রেখা কাকে বলে

রেখা কাকে বলে

জানবো বিডি ডট নেট এর পক্ষ থেকে আপনাদের সকলকে স্বাগতম। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জানবো রেখা কাকে বলে, রেখা কাকে বলে সংজ্ঞা, রেখা কাকে বলে কত প্রকার, রেখা কাকে বলে চিত্র সহ, রেখা কাকে বলে ও বৈশিষ্ট্য ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে জানব।

আমাদের www.gazivai.comওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় পণ্য কেনাকাটা করুন। সবথেকে কম দামে পণ্য কিনতে ভিজিট করুনwww.gazivai.com

রেখা কাকে বলে

রেখা হল একাধিক বিন্দুর পারস্পরিক সংযোগের ফলে সৃষ্ট পথ। অন্যভাবে বললে একটি বিন্দু চলার পথকে রেখা বলা হয় চলার পথে যখন দেখা হয় তখন তাকে সরলরেখা বলা হয়। আর যখন চলার পথ বাঁকা হয় তখন তাকে বক্র রেখা বলা হয়।

রেখা কাকে বলে
রেখা কাকে বলে

সরাসরি ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

রেখার সাহায্যে বিভিন্ন ধরনের জ্যামিতিক আকার তৈরি করা যায়। যেমন: সরলরেখার সাহায্যে ত্রিভুজ, চতুর্ভুজ, আয়তক্ষেত্র, রম্বস, সামান্তরিক, পঞ্চভুজ, ষড়ভুজ ইত্যাদি তৈরি করা যায়। আবার বক্ররেখার সাহায্যে তৈরি করা যায় বৃত্ত, উপবৃত্ত, অধিবৃত্ত, ইত্যাদি।

আরো পড়ুনঃ কেডস জুতা কিনতে সরাসরি ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ লোফার জুতা কিনতে সরাসরি ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ওজন কমানোর ডেটক্সি স্লিম কেনার জন্য ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ চোখের নিচে কালো দাগ দূর করার ক্রিম সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ব্রণের দাগ, কালো দাগ, কাটা দাগ দূর করার ক্রিম সরাসরি – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের নাইট ড্রেস সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ৩০,৩২,৩৪, সাইজের স্পোর্টস ব্রা কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ৩০,৩২,৩৪, সাইজের ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ৩০,৩২,৩৪, ফোম কাপ ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  ৩০,৩২,৩৪, সুতি স্পোর্টস ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক  – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ দারাজে সবচেয়ে বেশি বিক্রিত জাঙ্গিয়া  কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

চিত্রকলাতেও রেখার ব্যবহার উল্লেখযোগ্য। বিভিন্ন ধরনের রেখার ব্যবহারে শিল্পীরা তৈরি করেন তাদের নিজস্ব রেখাচিত্র।

যার অসীম দৈর্ঘ্য আছে কিন্তু, প্রস্থ ও বেধ নেই তাকে রেখা বলে। অসীম দৈর্ঘ্য বলতে বুঝায়, রেখার দৈর্ঘ্য উভয়দিকে অসীম পর্যন্ত ক্রমবর্ধমান। তাই, রেখার কোনো নির্দিষ্ট দৈর্ঘ্য নেই। এটি সোজা দৈর্ঘ্য বরাবর উভয়দিকে অসীম পর্যন্ত চলমান। রেখার কোনো প্রান্ত বিন্দু নেই বলে, রেখাকে ইচ্ছামত উভয় দিক বরাবর বাড়ানো যায়।

রেখা হলো প্রস্থ বা বেধহীন উভয়দিকে অসীম পর্যন্ত ক্রমবর্ধমান একটি সোজা (straight) দৈর্ঘ্য। যেহেতু রেখা উভয়দিক বরাবর সোজাসুজি হয়ে অসীম পর্যন্ত বিরাজমান, তাই এর কোন প্রান্তবিন্দু নেই।

রেখা কাকে বলে
রেখা কাকে বলে

সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

রেখা কাকে বলে সংজ্ঞা

রেখার কেবল অসীম দৈর্ঘ্য আছে, এর কোন প্রস্থ বা বেধ নেই। তাই বলা যায়, রেখার কোনো নির্দিষ্ট দৈর্ঘ্য নেই। কিন্তু রেখাংশের নির্দিষ্ট দৈর্ঘ্য আছে। রেখা শুধু দৈর্ঘ্য সংশ্লিষ্ট হওয়ার কারণে, রেখা এক-মাত্রিক জ্যামিতির অন্তর্ভূক্ত।

গণিত শাস্ত্রের কিংবদন্তি ইউক্লিড রেখাকে যেভাবে সংজ্ঞায়িত করেন, তা হলোঃ

“রেখা হলো প্রস্থহীন দৈর্ঘ্য”। তিনি আরও বলেছেন, এই প্রস্থহীন দৈর্ঘ্য তার উপর বিন্দুর সাপেক্ষে সমভাবে থাকে।

আবার বলা যায়, বিন্দু চলার পথকে রেখা বলে। তবে বিন্দু চলার এই পথটি সোজাও হতে পারে; আবার বাঁকাও হতে পারে। এ বিবেচনায় রেখাকে দুইভাবে ভাগ করা যায়।

(1)সরলরেখা

(2)বক্ররেখা

সরলরেখা

বিন্দু চলার পথটি সোজা হলে তাকে সরলরেখা বলে।

বক্ররেখা

বিন্দু চলার পথটি আঁকাবাঁকা হলে তাকে বক্ররেখা বলে।

তবে, আধুনিক গণিত শাস্ত্রে রেখা বলতে সরলরেখাকেই বুঝায়।

মনে করি, একটি রেখার উপর A ও B দুইটি ভিন্ন বিন্দু।

এটিকে পড়া হয় AB একটি রেখা এবং বুঝানো হয়AB

আরও পড়ুন:  রিয়েলমি 7i বাংলাদেশ প্রাইস,Realme 7i Price in Bangladesh

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ
আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত

আরও পড়ুন: কাশির ঔষধ ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ.

আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ

আবার, সমতলের ধারণা থেকে রেখার ধারণা লাভ করা যায়। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়.., বইয়ের একটি পৃষ্ঠার দৈর্ঘ্যকে স্থির রেখে প্রস্থকে ক্রমশ হ্রাস করে অবশেষে শুণ্যে পরিণত করলে একটি মাত্র রেখা অবশিষ্ট থাকে। এভাবে তলের ধারণা থেকে রেখার ধারণা পাওয়া যায়।

রেখা কাকে বলে চিত্র সহ

একটি রেখার মধ্যে নিম্নলিখিত বিষয় দুইটি অন্তর্ভূক্ত।

(1)রেখাংশ

(2)রশ্মি

যদিও রেখাংশ ও রশ্মি সম্বন্ধে পরিপূর্ণ জ্ঞানলাভের জন্য অন্য দুইটি টিউটোরিয়ালের মাধ্যমে রেখাংশ এবং রশ্মি সম্পর্কে বিশদভাবে আলোচনা করা হওয়ছে, তবুও এখানে বিষয় দুইটি সম্পর্কে একটু জেনে নেওয়া যাক।

রেখাংশ

রেখাংশ হলো রেখার একটি সসীম অংশ। তাই রেখাংশের দুইটি প্রান্তবিন্দু থাকে। এর প্রান্তবিন্দুদ্বয়ের মাঝের সকল বিন্দু রেখাংশের উপর অবস্থিত।

রশ্মি

রশ্মি হলো রেখার একটি অংশ যা একটি প্রান্তবিন্দু থেকে শুরু হয়ে অসীম পর্যন্ত চলতে থাকে।

রেখা কাকে বলে ও বৈশিষ্ট্য

রেখার ঢাল

একটি রেখার উপর দুটি ভিন্ন নবেন্দুর লম্বাংশের স্থানাঙ্কের পরিবর্তনকে আনুভূমিক অংশের স্থানগুলোর দ্বারা ভাগ করলে রেখার ঢাল পাওয়া যায় ।অর্থাৎ কোন একটি রেখার ঢাল একটি সংখ্যা সংখ্যাটি ধনাত্মক, ঋণাত্মক, শূন্য হতে পারে। একে সাধারণত(m) ধারা সূচিত করা হয়।

সরলরেখার সমীকরণ

প্রদত্ত তথ্যের উপর ভিত্তি করে সরল রেখার সমীকরণ নির্ণয় করা যায়। বিন্দু, ঢাল, অক্ষদ্বয়ের ছেদক অংশ ইত্যাদির উপর নির্ভর করে সরলরেখার সমীকরণ গঠন যায়। সাধারণত যেসব নুন্যতম তথ্যের উপর ভিত্তি করে সরল রেখার সমীকরণ গঠন করা যায় তা নিচে দেওয়া হলো।

  • ঢাল ও একটি নির্দিষ্ট বিন্দু দিয়ে যায়
  • ঢাল ও যেকোন অক্ষের ছেদক
  • দুইটি নির্দিষ্ট বিন্দু দিয়ে গমনকারী
  • অক্ষদ্বয়ের ছেদকাংশ

সমান্তরাল রেখা:

দুটি রেখা যদি পরস্পরের মধ্যে সর্বদা সমান দূরত্ব বজায় রেখে চলতে থাকে তবে তাদেরকে সমান্তরাল রেখা বলে।

মনে রেখো

  • দুইটি সমান্তরাল সরলরেখার কোন সাধারণ বিন্দু নেই।
  • যেসব সরলরেখা একই সরলরেখার সমান্তরাল তারা পরস্পর সমান্তরাল।
  • দুই বা ততোধিক সরলরেখা একটি সরলরেখার উপর লম্ব হলে, তারা অপরটির উপরও লম্ব।

প্রাথমিক জ্যামিতি যেসব ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত তাদের মধ্যে অন্যতম হলো রেখা।

আমাদের আর্টিকেল বিষয়ে কারো কোন অভিযোগ বা পরামর্শ থাকলে তা নিচে কমেন্ট এর মাধ্যমে অথবা আমাদেরকে ইমেইলের মাধ্যমে জানাতে পারেন আমাদের আর্টিকেল রাইটিং টিম আপনার অভিযোগ বা পরামর্শ সাদরে গ্রহণ করবে এবং সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ নিবে

পিএসজি কোন দেশের ক্লাব

পিএসজি কোন দেশের ক্লাব

জানবো বিডি ডট নেট এর পক্ষ থেকে আপনাদের সকলকে স্বাগতম। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জানবো পিএসজি কোন দেশের ক্লাব, পিএসজি কোন দেশের ফুটবল ক্লাব, পিএসজি ক্লাব কোন দেশের, পিএসজির মালিক কোন দেশের ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে জানব।

আমাদের www.gazivai.comওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় পণ্য কেনাকাটা করুন। সবথেকে কম দামে পণ্য কিনতে ভিজিট করুনwww.gazivai.com

পিএসজি কোন দেশের ক্লাব

ইউরোপের ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিস নগরীতে অবস্থিত একটি পেশাদার ফুটবল ক্লাব। এছাড়া বাংলা ভাষায় প্যারিস সেইন্ট জার্মেইনপ্যারিস সেন্ট জার্মেই, ইত্যাদি বিকল্প বানানের প্রতিবর্ণীকরণগুলিও প্রচলিত। ক্লাবটি ১৯৭০ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয়।

পিএসজি কোন দেশের ক্লাব
পিএসজি কোন দেশের ক্লাব

আরো পড়ুনঃ ইন্ডিয়ান কস্তুরি গোল্ড কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

