্জ জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত

কিশোরগঞ্জ জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত । প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ janbobd.net নিয়ে এলো জানা-অজানা তথ্য। আজকের আর্টিকেলটিতে আমি আপনাদেরকে জানাবো কিশোরগঞ্জ কিসের জন্য বিখ্যাত ?

আরও পড়ুনঃ বরিশাল কিসের জন্য বিখ্যাত

আরও পড়ুনঃ কিশোরগঞ্জ কিসের জন্য বিখ্যাত

💥💥 মাত্র ১৫০০ টাকার প্রোডাক্ট কিনে 🏆জিতে নিন🎁 একটি আকর্ষণীয় মানিব্যাগ🛍️কিনতে ক্লিক করুন – www.Gazivai.com

কিশোরগঞ্জ কিসের জন্য বিখ্যাত

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

💥💥 মাত্র ২০০০ টাকার প্রোডাক্ট কিনে 🏆জিতে নিন🎁 একটি আকর্ষণীয় মোবাইল 📱 কিনতে ক্লিক করুন – www.Gazivai.com
💥💥 মাত্র ২৫০০টাকার প্রোডাক্ট কিনে 🏆জিতে নিন🎁 একটি আকর্ষণীয় ল্যাপটপ 💻কিনতে ক্লিক করুন — www.Gazivai.com

আরও পড়ুনঃ রাইনা নামের অর্থ কি

আরও পড়ুনঃ আদিরা নামের অর্থ কি

কিশোরগঞ্জের বিখ্যাত ব্যক্তি কারা? ইত্যাদি কিশোরগঞ্জ সম্পর্কে সম্পূর্ণ সঠিক তথ্য পেতে নিচের সম্পূর্ন পোস্ট পড়ুন এ ছাড়া যেকোনো বিষয় সম্পর্কে সঠিক তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন

কিশোরগঞ্জ জেলার দর্শনীয় স্থান কি

কিশোরগঞ্জ কিসের জন্য বিখ্যাত

কিশোরগঞ্জ মূলত বালিশ মিষ্টি , নকশি পিঠা, এবং শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দানের জন্য বিখ্যাত।

কিশোরগঞ্জ জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত

কিশোরগঞ্জ জেলা মূলত বালিশ মিষ্টির জন্য বিখ্যাত।

কিশোরগঞ্জে জেলার বিখ্যাত খাবার কি

কিশোরগঞ্জে জেলার বিখ্যাত খাবার কি

কিশোরগঞ্জ জেলার বিখ্যাত খাবার — বালিশ মিষ্টি।

কিশোরগঞ্জ জেলার দর্শনীয় স্থান কি

কিশোরগঞ্জের দর্শনীয় স্থান —
*নিকলী হাওর
*শোলাকিয়া ঈদগাহ
*গঙ্গাটিয়া জমিদারবাড়ি
দিল্লির আখড়া

*চন্দ্রাবতী মন্দির
*ঈশা খাঁর জঙ্গলবাড়ি
*দূর্গ দুর্জয় স্মৃতি ভাস্কর্য
*পাগলা মসজিদ
*তালজাঙ্গা জমিদার বাড়ি ইত্যাদি।

কিশোরগঞ্জ জেলার বিখ্যাত ব্যক্তিদের নাম

আতিকুর রহমান মিশু –ফুটবলার
মোহাম্মদ সাইদুজ্জামান –সাবেক অর্থমন্ত্রী

চন্দ্রাবতী — প্রথম বাঙালি মহিলা কবি

উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী — লেখক ও চিত্রশিল্পী

*কেদার নাথ মজুমদার — বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ

*সুকুমার রায় — কবি, গল্প লেখক ও নাট্যকার।
*আব্দুল হামিদ — বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ও রাজনীতিবিদ।
*সত্যজিৎ রায় — একাডেমী পুরস্কার বিজয়ী ভারতীয় চলচ্চিত্র কার
*জয়নুল আবেদীন — বাংলাদেশের একজন খ্যাতনামা চিত্রশিল্পী
*জিল্লুর রহমান — বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি

*আব্দুল মোনেম খান — গভর্নর
*সায়মন সাদিক চলচ্চিত্র — অভিনেতা
*শ্যামলী নাসরিন চৌধুরী — শিক্ষাবিদ

ঈসা খান
*মুসা খান
*নাজমুল হাসান পাপন– ক্রিকেট বোর্ডের বর্তমান সভাপতি
*ইলিয়াস কাঞ্চন — ঢাকাই চলচ্চিত্রের নায়ক ইত্যাদি অনেক বিখ্যাত ব্যক্তি রয়েছে কিশোরগঞ্জে।

আরও পড়ুনঃ অনিতা নামের অর্থ কি

আরও পড়ুনঃ অনিত নামের অর্থ কি

আরও পড়ুনঃ সাবিল নামের অর্থ কি

কিশোরগঞ্জের মোট আয়তন কত

কিশোরগঞ্জের আয়তন 2,689 বর্গ কিলোমিটার।

কিশোরগঞ্জ জেলার মোট জনসংখ্যা কত

কিশোরগঞ্জের মোট জনসংখ্যা — 30,28,706। 2011 সালের আদমশুমারি অনুযায়ী।

কিশোরগঞ্জ জেলা

কিশোরগঞ্জ জেলা ঢাকা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল এবং ঢাকা বিভাগের সর্বশেষ জেলা। ঢাকা বিভাগের দ্বিতীয় বৃহত্তম জেলা কিশোরগঞ্জ। কিশোরগঞ্জ হাওর অঞ্চলের জন্য। বিখ্যাত।
কিশোরগঞ্জ জেলার আয়তন প্রায় ২,৬৮৯ বর্গ কিলোমিটার। কিশোরগঞ্জ জেলায় 13 টি উপজেলা রয়েছে এবং ৮ টি পৌরসভা ও 108 টি ইউনিয়ন রয়েছে।
কিশোরগঞ্জের অর্থনীতি অনেকটা হাওরের উপর নির্ভরশীল।

আরও পড়ুনঃ বরিশাল জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত

আরও পড়ুনঃ ময়মনসিংহ জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত

আরও পড়ুনঃ ময়মনসিংহ কিসের জন্য বিখ্যাত

বাংলাদেশের অনেক বিখ্যাত ব্যক্তিদের জন্মস্থান কিশোরগঞ্জ। রাজধানী ঢাকা থেকে কিশোরগঞ্জ জেলার দূরত্ব প্রায় 135 কিলোমিটার। কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার পূর্ব প্রান্তে 6 দশমিক ৬.৬১ একর জমিতে অবস্থিত বাংলাদেশ তথা উপমহাদেশের ঐতিহ্যবাহী শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দান। কিশোরগঞ্জ জেলার জনসংখ্যার সাক্ষরতার হার 65.3 শতাংশ।

কিশোরগঞ্জ জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত? কিশোরগঞ্জ কেনো বিখ্যাত? কিশোরগঞ্জের বিখ্যাত খাবার কি? কিশোরগঞ্জের ঐতিহ্য কি? কিশোরগঞ্জের দর্শনীয় স্থান কি কি?

পদ্মা সেতুর কাজ শুরু হয় কত সালে

পদ্মা সেতুর কাজ শুরু হয় কত সালে

জানবো বিডি নেট এর পক্ষ থেকে আপনাদেরকে জানাই স্বাগতম আজ আমরা কথা বলবো পদ্মা সেতুর কাজ শুরু হয় কত সালে সম্পর্কে ঃ পদ্মা সেতুর কাজ শুরু হয় কত সালে এই সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব এবং আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করব। এ ছাড়াও আপনাদের যদি কোন মতামত থাকে সে ক্ষেত্রে আপনারা আমাদের কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন। এছাড়াও আপনারা আমাদের অনলাইন শপ গাজী ভাই ডট কম থেকে সুলভ মূল্যে পণ্য কিনতে পারবেন। এছাড়াও আপনি যেকোন ধরনের পাইকারি পণ্য কিনতে চাইলে আমাদের সাইটটি ভিজিট করুন ঃ আমাদের সাইট টির নাম হল gazivai.com

