১ কেজি সরিষায় কতটুকু তেল হয়

১ কেজি সরিষায় কতটুকু তেল হয়

১ কেজি সরিষায় কতটুকু তেল হয় সরিষা দানা থেকেই তৈরি করা হয়ে থাকে সরিষার তেল তবে অনেকেই রয়েছেন যারা সরিষার দানা কেনে সরিষার তেল তৈরির ব্যবসা শুরু করতে চান তাদের জন্য জানা খুবই জরুরী এক কেজি সরিষা থেকে কতটুকু তেল পাওয়া যায়।

যদি আপনি এক কেজি সরিষা থেকে কতটুকু তেল পাবেন তা নির্ভর করবে সরিষার দানা এর মানের উপর সরিষার দানা এর মান ভালো হলে আপনি বেশি পরিমাণে পাবেন আবার সরিষার দানা এর মান খারাপ হলে আপনি কম পরিমাণে সরিষার তেল পাবেন।

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: লম্বা হওয়ার দোয়া, যে দোয়ার মাধ্যমে লম্বা হওয়া যায়

১ কেজি সরিষায় কতটুকু তেল হয়

তাই আপনি যদি সরিষার দানা থেকে সরিষার তেল তৈরির ব্যবসা শুরু করতে চান তাহলে আপনাকে সরিষার দানা কেনার সময় অবশ্যই বিষয়গুলো ভালভাবে লক্ষ রেখে কিনতে হবে কারণ সবসময় ভালো থাকেনা চেষ্টা করবেন তাহলে তেলের উৎপাদন একটু বেশি হবে।

এক কেজি সরিষা থেকে সাধারণত ৩২% থেকে ৩৭% শতাংশ তেল উৎপাদন করা সম্ভব।

১ কেজি সরিষায় কতটুকু তেল হয়

1 কেজি সরিষায় কতটুকু তেল হয়

কেজি হিসেবে উল্লেখ করে এক মন 40 কেজি সরিষা থেকে আপনি 12 থেকে 15 কেজি সরিষার তেল পেতে পারেন তবে আগেই বলেছি যেহেতু সরিষার কোয়ালিটির উপর নির্ভর করবে কখনো উৎপাদন বাড়াতে আবার কখনো কমতে পারে।

১ কেজি সরিষায় কতটুকু তেল হয়

আশাকরি এক কেজি সরিষা থেকে আপনি কতটুকু পরিমান তেল উৎপাদন করতে পারবেন সে সম্পর্কে একটি আইডিয়া পেয়ে গেলেন তবে আমরা আবারো বলে নিয়েছি 1 কেজি সরিষা থেকে কতটুকু তেল পাওয়া যাবে তা নির্দিষ্ট করে বলা একেবারেই অসম্ভব কারণ সরিষার দানার উপর নির্ভর করে এক কেজি সরিষা থেকে কতটুকু তেল উৎপাদন করা সম্ভব ?

আরও পড়ুন: গ্যাস্টিকের ১০ টি ঔষধের নাম ও দাম শিশু ও বয়স্কদের

আরও পড়ুন: মাথা ব্যথার ১০ টি ঔষধের নাম ও দাম

১ কেজি দুধ সমান কত লিটার

১ কেজি দুধ সমান কত লিটার

১ কেজি দুধ সমান কত লিটার আপনি হয়তো বাজার থেকে দুধ ক্রয় করেছেন আপনার মনে হয়তো প্রশ্ন জাগতে পারে এক লিটার দুধে কতটুকু ওজন হবে তো আজকে রাত্রিতে আমরা জানার চেষ্টা করবে এক লিটার দুধের ওজন কত।

সাধারণত এক লিটার দুধের উপর এক লিটার হয় তবে আপনি যদি লিটার কে কেজিতে রূপান্তরের চেষ্টা করেন এক লিটার দুধ সমান কত কেজি হবে এটি জানার চেষ্টা করেন তাহলেই কেবল এক লিটার দুধ সমান হবে 1.03 কেজি।

১ কেজি দুধ সমান কত লিটার

১ কেজি দুধ সমান কত লিটার

এবার হয়তো আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে তাহলে তারা আপনাকে বেশি দিয়ে ফেলেছে বিষয়টিতে মনে আমরা জানি তরল পদার্থ পরিমাপের ক্ষেত্রে লিটার ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

আরও পড়ুন: গ্যাস্টিকের ১০ টি ঔষধের নাম ও দাম শিশু ও বয়স্কদের

আরও পড়ুন: মাথা ব্যথার ১০ টি ঔষধের নাম ও দাম

আর গরুর কিমা মহিষের দুধ যেহেতু তরল পদার্থ সুতরাং এটি বিখ্যাত আপনাকে লিটার হিসেবে মেয়েকে দিলে পরবর্তীতে আপনি লিডার কে কেজিতে মেপে দেখতে পারেন।

এবার হয়তো প্রশ্ন জাগতে পারে লিটার থেকে কেজি কিভাবে বেশি হয়ে থাকে লিটার হচ্ছে সাধারণত একটি পরিমাপক মাপা হয়ে থাকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাপক দিয়ে সুতরাং কেজিতে যদি আপনি সেদিকে কনভার্ট করতে চান তাহলে অবশ্যই পরিমাপ বেশি হতে পারে বা কম হতে পারে কারণ ঘনত্বের উপর নির্ভর করে কৌশল বা কেজি ?