ঐতিহ্যগতভাবে ক্লাবের খেলোয়াড়েরা লাল-নীল পোশাক পরে থাকে। ১৯৭৪ সাল থেকে ক্লাবটি প্যারিসের ১৬তম আরোঁদিসমঁ বা প্রশাসনিক এলাকাতে প্রায় ৪৮ হাজার আসনক্ষমতাবিশিষ্ট পার্ক দে প্রাঁস মাঠে আয়োজক দল হিসেবে খেলে থাকে। এই ক্লাব দলটি ফরাসি ক্লাব প্রতিযোগিতা ব্যবস্থার সর্বোচ্চ স্তরে খেলে থাকে, যার নাম লিগ আঁ

সাম্প্রতিক বছরগুলিতে পারি সাঁ-জেরমাঁ ফ্রান্স ও ইউরপের ফুটবল অঙ্গনে একটি প্রধান শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। তারা এ পর্যন্ত ৩৬টি সর্বোচ্চ-স্তরের শিরোপা বিজয় করেছে, যার ফলে তারা ফরাসি ফুটবলের ইতিহাসে সবচেয়ে সফল ক্লাব দল হিসেবে স্বীকৃত। 

পারি সাঁ-জেরমাঁ একমাত্র ফরাসি ক্লাব যারা কখনো ফ্রান্সের সর্বোচ্চ পেশাদার ক্লাব ফুটবল প্রতিযোগিতা লিগ আঁ থেকে নিম্নতর লিগে অবনমিত হয়নি।তারা ১৯৭৪ সাল থেকে এ পর্যন্ত টানা ৪৫টি মৌসুম ধরে ফরাসি ক্লাব ফুটবলের সর্বোচ্চ আসর লিগ আঁ-তে অংশ নিয়েছে। ইউরোপীয় পর্যায়ের প্রধানতম ক্লাব ফুটবল প্রতিযোগিতায় বিজয়ী দুইটি ফরাসি ক্লাবের একটি হল পারি সাঁ-জেরমাঁ।একইসাথে তারা ফ্রান্সের সবচেয়ে জনপ্রিয় ফুটবল ক্লাব।

পিএসজি কোন দেশের ক্লাব
পিএসজি কোন দেশের ক্লাব

আরো পড়ুনঃ পড়ার টেবিল কোড  ১ কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

পিএসজি কোন দেশের ফুটবল ক্লাব

ঘরোয়া আসরে প্যারিসের এই ক্লাবটি ৭ বার লিগ আঁ শিরোপা জয় করেছে।এক্ষেত্রে তাদের সবচেয়ে শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বী হল বন্দর শহর মার্সেই-ভিত্তিক ওলাঁপিক দ্য মার্সেই। এই দুই দলের খেলাগুলি ফ্রান্সে “ল্য ক্লাসিক” নামে পরিচিত।

২০২০ সালে তারা প্রথমবারের মতো ইউরোপের সবচেয়ে মর্যাদাবাহী আন্তর্জাতিক ক্লাব ফুটবল প্রতিযোগিতা উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা নির্ধারণী খেলায় অংশগ্রহণ করে।

আরো পড়ুনঃ ব্রণের দাগ, কালো দাগ, কাটা দাগ দূর করার ক্রিম সরাসরি – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের নাইট ড্রেস সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ৩০,৩২,৩৪, সাইজের স্পোর্টস ব্রা কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ৩০,৩২,৩৪, সাইজের ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ৩০,৩২,৩৪, ফোম কাপ ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  ৩০,৩২,৩৪, সুতি স্পোর্টস ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক  – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ দারাজে সবচেয়ে বেশি বিক্রিত জাঙ্গিয়া  কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ছেলেদের সবচেয়ে বেশি বিক্রিত জাঙ্গিয়া  কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের সবচেয়ে বেশি বিক্রিত জাঙ্গিয়া কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ছেলে মেয়ে উভয়ে পড়তে পারবে এমন জাইংগা কিনতে – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ আকর্ষণীয় ৩ পিস জর্জেট হিজাব কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

২০১১ সালে অরিক্স কাতার স্পোর্টস ইনভেস্টমেন্টস ক্লাবটির মালিকানা কিনে নেয়।এই মালিকানা বদলের কারণে পারি সাঁ-জেরমাঁ ফ্রান্সের সবচেয়ে ধনী ক্লাব এবং গোটা বিশ্বের সবচেয়ে ধনবান ক্লাবগুলির একটিতে পরিণত হয়। 

বর্তমানে ক্লাবটির বার্ষিক আয় প্রায় ৪৯ কোটি ইউরো, যা বিশ্বের ৭ম সর্বোচ্চ।ফোর্বস সাময়িকীর মতে এটি বিশ্বের ১১তম সর্বাধিক মূল্যবান ক্লাব, যার মূল্যমান প্রায় ৮৩ কোটি ইউরো

সুইস অ্যাটর্নি জেনারেলের (ওএজি) জানিয়েছে, গত মার্চ শুরু হওয়া এই তদন্তে তাদের বিরুদ্ধে ঘুষ, প্রতারণা, জালিয়াতি-সহ একাধিক অপরাধের অভিযোগ জমা পড়েছে।  

পিএসজি মালিক নাসের আল-খিলাইফি কাতারে ‘বিইন’ নামক একটি ক্রীড়া সম্প্রচার প্রতিষ্ঠানের মালিক। এই প্রতিষ্ঠানের ৫টি শাখা উপমহাদেশে ছড়িয়ে আছে। ওএজির সন্দেহ, এই প্রতিষ্ঠানের মালিক হয়েও বহু বেআইনি কাজে যুক্ত ছিলেন আল-খিলাইফি।

কিন্তু ‘বিইন’ তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ নাকচ করে বলেছে, ‘ওএজির এই অভিযোগ একেবারেই সত্যি নয়। তবে তাদের তদন্তে আমরা সহযোগিতা করব। এই তদন্তের উপর আমাদের আস্থা আছে। ‘

পিএসজির মালিক কোন দেশের

গত আগস্টে সংবাদ শিরোনামে বার বার উঠে আসে ফরাসি ক্লাব পিএসজির নাম। কারণ একটাই- ব্রাজিল সুপারস্টার নেইমারের আগমন। ২২২ মিলিয়ন ইউরোর এই দলবদল নিয়ে অবশ্য কোনো তদন্তের কথা উল্লেখ করেনি ফিফা।

আরও পড়ুন:  সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও

আরও পড়ুন:  রিয়েলমি 7i বাংলাদেশ প্রাইস,Realme 7i Price in Bangladesh

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ
আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত

বৃহস্পতিবার ভাল্কেকে জেরা করেন সুইস অ্যাটর্নি জেনারেলের প্রতিনিধিরা। তার আইনজীবী স্তিফেন সিকেলদি এই জেরার পরে বলেন, ‘তারা সারাদিন ভাল্কের কথা শুনেছেন। উনি নির্দোষ। ভাল্কের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ প্রমাণ করতে পারেনি ওএজি।

আরও পড়ুন: কাশির ঔষধ ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ.

আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ

এই ঘটনায় আরও একজনকে সন্দেহ করা হচ্ছে বলে জানা গেছে। কিন্তু তার ব্যাপারে স্পষ্ট কিছু জানা যায়নি। কৌঁসুলিরা বলেছেন, আগামী ৪টি বিশ্বকাপের সম্প্রচার স্বত্ব পাইয়ে দেওয়ার জন্য ভাল্কে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অন্যায়ভাবে নানা সুবিধাও আদায় করেছেন।

নাসের আল-খিলাইফিও এই একই অপরাধে তার সঙ্গী বলে মনে করেন তদন্তকারী অফিসাররা। ২০১৮ এবং ২০২২ বিশ্বকাপ যথাক্রমে রাশিয়া ও কাতারে অনুষ্ঠিত হবে। ২০২৬ ও ২০৩০ বিশ্বকাপ কোথায় হবে তা এখনও ঠিক হয়নি।

ভাল্কে ফরাসি বংশোদ্ভূত দক্ষিণ আফ্রিকান নাগরিক। তাকে গত বছর ফিফার দুর্নীতির ঘটনা ফাঁস হওয়ার পর তাকে সচিবের পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। তার বিরুদ্ধে এই অভিযোগের পরে তাকে ১০ বছর ফুটবল দুনিয়া থেকে নির্বাসিত করে ফিফা। কিন্তু তাতেও তাকে দমানো যায়নি।

একই কাজে মত্ত রয়েছেন আল খিলাইফিও। ২০১১ সালে পিএসজিকে কাতার স্পোর্টস ইনভেস্টমেন্ট নামের একটি সংস্থা কিনে নেয়। ২২২ মিলিয়ন ইউরো (১৭০৪ কোটি টাকা) ব্যয় করে নেমারের দল বদলের পরে পিএসজি সালের মালিকের উপর সন্দেহ আরও বাড়ে ফিফার। যত দ্রুত সম্ভভ এই দুর্নীতির কালিমা থেকে মুক্ত হতে চায় বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি।

পিএসজি ক্লাব কোন দেশের

বার্সা ছেড়ে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েও আইনী প্যাঁচে পড়ে এক মৌসুমের জন্য তিনি থেকে গেছেন। তবে চলতি মৌসুম শেষে তার বার্সায় না থাকার সম্ভাবনাই বেশি। চারদিকে জল্পনা চলছে, মেসি বার্সায় না থাকলে কোন ক্লাবে যাবেন?

তাকে পাওয়ার দৌঁড়ে সবচেয়ে এগিয়ে আছে কাতারি মালিক নাসের আল খেলাইফির ক্লাব প্যারিস সেইন্ট জার্মেই (পিএসজি)। যে ক্লাবে খেলেন মেসির প্রিয়বন্ধু নেইমার। এ কারণে পিএসজি মালিক এখন বার্সা সমর্থকদের দুই চোখের বিষ।

মেসির ক্লাব ছাড়ার ঘোষণার সময় তার গুরু পেপ গার্দিওলার দল ম্যান সিটির নামও শোনা গিয়েছিল। তবে পিএসজির কাতারি মালিকের টাকার কাছে সিটির হেরে যাওয়া স্বাভাবিক। টাকার কুমির হিসেবে পরিচিত এই ক্লাবের বেশ কিছু খেলোয়াড় এর মধ্যেই মেসিকে ক্লাবে খেলার নিমন্ত্রণ দিয়ে রেখেছেন।

কিন্তু বার্সা সমর্থকেরা কোনোমতেই চান না যে, তাদের প্রিয় খেলোয়াড় মেসি ক্লাব ছেড়ে অন্য কোথাও যানয়। তাই চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ম্যাচ খেলতে বার্সেলোনায় যাওয়া পিএসজি দল পড়েছে দর্শকদের তোপের মুখে।

বুধবার পিএসজির প্রেসিডেন্ট নাসের আল খেলাইফির সাথে সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিতি হয়ে মেসি বললেন, ঘটনাবহুল একটা সপ্তাহ কাটিয়েছেন তিনি। এখানে ‘আবেগ, আনন্দ এবং কষ্ট’ সবকিছুর একটা মিশেল ছিল।

বার্সেলোনা ছেড়ে আসার কষ্টটা আছে বলছেন মেসি। একই সাথে বলেন, “প্যারিস আসার পর ভালো লেগেছে। যেভাবে এখানে আমাকে স্বাগত জানানো হয়েছে। আমি আপ্লুত।”

পিএসজিতে মেসি সতীর্থ হিসেবে পাবেন ব্রাজিলিয়ান তারকা নেইমার ও ফ্রান্সের তরুণ সেনসেশন কিলিয়ান এমবাপেকে।বিশ্বের সবচেয়ে তারকাবহুল ক্লাব পিএসজির স্কোয়াড এখন কেমন