পদ্মা সেতুর কাজ শুরু হয় কত সালে

সরাসরি অর্ডার করতে ফোন করুন- 01622913640
সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন –এখনই কিনুন

পদ্মা সেতুর কাজ শুরু হয় কত সালে

বাংলাদেশের আবদুল মোনেম লিমিটেডকে দুটি সংযোগ সড়ক ও অবকাঠামো নির্মাণের চুক্তি দেওয়া হয়। অক্টোবর ২০১৭ সালে মূল নির্মাণ কাজ শুরু হয়। ৩০ সেপ্টেম্বর দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর পদ্মা সেতুতে পিলারের ওপর বসানো হয় প্রথম স্প্যান। শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তে ৩৭ ও ৩৮ নম্বর পিলারের ওপর ভাসমান ক্রেনের সাহায্যে এই স্প্যান বসানো হয়।

পদ্মা সেতুর কাজ শুরু হয় কত সালে

সেতুর মোট দুই হাজার ৯১৭টি স্ল্যাবের মধ্যে রোববার রাতে দুটি এবং সোমবার সকালে শেষটি বসানো হয়েছে৷ সেতুর ১২ ও ১৩ নম্বর পিয়ারের স্প্যানে শেষ স্ল্যাবটি বসেছে৷ হিসেব অনুযায়ী জুলাই মাস পর্যন্ত, সেতু প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি ৮৭ দশমিক ২৫ শতাংশ ৷ আর মূল সেতুর কাজের ৯৪ দশমিক ২৫ শতাংশ শেষ হয়েছে ৷ সর্বশেষ সংশোধিত প্রকল্প অনুসারে, আগামী বছরের জুনের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ করার কথা৷

পিচ ঢালাইয়ের কাজ অক্টোবরের শেষ দিকে শুরু হবে বলে জানান প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা৷ একাজে সময় লাগতে পারে তিন মাস৷ সড়ক বিভাজক ও পার্শ্ব দেয়াল তৈরির কাজ শুরু হয়েছে৷

২০১৪ সালের ডিসেম্বরে পদ্মা সেতুর নির্মাণ শুরু হয় ৷ ২০১৫ সালের ১২ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মূল সেতুর নির্মাণ উদ্বোধন করেন৷ দোতালা এই সেতুর ওপর দিয়ে চলবে সাধারণ যানবাহন, আর নীচ দিয়ে ট্রেন৷ পদ্মা সেতু দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলাকে সরাসরি সড়কপথে ঢাকার সঙ্গে যুক্ত করছে৷

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ ছোট টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক –  এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ বড় টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ গোপনাঙ্গ ফর্সা করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

বিটকয়েন কিভাবে কাজ করে

বিটকয়েন কিভাবে কাজ করে

জানবো বিডি নেট এর পক্ষ থেকে আপনাদেরকে জানাই স্বাগতম আজ আমরা কথা বলবো বিটকয়েন কিভাবে কাজ করে সম্পর্কে ঃ বিটকয়েন কিভাবে কাজ করে এই সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব এবং আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করব। এ ছাড়াও আপনাদের যদি কোন মতামত থাকে সে ক্ষেত্রে আপনারা আমাদের কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন। এছাড়াও আপনারা আমাদের অনলাইন শপ গাজী ভাই ডট কম থেকে সুলভ মূল্যে পণ্য কিনতে পারবেন। এছাড়াও আপনি যেকোন ধরনের পাইকারি পণ্য কিনতে চাইলে আমাদের সাইটটি ভিজিট করুন ঃ আমাদের সাইট টির নাম হল gazivai.com

বিটকয়েন কিভাবে কাজ করে

সরাসরি অর্ডার করতে ফোন করুন- 01622913640
সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন –এখনই কিনুন

অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট Gazivai.com

বিটকয়েন কিভাবে কাজ করে

এবং, এই ধরণের ভার্চুয়াল মুদ্রা গুলিকে আমরা হাতে ধরে অনুভব করতে পারিনা তাছাড়া চোখে দেখতেও পারিনা।

তাই, বিটকয়েন কে “digital currency” বলেও বলা হয়।

তবে, ইলেকট্রনিক মুদ্রা (electronic money) বলেও বলা যেতে পারে।

বিটকয়েন এমন এক ধরণের মুদ্রা, যেটাকে কেবল, অনলাইনে ডিজিটালি কেনা এবং বেচা যেতে পারে।

এই ধরণের digital currency বা electronic money ব্যবহার করে, বিভিন্ন ক্ষেত্রে অনলাইন লেনদেন (online transaction) করতে পারবেন।

Bitcoin, কেবল online wallet গুলিতে জমা করে রাখা যেতে পারে।

তাছাড়া, যেকোনো online bitcoin transaction করার ক্ষেত্রে, এই wallet app বা website গুলি ব্যবহার করতে হবে।

কারণ আমি আগেই বলেছি, “বিটকয়েন হাতে ধরে দেখতেও পারবেননা এবং একে চোখে দেখাটাও সম্ভব না”.

এই ধরণের cryptocurrency কেবল, সংখ্যার মাধ্যমে প্রকাশ করা যেতে পারে।

যেভাবে, প্রত্যেক দেশ বিদেশে ১ ডলারের মান ( 1 dollar value ) আলাদা আলাদা, ঠিক সেভাবেই, ১ বিটকয়েনের মান ( 1 bitcoin value ), আলাদা আলাদা দেশে আলাদা আলাদা হবে।

বিটকয়েন কিভাবে কাজ করে

এখন হয়তো আপনার মনে একটি সাধারণ প্রশ্ন অবশই আসছে।

“১ বিটকয়েন সমান কত টাকা” তাই তো ?

তাহলে, এর উত্তর আলাদা আলাদা দেশ এর ক্ষেত্রে আলাদা আলাদা হবে।

ভারতের ক্ষেত্রে,

বর্তমানে যেদিন আমি এই আর্টিকেলটি লিখছি, সেদিন,

১ বিটকয়েন সমান কত টাকা

“১ বিটকয়েন 5,41,027.81 ভারতীয় টাকার সমান“।

কিভাবে বিটকয়েন আয় করা যায় ?
বিটকয়েন আয় করার মূলত তিনটি প্রধান উপায় বা মাধ্যম রয়েছে।

প্রথম এবং সবচেয়ে জনপ্রিয় উপায় হলো,

টাকা খরচ করে বিটকয়েন কেনা.

যদি আপনার কাছে টাকা রয়েছে তাহলে টাকার বিনিময়ে একটি সম্পূর্ণ বিটকয়েন কিনে নিতে পারবেন।

তবে বর্তমানে, সম্পূর্ণ একটি বিটকয়েন কেনার জন্য আপনার 7251 ডলার খরচ করতে হবে।

তাছাড়া, আপনি চাইলে বিটকয়েনের ছোট ছোট অংশ বা ইউনিট (units) কিনে নিতে পারবেন।

যেমন ১ টাকায় ১০০ পয়সা, ঠিক সেভাবে একটি বিটকয়েনে অনেক ছোট ছোট ইউনিট (unit) রয়েছে যেগুলোকে satoshi বলা হয়।

১ টি বিটকয়েনে ১০ কোটি সাতোশি (satoshi) থাকে।

এবং, আপনারা অনেক কম টাকা খরচ করে এই ছোট satoshi গুলি কিনে নিতে পারবেন।

আপনি চাইলে ১০০ টাকা, ২০০ টাকা, ১ হাজার টাকা বা ১০,০০০ টাকার সাতোশি বা ছোট ছোট বিটকয়েন ইউনিট কিনে নিতে পারবেন।

এবং ভবিষ্যতে, যখন আপনার কেনা বিটকয়েনের মান বা ভেলু অধিক হয়ে যাবে, তখন আপনি আপনার বিটকয়েন গুলি বিক্রি করে অধিক টাকা ও লাভ আয় করে নিতে পারবেন।