১ কেজি দুধ সমান কত লিটার

যদি আরেকটু সহজ ভাবে বুঝিয়ে বলি তাহলে আপনি দেখতে পাবেন আপনি যেখান থেকে লিটারে ক্রয় করেন সেখানে কিছু বাটখারার পরিবর্তে সেখানে কিছু গ্যালন থাকে। ধরুন আপনি পানি কিনতে যাবেন তাও আপনাকে গ্যালন দিয়ে মেপে দিবে আপনি মবিল কিনতে যাবেন তা আপনাকে গেলেন দিয়ে মেপে দিবে আবার আপনি যদি দুধ কিনতে চান তাও আপনাকে গ্যালন দিয়ে দিবে।

আরও পড়ুন: ভাই বোন চটি গল্প – দেখা কত অপরাধ জেনে নিন

আরও পড়ুন: সহবাস করার পদ্ধতি – বিভিন্ন আসনের ছবি

এবার আপনি নিজে একটু চিন্তা করুন আপনি যে তিনটি জিনিস কিনেছেন তা কিন্তু সমান ঘনত্ব নয় যেমন দুধের ঘনত্ব একটু বেশি পানির ঘনত্ব একটু কম আবার লুব্রিকেটের ঘনত্ব আরো একটু বেশি তাই এগুলোকে আপনি যখন ওজনের পরিমাপ করবেন তখন ওজনের পার্থক্য অবশ্যই পেয়ে যাবেন।

আশা করি এবার বুঝতে পেরেছেন লিটার এবং ওজন বা কেজি হিসাবে কিভাবে পার্থক্য হতে পারে আর্টিকেলটি অন্যদিকে জানাতে আপনার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে শেয়ার করতে পারেন আমাদের ওয়েবসাইটে রকম নানান তথ্য দেয়া থাকে তথ্যগুলো সম্পর্কে আপনার যাবতীয় প্রশ্ন জিজ্ঞেস আমাদেরকে জানাতে পারেন

১ কেজি সাপের বিষের দাম কত

১ কেজি সাপের বিষের দাম কত

১ কেজি সাপের বিষের দাম কত সাপের বিষ একটি অতি মূল্যবান তরল পদার্থ হিসেবে পরিচিত অনেকেই সাপের বিষ উৎপাদনের জন্য সাপ বাণিজ্যিকভাবে চাষ করে থাকেন আবার অনেকেই সাপের খামার গড়ে তোলেন।

সাপের বিষ এর নির্দিষ্ট বাজারমূল্য তুলে ধরা অসম্ভব তবে আমাদের সংগৃহীত তথ্য মতে পৃথিবীর সবচেয়ে বিষাক্ত সাপ এর মধ্যে অন্যতম এক লিটার বিষের দাম 40 লক্ষ টাকা।

১ কেজি সাপের বিষের দাম কত

১ কেজি সাপের বিষের দাম কত

সাপের বিষ সাধারণত পেইনকিলার এর থেকে 20 গুন ভালো কাজ করে সাপের বিষ বিভিন্ন ধরনের পেইনকিলার তৈরিতে ব্যবহার হয়ে থাকে সাপের বিষে ওহোনিন নামে এক প্রকার প্রোটিন পাওয়া যায়।

আরও পড়ুন: ভাই বোন চটি গল্প – দেখা কত অপরাধ জেনে নিন

আরও পড়ুন: সহবাস করার পদ্ধতি – বিভিন্ন আসনের ছবি

সাপের বিষ এর বাজারমূল্য এত বেশি হওয়ার কারণ হচ্ছে এগুলো ঔষধ তৈরিতে ব্যবহার করা হয়ে থাকে তাই ঔষধ তৈরীর উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত হয় এটির বাজার মূল্য অনেক বেশি।

১ কেজি সাপের বিষের দাম কত

তবে আপনি এই লোভে পড়ে সাপের বিষ উৎপাদন করতে গিয়ে নিজের জীবনকে ঝুঁকির মুখে ফেলবেন না সাপের বিষ উদ্বোধন করাটা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ একটি কাজ কিছু লোক এই কাজটি করে থাকে তবে তারা অনেকেই প্রশিক্ষিত তবে সাধারণ মানুষের পক্ষে সাপের বিষ সংগ্রহ করতে চেষ্টা করাটা একেবারেই বোকামি।

সাপের বিষ এর দাম সম্পর্কে আমরা যে তথ্য তুলে ধরেছি এই তথ্যটি সংগৃহীত সুতরাং তথ্যটি সম্পর্কে পক্ষে-বিপক্ষে প্রশ্ন থাকলে সেটি আপনি কমেন্টের মাধ্যমে লিখে জানিয়ে দিতে পারেন ?

আরও পড়ুন: সর্দির ১০ টি ঔষধের নাম ও দাম শিশু ও বয়স্কদের

আরও পড়ুন: ১০ টি জ্বরের ঔষধের নাম ও খাওয়ার নিয়ম

চোখ ব্যাথার কারন – যদি চোখ ব্যথা করে

Janbobd.net ও( গাজী ভাই ডট কম) এর পক্ষ থেকে আজকের আর্টিকেলটিতে চোখ ব্যাথার কারন সম্পর্কে ; চোখ ব্যাথার কারন ? এই সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত জানব এবং বিস্তারিত আলোচনা করবো যদি আপনাদের কোন মতামত থাকে তাহলে কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন আমাদের। তো চলুন বন্ধুরা আর দেরি না করে এক্ষুনি শুরু করা যাক, চোখ ব্যাথার
সম্পর্কে আলোচনা।

চোখ ব্যাথার কারন

সরাসরি অর্ডার করতে ফোন করুন- 01622913639
সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন –এখনই কিনুন

অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট Gazivai.com

চোখ ব্যাথার কারন

চোখের পাতায় ব্যথা সাধারণত চুলকানি, অ্যালার্জি ও জ্বালাপোড়ার কারণে হয়ে থাকে। চোখের বাইরে থেকে কিছু পড়লে, সংক্রমণের জন্য চোখ চুলকালে বা চোখের পাতার ওপর যে মেমব্রেনের আস্তরণ থাকে, তাতে প্রদাহ হলে ব্যথা হয়। তবে চোখের ভেতরের অংশে ব্যথা হলে তা সত্যিই উদ্বেগের। গুরুতর কোনো শারীরিক অসুস্থতার কারণে এ ব্যথা হতে পারে।