আমাদের আর্টিকেল বিষয়ে কারো কোন অভিযোগ বা পরামর্শ থাকলে তা নিচে কমেন্ট এর মাধ্যমে অথবা আমাদেরকে ইমেইলের মাধ্যমে জানাতে পারেন আমাদের আর্টিকেল রাইটিং টিম আপনার অভিযোগ বা পরামর্শ সাদরে গ্রহণ করবে এবং সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ নিবে

বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে

বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে

জানবো বিডি ডট নেট এর পক্ষ থেকে আপনাদের সকলকে স্বাগতম। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জানবো বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে, বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে 2022 , বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে 2023, বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে 2024 ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে জানব।

আমাদের www.gazivai.comওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় পণ্য কেনাকাটা করুন। সবথেকে কম দামে পণ্য কিনতে ভিজিট করুনwww.gazivai.com

বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে

অনেক মানুষ বিদেশে জব ভিসার জন্য লোভনীয় অফারে প্রতারকের হাতে নিজের জমানো টাকা দিয়ে নিঃস্ব হয়ে যায়। অনেকে ধার করে টাকা এনে আদম ব্যবসায়ী দালাল কে দিয়ে দেন। অবশেষে বিদেশও যাওয়া হয় না আবার টাকাও ফেরৎ পায় না। আবার কেউ কেউ আছেন ১০০ জনের কাছ থেকে বিদেশ পাঠানোর কথা বলে মোটা অংকের টাকা নেন।

বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে
বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে

আরো পড়ুনঃ লিংগ মোটা বড় করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

কিন্তু পাঠাতে পারেন মাত্র ১০ জন। বাকিদের টাকা আস্তে আস্তে ফেরৎ দেন। এসকল সমস্যা সমাধানে আমরা খেটে খাওয়া মানুষের পাশে থেকে কাজ করি। কোন এজেন্সি বা ব্যাক্তি স্বার্থে নয়। কারণ আমরা জানি, একজন খেটে খাওয়া মানুষ কত কষ্ট করে টাকা জমিয়ে নিজে অথবা সন্তানকে বিদেশে পাঠাতে চান।

দেশ অনুযায়ী ভিসার ধরনও ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। যেমন, মালয়েশিয়ায় জব ভিসাকে কলিং ভিসা বলে। এ ভিসায় মালয়েশিয়ার বিভিন্ন কম্পানিতে শ্রমিক হিসেবে কাজের জন্য লোক নিয়ে থাকে। সৌদি আরবে ফ্রি ভিসা অথবা সরাসরি কোম্পানীতে চাকুরির ভিসা পাওয়া যায়।

বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে
বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ ছোট টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক –  এখনই কিনুন

আমেরিকায়, ইমিগ্র্যান্ট ভিসা , কানাডার কাজের ভিসা ইত্যাদি। ভিসার ক্ষেত্রে কুয়েতেও রয়েছে অনেক ধরনের সাবধানতা। ভিসার ধরন না বুঝে বিদেশ গিয়ে অনেকেই বিপদে পড়েন। তাই আমরা ভালো ভাবে জেনে বুঝে বিদেশে কাজে যাবার কথা চিন্তা করতে বলি। বাংলায় আজকাল বিদেশে জব ভিসা বিষয়ক অনেক লেখা পাওয়া যায় সেগুলো পড়ুন, জানুন, বুঝুন অতপর সিন্ধান্ত নিন।

আরো পড়ুনঃ কেডস জুতা কিনতে সরাসরি ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ লোফার জুতা কিনতে সরাসরি ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ওজন কমানোর ডেটক্সি স্লিম কেনার জন্য ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ চোখের নিচে কালো দাগ দূর করার ক্রিম সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ব্রণের দাগ, কালো দাগ, কাটা দাগ দূর করার ক্রিম সরাসরি – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের নাইট ড্রেস সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ৩০,৩২,৩৪, সাইজের স্পোর্টস ব্রা কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ৩০,৩২,৩৪, সাইজের ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ৩০,৩২,৩৪, ফোম কাপ ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  ৩০,৩২,৩৪, সুতি স্পোর্টস ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক  – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ দারাজে সবচেয়ে বেশি বিক্রিত জাঙ্গিয়া  কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ছেলেদের সবচেয়ে বেশি বিক্রিত জাঙ্গিয়া  কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে 2022

  • বিদেশে রন্ধনশিল্পীদের কাজের অপার সম্ভবনা রয়েছে। অর্থাৎ যারা বিভিন্ন হোটেল ও রিসোর্টে খাবার রান্না করে তাদের চাকরির সুযোগ বেশি।এ পেশার লোককে শেফ বলা হয়।
  • মধ্য প্রাচ্যের দেশগুলোতে এমন কি মালদ্বীপ, মালয়শিয়া, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুরের মতো উন্নত দেশে একজন প্রফেশনাল শেফের মাসিক বেতন বাংলাদেশী টাকায় কমপক্ষে ষাট থেকে সত্তর হাজার টাকা।
  • এ পেশার লোকদের ওয়ার্ক পারমিট এবং ভিসা সংক্রান্ত জটিলতাও অনেকাংশে কমে হয়। তবে যারা রন্ধন শিল্পটাকে ভালোবাসে তাদের জন্য এটা খুব ভালো।
  • এ পেশায় জব ভিসা নিতে চাইলে আগে পুষ্টিকর ভালো ভালো রান্নার রেসিপি জানতে হবে।
  • বিদেশে ফাইভস্টার হোটেল, রেস্টুরেন্ট, বার, কফিশপ, ইত্যাদিতে চাকরির জন্য এখানে ক্লিক করুন www.gazivai.com

সৌদি আরবে কাজের ভিসা পাওয়া তুলনামূলক সহজ। খরচও অন্যান্য দেশের তুলনায় খুব কম। অর্থাৎ মাত্র ২ লক্ষ্য ২০ হাজার টাকা হলেই সৌদি আরব ভিসা পাওয়া যায়।
তবে ভিসার মান ও বেতন অনুসারে কম বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্থান থেকে প্রতি বছর প্রচুর লোক সৌদি আবর এ জব ভিসা নিয়ে যাচ্ছে। নিরাপদে ও কম খরচে আপনিও হতে পারেন একজন সম্মানিত রেমিটেন্স যোদ্ধা।

ইতালিতে বৈধভাবে জনশক্তি নিয়োগ প্রক্রিয়া চালু হয়েছে ২০২০ সাল থেকে। বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে স্পন্সর এবং
সিজনাল এগ্রিকালচার ভিসায় সর্বমোট ৩০,৮০০(ত্রিশ হাজার আট শত জন) লোক নিয়োগ করবে ইতালি।ইতালি ভিসা খরচ কাজের ধরন
বেতন ও ভিসার সময় ইতাদি বিষয়ে জনতে নিচে রিজিস্ট্রেশন করুন।

আরও পড়ুন:  সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও

আরও পড়ুন:  রিয়েলমি 7i বাংলাদেশ প্রাইস,Realme 7i Price in Bangladesh

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ
আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত
ইতালি ভিসা খরচ ও বর্তমান সার্কুলার (তারিখ: ১৫-০৩-২০২১) টি নিচে প্রদান করা হল। আগে আসলে আগে ভিত্তিতে পদ গুলো পূরণ করা হবে।
পদের নাম ও সংখ্যা: 25 electricians, 25 plumbers
ভিসা খরচ: 950000 tk
এপ্রিল ২০২১ থেকে ভিসা প্রসেসিং শুরু হবে।
বিমান টিকেট খরচ: 100000 tk
সর্বমোট খরচ: 1050000 tk
বেতন বাংলাদেশী টাকায়: 100000++ (এক লক্ষ টাকা থেকে শুরু)
To ensure advance 50% and rest 50% after visa and before flight

বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে 2023

  • পাসপোর্ট (মেয়াদ নূন্যতম ২ বছর থাকতে হবে) + ছবি + এন আইডি, ইত্যাদি।
  • বয়স : ১৮-৪০ বছরের মধ্যে হতে হবে।
  • প্রসেসিং সময় লাগবে প্রায় ৬ মাস।

জাপান সরকারীভাবে বিনা খরচে লোক নেয়া শুরু হওয়ার কথা ছিলো এপ্রিল ২০২০ ইং থেকে। করোনার কারণে তা বন্ধ ছিলো দীর্ঘদিন। ইতোমধ্যে স্টুডেন্ট, ভিজিট এবং ওয়ার্ক পারমিট ভিসার কাজ শুরু হয়েছে এবং প্রায় শতভাগ আবেদন কারী ভিসা পাচ্ছে।
নতুন করে কোনো সমস্যা না হলে ইনশা আল্লাহ স্টুডেন্ট এবং ওয়ার্ক পারমিট এর কাজ চলমান থাকবে।
ওয়ার্ক পারমিট ভিসাধারীদের মাসিক বেতন নূন্যতম ১,৩৫০০০/ টাকা থেকে শুরু।

বিঃদ্রঃ বর্তমানে জাপানের ভিসা চালু নেই।

জাপানিজ ভাষা শিক্ষা ও জাপানে চাকরি

জাপানে চাকরির জন্য জাপানি ভাষা নূন্যতম N4 লেভেল জানতে হবে। কস্ট করে যদি N5 লেভেল টা শিখতে পারেন তাহলে N4 লেভেল টা খুব একটা কঠিন হবে না। কেউ যদি ২ টা কোর্সে একসাথ ভর্তি হয় তাহলে তাকে ডিসকাউন্ট দেয়া হবে। তবে স্টুডেন্ট ভিসার জন্য শুধু N5 লেভেল টা শিখলেই হবে এবং এপ্রিল ২০২১-ইং সেমিস্টারের জন্য আবেদনের শেষ তারিখ ৩০ নভেম্বর -২০২০-ইং।এই তারিখ শেষ হয়ে গেছে। নতুন বিজ্ঞপ্তি আসলে এখানে জানানো হবে।

কেউ যদি জাপানি ভাষা নূন্যতম N4 লেভেল শিখার পর জাপান যেতে না পারেন তাহলে তার সকল দায়দায়িত্ব আমরা বহন করবো। আগামী ইতোমধ্যে নতুন ব্যাচ শুরু হয়েছে। আপনার বা আপনার শুভাকাঙ্ক্ষীর আসনটি এখনই নিশ্চিত করুন।

বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে 2024
জাপানি ভাষা শিক্ষা কোর্স সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা

ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে বিশেষত জেলা সরকারী কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (টিটিসি) গুলোতে খোঁজ নিতে পারেন। বেসরকারী গুলো নিচের নিয়মে ও
সুযোগ সুবিধা দিয়ে বিদেশী ভাষা শেখায়।

  • কোর্স ফি এককালীন বা কিস্তিতে নিয়ে থাকে।
  • N5 লেভেল ২৫,০০০/ টাকা এবং
  • N5 + N4 লেভেল একসাথে ৪০,০০০/ টাকা।
  • নোটঃ আপনার কমিশন (সাথে সাথে) ১০,০০০/ টাকা।
  • সাপ্তাহিক ক্লাস ৩ দিন, প্রতিদিন ২.০০ ঘন্টা করে ক্লাস।
  • সকাল বা রাতের ব্যাচে ক্লাস করার সুযোগ আছে।
  • অনেকটা প্রাইভেট স্টাইলে সর্বোচ্চ ১০ জনে ব্যাচ।
  • সকল বইপুস্তক ফ্রী প্রদান করা হয়।
  • বয়স ১৮ থেকে ৩৫ বছর।
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা: Minimum HSC for student Visa & Minimum SSC for work permit Visa.