দ্বিতীয় মাধ্যমটি হল,

যদি আপনি কোন পণ্য অনলাইনে বিক্রি করছেন তাহলে তার বিনিময়ে কাস্টমার থেকে বিটকয়েন নিয়ে নিতে পারবেন।

এভাবে, আপনার পন্য (product) বিক্রিও হয়ে গেলো এবং তার বিনিময়ে কিছু পরিমাণে বিটকয়েন আয় করে নিতে পারবেন।

এভাবে নিয়ে নেওয়া বিটকয়েন আপনার বিটকয়েন ওয়ালেট একাউন্টে জমা হয়ে থাকবে।

তাছাড়া, আপনি চাইলে ভবিষ্যতে সেই বিটকয়েনের সংখ্যা গুলি অধিক লাভ দেখে বিক্রি করতে পারবেন বা কেনা বেচার ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন।

বিটকয়েন আয় করার তৃতীয় উপায়,

বিটকয়েন আয় করার তৃতীয় এবং সবচেয়ে জনপ্রিয় উপায় হলো, বিটকয়েন মাইনিং (bitcoin mining).

বিটকয়েন মাইনিং ব্যাপারটা কিন্তু সম্পূর্ণ আলাদা এবং এ ব্যাপারে আপনার প্রচুর জ্ঞান অবশ্যই থাকতে হবে.

এক্ষেত্রে আপনার একটি কম্পিউটারের প্রয়োজন হবে এবং যার প্রসেসর এবং হার্ডওয়ার অধিক উন্নতমানের এবং শক্তিশালী হওয়া জরুরী।

চলুন, বিটকয়েন মাইনিং কাকে বলে, ব্যাপারটা ভালো করে জেনেনেই।

বিটকয়েন মাইনিং কি ?
আমরা বিটকয়েনের ব্যবহার অনলাইন পেমেন্ট বা ট্রানজেকশনের ক্ষেত্রে করি.

এবং, যখন এই ধরনের বিটকয়েনের অনলাইন ট্রানজেকশন হয়ে থাকে, তখন ট্রানজেকশন গুলিকে ভেরিফাই করা হয়।

যারা এই bitcoin transaction গুলিকে verify করেন, তাদেরকে বলা miners.

আর, bitcoin transaction verify করার এই প্রক্রিয়াকে বলা হয় বিটকয়েন মাইনিং।

এই miners দের কাছে high performance থাকা কম্পিউটার সিস্টেম থাকতেই হবে।

ট্রানজেকশন ভেরিফাই করার ক্ষেত্রে, তারা দেখেন যে, হয়ে যাওয়া ট্রানজেকশনটি সঠিকভাবে হয়েছে তো ?

সেখানে কোনো রকমের জালি প্রক্রিয়া বা মাধ্যম ব্যবহার করা হয়নি তো ?

এই ধরনে বিটকয়েন ট্রানজেকশন গুলির ভেরিফিকেশন করার ফলে বিটকয়েন মাইনার (miners) দের কিছু বিটকয়েন উপহার স্বরূপে দেওয়া হয়।

এবং এভাবেই, অনেক ভালো পরিমাণের বিটকয়েন তারা আয় করে নিতে পারছেন।

তাছাড়া এভাবেই নতুন নতুন বিটকয়েন মাইনিং এর মাধ্যমে মার্কেটে আসতে চলেছে।

তবে বিটকয়েন মাইনার এর কাজ যেকেউ করতে পারবে।

কিন্তু, যা আমি আগে বলেছি, এক্ষেত্রে আপনার একটি শক্তিশালী এবং high performance থাকা কমেন্টস কম্পিউটার সিস্টেমের প্রয়োজন হবে যেটা কেনা, সবাইর পক্ষ্যে সম্ভব না।

কম্পিউটারের ব্যবহার এবং উপকারিতা
একটি ভালো ল্যাপটপ চেনার ১০ টি সহজ উপায়
তাহলে বুঝলেন তো, “বিটকয়েন মাইনিং কি” (What Is Bitcoin Mining in Bangla).

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার পিউটন সিরাপ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ছেলেদের টাইটান জেল সরাসরি কিনতে ক্লিক-এখনই কিনুন