চোখ ব্যাথার কারন

অনেক রোগের কারণেই চোখ ব্যথা হতে পারে। যেমন- চোখ উঠা, চোখের মণির কোনো রোগ, আঘাতজনিত কোনো রোগ, চোখের ভেতরের রোগ ইত্যাদি। শরীরের রোগের মধ্যে মাইগ্রেন, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস ইত্যাদি কারণে চোখ ব্যথা হতে পারে। চোখ ব্যথার সাধারণ কারণগুলোর মধ্যে আছে-

১। কনজাংটিভাইটিস বা চোখ উঠা : চোখ লালচে, গোলাপি বর্ণের হয়। জ্বালাপোড়া করে। সাধারণত অ্যালার্জি থেকে চোখের আবরণীর এই প্রদাহ দেখা দেয়। তবে ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণে কনজাংটিভাইটিস হতে পারে। চোখ খুব চুলকায়, চোখে ময়লা জমে।

২, চোখের পাতায় প্রদাহ বা ব্লিফারটিস : চোখের পাতায় অঞ্জন বা কোনো কারণে প্রদাহ হলেও চোখ ব্যথা করতে পারে।

৩। কর্নিয়ায় আঘাত : সাধারণত চোখে বালুর মতো দানাদার কিছু ঢুকলে এবং অতঃপর চোখ ডলাডলি করলে কর্নিয়া ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এ ছাড়া হঠাৎ গাছের পাতার আঘাত বা চোখে কোনো কিছুর আঘাত থেকেও এটি হতে পারে। এতে তীব্র ব্যথা হয়।

৪। কর্নিয়া ইনফেকশন : সাধারণত হার্পিস জোস্টার ভাইরাস দিয়ে এ ধরনের ইনফেকশন হয়। যাঁরা কনটাক্ট লেন্স ব্যবহার করেন, তাঁদেরও এ ইনফেকশন হতে পারে। এতে ব্যথা হয়, চোখে অস্বস্তি বোধ হয়।

৫। চোখে কিছু ঢুকলে : যত ছোটই হোক কিছু চোখে ঢুকলে অস্বস্বি হবেই। তবে দানাদার, রাসায়নিক, ধোঁয়া ইত্যাদিতে চোখ ব্যথা হতে পারে। সাধারণত ভালো করে পানি দিয়ে চোখ পরিষ্কার করে ফেললে সমস্যাটি চলে যায়। যদি ভেতরে ঢোকা পদার্থটি বের করা না যায়, তবে তীব্র ব্যথাও হতে পারে।

৬, গ্লুকোমা : চোখের একটি রোগ, যাতে প্রাথমিক পর্যায়ে তেমন কোনো লক্ষণ থাকে না। চোখের অভ্যন্তরীণ চাপ বেড়ে গিয়ে রোগটি হয়। লক্ষণ হিসেবে থাকতে পারে তীব্র চোখ ব্যথা, বমি ও বমিবমি ভাব, মাথাব্যথা, দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়া ইত্যাদি। অ্যাকিউট অ্যাঙ্গল ক্লোজার নামে এক ধরনের গ্লুকোমা আছে, যা হঠাৎ করেই হতে পারে। দ্রুত ও সঠিক চিকিৎসা না করলে এ থেকে অন্ধত্বও হতে পারে।

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ ছোট টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক –  এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ বড় টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

মাগুরা কিসের জন্য বিখ্যাত

মাগুরা কিসের জন্য বিখ্যাত

বন্ধুগণ janbobd.net নিয়ে এলো জানা অজানা সকল তথ্য আজকের আর্টিকেলটিতে আপনাদেরকে জানাবো মাগুরা কিসের জন্য বিখ্যাত ?

আরও পড়ুনঃ নোয়াখালী কিসের জন্য বিখ্যাত

আরও পড়ুনঃ বরিশাল কিসের জন্য বিখ্যাত

মাগুরা সম্পর্কে সম্পূর্ণ বিস্তারিত জানতে হলে নিচের সম্পূর্ন পোস্ট পড়ুন এ ছাড়া যেকোনো বিষয় সম্পর্কে সঠিক তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করু

মাগুরা জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত

আরো পড়ুনঃ মোটা হতে ইন্ডিয়ান বডি বিল্ডো কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

মাগুরা কিসের জন্য বিখ্যাত

মাগুরা মূলত রসমলাই ও মধুমতি নদীর জন্য বিখ্যাত।

আরও পড়ুনঃ ইয়াশফা নামের অর্থ কি

আরও পড়ুনঃ আনিশা নামের অর্থ কি

মাগুরা জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত

মাগুরা জেলা রসমলাই ও মধুমতি নদীর জন্য বিখ্যাত।

মাগুরা দর্শনীয় স্থান

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

মাগুরা দর্শনীয় স্থান

•গড়াই সেতু
•পীর হযরত গরীব শাহ (রা) এর মাজার শরীফ
•কবি ফররুখ আহমদ এর বাসস্থান
•বড়াল রাজার বাড়ির ধ্বংসাবশেষ
•রাজা সীতারাম রায়ের প্রাসাদ-দুর্গ -এর রাজবাড়ী
•শ্রীপুর জমিদার বাড়ি
•কবি কাজী কাদের নেওয়াজ এর বাড়ী
•বিড়াট রাজার বাড়ী
•তালখড়ি জমিদার বাড়ি
•পীর তোয়াজউদ্দিন -এর মাজার ও দরবার শরীফ
•চন্ডীদাস ও রজকিনীর ঐতিহাসিক ঘাট
•সিদ্ধেশ্বরী মঠ
•ছান্দড়া জমিদার বাড়ি
•কাদিরপাড়া জমিদার বাড়ি
•মুক্তিযুদ্ধের চিহ্নঃ মাগুরা পিটিআই চত্ত্বরে গণকবর
•ওয়াবদাপাড়া খাল
•বিনোদপুর বাজার
•গলাকাটা সেতু
•ছাইঘারিয়া স্মৃতি সৌধ পিটিআই প্রধান ফাটক মাগুরা বিশ্বরোড সংলগ্ন।ইত্যাদি