আয়ারল্যান্ড জব ভিসা

দীর্ঘদিন ধরে আয়ারল্যান্ড বৃটেনের রাজা ও রাণী দ্বারে শ্বাসিত হয়ে আসছে। এ দেশটির অর্থনীতি খুব শক্তিশালী হওয়ায়
আয়ারল্যান্ড জব ভিসার গুরুত্ব বাংলাদেশীদের জন্য অনেক বেশি।

পোল্যান্ড কাজের ভিসা 2018

জর্ডান ভিসা

বাংলাদেশ থেকে জর্ডান জব ভিসা নিয়ে যেতে চায় অনেকেই। কারণ অর্থনৈতিক ভাবে উন্নত দেশ। জর্ডানের উত্তরে সিরিয়া, পূর্বে ইরাক ও সৌদি আরব, দক্ষিণে সৌদি আরব ও আকাবা উপসাগর এবং পশ্চিমে ইসরায়েল ও পশ্চিম তীর অবস্থিত। আয়তন ৮৯,৫৫৬ বর্গকিলোমিটার। আম্মান জর্দানের রাজধানী।

লিথুনিয়া কাজের ভিসা

লিখুনিয়া বা লিথুয়ানিয়া দেশটি বাংলাদেশী অভিবাসীদের পছন্দের একটি দেশ। উত্তর-পূর্ব ইউরোপের একটি রাষ্ট্র লিথুনিয়া। এর উত্তরের লাটভিয়া ও এস্তোনিয়ার সাথে লিথুয়ানিয়াও একটি বাল্টিক রাষ্ট্র এবং তিনটি বাল্টিক রাষ্ট্রের মধ্যে বৃহত্তম নিথুনিয়া। ভিলনিয়ুস দেশটির রাজধানী।

বেলারুশ ভিসা

মধ্য পূর্ব ইউরোপের একটি স্থলবেষ্টিত প্রজাতন্ত্র হল বেলারুশ। বেলারুশের উত্তরে ও পূর্বে রাশিয়া, দক্ষিণে ইউক্রেন, পশ্চিমে পোল্যান্ড, এবং উত্তর-পশ্চিমে লিথুয়ানিয়া ও লাটভিয়া। বেলারুশ মূলত অরণ্য (দেশের এক-তৃতীয়াংশ), হ্রদ ও জলাভূমিতে পূর্ণ একটি সমতল ভূমি। এদেশে প্রায় ৯৯ লক্ষ লোক বাস করে। তাই এখানে কাজের ভিসা ও স্থায়ী বসবাস করা বাংলাদেশীদের স্বপ্ন।

জর্জিয়ার ভিসা

পূর্ব ইউরোপের একটি প্রজাতান্ত্রিক রাষ্ট্র। এর রাজধানীর নাম তিবি‌লিসি। জর্জিয়া কৃষ্ণ সাগর ও কাস্পিয়ান সাগরের মধ্যে অবস্থিত স্থলযোটক দক্ষিণ ককেশাস অঞ্চলের সবচেয়ে পশ্চিমে অবস্থিত রাষ্ট্র। দক্ষিণ ককেশাসের অন্য রাষ্ট্রগুলি হল আজারবাইজান ও আর্মেনিয়া

আরও পড়ুন: কাশির ঔষধ ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ.

আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ

আমাদের আর্টিকেল বিষয়ে কারো কোন অভিযোগ বা পরামর্শ থাকলে তা নিচে কমেন্ট এর মাধ্যমে অথবা আমাদেরকে ইমেইলের মাধ্যমে জানাতে পারেন আমাদের আর্টিকেল রাইটিং টিম আপনার অভিযোগ বা পরামর্শ সাদরে গ্রহণ করবে এবং সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ নিবে

বার্সেলোনা কোন দেশের ক্লাব

বার্সেলোনা কোন দেশের ক্লাব

জানবো বিডি ডট নেট এর পক্ষ থেকে আপনাদের সকলকে স্বাগতম। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জানবো বার্সেলোনা কোন দেশের ক্লাব, বার্সেলোনা কোন দেশের রাজধানী, বার্সেলোনা কোন দেশের শহর, বার্সেলোনা কোন দেশে অবস্থিত, বার্সা কোন দেশের ক্লাব ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে জানব।

আমাদের ওয়েবসাইটwww.gazivai.com থেকে আপনার প্রয়োজনীয় পণ্য কেনাকাটা করুন। সবথেকে কম দামে পণ্য কিনতে ভিজিট করুনwww.gazivai.com

বার্সেলোনা কোন দেশের ক্লাব

ফুটবল ক্লাব বার্সেলোনা  সাধারনভাবে বার্সেলোনা এবং বার্সা,নামেও পরিচিত, একটি পেশাদার ফুটবল ক্লাব, যা স্পেনের কাতালুনিয়ার বার্সেলোনা শহরে অবস্থিত।

হুয়ান গাম্পের নামক এক ভদ্রলোকের নেতৃত্বে ১৮৯৯ সালে একদল সুইস, ইংরেজ ও কাতালান নাগরিক দলটি প্রতিষ্ঠা করেন। ক্লাবটি কাতালান সংস্কৃতির এবং কাতালুনিয়ার জাতীয়তাবাদের একটি প্রতীক হয়ে দাড়িয়েছে, যার মূলমন্ত্র হল (একটি ক্লাবের চেয়েও বেশি)। এছাড়া ক্লাবের একটি দাপ্তরিক থিম সঙ্গীতও রয়েছে,

যার শিরোনাম কান্ত দেল বার্সা(Cant del Barça), যা জাইমা পিকাস এবং ইয়োসেপ মারিয়া এস্পিনাস কর্তৃক লিখিত ক্লাবের নির্দিষ্ট কোন মালিকানা নেই, বরং সমর্থকরাই এর মালিকানা বহন করে এবং তারাই এর পরিচালক। ফোর্বস অনুযায়ী বার্সেলোনা বর্তমানে বিশ্বের তৃতীয় সর্বোচ্চ মূল্যবান ক্লাব,

বার্সেলোনা কোন দেশের ক্লাব
বার্সেলোনা কোন দেশের ক্লাব

আরো পড়ুনঃ ইন্ডিয়ান কস্তুরি গোল্ড কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

যার সম্পদের পরিমাণ ৪.০৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং উপার্জনের দিক থেকে এটি বিশ্বের তৃতীয় ধনী ক্লাব, যার বার্ষিক উপার্জন ৬৪৮.৩ মিলিয়ন ইউরো ঘরোয়া প্রতিযোগিতা গুলোর মধ্যে বার্সেলোনা ২৬টি লা লিগা, ৩০টি কোপা দেল রে, ১৩টি স্পেনীয় সুপার কাপ, ৩টি কোপা এভা দুয়ার্তে এবং ২টি কোপা দে লা লিগা ট্রফি জিতেছে।

আরো পড়ুনঃ বীর্য ঘন ও গাঢ় করার সেলেনিয়াম ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ২০ মিনিট করার ভিগা স্প্রে কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ লিংগ পিচ্ছিল করার KY লুব্রিকেন্ট জেল ক্রয় করার জন্য – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ বায়োমেনিক্স কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেজিক কনডম সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ড্রাগন কনডম সরাসরি কিনতে ক্লিক করুনএখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ছেলেদের মেল এক্সট্রা  ট্যাবলেট কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ইন্ডিয়ান কস্তুরি গোল্ড কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ জিনসিন পাউডার সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ইন্ডিয়ান সান্ডার তেল কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আন্তর্জাতিক ক্লাব ফুটবলে বার্সেলোনা বিশটি ট্রফি জিতেছে, যার মধ্যে রয়েছে ৫টি উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ, রেকর্ড ৪টি উয়েফা কাপ উইনার্স কাপ, যৌথ রেকর্ড ৫টি উয়েফা সুপার কাপ, রেকর্ড ৩টি ইন্টার সিটিজ ফেয়ার্স কাপ এবং যৌথ রেকর্ড ৩টি ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ।  আইএফএফএইচএস কর্তৃক প্রকাশিত বিশ্ব ক্লাব র‍্যাংকিং-এ বার্সেলোনা ১৯৯৭, ২০০৯, ২০১১, ২০১২ ও ২০১৫ সালে শীর্ষস্থান অর্জন করে এবং উয়েফা ক্লাব র‍্যাংকিং এ বর্তমানে ৩য় স্থানে অবস্থান করছে

বার্সেলোনা কোন দেশের রাজধানী

বার্সেলোনা বিশ্বের অন্যতম সর্বোচ্চ সমর্থিত ফুটবল দল এবং প্রধান সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে তাদের সবচেয়ে বেশি সংখ্যক সমর্থক থাকা দলগুলোর মধ্যে একটি। বার্সেলোনার খেলোয়াড়গন রেকর্ড সংখ্যক বালোঁ দ’অর (১১) এবং ফিফা বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের (৭) পুরস্কার জিতেছেন। ২০১০ সালে ক্লাবটি ইতিহাস গড়ে যখন ক্লাবের যুব একাডেমী থেকে উঠে আসা তিন জন খেলোয়াড়কে (মেসি, ইনিয়েস্তা এবং জাভি) ফিফা বালোঁ দ’অর পুরস্কারের শীর্ষ তিনে মনোনীত করা হয়।

আরও পড়ুন:  সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও

আরও পড়ুন:  রিয়েলমি 7i বাংলাদেশ প্রাইস,Realme 7i Price in Bangladesh

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ
আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত

আরও পড়ুন: কাশির ঔষধ ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ.

আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ

বার্সেলোনাই একমাত্র ইউরোপীয় ক্লাব, যা ১৯৫৫ সালের পর থেকে প্রতিটি মৌসুমেই মহাদেশীয় ফুটবল প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছে এবং অ্যাথলেটিক বিলবাও ও রিয়াল মাদ্রিদের মত তাদেরও কখনও লা লিগা থেকে অবনমন ঘটেনি। ২০০৯ সালে বার্সেলোনা প্রথম স্পেনীয় ক্লাব হিসেবে ট্রেবল জয় করে (লা লিগা, কোপা দেল রে এবং চ্যাম্পিয়নস লীগ)।

বার্সেলোনা কোন দেশের ক্লাব
বার্সেলোনা কোন দেশের ক্লাব

আরো পড়ুনঃ লিংগ মোটা বড় করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

ঐ একই বছর তারা বিশ্বের প্রথম ফুটবল ক্লাব হিসেবে এক বছরে ছয়টি শিরোপার সবকয়টি জিতে সেক্সটাপল সম্পন্ন করে। সে বছর তারা পূর্বে উল্লেখিত ট্রেবলসহ স্পেনীয় সুপার কোপা, উয়েফা সুপার কাপ এবং ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ শিরোপা জিতে।২০১১ সালে বার্সেলোনা পুনরায় চ্যাম্পিয়নস লীগ শিরোপা জিতে এবং সে বছর তারা মোট ৫টি শিরোপা জিতে, শুধুমাত্র কোপা দেল রে শিরোপা তাদের হাতছাড়া হয়।

পেপ গার্দিওলার অধীন বার্সেলোনা দলকে, যেটি ৪ বছরে ১৪টি শিরোপা জয় করতে সক্ষম হয়, সর্বকালের অন্যতম সেরা ফুটবল দল মনে করা হয়। ২০১৫ সালের ৬ জুন, চ্যাম্পিয়নস লীগ শিরোপা জয়ের মাধ্যমে ইউরোপের প্রথম দল হিসেবে বার্সেলোনা দুইবার ট্রেবল জেতার রেকর্ড গড়ে।

