Month: July 2022

হিটলার কোন ধর্মের ছিলেন পৃথিবীর ইতিহাসে কিছু মানুষ ছিলেন একেবারে কুখ্যাত এরা তাদের কর্মের কারণে পৃথিবীতে নিন্দনীয় হয়ে রয়েছেন মৃত্যুর পর এরা পৃথিবীতে ঘৃণিত মানুষ হিসেবে বেঁচে আছেন তেমনই একজন মানুষ হচ্ছেন এডলফ হিটলার।

জার্মানির এই রাষ্ট্রপতি বা জার্মানির এই এই ব্যক্তি পৃথিবীতে যতটা আলোচিত তা কেবল তার কর্মের ফল এর কারণ এই পৃথিবীতে প্রায় 60 লক্ষ ইহুদিকে হত্যা জন্য তাকে দায়ী করা হয় তবে তিনি মোট কতজন ইহুদিকে হত্যা করেছিলেন তার নির্দিষ্ট কোনো হিসাব পাওয়া যায়নি বা আমরা সংগ্রহ করতে পারিনি।

তবে হিটলার কে নিয়ে যে প্রশ্নটি সচরাচর করা হয়ে থাকে হিটলার কোন ধর্মের ছিলেন আর তিনি কেন ইহুদিদের হত্যা করেছেন।

হিটলার কোন ধর্মের ছিলেন

হিটলার খ্রিস্টান ধর্মের জন্ম নিলেও সেই ছিল পূর্ন নাস্তিক ? অনেকের মতেই হিটলারের ছিলেন নাস্তিক তবে তিনি খ্রিস্টান ধর্মে জন্মগ্রহণ করেছিলেন

হিটলার কোন ধর্মের

আপনার যদি মনে হয় এটা সম্পর্কে বা হিটলারের ধর্ম সম্পর্কে কোন তথ্য অন্য কাউকে জানানো উচিত আপনি কাউকে তথ্য জানাতে চান তাহলে সেটি কিন্তু কমেন্টের মাধ্যমে লিখে জানিয়ে দিতে পারেন তাহলে অন্যরাও হিটলার সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মন্তব্য গুলো জানতে পারবে।

এছাড়াও আমাদের আর্টিকেলটিতে কিছু প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপন পিকচার দেয়া রয়েছে আপনি চাইলে প্রোডাক্টগুলো দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে কিনতে পারেন সরাসরি আমাদের ফোন নম্বরে ফোন করে আপনি আমাদের প্রোডাক্ট গুলো ক্রয় করতে পারবেন।

💥💥 মাত্র ১৫০০ টাকার প্রোডাক্ট কিনে 🏆জিতে নিন🎁 একটি আকর্ষণীয় মানিব্যাগ🛍️কিনতে ক্লিক করুন —www.Gazivai.com

💥💥 মাত্র ২০০০ টাকার প্রোডাক্ট কিনে 🏆জিতে নিন🎁 একটি আকর্ষণীয় মোবাইল 📱  কিনতে ক্লিক করুন –www.Gazivai.com

💥💥 মাত্র ২৫০০টাকার প্রোডাক্ট কিনে 🏆জিতে নিন🎁 একটি আকর্ষণীয় ল্যাপটপ 💻কিনতে ক্লিক করুন —www.Gazivai.com

রোজা অবস্থায় ইনজেকশন দেওয়া যাবে কি আমাদের মধ্যে যারা রোজা রাখে তাদের ক্ষেত্রে অনেকেরই দেখা যায় এমন সমস্যা হয় যে ইনজেকশন নেয়ার প্রয়োজন পড়ে তখন আমাদের মধ্যে যে প্রশ্নটি কাজ করে রোজা রাখা অবস্থায় ইনজেকশন দেয়া যাবে কিনা এই প্রশ্নটি। আমাদের আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা কয়েকটি রেফার সহ এই প্রশ্নের উত্তর জানার চেষ্টা করব তো চলুন জেনে নেয়া যাক।

💥💥 মাত্র ১০০০ টাকার প্রোডাক্ট কিনে 🏆জিতে নিন🎁 একটি আকর্ষণীয় মানিব্যাগ🛍️কিনতে ক্লিক করুন —www.Gazivai.com