মাগুরা জেলার বিখ্যাত ব্যক্তিদের নাম

মাগুরা জেলার বিখ্যাত ব্যক্তিদের নাম

•কবি ফররুখ আহমদ
•সাকিব আল হাসান, ক্রিকেটার
•বীরমুক্তিযোদ্ধা কবি আমির হামজা
•অধ্যাপক সৈয়দ আলী আহসান
•কবি কাজী কাদের নেওয়াজ
•কাজী রওশন আক্তার:-সরকারি কর্মকর্তা।
•সাহিত্যিক মোহাম্মদ লুৎফর রহমান
•সঙ্গিতঙ্গ মুন্সী রইসউদ্দিন
•চিত্রশিল্পী মুস্তফা মনোয়ার
•ফাহিমা খাতুন:ক্রিকেটার।
•গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড প্রাপ্ত মাহমুদুল হাসান ফয়সাল
•শ্রী বিরেন শিকদার এমপি, সাবেক যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী
•মেজর জেনারেল (অবঃ) মজিদ-উল-হক
•মেজর জেনারেল (অবঃ) এ টি এম ‍আব্দুল ওয়াহাব
•মোহাম্মদ গোলাম ইয়াকুববীর প্রতীক,বীর মুক্তিযোদ্ধা
•সাহিত্যিক নিমাই ভট্টাচার্য
•কবিরাজ ও সংস্কৃত পণ্ডিত গঙ্গাধর সেন রায়
•শহীদ সাংবাদিক সিরাজুদ্দীন হোসেন
•বনানী চৌধুরী
•দিদার ইসলাম
•আবু সালেহ
•মিয়া আকবর হোসেন
•শ্যুটার শারমিন রত্না
•গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড প্রাপ্ত আব্দুল হালিম

আরও পড়ুনঃ রোমানিয়া ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা

আরও পড়ুনঃ রাশিয়ার ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা

মাগুরা

মাগুরা জেলা খুলনা বিভাগ এর একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। মাগুরা জেলার মোট আয়তন ১,০৪৮.৬১ বর্গ কিলোমিটার। মাগুরা জেলার মোট জনসংখ্যা ৯,১৮,৪১৯ জন (2011 এর আদমশুমারি অনুযায়ী)।মাগুরা জেলা রসমলাই ও মধুমতি নদীর জন্য বিখ্যাত। মাগুরা জেলার সাক্ষরতার হার ৫০.৬ শতাংশ।মাগুরা জেলায় ৪টি উপজেলা রয়েছে। ঢাকা থেকে মাগুরা জেলার দূরত্ব ১৬৮.৫ কিলোমিটার

মাগুরা জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত ? মাগুরার বিখ্যাত খাবার কি ? মাগুরা কি জন্য বিখ্যাত ? মাগুরার দর্শনীয় স্থান ? মাগুরার বিখ্যাত ব্যক্তিদের নাম ? মাগুরা জেলা কি জন্য বিখ্যাত ? মাগুরার কেন বিখ্যাত ইত্যাদি

রুচি বাড়ানোর ঔষধ

রুচি বাড়ানোর ঔষধ কোনটা ভাল | উত্তর জেনে নিন।

রুচি বাড়ানোর ঔষধ কোনটা ভাল | উত্তর জেনে নিন।আমাদের মধ্যে অনেকেরই শোনা যায় মুখে একেবারেই রুচি নেই খাবারের প্রতি অনীহা সমস্যা থাকলে অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় রুচি বাড়ানোর ঔষধ খাওয়া হয়ে থাকে। আবার অনেকেই রয়েছেন যারা রুচি বাড়ানোর ঔষধ খুঁজে থাকেন। আজকে আর্টিকেলটিতে আমরা জানবো রুচি বাড়ানোর ঔষধ খাওয়া ঠিক হবে কিনা এবং রুচি বাড়ানোর ঔষধ খেলে কি কি ক্ষতি হতে পারে।

আরও পড়ুন: গ্যাস্টিকের ১০ টি ঔষধের নাম ও দাম শিশু ও বয়স্কদের

আরও পড়ুন: মাথা ব্যথার ১০ টি ঔষধের নাম ও দাম

প্রচলিত রুচি বাড়ানোর ঔষধের ক্ষতিকর প্রভাব

আমাদের নিকটস্থ দোকানগুলোতে খুব সহজেই রুচি বাড়ানোর ঔষধ কিনতে পাওয়া যায় এই ঔষধ গুলো কখনো কখনো শরীরের জন্য অনেক বেশি ক্ষতিকর হয়ে দাঁড়ায়। অনেক সময় এগুলো ইউনানী আবার আয়ুর্বেদিক এলোপ্যাথিক হোমিও ঔষধ প্রতিষ্ঠান এর ঔষধ পাওয়া যায়।

রুচি বাড়ানোর ঔষধ কোনটা ভাল

রুচি বাড়ানোর ঔষধ গুলো কখনো কখনো শরীরের জন্য অনেক বেশি ক্ষতি হয়ে থাকে আর সাধারন রোগীরা তার শরীরের সব ক্ষমতা হারায়। আবার কেউ কেউ সময়কালের যেন তাদের স্বপ্ন পূরণ করতে সক্ষম হলেও পরে আর তার টেকসই হচ্ছে না।

আরও পড়ুন: কাশির ১০ টি ঔষধের নাম ও দাম শিশু ও বয়স্কদের

আরও পড়ুন: শিশু ও বয়স্কদের ১০ টি কৃর্মির ঔষধের নাম ও দাম

সঠিক পদ্ধতিতে রুচি বাড়ানোর উপায়

আপনি যদি জটিলতায় ভুগে থাকেন তাহলে আপনি শারীরিকভাবে আস্তে আস্তে দুর্বল হয়ে যাবেন। আর স্বাস্থ্য সকল সুখের মূল তাই আপনাকে অবশ্যই আপনার শরীরের দিকে যত্ন রাখতে হবে আর লুচির সমস্যায় ভুগে থাকলে আপনাকে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