বার্সেলোনা কোন দেশের শহর

১৮৯৯ সালের ২২ অক্টোবর, হুয়ান গাম্পের ‘‘লস দেপোর্তেস’’ পত্রিকায় একটি বিজ্ঞাপন প্রকাশ করে ফুটবল ক্লাব প্রতিষ্ঠা করতে তার আগ্রহ প্রকাশ করেন। ২৯ নভেম্বর, জিমনাসিও সোলে একটি সম্মেলনে তিনি ইতিবাচক সাড়া পান। সম্মেলনে এগারো জন খেলোয়াড় উপস্থিত ছিলেন।

তারা হলেন: গুয়ালতেরি ওয়াইল্ড, লুইস ডি’ওসো, বার্তোমেউ তেরাদাস, অটো কুঞ্জলে, অটো মায়ের, এনরিক ডুক্যাল, পেরে ক্যাবত, জোসেপ লোবেত, জন পার্সনস এবং উইলিয়াম পার্সনস। এভাবে জন্ম নেয় ফুট-বল ক্লাব বার্সেলোনা (Foot-Ball Club Barcelona)ফুট-বল ক্লাব বার্সেলোনার প্রতিষ্ঠাতা হুয়ান গাম্পের।

আঞ্চলিক ও জাতীয় পর্যায়ে সফলভাবেই শুরু করে বার্সেলোনা। ১৯০২ সালে তারা ‘‘কোপা মাকায়া’’ শিরোপা জিতে, যা ছিল তাদের প্রথম শিরোপা। ঐ বছর তারা কোপা দেল রে প্রতিযোগিতায়ও অংশগ্রহন করে এবং ফাইনালে ক্লাব ভিজকায়ার (অ্যাথলেটিক বিলবাও) বিপক্ষে ১–২ ব্যবধানে পরাজিত হয়।

১৯০৮ সালে, হুয়ান গাম্পেরকে ক্লাবের প্রেসিডেন্ট করা হয়। অর্থনৈতিক সমস্যার কারণে ১৯০৫ সালের পর থেকে আর কোন শিরোপা জিততে পারছিলনা বার্সেলোনা। গাম্পার মোট ২৫ বছর ক্লাবের পরিচালক হিসেবে ছিলেন। তার সময়ের সবচেয়ে বড় অর্জনগুলোর মধ্যে ছিল বার্সেলোনার নিজস্ব স্টেডিয়াম। এতে করে, বার্সেলোনা একটি প্রতিষ্ঠিত আয়ের উত্‍স পেয়ে যায়।

১৯০৯ সালের ১৪ মার্চ, বার্সেলোনা ‘‘কাম্প দে লা ইন্দাস্ত্রিয়া’’ স্টেডিয়ামে চলে আসে, যার ধারণ ক্ষমতা ছিল ৮,০০০। ১৯১০ থেকে ১৯১৪ সাল পর্যন্ত বার্সেলোনা পাইরেনিস কাপে অংশগ্রহণ করে। ঐ প্রতিযোগিতায় সে সময়ের সেরা দলগুলো অংশগ্রহন করত এবং এটি ছিল সে সময়ের সবচেয়ে সুন্দর প্রতিযোগিতা।

১৯২২ সালে, বার্সেলোনা কাম্প দে লেস কোর্তস্‌ স্টেডিয়ামে চলে আসে। কাম্প দে লেস কোর্তস্‌ ধারণ ক্ষমতা ছিল ২২,০০০। পরবর্তীতে এর ধারণ ক্ষমতা ৬০,০০০-এ উন্নীত করা হয়। জ্যাক গ্রিনওয়েল ছিলেন ক্লাবের প্রথম ফুল-টাইম ম্যানেজার। গাম্পার যুগে বার্সেলোনা ১১টি কাতালান কাপ, ৬টি কোপা দেল রে এবং ৪টি পাইরেনিস কাপ শিরোপা জিতে

বার্সেলোনা কোন দেশে অবস্থিত

১৯২৫ সালের ১৪ জুন, স্টেডিয়ামের দর্শকগন স্পেনের জাতীয় সঙ্গীতের ব্যঙ্গ করে এবং ‘‘God Save The King’’ সঙ্গীতের প্রতি সম্মান জানিয়ে মিগুয়েল প্রিমো দে রিভেরার একনায়কতন্ত্রের স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিবাদ জানায়।

এর ফলে, স্টেডিয়ামটিকে প্রতিহিংসামূলকভাবে ছয় মাসের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয় এবং গাম্পারকে পরিচালকের পদ হতে সরে যাওয়ার জন্য চাপ দেওয়া হয়।১৯২৬ সালে, ক্লাবের পরিচালনা পরিষদ ক্লাবটিকে প্রথমবারের মত পেশাদার ক্লাব হিসেবে ঘোষণা করে।

১৯২৮ সালে বার্সেলোনা কোপা দেল রে শিরোপা জিতে। ‘‘Oda a Platko’’ নামক একটি কবিতা আবৃতি করার মাধ্যমে তারা এই জয় উত্‍যাপন করে। কবিতাটি লিখেছিলেন রাফায়েল অ্যালবার্তি, যিনি বার্সেলোনার গোলরক্ষকের দূর্দান্ত নৈপূন্যে অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন।ব্যক্তিগত ও আর্থিক সমস্যার কারণে হুয়ান গাম্পের বিষন্ন হয়ে পড়েন। ১৯৩০ সালের ৩০ জুলাই, তিনি আত্মহত্যা করেন।

খেলাধুলার উপর রাজনৈতিক প্রভাব পড়তে শুরু করলেও ক্লাবটি ১৯৩০, ১৯৩১, ১৯৩২, ১৯৩৪, ১৯৩৬ ও ১৯৩৮ সালে কাতালান কাপ জিতে।১৯৩৬ সালে স্পেনের গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার এক মাস পর বার্সেলোনা ও অ্যাথলেটিক বিলবাও-এর কয়েকজন খেলোয়াড়কে সামরিক অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছেন

এমন ব্যক্তিদের সাথে তালিকাভুক্ত করা হয়। ৬ আগস্ট, ক্লাব প্রেসিডেন্ট ইয়োসেপ সানিওলকে হত্যা করে স্পেনের রাজনৈতিক দল ফালাঞ্জের সেনারা। ইয়োসেপ সানিওল ছিলেন কাতালানদের স্বাধীনতার স্বপক্ষে।

১৯৩৭ সালের গ্রীষ্মে, বার্সেলোনা মেক্সিকো এবং যুক্তরাষ্ট্র সফর করে। এই সফর ক্লাবটিকে অর্থনৈতিক সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়। ১৯৩৮ সালের ১৬ মার্চ, বার্সেলোনাতে বিমান হামলা চালানো হয়। এতে তিন হাজারেরও বেশি প্রাণহানি ঘটে। এমনকি একটি বোমা ক্লাবের অফিসেও আঘাত হানে।

কয়েক মাস পর, কাতালোনিয়া দখলদারিত্বের অধীনে আসে। গৃহযুদ্ধ শেষে কাতালান পতাকা বাতিল করে দেওয়া হয় এবং ক্লাবগুলোর অ-স্পেনীয় নাম ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়। ফলে ফুটবল ক্লাব বার্সেলোনার নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় ‘‘ক্লাব দে ফুটবল বার্সেলোনা’’ এবং তাদেরকে কাতালান পতাকাও সড়িয়ে ফেলতে হয়

বার্সা কোন দেশের ক্লাব

১৯৪৩ সালে, কোপা দেল রে-এর সেমিফাইনালে রিয়াল মাদ্রিদের মুখোমুখি হয় বার্সেলোনা। প্রথম লেগের খেলায় লেস কোর্তস্ স্টেডিয়ামে বার্সেলোনা ৩–০ ব্যবধানে জয় লাভ করে। অভিযোগ করা হয় দ্বিতীয় লেগে স্পেনের রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা প্রধান বার্সেলোনার ড্রেসিং রুমে প্রবেশ করেন এবং স্থানীয় সাংবাদিক পাকো আগুইলার এবং খেলোয়াড়দের হুমকি দেন।

তিনি খেলোয়াড়দেরকে মনে করিয়ে দেন যে তারা শুধুমাত্র শাসকদের উদারতার কারণে খেলতে পারছেন। যদিও তা কখনো প্রমাণিত হয়নি। খেলায় রিয়াল মাদ্রিদ ১১–১ ব্যবধানে জয় লাভ করে। রাজনৈতিক দূরবস্থা সত্বেও, ১৯৪০ ও ১৯৫০ এর দশকে বার্সেলোনা তাদের সফলতার ধারা বজায় রাখে।

১৯৪৫ সালে, ইয়োসেপ সামিতেরের মত ম্যানেজার এবং সিজার রামালেতস ও ভালেস্কোর মত খেলোয়াড়দের নিয়ে বার্সেলোনা লা লিগা শিরোপা জিতে। ১৯২৯ সালের পর এটিই ছিল তাদের প্রথম লা লিগা শিরোপা। ১৯৪৮ এবং ১৯৪৯ সালেও তারা লা লিগা শিরোপা জিতে। ঐ বছর তারা কোপা লাতিনা শিরোপাও জিতে। ১৯৫০ সালের জুনে, বার্সেলোনা লাদিসলাও কুবালার সাথে চুক্তি করে।

১৯৫১ সালে একটি বৃষ্টিবহুল রবিবারে, সান্তেনদারের বিপক্ষে খেলায় বার্সেলোনা ২–১ ব্যবধানে জয় লাভ করে। খেলা শেষে লেস কোর্তস্ স্টেডিয়ামের দর্শকগন কোন ট্রামগাড়ী না নিয়ে পায়ে হেঁটে রওনা দেয়। যা ফ্রাংকো কর্তৃপক্ষের কাছে ছিল বিস্ময়কর। 

বার্সেলোনায় একটি ট্রাম ধর্মঘট সংঘটিত হয়, যা বার্সেলোনা সমর্থকদের সমর্থন পেয়েছিল। এ ধরনের আরও অনেক ঘটনা ক্লাবটিকে কাতালোনিয়ার প্রতিনিধি হিসেবে পরিচিত করে তোলে। অনেক প্রগতিশীল স্পেনীয় নাগরিক ক্লাবটিকে অধিকার ও স্বাধীনতার রক্ষাকারী হিসেবে দেখতে থাকেন।

ম্যানেজার ফেদ্রিনান্দ ডওচিক ও কুবালা ১৯৫২ সালে দলটিকে পাঁচটি আলাদা শিরোপা এনে দেন। এর মধ্যে ছিল, লা লিগা, কোপা দেল জেনেরালিসিমো (কোপা দেল রে), কোপা লাতিনা, কোপা এভা দুয়ার্তে এবং কোপা মার্তিনি রোসি। ১৯৫৩ সালে, বার্সেলোনা আবারও লা লিগা ও কোপা দেল জেনেরালিসিমো জিতে।

আমাদের আর্টিকেল বিষয়ে কারো কোন অভিযোগ বা পরামর্শ থাকলে তা নিচে কমেন্ট এর মাধ্যমে অথবা আমাদেরকে ইমেইলের মাধ্যমে জানাতে পারেন আমাদের আর্টিকেল রাইটিং টিম আপনার অভিযোগ বা পরামর্শ সাদরে গ্রহণ করবে এবং সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ নিবে

লন্ডন কোন দেশের রাজধানী

লন্ডন কোন দেশের রাজধানী

জানবো বিডি ডট নেট এর পক্ষ থেকে আপনাদের সকলকে স্বাগতম। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জানবো লন্ডন কোন দেশের রাজধানী, লন্ডন কোন দেশের শহরের নাম, লন্ডন কোন দেশের রাজধানীর নাম, লন্ডন কোন দেশের শহর, লন্ডন কোন দেশে অবস্থিত ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে জানব।