💥💥 মাত্র ১৫০০ টাকার প্রোডাক্ট কিনে 🏆জিতে নিন🎁 একটি আকর্ষণীয় মোবাইল 📱  কিনতে ক্লিক করুন –www.Gazivai.com

💥💥 মাত্র ২০০০টাকার প্রোডাক্ট কিনে 🏆জিতে নিন🎁 একটি আকর্ষণীয় ল্যাপটপ 💻কিনতে ক্লিক করুন —www.Gazivai.com

রোজা অবস্থায় ইনজেকশন দেওয়া যাবে কি

স্কলারদের মতে শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি ছাড়া অন্য যেকোনো কারণে ইনজেকশন নিলে রোজা নষ্ট হবে না। কারণ, ইনজেকশনের সাহায্যে দেহের অভ্যন্তরে প্রবেশকৃত ওষুধ মাংস বা রগের মাধ্যমেই প্রবেশ করানো হয়ে থাকে, যা অস্বাভাবিক প্রবেশপথ। তাই এটি রোজা ভঙের গ্রহণযোগ্য কারণ নয়।

(ইবনে আবিদিন, খণ্ড : ০২, পৃষ্ঠা : ৩৯৫; ইবনু নুজাইম, খণ্ড : ২, পৃষ্ঠা : ২৭৮; আপকে মাসায়েল আওর উনকা হল, খণ্ড : ০৩, পৃষ্ঠা : ২১৪)

রোজা অবস্থায় ইনসুলিন দেওয়া যাবে কি

রোজা থেকে ইনসুলিন নিলে রোজা ভাঙবে কিনা? এই প্রশ্নের উত্তর হলো- না, রোজা ভাঙবে না। কারণ, ইনসুলিন রোজা ভঙ্গ হওয়ার গ্রহণযোগ্য রাস্তা দিয়ে প্রবেশ করে না এবং গ্রহণযোগ্য খালি জায়গায় প্রবেশ করে না।

(ইবনে আবিদিন, খণ্ড : ৩, পৃষ্ঠা : ৩৬৭; ইসলাম ও আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান, পৃষ্ঠা : ৩২৭)

প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ janbobd.net নিয়ে এলো জানা অজানা সকল প্রকার তথ্য আজকের আর্টিকেলটিতে জানবো মীরসরাই কিসের জন্য বিখ্যাত ? মীরসরাই উপজেলা কিসের জন্য বিখ্যাত ? মীরসরাইয়ের বিখ্যাত খাবার কি? মীরসরাই কেন বিখ্যাত?

আরও পড়ুনঃ রুহান নামের অর্থ কি

আরও পড়ুনঃ সাহিল নামের অর্থ কি

আরও পড়ুনঃ তাসরিফ নামের অর্থ কি

তো বন্ধুরা মীরসরাই সম্পর্কে সম্পূর্ণ সঠিক তথ্য পেতে হলে নিচের সম্পূর্ন পোস্ট পড়ুন এছাড়াও যেকোনো বিষয় সম্পর্কে সঠিক তথ্য পেতে হলে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ কম দামে পাইকারি মূল্যে পাইকারী ও খুচরা পণ্য কিনতে ভিজিট করুন https://www.gazivai.com

মীরসরাই কিসের জন্য বিখ্যাত

মীরসরাই মূলত বাংলাদেশের বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রামের প্রবেশদ্বার, যেখানে একই সাথে পাহাড় এবং সমুদ্র দ্বারা বেষ্টিত নান্দনিক সৌন্দর্য বিদ্যমান রয়েছে তার নামই হলো মীরসরাই।

মীরসরাই মূলত পাহাড়ি ঝর্ণা, ইকোনমিক জোন এছাড়াও এশিয়ার বৃহত্তম মুহুরি সেচ প্রকল্প, বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম কৃত্রিম হ্রদের জন্য বিখ্যাত যা মীরসরাই মহামায়া লেক নামে পরিচিত।
এছাড়াও মীরসরাইতে ঐতিহ্যবাহী আবুতোরাব বাজার, শান্তিরহাট বাজার, করেরহাট বাজার রয়েছে।

মীরসরাইয়ের মোট আয়তন কত

মীরসরাইয়ের মোট আয়তন প্রায় 482. 89 বর্গ কিলোমিটার।

মীরসরাইয়ের মোট জনসংখ্যা কত

মিরসরাইয় উপজেলার মোট জনসংখ্যা 398 616 বর্গ কিলোমিটার ।

আরো পড়ুনঃ  অফিস টেবিল কোড  ৬ কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

মীরসরাই উপজেলার দর্শনীয় স্থান

*মহামায়া লেক ও সেচ প্রকল্প— দুর্গাপুর ইউনিয়ন

*উপকূলীয় বনাঞ্চল সাহেরখালী ইউনিয়ন
*মুহুরী সেচ প্রকল্প — ইছাখালী ইউনিয়ন
*করেরহাট বনাঞ্চল — করেরহাট ইউনিয়ন
*বাওয়াছড়া সেচ প্রকল্প — ওয়াহেদপুর ইউনিয়নের
*শিলা পাথর — শান্তিরহাট
*খৈয়াছড়া ঝর্ণা — খইয়াছড়া ইউনিয়ন

*ছুটি খাঁ মসজিদ
*পরাগল খাঁ দীঘি
*নয়দুয়ারি মসজিদ
*জগন্নাথধাম — আবুতোরাব
*কালীমন্দির — করেরহাট
*শান্তিনিকেতন বিহার
*অভয়শরণ –বিহার
*মঘাদিয়া জমিদারবাড়ি
*মিরসরাই অর্থনৈতিক অঞ্চল ইত্যাদি

আরও পড়ুনঃ কুয়েতের এক দিনার বাংলাদেশের কত টাকা

আরও পড়ুনঃ দুবাই ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা

মীরসরাই

মীরসরাই মূলত চট্টগ্রাম বিভাগের একটি উপজেলা। বর্তমান মীরসরাই এলাকায় মোগল আমলে একটি সামরিক বাহিনীর ঘাঁটি ছিল। যে ঘাঁটিটি মেহমান সরাই নামে পরিচিত ছিল। সেখানে মীর সাহেব নামে এক মুসলিম সৈনিক মারা যান।

তার নামেই এই থানার নামকরণ করা হয় মীরসরাই বা মীরসরাই। চট্টগ্রাম জেলার মিরসরাই থানা 16 টি ইউনিয়ন নিয়ে 1917 সালে 15 জুলাই প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানে মিরসরাই উপজেলায় দুইটি থানা

এবং থানার আওতাধীন দুইটি পৌরসভা ও 16 টি ইউনিয়ন রয়েছে। মিরসরাইয়ের মোট জনসংখ্যার 85 শতাংশ মুসলমানের 13 শতাংশ হিন্দু এবং 2% বৌদ্ব ও অন্যান্য ধর্মাবলম্বী। মীরসরাই উপজেলার প্রধান নদী হল মুহুরী নদী ও ফেনী নদী।

আরও পড়ুনঃ রুপা নামের অর্থ কি

আরও পড়ুনঃ মারিয়া নামের অর্থ কি

আরও পড়ুনঃ মরিয়ম নামের অর্থ কি

মীরসরাই এর বিখ্যাত ব্যক্তিদের নাম

*ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন — রাজনীতিবিদ
*কনক কান্তি বড়ুয়া — অধ্যাপক ও স্নায়ু শল্যচিকিৎসক
*ওবায়দুল হক খন্দকার বীর মুক্তিযোদ্ধা ও রাজনীতিবিদ।
*সৈয়দ মোহাম্মদ সাইফুর রহমান নিজামী শাহ — একুশে পদকপ্রাপ্ত
*সিরাজুল হক –বীরপ্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা
*জোবায়দা হান্নান — চিকিৎসক ও সমাজসেবী
*মোহাম্মাদ নুরুল হক — বীরপ্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা
*মোজাম্মেল হক — বীরপ্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা
*মোঃ কবির— মধ্যযুগের কবি
*মোজাহার উল্লাহ —- বীর উওম খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা
*দিলীপ বড়ুয়া — রাজনীতিবিদ
*কাজী মোর্শেদ — চলচ্চিত্র পরিচালক
কবির আহমেদ — বীরপ্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।

অনলাইন শপ গাজীভাই ডটকম এর পক্ষ থেকে আপনাদেরকে স্বাগতম, রেকটিফায়ার এর কাজ কি সম্পর্কেঃ এছাড়াও আমরা বিস্তারিত আলোচনা করবো রেকটিফায়ার এর কাজ কি সম্পর্কে। এ ছাড়াও আপনাদের যদি কোন মতামত থাকে সেটি আমাদের কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন। আপনারা আমাদের অনলাইন শপে পেয়ে যাবেন আপনাদের বিভিন্ন ধরনের প্রয়োজনীয় সব জিনিস। যে আপনি অতি সহজেই আমাদেরকে অর্ডার করতে পারবেন। তো চলুন বন্ধুরা আমরা আমাদের মূল আলোচনায় চলে যাই।

সরাসরি অর্ডার করতে ফোন করুন- 01751358525
সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন –এখনই কিনুন

অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট Gazivai.com

রেকটিফায়ার এর কাজ কি

রেকটিফায়ার হলো একটি বৈদ্যুতিক যন্ত্র যা পরিবর্তনশীল বিদ্যুৎ প্রবাহকে (যার দিক পর্যায়ক্রমিকভাবে পরিবর্তন হয়), একমুখী বিদ্যুৎ প্রবাহে রূপান্তরিত করে, যার দিক হলো একটি নির্দিষ্ট দিকে এবং এই প্রক্রিয়াকে বলে একমুখীকরন (রেকটিফিকেশন)।

রেকটিফায়ার সার্কিটটি এসি (অলটারনেটিং কারেন্ট) কে ডিসি (ডাইরেক্ট কারেন্ট) এ রূপান্তর করতে ব্যবহৃত হয়। রেকটিফায়ারগুলিকে মূলত অর্ধ-তরঙ্গ, পূর্ণ-তরঙ্গ এবং ব্রিজ রেক্টিফায়ার নামে তিন ধরণের শ্রেণিবদ্ধ করা হয়। এই সমস্ত সংশোধনকারীদের মূল কাজটি কারেন্টের রূপান্তর হিসাবে সমান তবে তারা দক্ষতার সাথে এসি থেকে ডিসিতে রূপান্তর করে না। কেন্দ্রটি পুরো তরঙ্গ রেকটিফায়ারের পাশাপাশি সেতু সংশোধককে দক্ষতার সাথে রূপান্তরিত করে। একটি ব্রিজ রেকটিফায়ার সার্কিট ইলেকট্রনিক বিদ্যুৎ সরবরাহের একটি সাধারণ অংশ। অনেক বৈদ্যুতিক বর্তনীগুলি একটি সংশোধিত ডিসি প্রয়োজন বিদ্যুৎ সরবরাহ বিভিন্ন শক্তি জন্য বৈদ্যুতিন মৌলিক উপাদান উপলব্ধ এসি মেইন সরবরাহ থেকে। আমরা বিভিন্ন ধরণের বৈদ্যুতিন এ এই সংশোধনকারীকে খুঁজে পেতে পারি এসি পাওয়ার ডিভাইসগুলির মতো হোম অ্যাপ্লায়েন্সেস , মোটর কন্ট্রোলার, মডুলেশন প্রক্রিয়া, ldালাই অ্যাপ্লিকেশন, ইত্যাদি এই নিবন্ধটিতে একটি ব্রিজ সংশোধনকারী এবং এর কাজ সম্পর্কে একটি ওভারভিউ আলোচনা করা হয়েছে।

লোড বর্তমানের প্রয়োজনীয়তার উপর নির্ভর করে একটি উপযুক্ত সেতু সংশোধক নির্বাচন করা হয়। উপাদানগুলির রেটিং এবং স্পেসিফিকেশন, ব্রেকডাউন ভোল্টেজ, তাপমাত্রার ব্যাপ্তি, ক্ষণস্থায়ী বর্তমান রেটিং, ফরোয়ার্ড বর্তমান রেটিং, মাউন্টিং প্রয়োজনীয়তা এবং অন্যান্য বিবেচ্য বিষয়গুলি যথাযথ বৈদ্যুতিন সার্কিটের প্রয়োগের জন্য একটি সংশোধনকারী পাওয়ার সরবরাহ নির্বাচন করার সময় বিবেচনা করা হয়।

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ ছোট টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক –  এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ বড় টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ গোপনাঙ্গ ফর্সা করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

ময়মনসিংহ জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত ।প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ janbobd.net নিয়ে এলো জানা অজানা সকল তথ্য। আজকের আর্টিকেলটিতে আপনাদেরকে জানাবো ময়মনসিংহ কিসের জন্য বিখ্যাত । ময়মনসিংহের বিখ্যাত খাবার কি ?

ময়মনসিংহ জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত ? ময়মনসিংহের ঐতিহ্যবাহী খাবার? ময়মনসিংহের দর্শনীয় স্থান ? ময়মনসিংহ কেন বিখ্যাত ? ময়মনসিংহ জেলা কেন বিখ্যাত ?

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

বন্ধুরা ময়মনসিংহ সম্পর্কে সম্পূর্ণ সঠিক তথ্য পেতে হলে নিচের সম্পূর্ন পোস্ট পড়ুন এ ছাড়া যেকোনো বিষয় সম্পর্কে সঠিক তথ্য পেতে হলে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ কম দামে পাইকারি মূল্যে পাইকারী ও খুচরা পণ্য কিনতে ভিজিট করুন https://www.gazivai.com

ময়মনসিংহ কিসের জন্য বিখ্যাত

বন্ধুগণ প্রত্যেকটি জেলারই নিজ নিজ কিছু আলাদা বৈশিষ্ট্য রয়েছে। নিজ নিজ জেলার আলাদা বৈশিষ্ট্য জন্যই এক জেলা থেকে অন্য জেলা আলাদা হয়ে থাকে।

ময়মনসিংহ জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত

ময়মনসিং জেলা মূলত – ময়মনসিংহ গীতিকা, মহুয়া, মলুয়া, দেওয়ানা মদিনা, চন্দ্রবতী, কবিকঙ্ক, দীনেশচন্দ্র সেন এবং মুক্তাগাছার মন্ডা এর জন্য বিখ্যাত।

ময়মনসিংহ জেলার আয়তন কত

ময়মনসিংহ জেলার মোট আয়তন 4363.48 (৪৩৬৩.৪৮) বর্গ কিলোমিটার।

ময়মনসিংহের ঐতিহ্যবাহী খাবার কি

ময়মনসিংহের ঐতিহ্যবাহী জনপ্রিয় খাবার হলো

• মুক্তাগাছার মন্ডা
• জাকির মিয়ার টক জিলাপি
• কাঠকচুর বড়া
• চেপা – শুটকির পুলি
• ময়মনসিংহের দর্শনীয় স্থান
  জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়
  ময়মনসিংহ জিলা স্কুল বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
  মুক্তাগাছার রাজবাড়ী আলেকজান্ডার ক্যাসেল
  শশী লজ ময়মনসিংহ জাদুঘর
  বৈলর জমিদার বাড়ি বৈলর ইউনিয়ন
  শিল্প জয়নুল আবেদিন সংগ্রহশালা পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদী
  সার্কিট হাউজ সিলভার ক্যাসেল
  বিপিন পার্ক রামগোপালপুর জমিদারবাড়ি
  কাদিগড় জাতীয় উদ্যান বোটানিক্যাল গার্ডেন
  ময়মনসিংহ টাউন হল দুর্গাবাড়ি
  গৌরীপুর লজ কেল্লা তাজপুর
  আলাদিন্স পার্ক তেপান্তর শুটিং স্পট
  কুমির খামার কালুশাহ কালসার দীঘি
  গারো পাহাড় চিনা মাটির টিলা
  নজরুল স্মৃতি জাদুঘর শহীদ আব্দুল জব্বার জাদুঘর
  রাজিবপুর জমিদারবাড়ি আঠারো বাড়ী জমিদার বাড়ি
  গৌরীপুর জমিদার বাড়ি রাজ রাজেশ্বরী ওয়াটার ওয়ার্ক

ময়মনসিংহ

ময়মনসিংহ জেলা বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলের ময়মনসিংহ বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। ময়মনসিংহ জেলা মূলত মুক্তাগাছার মন্ডা, দীনেশচন্দ্র সেন, কবিকঙ্ক, চন্দ্রাবতী, দেওয়ানা মদিনা, মলুয়া, মহুয়া, ময়মনসিংহ গীতিকা ইত্যাদির জন্য বিখ্যাত।

ময়মনসিংহ জেলায় মোট 13 টি উপজেলা রয়েছে। ময়মনসিংহ জেলার মোট জনসংখ্যা 53,30,272। ময়মনসিংহ জেলায় সাক্ষরতার হার 43। ময়মনসিংহে লোকসংস্কৃতি, লোক উৎসব, লোকসংগীত, লোকগাথার দিক দিয়ে ময়মনসিং জেলা হল তীর্থস্থান।

ময়মনসিংহের ঐতিহ্যবাহী জনপ্রিয় খাবার- জাকির মিয়ার টক জিলাপি, কাঠ কচুর বড়া, চেপা শুটকির পুলি, মুক্তাগাছার মন্ডা ইত্যাদি।

ময়মনসিংহ জেলাটির পশ্চিমে রয়েছে শেরপুর, জপমালপুর ও টাঙ্গাইল জেলা, পূর্বে অবস্থিত নেত্রকোন জেলা ও কিশোরগঞ্জ জেলা, দক্ষিনে রয়েছে গাজীপুর জেলা এবং এর উত্তরে রয়েছে ভারতের মেঘালয় রাজ্য।

ঢাকা থেকে খুলনা কত কিলোমিটার এই প্রশ্নের উত্তরটি আমরা এই আর্টিকেলটি থেকে জানার চেষ্টা করব রাজধানীর সাথে প্রত্যেকটি জেলা সদরের যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে রাজধানীর সাথে প্রত্যেকটি জেলা সদরের বিভাগীয় শহরের যোগাযোগ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তাই অনেকেই ঢাকা থেকে খুলনার দূরত্ব সম্পর্কে জানতে চাই।

ঢাকা থেকে খুলনা কত কিলোমিটার

দূরত্ব সম্পর্কে জানা থাকলে আপনি কত দ্রুত সময়ে রাজধানীতে পৌছাতে পারবেন সে সম্পর্কে আপনার একটি আইডিয়া থাকবে এবং কত দ্রুত আপনি রাজধানীতে পৌছাতে পারবেন সে সম্পর্কে আপনি একটি সহজ পরিকল্পনা করতে পারবেন তো চলুন জেনে নিই খুলনা থেকে ঢাকার দূরত্ব সম্পর্কে।

গুগলের দেয়া তথ্যমতে ঢাকা থেকে খুলনার সড়ক পথের দূরত্ব হচ্ছে 220 দশমিক 4 কিলোমিটার এই পথ যেতে আপনাকে সময় পাড়ি দিতে হতে পারে চার ঘণ্টায় 40 মিনিটের মত।।

তবে গুগোল যে সকল তথ্য দেখাচ্ছে এর বেশি সময় লাগতে পারে তাই ঢাকা থেকে খুলনার দূরত্ব যাইহোক এই পথ পৌঁছাতে আপনাকে কখনো কখনো 5 থেকে 7 ঘণ্টা পর্যন্ত লাগতে পারে।।

আমাদের আজকের আর্টিকেল থেকে আমরা মূলত ঢাকা থেকে খুলনার দূরত্ব সম্পর্কে কি তথ্য উপস্থাপনের চেষ্টা করেছি পাশাপাশি আপনার কাছে আমাদের আজকে আর্টিকেলটিতে থাকা তথ্যের বাহিরে কোন তথ্য সম্পর্কে জানার থাকে সার্চ বক্সে সার্চ করুন এবং তথ্যগুলো সম্পর্কে দেখে নাই