আপনি যদি সঠিক নিয়মে সঠিকভাবে আপনার রুচি বাড়াতে চান তাহলে একজন ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া ব্যতীত আপনার জন্য আর বিকল্প কোন পদ্ধতি নেই। এক্ষেত্রে আপনি আপনার পরিচিত কোন ডাক্তার দেখাতে পারেন অথবা আপনি কোন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন।

রুচি বাড়ানোর ঔষধ কোনটা ভাল

তবে রুচি বাড়ানোর কার্যকরী পদ্ধতি হিসেবে আপনার কখনোই নিজে নিজে বাজার থেকে ঔষধ কিনে খাওয়া উচিত নয় কারণ এগুলো আপনার শরীরের সক্ষমতা কে কমিয়ে দিতে পারে। একই সাথে আপনার শরীর নানা রকম জটিলতার মধ্য দিয়ে যেতে পারে তাই আপনার উচিত হবে রুচি বাড়ানোর জন্য অবশ্য একজন ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করা

আরও পড়ুন: সর্দির ১০ টি ঔষধের নাম ও দাম শিশু ও বয়স্কদের

আরও পড়ুন: ১০ টি জ্বরের ঔষধের নাম ও খাওয়ার নিয়ম

রুচি বাড়ানোর ঔষধ কোনটা ভাল

অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন রুচি বাড়ানোর জন্য ঔষদ ভালো হবে নাকি সিরাপ ভালোভাবে ট্যাবলেট রুচি বাড়ানোর জন্য কার্যকরী নাকি রুচি বাড়ানোর জন্য সিরাপ কার্যকরী। রুচি বাড়ানোর জন্য যে ঔষধ গুলো পাওয়া যায় কিংবা রুচি বাড়ানোর জন্য যে সিরাপ গুলো বাজারে কিনতে পাওয়া যায় সবগুলো একই পদ্ধতিতে তৈরি।

তাই আপনার রুচি বাড়ানোর ক্ষেত্রে ঔষধ কি রাগ করুন কিংবা সিরাপ ক্রয় করুন দুটি ক্ষেত্রেই সমান প্বার্শপ্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হতে পারে তাই আপনার অবশ্যই উচিত হবে একজন ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করা। রোগ হলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করা সঠিক পরামর্শ নেয়া এবং রোগ থেকে সুস্থতা গ্রহণ করা।

রুচি বাড়ানোর ঔষধ কোনটা ভাল
রুচি বাড়ানোর ঔষধ কোনটা ভাল

রুচি বর্ধক ঔষধ এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

অনেক সময় দেখা যায় রুচি বর্ধক ঔষধ খেয়ে আপনি আপনার রুচি বাড়ে নিলেন আপনি খাবার ভালোভাবে খেলেন এবং আপনার শরীর ভালো মোটাতাজা হল কিন্তু কয়েকদিন পর আর স্থায়ী হবে না। আবার অনেক সময় দেখা যায় রুচি বর্ধক ঔষধ সেবন করার ফলে শরীরের অতিরিক্ত পানি জমে যায়।

রুচি বর্ধক ঔষধ সেবন করলে নানা শারীরিক জটিলতায় দেখা যেতে পারে তাই আপনার উচিত হবে রুচি বর্ধক ঔষধ গুলোকে সহজে এড়িয়ে যাওয়া এবং জনিত সমস্যায় ভুগলে ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করা।

আরও পড়ুন: ভাই বোন চটি গল্প – দেখা কত অপরাধ জেনে নিন

আরও পড়ুন: সহবাস করার পদ্ধতি – বিভিন্ন আসনের ছবি

বুকে ব্যাথা হলে করনীয়

বুকে ব্যাথা হলে করনীয় – হার্ট অ্যাটাক বা হৃদরোগ

Janbobd.net ও( গাজী ভাই ডট কম) এর পক্ষ থেকে আজকের আর্টিকেলটিতে বুকে ব্যাথা হলে করনীয় সম্পর্কে ; বুকে ব্যাথা হলে করনীয় ? এই সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত জানব এবং বিস্তারিত আলোচনা করবো যদি আপনাদের কোন মতামত থাকে তাহলে কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন আমাদের। তো চলুন বন্ধুরা আর দেরি না করে এক্ষুনি শুরু করা যাক, বুকে ব্যাথা হলে
সম্পর্কে আলোচনা।

বুকে ব্যাথা হলে করনীয়

সরাসরি অর্ডার করতে ফোন করুন- 01622913639
সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন –এখনই কিনুন

অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট Gazivai.com

বুকে ব্যাথা হলে করনীয়

বুক ব্যথা অনেক রোগের প্রাথমিক লক্ষণ হিসেবে বিবেচিত হয়। তাই ব্যথা হলে কোনো সময় ক্ষেপণ না করে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

বুকে ব্যাথা হলে করনীয়

কারণ

হার্ট অ্যাটাক, হৃৎপিণ্ডে রক্ত প্রবাহ কমে যাওয়া, হৃৎপিণ্ডের ভালভের কোনো সমস্যা, হৃৎপিণ্ডের প্রদাহ, খাদ্যনালির প্রদাহ, খাদ্যনালিতে ফুটো হলে, ফুসফুসের ক্যান্সার, যক্ষ্মা, নিউমোনিয়া, ফুসফুসের ভেতর বাতাস বা পানি জমলে, বুকের মাংসপেশিতে ব্যথা, পাঁজরের হাড়ে আঘাত পেলে, বক্ষপিঞ্জরে মেরুদণ্ডের ডিস্কের সমস্যা, পেটের আলসার, পাকস্থলীর এসিড কোনো কারণে খাদ্যনালিতে উঠে এলে, অগ্ন্যাশয় ও পিত্তথলির প্রদাহ এবং মানসিক উদ্বেগ থেকে বুকে ব্যথা হতে পারে।