আমাদের www.gazivai.comওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় পণ্য কেনাকাটা করুন। সবথেকে কম দামে পণ্য কিনতে ভিজিট করুনwww.gazivai.com

লন্ডন কোন দেশের রাজধানী

লন্ডন  উত্তর-পশ্চিম ইউরোপের রাষ্ট্র যুক্তরাজ্যের রাজধানী শহর। শহরটি গ্রেট ব্রিটেন দ্বীপের দক্ষিণাংশে অবস্থিত ইংল্যান্ড নামক প্রশাসনিক বিভাগের দক্ষিণ-পূর্ব অংশে টেমস নদীর তীরে অবস্থিত। বিশাল এই মহানগরীতে প্রায় ৮৮ লক্ষ লোকের বাস। এটি ইংল্যান্ড ও যুক্তরাজ্যের বৃহত্তম শহর।যুক্তরাজ্যের ১৩ শতাংশের বেশি লোক লন্ডনে বাস করে। 

লন্ডন কোন দেশের রাজধানী
লন্ডন কোন দেশের রাজধানী

আরো পড়ুনঃ পড়ার টেবিল কোড  ১ কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

১৭শ শতক থেকে আজ পর্যন্ত লন্ডন ইউরোপের বৃহত্তম শহর। ১৯শ শতকে এটি বিশ্বের বৃহত্তম ও সবচেয়ে প্রভাবশালী নগরী ছিল। সেসময় শহরটি সুবৃহৎ ও সমৃদ্ধিশালী ব্রিটিশ সাম্রাজ্যর কেন্দ্রবিন্দু ছিল। যদিও লন্ডন বর্তমানে আর জনসংখ্যার বিচারে বিশ্বের সবচেয়ে বড় শহরগুলির একটি নয়, তা সত্ত্বেও এটি বিশ্বের প্রধানতম আর্থ-বাণিজ্যিক ও সাংস্কৃতিক রাজধানী শহরগুলির একটি হিসেবে পরিগণিত হয়।

ইউরোপের অন্যান্য শহরগুলির তুলনায় লন্ডন ভৌগোলিকভাবে বেশি বিস্তৃত ও বিক্ষিপ্ত; শহরটির কোন আধিপত্য বিস্তারকারী প্রধান কেন্দ্র নেই। তাই সহজে শহরটির একটি সাধারণ বর্ণনা দেওয়া সম্ভব নয়। লন্ডন শহরটির বহুমুখী চরিত্র এর বিচিত্র ও স্বতন্ত্র অংশগুলিতে খুঁজে নিতে হয়।

এই অংশগুলিতে আদিতে আলাদা আলাদা গ্রাম হিসেবে যাত্রা শুরু করেছিল, আর বর্তমান যুগে এসেও এগুলি তাদের স্বতন্ত্র চরিত্রের অনেকখানিই ধরে রেখেছে। লন্ডনের চেহারা অংশত তার অতীত দ্বারা সংজ্ঞায়িত, কেননা শহরের প্রধান প্রধান ভবন ও স্থাপনাগুলি লোকালয়টির ২০০০ বছরের ইতিহাসের সাক্ষী বহন করছে। কিন্তু লন্ডনের নব্য একটি চেহারাও আছে যা বহুজাতিক মিশ্রণের ফলাফল। নতুন এই লন্ডন আধুনিক ও চলতি।

লন্ডন কোন দেশের রাজধানী
লন্ডন কোন দেশের রাজধানী

আরো পড়ুনঃ  লম্বা হওয়ার ঔষধ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

লন্ডন কোন দেশের শহরের নাম

লন্ডনের জলবায়ু সাধারণত আর্দ্র। আকাশ প্রায়ই মেঘাচ্ছন্ন থাকে এবং বছরের অর্ধেকসংখ্যক দিনে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা থাকে। কিন্তু গড় বাৎসরিক বৃষ্টিপাতের পরিমাণ মাত্র ৭৫০ মিলিমিটার; ফলে এদিক থেকে লন্ডন মূলত শুষ্ক।

আরো পড়ুনঃ বীর্য ঘন ও গাঢ় করার সেলেনিয়াম ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ২০ মিনিট করার ভিগা স্প্রে কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ লিংগ পিচ্ছিল করার KY লুব্রিকেন্ট জেল ক্রয় করার জন্য – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ বায়োমেনিক্স কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেজিক কনডম সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ড্রাগন কনডম সরাসরি কিনতে ক্লিক করুনএখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ছেলেদের মেল এক্সট্রা  ট্যাবলেট কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ইন্ডিয়ান কস্তুরি গোল্ড কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ জিনসিন পাউডার সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ইন্ডিয়ান সান্ডার তেল কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

জুলাই মাসের গড় তাপমাত্রা ১৮ ডিগ্রী ও গ্রীষ্মে সর্বোচ্চ ২৬ ডিগ্রী সেলসিয়াস; তাপদাহ বিরল ও স্বল্পস্থায়ী। এর বিপরীতে হিমশীতল ও কুয়াশাবৃত শীতকালে গড় তাপমাত্রা জানুয়ারি মাসে ৪ ডিগ্রী সেলসিয়াসে নেমে আসে।

লন্ডন মহানগর এলাকাটি এর সবচেয়ে প্রশস্ত অংশে সর্বোচ্চ ৩০ মাইল পর্যন্ত বিস্তৃত হতে পারে। মহানগরীর মোট আয়তন প্রায় ১৬১০ বর্গকিলোমিটার। এই বিশাল নগর ভূখণ্ডটি ৩৩টি প্রশাসনিক বিভাগে বিভক্ত (৩২টি বারো এবং সিটি অফ লন্ডন)। এই সুবিশাল নগর এলাকার মধ্যভাগে রয়েছে কেন্দ্রীয় লন্ডন নামের অঞ্চলটি।

কেন্দ্রীয় লন্ডনের সিংহভাগই টেমস নদীর উত্তর তীরে অবস্থিত এবং এটি একটি মৃদু ঢাল বেয়ে ধীরে ধীরে উত্তরে উঠে গেছে। উপর্যুক্ত ৩৩টি প্রশাসনিক বিভাগের ১২টিই কেন্দ্রীয় লন্ডনে অন্তর্ভুক্ত। এদের মধ্যে সিটি অফ লন্ডন, ওয়েস্টমিনস্টার এবং ওয়েস্ট এন্ডের কয়েকটি নগর-জেলা অন্যতম।

সিটি অফ লন্ডন নগরীর ঐতিহাসিক কেন্দ্র এবং একাই একটি প্রশাসনিক বিভাগ গঠন করেছে। ওয়েস্টমিনস্টারে ইংল্যান্ডের জাতীয় সরকারের কার্যালয় অবস্থিত। কেন্দ্রীয় লন্ডনের বাইরের অংশগুলি মূলত অনুচ্চ আবাসিক ভবন নিয়ে গঠিত।

আরও পড়ুন:  সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও

আরও পড়ুন:  রিয়েলমি 7i বাংলাদেশ প্রাইস,Realme 7i Price in Bangladesh

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ
আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত

লন্ডন যুক্তরাজ্যের রাজধানী। লন্ডন শহরটি টেমস নদীর তীরে অবস্থিত। লন্ডন শহরে বাস করে প্রায় ৯০ লক্ষ জনসংখ্যা। বর্তমানে লন্ডন ইউরোপের বৃহত্তম শহর।লন্ডনের জনসংখ্যা প্রায় ৮৬ লক্ষ, যা সমগ্র যুক্তরাজ্যের জনসংখ্যার এক-দশমাংশেরও বেশি 

অন্যান্য ব্রিটিশ ও মার্কিন শহরের তুলনায় লন্ডনের জনঘনত্বও বেশি, প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৪৪৮০ জন। লন্ডনে ১৯শ শতকে আইরীয়, চীনা ও ইহুদী এবং ২০শ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে ভারতীয় উপমহাদেশীয়, ক্যারিবীয় কৃষ্ণাঙ্গ ও পূর্ব আফ্রিকান কৃষ্ণাঙ্গ অভিবাসীদের আগমনের সুবাদে লন্ডন বর্তমানে একটি বহুজাতিক, বহুভাষিক ও বহুসাংস্কৃতিক বিশ্বনগরীতে পরিণত হয়েছে।

আরও পড়ুন: কাশির ঔষধ ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ.

আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ

লন্ডন কোন দেশের রাজধানীর নাম

লন্ডনের খ্যাতনামা উচ্চশিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলির মধ্যে লন্ডন ইউনিভার্সিটি, লন্ডন স্কুল অফ ইকোনমিকস এবং কিংস কলেজ উল্লেখযোগ্য। এছাড়া এখানে চারুকলা ও বিভিন্ন ধ্রুপদী শিল্পকলার উপর অনেকগুলি বিশ্বসেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আছে।

২০০০ বছরেরও বেশি ইতিহাসসমৃদ্ধ লন্ডন শহর নিজেই এক বিশাল জাদুঘর। তবে এই শহরে ১০০-রও বেশি জাদুঘর আছে, যা বিশ্বের সর্বোচ্চ। এদের মধ্যে ব্রিটিশ মিউজিয়াম, ভিক্টোরিয়া অ্যান্ড আলবার্ট মিউজিয়াম, ন্যাচারাল হিস্টরি মিউজিয়াম, সায়েন্স মিউজিয়াম ও মিউজিয়াম অফ লন্ডন সবচেয়ে বেশি উল্লেখযোগ্য।

অন্যদিকে ট্রাফালগার চত্ত্বরের ন্যাশনাল গ্যালারি ও টেট গ্যালারিসহ আরও বহু চিত্রশালায় নতুন-পুরাতন ঘরানার বহু চিত্রকর্মের সংগ্রহ পরিদর্শন করা যায়।বিনোদনের জন্য লন্ডন শহরে বহু বিশালাকার উদ্যান ও খেলার মাঠ আছে। এদের মধ্যে বৃহত্তমটি হল হাইড পার্ক নামক নগর উদ্যান।

এর পশ্চিমেই অবস্থিত কেনসিংটন গার্ডেনস নামক উদ্যানটিতেও বহু লোক বেড়াতে আসেন। রিজেন্টস পার্ক নামক উদ্যানে লন্ডন চিড়িয়াখানাটি অবস্থিত। গ্রিন পার্ক ও সেন্ট জেমস পার্ক নামের রাজকীয় উদ্যান দুইটি ওয়েস্টমিনস্টার এলাকাতে এক দীর্ঘ সবুজ বেস্টনীর সৃষ্টি করেছে।লন্ডন কোন দেশের রাজধানী

ক্রীড়াক্ষেত্রেও লন্ডনের গুরুত্ব অনেক। আর্সেনাল ও টটেনহাম লন্ডনের দুই স্থানীয় ফুটবল ক্লাব দল, লন্ডনের শহরতলী ওয়েম্বলির স্টেডিয়ামে ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (এফ এ) কাপ ফাইনাল অনুষ্ঠিত হয়। লন্ডন কোন দেশের রাজধানী

লর্ডস মাঠ ইংরেজ ক্রিকেট তথা বিশ্ব ক্রিকেটের সবচেয়ে সম্মানবাহী ঐতিহাসিক মাঠ হিসেবে পরিচিত, যেখানে ইংল্যান্ডের জাতীয় ক্রিকেট দল ও বিদেশী দলগুলি টেস্ট ম্যাচ খেলে থাকে। আর লন্ডনের আরেক শহরতলী উইম্বলডনের ঘাসাচ্ছাদিত কোর্টগুলিতে টেনিসের ৪টি প্রধান বাৎসরিক প্রতিযোগিতার একটি অনুষ্ঠিত হয়।

লন্ডন কোন দেশের শহর

লন্ডন যুক্তরাজ্যের অর্থনীতির প্রাণকেন্দ্র। লন্ডনের অর্থনীতির আয়তন প্রায় ৬০ হাজার কোটি মার্কিন ডলার।লন্ডনের অর্থনীতি বিশ্বের ৫ম বৃহত্তম মহানগর অর্থনীতি।লন্ডন শহরের অর্থনীতি এতই বড় যে এটি আরেকটি উন্নত দেশ সুইডেনের সমগ্র অর্থনীতির সমান।লন্ডন কোন দেশের রাজধানী 

লন্ডনের অর্থনীতি সমগ্র যুক্তরাজ্যের অর্থনীতির প্রায় এক-চতুর্থাংশ (২২%) গঠন করেছে। যুক্তরাজ্যের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ মানুষের আর্থিক জীবন লন্ডনকে কেন্দ্রে করে আবর্তিত হয়। লন্ডনের চাকুরিজীবিদের সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ, প্রায় ৮৫%, সেবা খাতে কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করেন। লন্ডনে বিশ্বের একশতরও বেশি বহুজাতিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সদর দফতর অবস্থিত।

লন্ডনের দুটি দূরবর্তী বিন্দুর মধ্যবর্তী সর্বোচ্চ দূরত্ব প্রায় ৩০ মাইল। এর আয়তন ১৬১০ বর্গ কিমি (৬২০ বর্গ মা)। এই সুবৃহৎ শহরাঞ্চলটি ৩৩টি রাজনৈতিক এককে বিভক্ত। কেন্দ্রে অবস্থিত সিটি অফ লন্ডন ছাড়াও রয়েছে অধীনস্থ ৩২টি বরো। কেন্দ্রীয় অঞ্চলটিকে মধ্য লন্ডন নামে ডাকা হয় যার বেশির ভাগ অঞ্চলই টেম্‌স নদীর উত্তরে একটি মৃদুমন্দ ঢালু এলাকায় অবস্থিত। এই ঢালুটি আবার আরও উত্তর দিকে গিয়ে উঠতে শুরু করেছে।

৩৩টি রাজনৈতিক এককের মধ্যে ১২টিই এই মধ্যভাগে অবস্থিত যার মধ্যে রয়েছে সিটি অফ লন্ডন, সিটি অফ ওয়েস্টমিন্‌স্টার এবং পশ্চিম প্রান্তের জেলাসমূহ। সিটি অফ লন্ডন হচ্ছে লন্ডন শহরের প্রথাগত ও রাজনৈতিক কেন্দ্র আর সিটি অফ ওয়েস্টমিন্‌স্টার হল জাতীয় সরকারের দফ্‌তর ও মূল আসন। যতই প্রান্তের দিকে যাওয়া যায় জীবনযাত্রার উচ্চ মান ও চাকচিক্য ততই কমতে থাকে।লন্ডন কোন দেশের রাজধানী

সিটি অফ লন্ডন: লন্ডনের সবচেয়ে ঐতিহ্যবাহী কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত এই অঞ্চলটির আয়তন খুবই কম, মাত্র ২.৬ বর্গ কিমি। একেবারে কেন্দ্রভাগে অবস্থিত এই অঞ্চলটি এখনও মূল শহর হিসেবে পরিচিত। আশেপাশের বৃহত্তর মেট্রোপলিটান অঞ্চল থেকে পৃথক করার জন্য এই অংশকে অতি মাত্রায় পূজিবাদী ধনিকদের বাসস্থান হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে। ৫০ সালের দিকে এই অংশেই লন্ডন একটি রোমান ঔপনিবেশিক শহর হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

লন্ডনে রোমানদের নির্মীত প্রথম সেতুকে কেন্দ্র করে এটি প্রতিষ্ঠা লাভ করেছিল। বর্তমানে লন্ডনের সকল বাণিজ্যিক কর্মকাণ্ডের কেন্দ্র হল এই কেন্দ্রীয় শহরের থ্রেডনিড্‌ল স্ট্রিট যা ব্যাংক নামে পরিচিত এলাকায় অবস্থিত। এই এলাকায় রয়েছে বিখ্যাত ব্যাংক অফ ইংল্যান্ড ভবন, রয়েল এক্সচেঞ্জ এবং স্টক এক্সচেঞ্জ। এখানকার স্থায়ী জনসংখ্যা মাত্র ৬,০০০ কিন্তু বিভিন্ন ব্যবসায়িক ও দাপ্তরিক কাজের উদ্দেশ্যে প্রতিদিন এখানে প্রায় ৩৫০,০০০ লোকের আগমন ঘটে।

শহরের উত্তর প্রান্তে অবস্থিত বার্বিকান সেন্টার এখানকার একমাত্র আবাসিক এলাকা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জার্মানদের গোলার আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত শহরের দালানগুলোকে প্রতিস্থাপিত করার উদ্দেশ্যে বার্বিকান তৈরি করা হয়েছিল। এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্থাপত্য হচ্ছে সেন্ট পলের ক্যাথেড্রাল। ইংরেজ স্থপতি ক্রিস্টোফার রেন এর নকশা করেছিলেন। এছাড়া টাওয়ার অফ লন্ডন বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ।

লন্ডন কোন দেশে অবস্থিত

লন্ডন, যাকে বৃহত্তর লন্ডনও বলা হয়, ইংল্যান্ডের নয়টি অঞ্চলের মধ্যে একটি এবং শহরটির বেশিরভাগ মহানগরী জুড়ে শীর্ষ স্তরের মহকুমা। লন্ডনের ছোট্ট প্রাচীন শহরটি একসময় পুরো বসতি নিয়ে গঠিত ছিল, কিন্তু এর শহুরে এলাকা বাড়ার সাথে সাথে লন্ডন কর্পোরেশন শহরটিকে তার শহরতলির সাথে একত্রিত করার প্রচেষ্টাকে প্রতিহত করে, যার ফলে “লন্ডন” বিভিন্ন উপায়ে সংজ্ঞায়িত হয় উদ্দেশ্য।

বৃহত্তর লন্ডনের ৪০ শতাংশ লন্ডন পোস্ট টাউন দ্বারা আচ্ছাদিত, যার মধ্যে ‘লন্ডন’ ডাক ঠিকানাগুলির অংশ। লন্ডন টেলিফোন এরিয়া কোড (020) বৃহত্তর এলাকা জুড়ে, আকারে বৃহত্তর লন্ডনের অনুরূপ, যদিও কিছু বাইরের জেলা বাদ দেওয়া হয়েছে এবং বাইরে কিছু জায়গা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। বৃহত্তর লন্ডনের সীমানা M25 মোটরওয়েতে একত্রিত হয়েছে।

আমাদের আর্টিকেল বিষয়ে কারো কোন অভিযোগ বা পরামর্শ থাকলে তা নিচে কমেন্ট এর মাধ্যমে অথবা আমাদেরকে ইমেইলের মাধ্যমে জানাতে পারেন আমাদের আর্টিকেল রাইটিং টিম আপনার অভিযোগ বা পরামর্শ সাদরে গ্রহণ করবে এবং সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ নিবে

বৃত্ত কাকে বলে ৫য় শ্রেণী

বৃত্ত কাকে বলে । বৃত্ত কাকে বলে চিত্র সহ

বৃত্ত কাকে বলে এই আর্টিকেলটি থেকে আমরা জানবো বৃত্ত কাকে বলে ২য় শ্রেণী এবং বৃত্ত কাকে বলে ৩য় শ্রেণী ও এছাড়া বৃত্ত কাকে বলে ৫য় শ্রেণী অথচ এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আর্টিকেলটি থেকে ধারাবাহিকভাবে জেনে নেয়া যাক।

বৃত্ত কাকে বলে

১. বৃত্ত কাকে বলে?

  • একটি নিদি’ষ্ট বিন্দুকে কেন্দ্র করে সব’দা সমান দূরত্ব বজায় রেখে যে বক্ররেখা ঘুরে আসে ,তাকে বৃত্ত বলে।
    ২. বৃত্তের কেন্দ্রে কোণের পরিমাণ ৩৬০°.
    ৩. বৃত্তের পরিধি বলতে কি বুঝায়?

বৃত্ত কাকে বলে ২য় শ্রেণী

বৃত্তের বক্ররেখার সম্পূণ’ দৈঘ্য’কে বৃত্তের পরিধি বলা হয়।
৪. বৃত্তের ব্যাসাধ’ কাকে বলে?

  • কেন্দ্র থেকে পরিধি পয’ন্ত দূরত্বকে বৃত্তের ব্যাসাধ’ বলা হয়।
    ৫. বৃত্তের জ্যা কি?
  • পরিধির এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্ত পয’ন্ত দূরত্বকে বৃত্তের জ্যা বলা হয়।
    ৬. বৃত্তের ব্যাস কী?

আরো পড়ুনঃ লম্বা হওয়ার ঔষধের দাম 600 টাকা এখনই পরুন

বৃত্ত কাকে বলে ৩য় শ্রেণী

৬. বৃত্তের ব্যাস কী?

  • বৃত্তের জ্যা কেন্দ্রগামী হলে তাকে বৃত্তের ব্যাস বলা হয়।
  • ব্যাস বৃত্তের বৃহত্তম জ্যা।
  • ব্যাস ,ব্যাসাধে’র দ্বিগুণ।
    ৭. বৃত্তের বহি:স্থ কোনো বিন্দু থেকে বৃত্তে কয়টি স্পশ’ক আঁকা যায়?
  • দুটি স্পশ’ক আঁকা যায়।
  • স্পশ’ক ও স্পশ’ক বিন্দুতে ব্যাসাধ’ ৯০° কোণ উৎপন্ন করে।

বৃত্ত কাকে বলে ৪য় শ্রেণী

একটি বিন্দুকে কেন্দ্র করে সমান দূরত্ব বজায় রেখে অন্য একটি বিন্দু তার চারদিকে একবার ঘুরে এলে যে ক্ষেত্র তৈরি হয় তাকে বৃত্ত বলে।

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

বৃত্ত কাকে বলে ৫য় শ্রেণী

১। বৃত্তের ব্যাসই হচ্ছে বৃত্তের বৃহত্তম জ্যা।
২। বৃত্তের যে কোন জ্যা এর লম্ব দ্বিখণ্ডক কেন্দ্রগামী ।
৩। বৃত্তের সমান সমান জ্যা কেন্দ্র হতে সমদূরবর্তী।
৪। বৃত্তের দুটি জ্যা এর মধ্যে কেন্দ্রের নিকটতম জ্যাটি অপর জ্যা অপেক্ষা বৃহত্তম।
ব্যাস: বৃত্তের কেন্দ্রগামী সকল জ্যাকেই ব্যাস বলে। একটি বৃত্তে অসংখ্য ব্যাস থাকে।

কোণ কাকে বলে

দ্রুত হাই প্রেসার কমানোর উপায়

দ্রুত হাই প্রেসার কমানোর উপায় বিশ্বজুড়ে হাই ব্লাড প্রেসার একটি নীরব ঘাতক হিসেবে পরিচিত এবং আরও অনেক দেশের মতো বাংলাদেশেও বিপুল সংখ্যক মানুষ হাই ব্লাড প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপ তথা হাইপারটেনশনে ভুগে থাকেন দ্রুত হাই প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায়।

আরও পড়ুন:  সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও

আরও পড়ুন:  রিয়েলমি 7i বাংলাদেশ প্রাইস,Realme 7i Price in Bangladesh

আমরা অনেকেই জানি যে, উচ্চ রক্তচাপ কমাতে খাবারে লবণের ব্যবহার সীমিত করতে হয়। কিন্তু এখানেই শেষ, এটা কেবল শুরু। প্রকৃতপক্ষে, সংবহনতন্ত্রকে (সার্কুলেটরি সিস্টেম) সুস্থ রাখতে আরো কিছু বিষয়ে সতর্ক থাকার প্রয়োজন রয়েছে। উচ্চ রক্তচাপ কমাতে ওষুধই একমাত্র সমাধান নয়, আমরা চাইলে প্রাকৃতিক উপায়েও রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে আনতে পারি। আমাদের জীবনযাপনে কিছু পরিবর্তন ঘটিয়ে ওষুধ ছাড়াই রক্তচাপ কমিয়ে আনা সম্ভব হতে পারে। এখানে প্রাকৃতিক উপায়ে রক্তচাপ কমানোর উপায় দেয়া হলো।

দ্রুত হাই প্রেসার কমানোর উপায়
  • আরো পড়ুনঃ গোপনাঙ্গ ফর্সা করার ক্রিম কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
  • হাঁটতে বের হোন: এক্সারসাইজ বা শরীরচর্চা হার্টের মাংসপেশিকে শক্তিশালী করে, যার ফলে এটি আরো কার্যকরভাবে রক্ত পাম্প করতে পারে, বলেন জনস হপকিনস ইউনিভার্সিটি স্কুল অব মেডিসিনের মেডিসিন বিভাগের অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর সেথ মার্টিন। তিনি জানান, ‘হাঁটলে ধমনী শিথিল হতে পারে। এর ফলে রক্ত পাম্পিংয়ে হার্টকে জোরদবস্তি করতে হয় না বলে রক্তচাপ কমে।?

দ্রুত হাই প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায়

আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশন প্রতিসপ্তাহে কমপক্ষে ১৫০ মিনিট এমন শরীরচর্চা করতে পরামর্শ দিয়েছে যা হার্টের পাম্পিং কার্যক্রমে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। চিন্তা করবেন না, এর জন্য শরীর থেকে ঘাম ঝরাতেই হবে এমনকোনো কথা নেই। আপনি হাঁটার মতো সহজ শরীরচর্চাতেও রক্তচাপ কমাতে পারবেন। হাইপারটেনশন নামক জার্নালে ২০১৯ সালে প্রকাশিত গবেষণা অনুসারে, সকালে ৩০ মিনিট হাঁটলে এটা দিনের বাকি সময়ে রক্তচাপ কমাতে ওষুধের মতোই কাজ করতে পারে।

  • পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খান: প্রচুর পটাশিয়াম রয়েছে এমন খাবার খেলেও রক্তচাপ কমতে পারে। এর কারণ হলো, পটাশিয়াম লবণের প্রভাব কমায়। আপনি যত বেশি পটাশিয়াম খাবেন, প্রস্রাবের মাধ্যমে তত বেশি লবণ বেরিয়ে যাবে। পটাশিয়াম রক্তনালীর প্রাচীরকে টানটান প্রসারণ থেকেও মুক্ত করতে পারে। এটাও রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করে। তাই হাইপারটেনশনে ভুগলে পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন, যেমন- বিনস, পালংশাক, কিসমিস ও কলা।
দ্রুত হাই প্রেসার কমানোর উপায়
  • ব্যালেন্সড ডায়েট অনুসরণ করুন: প্রাকৃতিক উপায়ে রক্তচাপ কমাতে চাইলে খাদ্যতালিকায় ভারসাম্য বজায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ, অর্থাৎ ব্যালেন্সড ডায়েটের ওপর থাকতে হবে। সবসময় কেবল একজাতীয় খাবার খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ যেমন অসম্ভব হতে পারে, তেমনি শরীর পুষ্টিহীনতায়ও ভুগতে পারে। তাই খাদ্যতালিকাকে বৈচিত্র্যপূর্ণ করার চেষ্টা করতে হবে। আপনার খাদ্যতালিকায় ফল, শাকসবজি, গোটা শস্য, কম চর্বিযুক্ত দুগ্ধজাত খাবার, চামড়াবিহীন মুরগির মাংস, মসুর ডালের মতো লেগিউম ও নন-ট্রপিক্যাল ভেজিটেবল অয়েল অন্তর্ভুক্তির লক্ষ্য নির্ধারণ করুন। এই ডায়েট অনুসরণে দু’সপ্তাহের মধ্যে উপকার পেতে শুরু করবেন, এমনটাই অভিমত স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের।
  • ধূমপান ছেড়ে দিন: আমরা সবাই জানি যে ধূমপান হলো হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকিময় বিষয়। কেবল তা নয়, গবেষকরা রক্তচাপের সঙ্গেও ধূমপানের সম্পর্ক খুঁজে পেয়েছেন। গবেষকদের মতে, যখন কেউ ধূমপান করেন, সিগারেটের নিকোটিন স্বল্পমেয়াদে রক্তচাপ বাড়িয়ে দেয়। সময়ের আবর্তনে ধমনী অনমনীয় হয়ে দীর্ঘমেয়াদে রক্তচাপ বাড়াতে পারে। ধূমপানের সময় ধূমপায়ীর কাছে থাকলেও ধমনীর ভেতর চর্বিময় পদার্থের প্রতিবন্ধকতা গঠনের ঝুঁকি বাড়ে। এ প্রক্রিয়ায়ও রক্তচাপ বাড়তে পারে।

আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ

আরও পড়ুন: মাথা ব্যথার ১০ টি ঔষধের নামের তালিকা

  • বসা থেকে বিরতি নিন: গবেষণায় দীর্ঘসময় বসে থাকার সঙ্গে অনেক স্বাস্থ্য সমস্যার যোগসূত্র পাওয়া গেছে, যেমন- স্থূলতা, উচ্চ রক্তচাপ, উচ্চ রক্ত শর্করা, কোমরে মেদ জমা ও উচ্চ কোলেস্টেরল। ২০১৮ সালে জার্নাল অব অকুপেশনাল অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল মেডিসিনে প্রকাশিত গবেষণা ধারণা দিয়েছে, যাদের হাইপারটেনশন রয়েছে তারা দীর্ঘসময় বসে না থেকে হালকা শরীরচর্চা করলে রক্তচাপ কমে যাবে। যাদেরকে দীর্ঘসময় বসে কাজ করতে হয় তারা যেন প্রতি আধ ঘণ্টায় ওঠে দাঁড়ায়, হাঁটে অথবা হালকা শরীরচর্চা করে।
দ্রুত হাই প্রেসার কমানোর উপায়
  • চা পান করুন: অনেক গবেষণায় দেখা গেছে, চা পানে রক্তচাপ কমে। ২০১৭ সালে জার্নাল অব নিউট্রিশন, হেলথ অ্যান্ড অ্যাজিংয়ে প্রকাশিত চীনের ৪,৫০০ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের ওপর পরিচালিত গবেষণাও একই কথা বলছে। রক্তচাপ সম্পর্কিত উপকারিতা পেতে কোন চা পান করা উচিত তা ভাবছেন? নিউট্রিয়েন্টস নামক জার্নালে ২০১৯ সালে প্রকাশিত গবেষণা রিভিউ অনুসারে- গ্রিন টি অথবা ব্ল্যাক টি যেটাই পান করেন না কেন, রক্তচাপ কমবে।
  • কফি সীমিত করুন: কারো উচ্চ রক্তচাপ থাকলে তিনি যত ইচ্ছে কফি পান করতে পারবেন না, এক্ষেত্রে তাকে পরিমিতিবোধের পরিচয় দিতে হবে।এক্সপার্ট রিভিউ অব কার্ডিওভাস্কুলার থেরাপিতে ২০১৭ সালে প্রকাশিত একটি বড় গবেষণা রিভিউ অনুসারে, উচ্চ রক্তচাপে ভুগলে কফি পানের অভ্যাস কমানো উচিত। গবেষকরা জানান, কফি পানের পর তিন ঘণ্টা পর্যন্ত রক্তচাপ বাড়তে পারে।
  • মেডিটেশন চর্চা করুন: জার্নাল অব হিউম্যান হাইপারটেনশনে ২০১৯ সালে প্রকাশিত একটি গবেষণা ধারণা দিয়েছে, নিয়মিত মেডিটেশন চর্চাতে রক্তচাপ ও মানসিক চাপ কমতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, ‘যারা উচ্চ রক্তচাপে ভুগছেন তাদের জন্য একটি বিশেষ করণীয় হলো, জীবন থেকে মানসিক চাপ কমিয়ে ফেলা। মানসিক চাপ সম্পূর্ণরূপে দূর করা সম্ভব নাও হতে পারে, কিন্তু যতটা সম্ভব কমানোর চেষ্টা করতে হবে।’ প্রতিদিন শান্ত পরিবেশে কিছুসময় মেডিটেশনে রত থেকে রক্তচাপ ও মানসিক চাপ দুটোই কমাতে পারেন।

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  লম্বা হওয়ার ঔষধ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

  • খাদ্যতালিকায় তিসি বীজ রাখুন: ২০১৫ সালে দ্য জার্নাল অব নিউট্রিশনে প্রকাশিত গবেষণা রিভিউ বলছে, তিসি বীজ খেলে রক্তচাপ কমতে পারে। গবেষণায় অংশগ্রহণকারীরা ১২ সপ্তাহের বেশি সময় ধরে তিসি বীজ খাওয়াতে বড় ধরনের উপকার পেয়েছেন, অর্থাৎ উল্লেখযোগ্য হারে রক্তচাপ কমেছে। আপনার সকালের নাশতা ওটমিল বা ইয়োগার্টের ওপর তিসি বীজ ছিটিয়ে খেতে পারেন। দিনের অন্যসময়ে স্যূপ বা সালাদের সঙ্গে তিসি বীজ খেতে পারেন।

দ্রুত হাই প্রেসার কমানোর উপায়

  • লবণের ব্যবহার কমান: স্বাস্থ্য সংক্রান্ত খোঁজখবর যারা রাখেন তাদের কাছে এটা সম্ভবত অজানা নয় যে, উচ্চ রক্তচাপ ও উচ্চ লবণের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। ২০১৯ সালে নিউট্রিয়েন্টসে প্রকাশিত গবেষণা মতে- খাবারে লবণের পরিমাণ কমালে কেবল রক্তচাপ কমে না, হার্ট ও রক্তনালী সংশ্লিষ্ট রোগের ঝুঁকিও কমে। শরীরের গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রমের প্রতিদিন মাত্র ৫০০ মিলিগ্রাম লবণ দরকার হয়। ডায়েটারি গাইডলাইনস ফর আমেরিকানস দৈনিক ২,৩০০ মিলিগ্রামের বেশি লবণ খেতে নিষেধ করেছে, যা প্রায় এক চা চামচের সমান।

সুস্থ শরীরের ওজন বজায় রাখুন। এটি সুস্থ থাকার প্রথম পদক্ষেপ। ব্যায়াম করুন নিয়মিত। স্বাভাবিক রক্তচাপ বজায় রাখতে আপনার ওজন ও কোলেস্টেরলের মাত্রা বজায় রাখুন।

নিজেকে শারীরিকভাবে সক্রিয় রাখুন। নিয়মিত ওয়ার্কআউট উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমায় ও হৃদযন্ত্রকে সুস্থ রাখে। দৈনিক আপনার রুটিনে অন্তত আধা ঘণ্টা শরীরচর্চা রাখুন।

প্রক্রিয়াজাত ও তৈলাক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। চর্বিযুক্ত খাবার, ধূমপান, শারীরিক কার্যকলাপের অভাব ও প্রক্রিয়াজাত খাবার উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।