এসবের মধ্যে হৃদরোগজনিত বুকের ব্যথা আমাদের সবচেয়ে বেশি ভয়ের কারণ।

বিশ্বের এক-তৃতীয়াংশ মানুষের মৃত্যুর কারণ হৃদরোগ। এগুলো দ্রুত চিহ্নিত করা জরুরি।

লক্ষণ

  • বুকে চাপ চাপ ব্যথা অনুভূত হওয়া, যা বুকের এক পাশে বা বুকজুড়ে থাকতে পারে। এই ব্যথা অনেক সময় বাম হাত, গলা, নিচের চোয়াল এমনকি ডান হাতে ছড়িয়ে পড়তে পারে
  • পেটের উপরিভাগেও এই ব্যথা থাকতে পারে
  • নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে আসা
  • বুক ধড়ফড় করা বা অস্থির লাগা
  • ঘাম হওয়া
  • বমি বমি ভাব হওয়া
  • মাথা ঘোরা বা ঝিমঝিম করা
  • সাধারণত ডায়াবেটিক ও বয়স্ক রোগীরা এই ব্যথা অনুভব করতে পারেন না। হার্ট অ্যাটাক হলে তাঁরা ঘামতে থাকেন এবং ক্লান্তি অনুভব করেন।

করণীয়

কোনো কারণে বুকে ব্যথা হচ্ছে তা অনেক সময় রোগী বা তাঁর স্বজনরা বুঝতে পারেন না। তাই নিরাপত্তার কথা ভেবে দ্রুত ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে। বুকের ব্যথাকে হৃদরোগ থেকে সৃষ্ট ব্যথা মনে হলে, রোগীকে ৩০০ গ্রাম এসপিরিন ওষুধ খাইয়ে যত দ্রুত সম্ভব ডাক্তারের কাছে নিতে হবে।

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার পিউটন সিরাপ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ছেলেদের টাইটান জেল সরাসরি কিনতে ক্লিক-এখনই কিনুন

হাত পা ব্যাথার ঔষধ – খাওয়ার নিয়ম ও উপকারীতা

Janbobd.net ও( গাজী ভাই ডট কম) এর পক্ষ থেকে আজকের আর্টিকেলটিতে হাত পা ব্যাথার ঔষধ সম্পর্কে ; হাত পা ব্যাথার ঔষধ ? এই সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত জানব এবং বিস্তারিত আলোচনা করবো যদি আপনাদের কোন মতামত থাকে তাহলে কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন আমাদের। তো চলুন বন্ধুরা আর দেরি না করে এক্ষুনি শুরু করা যাক, হাত পা ব্যাথার সম্পর্কে আলোচনা।

হাত পা ব্যাথার ঔষধ

সরাসরি অর্ডার করতে ফোন করুন- 01622913639
সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন –এখনই কিনুন

অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট Gazivai.com

হাত পা ব্যাথার ঔষধ

চিকিৎসা বিজ্ঞানের পরিভাষায় ‘অ্যাকিউট’ ও ‘ক্রনিক’- দুটো বহুল প্রচলিত শব্দ। অ্যাকিউট মানে স্বল্পমেয়াদ আর ক্রনিক মানে দীর্ঘমেয়াদের ব্যাপার।

অ্যাকিউট লিম্ব ইশকেমিয়া এমন একটা পরিস্থিতি যেখানে ধমনিতে ব্লকের ঘটনা ঘটে সহসা এবং এর বহিঃপ্রকাশ একেবারে নাটকীয়।

ক্রনিক লিম্ব ইশকেমিয়াতে এ ঘটনা দীর্ঘমেয়াদি ঘটে ও এর লক্ষণগুলো একটু একটু করে ধাপে ধাপে প্রকাশিত হয়।

হাত পা ব্যাথার ঔষধ

অ্যাকিউট লিম্ব ইশকেমিয়ার কারণ

আঘাতের কারণে রক্তনালি ছিঁড়ে কেটে বা থেঁতলে বন্ধ হয়ে যাওয়ার ঘটনাগুলো বাদ দিলে অ্যাকিউট লিম্ব ইশকেমিয়ার কারণগুলো মোটামুটি নিম্নরূপ—

তিন টেবিল চামচ তিলের তেলের সাথে তিন ফোঁটা লবঙ্গ তেল মিশান। এবার এই তেল হালকা গরম করে পায়ের ব্যথাযুক্ত স্থানে ভালোভাবে মালিশ করুন। এটি পায়ের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি কর পায়ের ব্যথা উপশমে সাহায্য করে। দিনে অন্তত তিন বার এই তেলটি পায়ে মালিশ করুন। যদি আপনার কাছে লবঙ্গ তেল না থাকে তবে তিলের তেলের সাথে দুটি লবঙ্গ ফুটিয়ে নিয়ে তেলটি ঠান্ডা করে ব্যবহার করুন।

হার্ট বা হৃৎপিণ্ড

রক্ত তরল অবস্থায় রক্তনালির ভেতর দিয়ে শরীরের বিভিন্ন অংশে সঞ্চালিত হয়। রক্তনালি বা হৃৎপিণ্ডের ভেতরে রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়াটা অস্বাভাবিক এবং বিপজ্জনক। বিভিন্ন কারণে হৃৎপিণ্ডের প্রকোষ্ঠের মধ্যে রক্ত জমাট বেঁধে যেতে পারে।

জমাট বাঁধা রক্তের এ টুকরো রক্তস্রোতের সঙ্গে প্রবাহিত হয়ে মুহূর্তের মধ্যে শরীরের যে কোনো জায়গায় গিয়ে পৌঁছতে পারে এবং সেখানকার রক্ত সরবরাহে বিঘ্ন ঘটাতে পারে। মস্তিষ্কে এ ধরনের ঘটনা ঘটলে তাকে স্ট্রোক (Stroke) বলা হয়।

হাত বা পায়ের ধমনি বন্ধ হলে ঘটনাটি পরিচিত হয় অ্যাকিউট লিম্ব ইশকেমিয়া নামে। হৃৎপিণ্ডের ভেতরে রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়ার অনেক কারণ আছে। আমাদের দেশের পরিপ্রেক্ষিতে নিচের কারণগুলো গুরুত্বপূর্ণ।

সুস্থ হৃৎপিণ্ড স্বাভাবিক অবস্থায় একটা নিয়মিত ছন্দে সংকুচিত ও প্রসারিত হয়। অনেক সময় এ ছন্দের ব্যত্যয় ঘটতে দেখা যায়। হৃৎপিণ্ডের ছন্দসংক্রান্ত সমস্যাগুলোর অন্যতম হলো অ্যাট্রিয়াল ফিব্রিলেশন।

এতে বাম অলিন্দ নামে হৃৎপিণ্ডের একটা বিশেষ প্রকোষ্ঠ অত্যন্ত দ্রুতগতিতে ও অনিয়মিতভাবে সংকুচিত এবং প্রসারিত হতে থাকে। ফলে এ প্রকোষ্ঠের অভ্যন্তরে রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়ার প্রবণতা তৈরি হয়।

ছন্দের এ ব্যত্যয় বিভিন্ন কারণে ঘটতে পারে। এর মধ্যে অন্যতম হলো— মাইট্রাল ভাল্ব (Mitral Valve) নামে হৃৎপিণ্ডের একটি বিশেষ কপাটিকা নষ্ট হয়ে যাওয়া। আমাদের দেশে রিউম্যাটিক ফিভার বা বাতজ্বর থেকে হৃৎপিণ্ডের মাইট্রাল ভাল্ব নষ্ট হয়ে এ রকম ঘটনা ঘটতে দেখা যায়।

ভাল্বের সমস্যা ছাড়া উচ্চরক্তচাপ এবং ইশকেমিক হার্ট ডিজিজ বা হার্টের ব্লকজনিত সমস্যাতেও হার্টের এ রকম ছন্দসংক্রান্ত সমস্যা হতে পারে। হৃৎপিণ্ডের বাইরে অ্যাট্রিয়াল ফিব্রিলেশনের সবচেয়ে বড় কারণ শরীরে থাইরয়েড হরমোনের আধিক্য বা হাইপারথাইরয়ডিজম।

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ৩০,৩২,৩৪, সাইজের ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ৩০,৩২,৩৪, ফোম কাপ ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ দারাজে সবচেয়ে বেশি বিক্রিত জাঙ্গিয়া  কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

দ্রুত গলা ব্যাথা কমানোর ওষুধ – গলা ব্যাথা কমাতে ঘরোয়া টোটকা

Janbobd.net ও( গাজী ভাই ডট কম) এর পক্ষ থেকে আজকের আর্টিকেলটিতে দ্রুত গলা ব্যাথা কমানোর ওষুধ সম্পর্কে ; দ্রুত গলা ব্যাথা কমানোর ওষুধ ? এই সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত জানব এবং বিস্তারিত আলোচনা করবো যদি আপনাদের কোন মতামত থাকে তাহলে কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন আমাদের। তো চলুন বন্ধুরা আর দেরি না করে এক্ষুনি শুরু করা যাক, দ্রুত গলা ব্যাথা কমানোর সম্পর্কে আলোচনা।

দ্রুত গলা ব্যাথা কমানোর ওষুধ

সরাসরি অর্ডার করতে ফোন করুন- 01622913639
সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন –এখনই কিনুন

অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট Gazivai.com

দ্রুত গলা ব্যাথা কমানোর ওষুধ

বর্ষায় ফ্লু সংক্রমণ বেড়ে যায়। এর ফলে জ্বর, সর্দি-কাশি ও গলা ব্যথার সমস্যায় ছোট-বড় সবাই কমবেশি ভুগে থাকেন! আর ঠান্ডা লাগলেই অনেকের গলা ব্যথা হয়ে থাকে।

দ্রুত গলা ব্যাথা কমানোর ওষুধ

এ ছাড়াও যাদের টনসিলের সমস্যা আছে, সামান্য ঠান্ডাতেও তাদের গলা ব্যথা বেড়ে যায়। যা খুবই কষ্টদায়ক। খাবার বা পানি গিলতে প্রচণ্ড কষ্ট হয় গলা ব্যথা হলে। তবে এ নিয়ে দুশ্চিন্তা করার কিছু নেই।

কারণ কয়েকটি ঘরোয়া উপায় অনুসরণ করলেই গলা ব্যথা থেকে দ্রুত স্বস্তি মিলবে। কয়েকটি প্রাকৃতিক ভেষজের সাহায্যেই প্রচণ্ড গলা ব্যথা মহূর্তেই কমানো সম্ভব। জেনে নিন গলা ব্যথা সারাবে কোন প্রাকৃতিক দাওয়াই-

মেথি

মেথির অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা আছে। গলা ব্যথা সারাতে মেথি বীজ হতে পারে দুর্দান্ত এক প্রতিকার। মেথি বীজ বা তেল এক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারেন। গলা ব্যথা ও ফোলাভাব সারাতে মেথি চা পান করলে আরাম মিলবে।

গবেষণায় দেখা গেছে, মেথি ব্যথা উপশম করতে পারে। কারণ এতে আছে অ্যান্টি-ফাঙ্গাল উপাদান, যা ক্ষতিকর ছত্রাক বা ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, গর্ভবতী নারীদের উচিত মেথি এড়িয়ে চলা।

রসুন

রসুনে আছে প্রাকৃতিক অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য। এতে আরও আছে অ্যালিসিন নামক একটি অর্গানসালফার যৌগ। যা সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করার ক্ষমতা রাখে।

গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত রসুন খেলে সর্দি-কাশিসহ বিভিন্ন ভাইরাস সংক্রমণ থেকে মুক্তি মেলে। তাজা রসুনে আরও আছে অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য।

বেকিং সোডা

বেকিং সোডার কার্যকারিতা অনেক। গলা ব্যথা সারাতে বেকিং সোডা ও লবণ পানি দিয়ে গার্গেল করতে পারেন। এই দ্রবণে থাকা অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদানসমূহ ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলতে পারে।

ন্যাশনাল ক্যান্সার ইনস্টিটিউটের পরামর্শ অনুসারে, ১ কাপ গরম পানি, ১/৪ চা চামচ বেকিং সোডা এবং ১/৪ চা চামচ লবণ মিশিয়ে প্রতি তিন ঘণ্টা পরপর গার্গেল করলে দ্রুত গলা ব্যথা সেরে যায়।

শুধু রান্নায় নয়, শারীরিক বিভিন্ন সমস্যার দাওয়াই হলো গোলমরিচ। বিশেষ করে সর্দি-কাশি থেকে মুক্তি দেয় এতে থাকা উপাদান। গোলমরিচে মেন্থল বৈশিষ্ট্য আছে। যা পাতলা শ্লেষ্মা, গলা ব্যথা ও কাশি থেকে তাৎক্ষণিত স্বস্তি দেয়।

এতে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ভাইরাল বৈশিষ্ট্যও আছে। যা বিভিন্ন ব্যথা নিরাময়ে কাজ করে। আস্ত গোলমরিচের দানা পানিতে ফুটিয়ে চায়ের মতো করে পান করলে দ্রুত গলা ব্যথায় স্বস্তি মিলবে।

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার পিউটন সিরাপ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ছেলেদের টাইটান জেল সরাসরি কিনতে ক্লিক-এখনই কিনুন

মাথা ব্যাথা হলে করণীয়

মাথা ব্যাথা হলে করণীয় – ৬০ সেকেন্ডে মাথাব্যথা দূর

Janbobd.net ও( গাজী ভাই ডট কম) এর পক্ষ থেকে আজকের আর্টিকেলটিতে মাথা ব্যাথা হলে করণীয় সম্পর্কে ; মাথা ব্যাথা হলে করণীয় ? এই সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত জানব এবং বিস্তারিত আলোচনা করবো যদি আপনাদের কোন মতামত থাকে তাহলে কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন আমাদের। তো চলুন বন্ধুরা আর দেরি না করে এক্ষুনি শুরু করা যাক, মাথা ব্যাথা হলে সম্পর্কে আলোচনা।

মাথা ব্যাথা হলে করণীয়

সরাসরি অর্ডার করতে ফোন করুন- 01622913639
সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন –এখনই কিনুন

অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট Gazivai.com

মাথা ব্যাথা হলে করণীয়

প্রতি একশ’ জন মানুষের মধ্যে গড়ে ৭৮ জন এ মাথাব্যথায় ভোগেন জীবনের কোন না কোন সময়।

অনেক সময় দুঃশ্চিন্তা থেকে মাথ্যাব্যাথা হয়। তবে আরো নানা কারণে মাথাব্যাথা হতে পারে। কী সেই কারণগুলো আসুন জেনে নেই।

মাথা ব্যাথা হলে করণীয়

১. ঘুমের কারণে মাথাব্যথা : আপনি সারা সপ্তাহে প্রতিদিন ১০ ঘন্টা করে কাজ করে সুস্থ বোধ করেন, কিন্তু ছুটির দিনে লম্বা একটা ঘুম দিয়ে উঠে দেখেন মাথাব্যথা করছে। এটার কারণ হলো হঠাৎ মানসিক চাপ কমে গেলে মাথায় এক ধরনের হরমোন কমে যাওয়া। আপনার এমন মাথাব্যথা দেখা দিলে ঘাবড়ে যাবেন না। শুধু আপনার একার ক্ষেত্রে এটা ঘটে না।

সমাধান: আপনার এমন হলে ছুটির দিনে বেশি ঘুমানোর লোভ সংবরণ করুন। আট ঘন্টার বেশি ঘুমানোর কারণে এ মাথাব্যথা হতে পারে। এটাতো গেলো বেশি মাথাব্যথা নিয়ে।

২. ঘুম কম হলেও মাথা ব্যথা হতে পারে: অনেকের ঘুম কম হলে মস্তিষ্কে ব্যথা অনুভব করার ক্ষমতা বেড়ে যায়। অল্পতেই মাথাব্যথা অনুভব করে। তখন মাথাব্যথা দেখা দিতে পারে। আর ঘুম কম হলে মাথাব্যথা বারবার দেখা দিতে পারে। তাই পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমাতে হবে।

৩. নির্দিষ্ট কিছু খাবার: চা- কফি কোলা বা কোমল জাতীয় পানীয় খেলে এ ধরনের মাথাব্যথা হতে পারে। কারণ এগুলোতে আছে ক্যাফিন যা মাথাব্যথা সৃষ্টি করতে পারে।

সমাধান: যদি এসব পানীয় পান করলে দেখেন যে আপনার মাথা ধরেছে, তাহলে এগুলো কম পরিমাণে পান করুন।

৪. পানি কম খাওয়া : যতটুকু পানি খাচ্ছেন তার চেয়ে বেশি পরিমাণ পানি শরীর থেকে বের হয়ে গেলে মাথা ব্যথা হতে পারে। আমরা অনেকেই বুঝতে পরিনা কখন শরীরের পানি সল্পতা দেখা দিচ্ছে। শুধু বমি বা ডায়রিয়া নয়। অতিরিক্ত ঘামলে বা পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান না করলেও পানিশূন্যতা দেখা দিতে পারে।

সমাধান: দিনে অন্তত দুই লিটার পানি পান করতে হবে। মাথাব্যথা শুরু হলেও যথেষ্ট পরিমাণে পানি পান করার চেষ্টা করবেন।

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ ছোট টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক –  এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ বড় টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন