ভুতের কাটুন দাও

ভুতের কাটুন দাও । ভুতের কাটুন দাও বাংলা । ভুতের কাটুন দাও ভুতের কাটুন

ভুতের কাটুন দাও আর্টিকেল থেকে আমরা জানবো আপনি কোথা থেকে ভালো ভূতের গল্প পেয়ে যাবেন। এছাড়াও আপনি ভূতের গল্প পেলে কি কি ধরনের অনুভূতি হতে পারে এ সম্পর্কে নানান তথ্য জানতে অবশ্যই আমাদের এই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।

আরও পড়ুন:  সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

ভুতের গল্পপড়তে আমাদের সবারই ভালো লাগে তবে বাস্তবে ভূত রয়েছে কিনা এ নিয়ে অনেক কথা অনেক প্রশ্ন রয়েছে তবে কল্পনার ভূত আমাদের সকলকেই কম বেশি তাড়া করে বেড়ায় এটাই চিরন্তন সত্য।

ভুতের কাটুন দাও

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের সু জুতা কিনতে সরাসরি ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

ভুতের কাটুন দাও

আমাদের এই পৃথিবীতে কাল্পনিক ভূতের গল্পের কোনো অভাব নেই অনেকেই এই ভূতের গল্প গুলোকে বাস্তব বলে বলে থাকে আসলে ভূতের গল্প বাস্তব রয়েছে কিনা এ নিয়েও নানা প্রশ্নের জল্পনা-কল্পনা রয়েছে।

তবে ভূতের গল্প নিয়ে পৃথিবীতে যত জল্পনা-কল্পনা থাকুক না কেন ভূত নিয়ে কিন্তু মানুষের মধ্যে নানা কৌতুহল রয়েছে আমরা ভূতের বই লেখা রয়েছে অনেক এই বইগুলো পড়ে যেমন পাঠক মনোরঞ্জন করেন তেমনি ভূত সম্পর্কে মনের মধ্যে এক প্রকার অনুভূতির জন্ম নেয়।

ভুতের কাটুন দাও বাংলা

ভুতের কাটুন দাও

আরো পড়ুনঃ লোফার জুতা কিনতে সরাসরি ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আপনি যদি ভূতের গল্প পড়তে চান তাহলে কিন্তু আপনি এই বইটি পড়তে পারেন পৃথিবীতে বিভিন্ন ভাষায় বিভিন্ন লেখকের এর ভূত নিয়ে নানা ধরনের কল্পকাহিনী রয়েছে এগুলো পড়ার মধ্যে আপনি কিন্তু এক ধরনের আনন্দ পেয়ে যাবেন।

বর্তমান যুগ বিজ্ঞানের যুগ ইন্টারনেটের যুগে আপনি কিন্তু সহজেই ইন্টারনেট থেকে ভূতের গল্প ডাউনলোড করে পড়ে নিতে পারেন এছাড়াও আপনি পিডিএফ সংস্করণ এর অনেক বই পেয়ে যাবেন।

ভুতের কাটুন দাও বাংলাদেশের

আপনি যদি ভূতের গল্প নিয়ে নির্মিত ভিডিও দেখতে চান তাহলে আপনি কিন্তু ইউটিউব থেকে বিভিন্ন লেখকের এর বিভিন্ন ভিডিও নির্মাতাদের ভিডিও পেয়ে যাবে নেশাখোর ভিডিও দেখে আপনি ভূতের গল্পের মধ্যে ঢুকে যেতে পারবেন এগুলো আপনার কাছে বাস্তব মনে হবে।

তারে ছাড়া দুধ ভয় করেন কিংবা যাদের হার্ট দুর্বল রয়েছে তারা অবশ্যই এসকল গল্প পড়া কিংবা দেখা থেকে অবশ্যই বিরত থাকবেন একা একা কখনোই ভূতের গল্প দেখতে যাবেন না।

ভুতের কাটুন দাও ভালো ভালো

ইন্টারনেট থেকে কিন্তু আপনি ভালো ভালো ভূতের গল্প পড়ে নিতে পারেন বিভিন্ন লেখকের এর লেখা ভালো ভালো ভূতের গল্প আপনি পড়ে ভালো ভালো এই লেখা লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন ভূতের গল্প সামগ্রী।

আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ

আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত

অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় মানুষদের কাছে ভূতের গল্প খুবই দারুণ এগুলো মানুষের মধ্যে এক প্রকার ভয়ার্ত অনুভূতি তৈরি করে যার ফলে মানুষ ভূতের গল্প গুলো করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন এবং এগুলো পড়ে এক প্রকার অনুভূতি লাভ করে থাকেন।

ভুতের কাটুন দাও তো

আপনি যদি ভালো ভূতের গল্প লেখতে পারেন আপনার লেখা যদি কোনো ভালো ভূতের গল্প থাকে কিন্তু আপনি ভালো কথায় প্রকাশ করতে পারছে না তাহলে আমাদের এখানে আপনি কিন্তু আপনার লেখা ভালো ভূতের গল্প টি প্রকাশ করতে পারেন।

দারুন দারুন ভূতের গল্প লেখে আপনি দারুন দারুন গল্প মানুষকে উপহার দিয়ে দারুন অনুভুতি নিতে পারেন তাই আপনি ভূতের গল্প লিখতে পারেন যদি আপনার ভূতের গল্প লেখার ইচ্ছে থাকে সেটি লিখে আমাদের ইমেইলের মাধ্যমে পাঠিয়ে দিতে পারেন।

ভুতের কাটুন দাও ভুতের কাটুন

ইউটিউব থেকে কিন্তু আপনি ভুতের কাটুন সহজে পেয়ে যেতে পারেন এসকল কার্টুন দেখে আপনি আপনার মন শান্ত করতে পারেন দারুন একটি অনুভূতি নিতে পারেন।

আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ

আরও পড়ুন: মাথা ব্যথার ১০ টি ঔষধের নামের তালিকা

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ভূতের গল্প নিয়ে বিভিন্ন কল্পকাহিনী রয়েছে তবে শর্ত রয়েছে কিনা সেটা কিন্তু অনেকের কাছে প্রশ্ন আবার অনেকে বিশ্বাস করে অনেকেই এটিকে কাকতালীয় বলে মনে করে থাকেন।

ভালো ভালো ভুতের কাটুন দাও

প্রাচীনকাল থেকেই ভূত নিয়ে মানুষের মধ্যে প্রকার প্রাচীন অনুভূতি রয়েছে ভর্তি রয়েছে মানুষের মধ্যে বিভিন্ন কল্পকাহিনী ভুতনি রয়েছে মানুষের মধ্যে বিভিন্ন ট্রাজেডি এবং গল্প।

পৃথিবীতে এমন মানুষ রয়েছে যারা ভূতের গল্প এমনভাবে বানিয়ে বলে ঠিক যেন এটা বাস্তবে ঘটে ছিল আসলে ঠিক তেমন একটা ভূতের গল্প পড়ে এটা বিশ্বাস করা নেয়া যাবে না।

ভুতের কাটুন দাও ভালো ভালো

বিভিন্ন লেখকের এর রচয়িতা ভূতের গল্প এত সুন্দর ভাবে লেখা হয়েছে আপনি ইউটিউবে গুগোল এ দেশের সকল ভূতের গল্প খুব সহজে দেখে নিতে পারবেন।

প্রিয় পাঠক গল্প সম্পর্কে যদি আপনার কোন প্রশ্ন থাকলে জিজ্ঞাসা থাকে আমাদেরকে লেখার মত কোন কমেন্টের সাথে কিন্তু আপেল পেকে যায় না দেখবেন আপনার মূল্যবান মন্তব্য টি অবশ্যই ভূতের গল্প হিসেবে লিখে দিন আমাদের কাছে।

ভুতের কাটুন দাও ভয়ঙ্কর

ভয়ংকর সব ভূতের গল্প পেতে আপনি কিন্তু আমাদের এই আর্টিকেলটি থেকে নানা ধরনের তথ্য নিতে পারেন তাই ভয়ংকর-সব-ভূতের-গল্প শেয়ার করুন কমেন্ট এর মাধ্যমে।

ভুতের কাটুন দাও দেখব

ভুতের কাটুন দেখবেন কিভাবে সে সম্পর্কে অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন ভুতের কাটুন দেখব আপনি যদি ইউটিউবে লিখেন তাহলে সহজেই বিভিন্ন ভুতের কাটুন পেয়ে যাবেন সকলকে আপনি কিন্তু আপনার মনোরঞ্জন করতে পারেন।

আরও পড়ুন: বড় ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা ? বড় ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস

আরও পড়ুন: লিংগ মোটা করার উপায়

ভুতের কাটুন দাও ভিডিও সং

বিভিন্ন ভুতের মুভি ভুত কাটুন দাও ভিডিও সং রয়েছে এ গানগুলো দেখার মাধ্যমে আপনি ভুতের নাচ দেখতে পারবেন যদি এগুলো কাল্পনিক এবং এগুলো তৈরি করা হয়েছে তাই এগুলো বাস্তবে নয়।

ভুতের কাটুন ভালো দেখে

প্রিয় পাঠক আমাদের আছে কিন্তু আমরা যে বকরবকর করেছি এগুলো সম্পর্কে আপনার যেকোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা মন্তব্য থাকলে অবশ্যই আমাদেরকে লিখে জানিয়ে দিতে পারেন।

cloron 0.5 এর কাজ কি

cloron 0.5 এর কাজ কি

সম্মানিত পাঠক গন আজ আমরা কথা বলবো cloron 0.5 এর কাজ কি সম্পর্কে। cloron 0.5 এর কাজ কি? ক্লোরন ট্যাবলেট? ক্লোরন ট্যাবলেট ব্যবহার?ক্লোরন ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম? ক্লোরন ট্যাবলেট পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া? সতর্কতা? Cloron Tablet in bangla? অন্যান্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া?তীব্র ওভারডোজ? সম্পর্কে তো চলুন বন্ধুরা আর কথা না বাড়িয়ে আমরা আমাদের মূল আলোচনায় চলে যাই।

অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট Www.gazivai.com

janbobd.net

আরো পড়ুনঃ মেজিক কনডম সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ড্রাগন কনডম সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

cloron 0.5 এর কাজ কি

ক্লোরন ট্যাবলেট
ক্লোনাজিপাম একটি বেনজোডায়াজিপাইন। এটির প্রশান্তিদায়ক, সম্মোহনকারী ও খিঁচুনিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে। ধারনা করা হয় যে এটি কেন্দ্রিয় স্নায়ুতন্ত্রের ইনহিবিটরি নিউরোট্রান্সমিটার, গামা অ্যামিনো বিউটাইরিক এসিড (গাবা)-এর কার্যকারিতা বৃদ্ধির মাধ্যমে কাজ করে। ক্লোনাজিপাম মৌখিকভাবে সেবনে দ্রূত এবং পরিপূর্ণভাবে শোষিত হয়।

ক্লোরন ট্যাবলেট ব্যবহার


নবজাতক, শিশু এবং প্রাপ্তবয়স্কদের যে কোন ধরনের ইপিলেপ্সি এবং সিজার বিশেষভাবে এটিপিক্যাল এবসেনস, প্রাথমিক এবং পরবর্তী টনিক-ক্লোনিক (গ্রান্ডমাল), টনিক ক্লোনিক সিজার, প্রাথমিক অথবা জটিল লক্ষণযুক্ত আংশিক সিজার, বিভিন্ন ধরনের মায়ােক্সোনিক সিজার, মায়ােক্লোনাস এবং সংশিষ্ট অস্বাভাবিক বিচলন, অ্যাফোবিয়া যুক্ত অথবা মুক্ত প্যানিক ডিসঅর্ডার।

Cloron Tablet in bangla


বাণিজ্যিক নাম ক্লোরন
জেনেরিক ক্লোনাজেপাম
ধরণ ট্যাবলেট
পরিমাপ 1 mg, 0.5mg, 2mg
চিকিৎসাগত শ্রেণি Adjunct anti-epileptic drugs, Benzodiazepine hypnotics
উৎপাদনকারী Eskayef Bangladesh Ltd
উপলভ্য দেশ Bangladesh

আরো পড়ুনঃ ফর্সা হওয়ার কোরিয়ান সুথিং জেল কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ফর্সা হওয়ার কোরিয়ান এলাইক ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ৭ দিনে ফর্সা হওয়ার 4k হোয়াইটেনিং ক্রিম ৬৫০ টাকা এখনই কিনুন


ক্লোরন খাওয়ার নিয়ম

প্রত্যেক রােগীর ক্ষেত্রে প্রতিক্রিয়া ও সহনশীলতা অনুযায়ী ওষুধের মাত্রা নির্ধারণ করতে হবে।
অপ্রাপ্ত বয়স্ক : শিশু ও অপ্রাপ্ত বয়স্কদের ক্ষেত্রে প্রারম্ভিক মাত্রা (দশ বৎসর বয়স পর্যন্ত অথবা ৩০ কেজি ওজন পর্যন্ত) ০.০১ এবং ০.০৩ মি.গ্রা./কেজি প্রতিদিন এর মধ্যে হওয়া বাঞ্চনীয় এবং ০.০৫ মি.গ্রা./কেজি প্রতিদিন এর উর্দ্ধে হওয়া বাঞ্চনীয় নয়, যখন দিনে দুই বা তিনটি বিভক্ত মাত্রায় দেয়া হয়।

janbobd.net
janbobd.net

ওষুধের মাত্রা ০.১ থেকে ০.২ মি.গ্রা. / কেজি না পৌছা পর্যন্ত প্রতি তিন দিন অন্তর ওষুধের মাত্রা ০.২৫ থেকে ০.৫০ মি.গ্রা. এর উর্ধ্বে বাড়ানাে উচিত নয়, যদি খিচুনি নিয়ন্ত্রণ না হয় অথবা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আরাে বৃদ্ধি পায়।
দৈনিক ওষুধ তিনটি সমান বিভক্ত মাত্রায় দেয়া উচিত।

যদি ওষুধ তিনটি সমান মাত্রায় বিভক্ত না হয়, তবে বৃহত্তর মাত্রাটি সর্বশেষে দিতে হবে।
প্রাপ্ত বয়স্ক : প্রাপ্ত বয়স্কদের প্রারম্ভিক মাত্রা দৈনিক ১.৫ মি.গ্রা. এর উর্ধ্বে হওয়া উচিত নয়।
যা তিনটি সমান বিভক্ত মাত্রায় দিতে হবে।

খিচুনি পর্যাপ্তভাবে নিয়ন্ত্রণ না হওয়া পর্যন্ত ওষুধের মাত্রা প্রতি তিন দিন অন্তর ০.৫ থেকে ১ মি.গ্রা. পর্যন্ত বাড়ানাে যেতে পারে।
অব্যাহত সাধারণ চিকিৎসার মাত্রা প্রত্যেক রােগীর ক্ষেত্রে প্রতিক্রিয়া অনুযায়ী নির্ধারণ করতে হবে।

ক্লোরন ট্যাবলেট পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া


ঘুম ঘুম ভাব, অবসাদগ্রস্থতা, মাথা ঝিমঝিম করা, পেশীর হাইপােটোনিয়া, সমন্বয় করার ক্ষেত্রে অসুবিধা, বাচ্চাদের অতিরিক্ত লালা নিঃসৃত হওয়া এবং মানসিক পরিবর্তন।

সতর্কতা


বিভিন্ন ধরনের সিজার ডিসঅর্ডার এর রোগীদের ক্ষেত্রে ক্লোনাজিপাম ব্যবহারের ফলে জেনারেলাইজড টনিক-ক্লনিক সিজার এর ব্যাপ্তি বৃদ্ধি পেতে পারে। এক্ষেত্রে একটি অত্যাবশ্যকীয় অনিয়ন্ত্রিত মাথাঘোরার ঔষধ যোগ করা যেতে পারে। ভালপ্রোয়িক এসিড এবং ক্লোনাজিপাম একত্রে ব্যবহারে সংজ্ঞাহীন অবস্থা তৈরি হতে পারে।

মিথস্ক্রিয়া
ক্লোনাজিপাম ফেনাইটইন, কারবামাজেপিন অথবা ফেনোবার্বিটাল-এর ফার্মাকোকাইনেটিকে কোন পরিবর্তন করে না। অন্য কোন ঔষধের বিপাকে ক্লোনাজিপাম এর কোন ক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

গর্ভাবস্থাকালীন ব্যবহার


গর্ভাবস্থায় পরিহার করা উচিত।

স্তন্যদানকালে: যে সব মা ক্লোনাজিপাম গ্রহণ করছেন তাদের ক্ষেত্রে বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়ানাে উচিত নয়।

বৈপরীত্য
যখন ঔষধ বন্ধ করার প্রয়ােজন পড়বে, তখন ধীরে ধীরে ঔষধের মাত্রা কমিয়ে আনা অত্যাবশ্যক। ক্লোরন ক্রনিক শ্বাসতন্ত্রের রােগীদের ক্ষেত্রে সতর্কতার সঙ্গে ব্যবহার করা উচিত।

অতিরিক্ত সতর্কতা

তীব্র ওভারডোজ
The cardinal manifestations of overdosage are drowsiness and confusion, reduced reflexes and coma. There are minimal effects on respiration, pulse and blood pressure, unless the overdosage is extreme.

অন্যান্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া


ক্লোরন এর কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের ডিপ্রেসন করার ক্ষমতা অ্যালকোহল, মাদক, বারবিচুরেটস, ননবারবিটুরেট হিপনােটিকস, ট্রাইসাইক্লিক অ্যান্টিডিপ্রেসেন্টস এবং অন্যান্য খিচুনিরােধী ঔষধ দ্বারা বৃদ্ধি পেতে পারে।

সংরক্ষণ
২৫ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডে স্টোর রাখুন।

Fexo 120 mg কিসের ঔষধ কাজ কি

Fexo 120 mg কিসের ঔষধ কাজ কি

পাঠক গন আজ আমরা কথা বলবো Fexo 120 mg কিসের ঔষধ কাজ কি সম্পর্কে। Fexo 120 mg কিসের ঔষধ কাজ কি? ফেক্সো ট্যাবলেট এর কাজ কি ? Fexo 120 খাওয়ার নিয়ম?Fexo 120 কেন খায়? ফেক্সো ১২০ এর দাম কত? ফেক্সো ১২০ এর ডোজ? ফেক্সো ১৮০ এর কাজ কি?ফেক্সোফেনাডিন হাইড্রোক্লোরাইড এর কাজ কি?ফেক্সো ৬০ এর কাজ কি? সম্পর্কে তো চলুন বন্ধুরা আর কথা না বাড়িয়ে আমরা আমাদের মূল আলোচনায় চলে যাই।

অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট Www.gazivai.com

janbobd.net

আরো পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।

Fexo 120 mg কিসের ঔষধ কাজ কি

কোন সমস্যায় Fexo 120 গ্রহন করবেনঃ ফেক্সোফেনাডিন হাইড্রোক্লোরাইড বাচ্চা এবং বয়স্কদের সিজনাল এলার্জিক রোগ নিরাময়ের জন্য নির্দেশিত। এটি সাধারণত সাইনাস এর সমস্যার কারণে যে রোগ গুলো হয় সে ধরনের রোগের ক্ষেত্রে নির্দেশিত। যেমনঃ ঠান্ডা লাগা, সর্দি, চুলকানি এবং এলার্জি জাতীয় সমস্যা।

janbobd.net
janbobd.net

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ ছোট টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক –  এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ বড় টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ গোপনাঙ্গ ফর্সা করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

ফেক্সো ১২০ এর কাজ
এলার্জিক রাইনাইটিস (অনবরত হাঁচি, নাক চুলকানো, নাক দিয়ে পানি পরা, এবং নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া), সাধারণ সর্দি-কাশি, হে ফিভার, চোখ দিয়ে পানি পরা (Watery Eyes) ইত্যাদি সমস্যায় ব্যবহার করা হয়।

(Fexo 120) যেভাবে কাজ করে
ফেক্সোফেনাডাইন একটি অ্যান্টিহিস্টামাইন যা পেরিফেরাল হিস্টামাইন -১ (এইচ -১) রিসেপ্টরগুলিতে নির্বাচিতভাবে কাজ করে (এগুলি হিস্টামাইন রিসেপ্টর যা মস্তিষ্ক এবং মেরুদণ্ডের বাইরে থাকে যেমন গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ট্র্যাক্টে, রক্তনালীগুলিতে এবং শ্বাস প্রশ্বাসের ট্র্যাক্টে) । কারণ এটি পেরিফেরাল হিস্টামাইন রিসেপ্টরগুলিতে কাজ করে, অন্যান্য এন্টিহিস্টামাইনগুলির তুলনায় ফেক্সোফেনাডাইন খেলে কম ঘুম আসে।

ফেক্সো সিরাপের কাজ
এলার্জিক রাইনাইটিস (অনবরত হাঁচি, নাক চুলকানো, নাক দিয়ে পানি পরা, এবং নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া), সাধারণ সর্দি-কাশি, হে ফিভার, চোখ দিয়ে পানি পরা (Watery Eyes) ইত্যাদি সমস্যায় ব্যবহার করা হয়।

janbobd.net

আরো পড়ুনঃ ফর্সা হওয়ার কোরিয়ান এলাইক(Alike) ক্রিম কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ৭ দিনে ফর্সা হওয়ার 4k হোয়াইটেনিং ক্রিম ৬৫০ টাকা এখনই কিনুন

(Fexo 120) খাওয়ার নিয়ম
ওরাল ফেক্সোফেনাডিন ট্যাবলেটগুলি খাবারের সাথে বা ছাড়াই নেওয়া যেতে পারে। ফেক্সোফেনাডাইন ট্যাবলেটগুলি খাবারের এক ঘন্টা আগে বা দুই ঘন্টা পরে খেতে হয়। সাসপেনশনের ক্ষেত্রে খাওয়ার আগে ভাল করে ঝাঁকিয়ে নিন।আপেল, কমলা বা আঙ্গুরের মতো ফলের রসের সাথে ফেক্সোফেনাডিন গ্রহণ করবেন না। কারণ এতে কার্যক্রিয়া নষ্ট হয়ে যায়। কেবল পানির সাথে নিন।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
ফেক্সোফেনাডিন খেলে ঘুম ঘুম ভাব সহ অন্যান্য পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়না এবং এটা ডোজ এর সাথে সম্পর্কযুক্ত নয়। তবে সম্ভাব্য পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া গুলোর মধ্যে রয়েছে ভাইরাল ইনফেকশনের মত উপসর্গ যেমন, ঠান্ডা, বমি বমি ভাব, ডিসমেনোরিয়া, ক্লান্তিভাব, মাথা ব্যাথা এবং গলায় চুলকানি।

ফেক্সো ট্যাবলেট এর কাজ কি

ফেক্সো সুনির্দিষ্টভাবে পেরিফেরাল H1 রিসেপ্টর-এর কার্যকারিতা রোধ কারী একটি এন্টিহিস্টামিন। মুখে সেবনের পর এটি দ্রুত পরিশোষিত হয় এবং ২-৩ ঘন্টার মধ্যে সর্বোচ্চ প্লাজমা ঘনত্বে পৌঁছায়। দৃশ্যত, এটি ব্লাড ব্রেইন ব্যারিয়ার অতিক্রম করে না।

ব্যবহার
সিজনাল এলার্জিক রাইনাইটিস ক্রণিক ইডিয়প্যাথিক আর্টিক্যারিয়া।

সিজনাল এলার্জিক রাইনাইটিস: ফেক্সোফেনাডিন প্রাপ্ত বয়স্ক এবং ২ বছর বা এর বেশি বয়সের শিশুদের সিজনাল এলার্জিক রাইনাইটিস জনিত সকল উপসর্গসমূহকে দুর করে। হাঁচি, নাক দিয়ে পানি পড়া, নাকের ও গলার চুলকানি, ত্বকের চুলকানি এবং চোখ লাল হওয়া উপশমে নির্দেশিত।

ক্রনিক ইডিওপ্যাথিক আর্টিকেরিয়া:ফেক্সোফেনাডিন ৬ মাস বয়স থেকে শুরু করে বয়স্ক, সব বয়সের রোগীর ক্রনিক ইডিওপ্যাথিক আর্টিকেরিয়ার ফলে ত্বকের উপসর্গগুলোকে দুর করতে নির্দেশিত।

Fexo 120 খাওয়ার নিয়ম

ফেক্সো খাওয়ার নিয়ম

ট্যাবলেট: প্রাপ্ত বয়স্ক এবং ১২ বছরের বেশী বয়সের শিশুদের জন্য দৈনিক দুইটি করে ৬০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট অথবা দৈনিক একটি করে ফেক্সো ১৮০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট।

৬ থেকে ১১ বছর বয়সের শিশুদের জন্য দৈনিক দুইবার করে ৩০ মি.গ্রা. ফেক্সোফেনাডিন অথবা দৈনিক একটি ৬০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট।

ওরাল সাসপেনশন: ২-১১ বছর বয়সের শিশুদের জন্য দৈনিক ২ বার করে ৩০ মি.গ্রা. (৫ মি.লি.) সাসপেনশন সেব্য।

২-১১ বছর বয়সের শিশুদের জন্য দৈনিক ২ বার করে ৩০ মি.গ্রা. (৫ মি.লি.) সাসপেনশন সেব্য।

৬ মাস থেকে ২ বছরের কম বয়সের শিশুদের জন্য দৈনিক ২ বার করে ১৫ মি.গ্রা. (২.৫ মি.লি.) সাসপেনশন সেব্য।

Fexo 120 কেন খায়

এলার্জিক রাইনাইটিস (অনবরত হাঁচি, নাক চুলকানো, নাক দিয়ে পানি পরা, এবং নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া), সাধারণ সর্দি-কাশি, হে ফিভার, চোখ দিয়ে পানি পরা (Watery Eyes) ইত্যাদি সমস্যায় ব্যবহার করা হয়।

ফেক্সো ১২০ এর দাম কত

প্রতি পিস ৮ টাকা। ৮০ টাকা প্রতি ১০ পিস ট্যাবলেট

ফেক্সোফেনাডাইন একটি অ্যান্টিহিস্টামাইন যা পেরিফেরাল হিস্টামাইন -১ (এইচ -১) রিসেপ্টরগুলিতে নির্বাচিতভাবে কাজ করে (এগুলি হিস্টামাইন রিসেপ্টর যা মস্তিষ্ক এবং মেরুদণ্ডের বাইরে থাকে যেমন গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ট্র্যাক্টে, রক্তনালীগুলিতে এবং শ্বাস প্রশ্বাসের ট্র্যাক্টে) । কারণ এটি পেরিফেরাল হিস্টামাইন রিসেপ্টরগুলিতে কাজ করে, অন্যান্য এন্টিহিস্টামাইনগুলির তুলনায় ফেক্সোফেনাডাইন খেলে কম ঘুম আসে।

ফেক্সো ১২০ এর ডোজ

(Fexo 120) এর ডোজ
১ টি করে ট্যাবলেট দিন দুইবার অথবা ডাক্তারে পরামর্শ অনুযায়ী। ৬ থেকে ১১ বছর বয়সের শিশুদের জন্য দৈনিক দুইবার করে ৩০ মি.গ্রা. ফেক্সোফেনাডিন অথবা দৈনিক একটি ৬০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট।

ফেক্সো ১৮০ এর কাজ কি

ফেক্সো ১৮০ এম জি ট্যাবলেট (Fexo 180 MG Tablet) গলা বেথা , খিটখিটে চোখ, ছিঁচকে চলা বা নাকের সমস্যা তেজস্ক্রিয় ত্বক এবং হাইভ ফেক্সো ১৮০ এম জি ট্যাবলেট (Fexo 180 MG Tablet) এর চিকিত্সায় ব্যবহার করা হয় । এই ঔষধটি হ’ল এন্টিহিস্টামাইন – এটি শরীরের এলার্জি সংক্রান্ত লক্ষণগুলির জন্য দায়ী হস্টামাইন নামক শরীরের রাসায়নিক পদার্থকে ব্লক করে। যদি আপনি তার কোন উপাদানের অ্যালার্জিক হন তবে এটি ফেক্সো ১৮০ এম জি ট্যাবলেট (Fexo 180 MG Tablet) এড়াতে পরামর্শ দেওয়া হয়।

এমন কিছু সতর্কতা রয়েছে যা ঔষধ গ্রহণ করার আগে মেনে চলতে হবে। ঔষধ গ্রহণ করার আগে আপনাকে নিম্নলিখিত অবস্থার কথা আপনার ডাক্তারকে জানাতে হবে – কোনও ঔষধের অ্যালার্জিক, লিভার বা কিডনিতে সমস্যা, গর্ভাবস্থা বা গর্ভবতী হওয়ার পরিকল্পনা করলে আপনি খাদ্যতালিকাগত সম্পূরকগুলি গ্রহণ করছেন কিনা বা ভেষজ পণ্য ব্যবহার করছেন কিনা সে দিকে খেয়াল রাখা দরকার ।

অন্যান্য ঔষধের সাথে ফেক্সো ১৮০ এম জি ট্যাবলেট (Fexo 180 MG Tablet) গ্রহণ করার আগে আপনার চিকিত্সকের সাথে পরামর্শ করুন। এই ঔষধটি গ্রহণ করার সময় আপনাকে অবশ্যই কিছু নির্দেশিকা অনুসরণ করতে হবে – ওষুধের মুখে মৌখিকভাবে ঔষধ গ্রহণ করা, খাওয়ার সময় ফলের রস পান করা এড়ানো এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি এড়ানো থেকে বিরত থাকুন

ফেক্সোফেনাডিন হাইড্রোক্লোরাইড এর কাজ কি

Fexofenadine) হলো দ্বিতীয় প্রজন্মের এন্টিহিস্টামিন যা অ্যালার্জিক রাইনাইটিস বা হেই ফিভার, আর্টিকেরিয়া, নাসারন্ধ্র বন্ধ হয়ে আসা প্রভৃতি ক্ষেত্রে এটি ব্যবহার করা হয়। এটি খুব অল্প পরিমাণে ব্লাড-ব্রেইন ব্যারিয়ার অতিক্রম করে ফলে ঝিমুনি করে না।

ফেক্সোফেনাডিন (Fexofenadine) গলা বেথা , খিটখিটে চোখ, ছিঁচকে চলা বা নাকের সমস্যা তেজস্ক্রিয় ত্বক এবং হাইভ ফেক্সোফেনাডিন (Fexofenadine) এর চিকিত্সায় ব্যবহার করা হয় । এই ঔষধটি হ’ল এন্টিহিস্টামাইন – এটি শরীরের এলার্জি সংক্রান্ত লক্ষণগুলির জন্য দায়ী হস্টামাইন নামক শরীরের রাসায়নিক পদার্থকে ব্লক করে। যদি আপনি তার কোন উপাদানের অ্যালার্জিক হন তবে এটি ফেক্সোফেনাডিন (Fexofenadine) এড়াতে পরামর্শ দেওয়া হয়।

ফেক্সো ৬০ এর কাজ কি

ফেক্সোফেনাডিন প্রাপ্তবয়স্ক ও বাচ্চাদের সিজনাল এলার্জিক রাইনাইটিসের লক্ষণসমূহ নিরাময়ে নির্দেশিত। এটি ক্রনিক ইডিয়প্যাথিক আর্টিক্যারিয়া-এর ত্বকীয় অজটিল সমস্যার চিকিৎসায়ও নির্দেশিত।

সিজনাল এলার্জিক রাইনাইটিস ক্রণিক ইডিয়প্যাথিক আর্টিক্যারিয়া।

সিজনাল এলার্জিক রাইনাইটিস: ফেক্সোফেনাডিন প্রাপ্ত বয়স্ক এবং ২ বছর বা এর বেশি বয়সের শিশুদের সিজনাল এলার্জিক রাইনাইটিস জনিত সকল উপসর্গসমূহকে দুর করে। হাঁচি, নাক দিয়ে পানি পড়া, নাকের ও গলার চুলকানি, ত্বকের চুলকানি এবং চোখ লাল হওয়া উপশমে নির্দেশিত।

জোফরা ওডিটি ৮ ট্যাবলেট এর কাজ

জোফরা ওডিটি ৮ ট্যাবলেট এর কাজ – খাওয়ার নিয়ম

সম্মানিত পাঠক গন আজ আমরা কথা বলবো জোফরা ওডিটি ৮ ট্যাবলেট এর কাজ সম্পর্কে। জোফরা ওডিটি ৮ ট্যাবলেট এর কাজ? জোফরা সিরাপ এর কাজ? জোফরা সিরাপ ৫০ মিলি?Zofra odt 8 কিসের ঔষধ? জোফরা সিরাপ খাওয়ার নিয়ম? জোফরা সিরাপ ফর বেবি? Zofra odt 4 এর কাজ কি? Ondansetron কিসের ঔষধ?বমির ট্যাবলেট নাম? সম্পর্কে তো চলুন বন্ধুরা আর কথা না বাড়িয়ে আমরা আমাদের মূল আলোচনায় চলে যাই।

janbobd.net

আরো পড়ুনঃ ফর্সা হওয়ার কোরিয়ান সুথিং জেল কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ফর্সা হওয়ার কোরিয়ান এলাইক(Alike) ক্রিম কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট Www.gazivai.com

জোফরা ওডিটি ৮ ট্যাবলেট এর কাজ

অফরান নির্দেশিত ক্যান্সার কেমােথেরাপি দ্বারা সৃস্ট বমি বমি ভাব এবং বমি প্রতিরােধে এবং রেডিওথেরাপি দ্বারা সংগঠিত বমি বমিভাব এবং বমি প্রতিরােধে অস্ত্রপচার পরিবর্তী বমি বমিভাব এবং বমি প্রতিরােধে।

জোফরা ওডিটি ৮ একটি সুনির্দিষ্ট ৫ এইচটি ৩ রিসেপ্টর এন্টাগনিস্ট। যদিও এর কার্যপ্রণালি এর সম্পূর্ণরূপে জ্ঞাত নয় তথাপি জোফরা ওডিটি ৮ ডোপমিন রিসেপ্টর এন্টাগনিষ্ট নয়। ৫- এইচটি ৩ ধরণের সেরোটোনিন রিসেপ্টরগুলো বিকেন্দ্রীয়ভাবে ভেগাস ¯œায়ুর শেষাংশে এবং কেন্দ্রীয়ভাবে এরিয়া পোষ্ট্রেমার কেমোরিসেপ্টর ট্রিগার জোনে থাকে।জোফরা ওডিটি ৮ এন্টিএমিটিক কার্যকারিতা কেন্দ্রীয়ভাবে, বিকেন্দ্রীয়ৈভাবে না উভয়ভাবে দেয় এটি নিশ্চিত নয়।

janbobd.net

ব্যবহার
অফরান নির্দেশিত ক্যান্সার কেমােথেরাপি দ্বারা সৃস্ট বমি বমি ভাব এবং বমি প্রতিরােধে এবং রেডিওথেরাপি দ্বারা সংগঠিত বমি বমিভাব এবং বমি প্রতিরােধে অস্ত্রপচার পরিবর্তী বমি বমিভাব এবং বমি প্রতিরােধে।

বাণিজ্যিক নাম জোফরা ওডিটি ৮

জেনেরিক অনডানসেট্রন

পরিমাপ 8mg
চিকিৎসাগত শ্রেণি Anti-emetic drugs

উৎপাদনকারী Eskayef Bangladesh Ltd
উপলভ্য দেশ Bangladesh

janbobd.net_

জোফরা ওডিটি ৮ খাওয়ার নিয়ম

কেমােথেরাপি দ্বারা সৃষ্ট বমি বমি ভাব এবং বমি প্রতিরােধ: প্রাপ্ত বয়স্ক (ট্যাবলেট এবং ওরাল সলিউশন)- প্রচন্ড বমি সৃষ্টিকারী ক্যান্সার কেমােথেরাপিতে ৮ মি.গ্রা. ট্যাবলেট করে ২৪ মি.গ্রা. দিনে তিন বার।

মাঝারি ধরনের বমি সৃষ্টিকারী ক্যান্সার কেমােথেরাপিতে ৮ মি.গ্রা, অফরান ট্যাবলেট অথবা ১০ মি.লি, অফরান সলিউশন দিনে দুইবার। ইঞ্জেকশন- একটি ৩২ মি.গ্রা, আইভি অথবা তিনটি ০.১৫ মি.গ্রা./কেজি ডােজ। ক্যান্সার কেমােথেরাপিশুরুর ৩০ মিনিট পূর্বে ১৫ মিনিট।

শিশুদের ক্ষেত্রে- ট্যাবলেট এবং ওরাল সলিউশন ৪ থেকে ১১ বছর বয়সের শিশুদের ক্ষেত্রে ৪ মি.গ্রা. অফরান” ট্যাবলেট অথবা ৫ মি.লি. অফরান সলিউশন দিনে তিনবার করে কেমােথেরাপি শেষ হবার ১-২ দিন পর্যন্ত।

ইঞ্জেকশন- তিনটি ০.১৫/কেজি ডােজ ট্যাবলেট এবং ওরাল সলিউশন- ৪ মি.গ্রা, অফরান অথবা ১০ মি.লি. ওরাল সলিউশন দিনে তিনবার।

অস্ত্রপচার পরবর্তী বমি বমি ভাব এবং বমি প্রতিরােধে: প্রাপ্ত বয়স্ক: ট্যাবলেট এবং ওরাল সলিউশন- দৈনিক ২ বার ৮ মি.গ্রা, অফরান ট্যাবলেট করে ২ বার অথবা ২০ মি.লি, ওরাল সলিউশন অবশিকরনের ১ ঘন্টা পূর্বে।

জোফরা ওডিটি ৮ ট্যাবলেট এর কাজ

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
সবচেয়ে বেশি সংগঠিত পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে মাথা ব্যথা, কোষ্ট কাঠিন্য এবং ডায়রিয়া। কেমােথেরাপি দ্বারা সংগঠিত বমি বমিভাব এবং বমিতে অনডানস্ট্রেন সেবনকৃত রােগীদের মধ্যে ১% ক্ষেত্রে র‌্যাশ দেখা যেতে পারে। দুর্লভ ক্ষেত্রে ঝাপসা দৃষ্টি, ডিপ্রেসনসহ অথবা বুকে ব্যথা, কার্ডিয়াক এরিথমিয়া, নিম্নরক্তচাপ এবং ব্রাডি কার্ডিয়া দেখা যায়।

জোফরা সিরাপ এর কাজ

জ্বর, সর্দিজ্বর এবং ইনফ্লুয়েঞ্জা । মাথাব্যথা, দাঁত ব্যথা, কানের ব্যথা, শরীর ব্যথা, স্নায়ু প্রদাহ জনিত ব্যথা, ঋতুস্রাব জনিত ব্যথা এবং মচ্‌কে যাওয়ার ব্যথা। অন্ত্রে ব্যথা, কোমরে ব্যথা, অস্ত্রোপচার পরবর্তী ব্যথা,

জোফরা একটি সুনির্দিষ্ট ৫ এইচটি ৩ রিসেপ্টর এন্টাগনিস্ট। যদিও এর কার্যপ্রণালি এর সম্পূর্ণরূপে জ্ঞাত নয় তথাপি জোফরা ডোপমিন রিসেপ্টর এন্টাগনিষ্ট নয়। ৫- এইচটি ৩ ধরণের সেরোটোনিন রিসেপ্টরগুলো বিকেন্দ্রীয়ভাবে ভেগাস ¯œায়ুর শেষাংশে এবং কেন্দ্রীয়ভাবে এরিয়া পোষ্ট্রেমার কেমোরিসেপ্টর ট্রিগার জোনে থাকে।জোফরা এন্টিএমিটিক কার্যকারিতা কেন্দ্রীয়ভাবে, বিকেন্দ্রীয়ৈভাবে না উভয়ভাবে দেয় এটি নিশ্চিত নয়।

ব্যবহার
অফরান নির্দেশিত ক্যান্সার কেমােথেরাপি দ্বারা সৃস্ট বমি বমি ভাব এবং বমি প্রতিরােধে এবং রেডিওথেরাপি দ্বারা সংগঠিত বমি বমিভাব এবং বমি প্রতিরােধে অস্ত্রপচার পরিবর্তী বমি বমিভাব এবং বমি প্রতিরােধে।

জোফরা সিরাপ ৫০ মিলি

শিশুদের বমি হলে দ্রুত কার্যকরী ওষুধ জোফরা (Zofra Syrup

ব্যবহার
অফরান নির্দেশিত ক্যান্সার কেমােথেরাপি দ্বারা সৃস্ট বমি বমি ভাব এবং বমি প্রতিরােধে এবং রেডিওথেরাপি দ্বারা সংগঠিত বমি বমিভাব এবং বমি প্রতিরােধে অস্ত্রপচার পরিবর্তী বমি বমিভাব এবং বমি প্রতিরােধে।

Zofra odt 8 কিসের ঔষধ

নির্দেশনা উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন এমিটোজেনিক ক্যান্সার কেমােথেরাপীর ক্ষেত্রে বমি বমি ভাব ও বমি প্রতিরােধে। অস্ত্রপাচার পরবর্তী বমি বমি ভাব ও বমি প্রতিরােধে।

জোফার ৮ এম জি ট্যাবলেট (Zofer 8 MG Tablet) এন্টিমেটিকস ড্রাগ গ্রুপের অন্তর্গত যা সংক্রামক প্রতিরোধ কড়তে ব্যবহৃত হয় পাশাপাশি উল্টানো , অন্যান্য চিকিৎসা চিকিত্সা যেমন সার্জারি , কেমোথেরাপি এবং বিকিরণ। এই ঔষধ আপনার অন্ত্র এবং আপনার কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের মধ্যে মুক্তি থেকে রাসায়নিক সেরোটোনিন ব্লক করা হবে। এই বমি বমি ভাব এবং বমি বমি ভাব প্রতিরোধ করা যায় । জোফার ৮ এম জি ট্যাবলেট (Zofer 8 MG Tablet) চারটি ভিন্ন রূপে পাওয়া যায় যা মৌখিকভাবে নেওয়া যেতে পারে; ট্যাবলেট, বিচ্ছিন্নকরণ (দ্রবীভূত) ট্যাবলেট, সমাধান এবং ফিল্ম। এটি একটি চতুর্থ (অন্তরঙ্গ) ফর্মের মধ্যে আসে যা আপনার ডাক্তারের দ্বারা ইনজেকশন করতে পারেন । আপনি খাদ্য বা খাদ্য ছাড়া এটি নিতে পারেন।

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ ছোট টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক –  এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ বড় টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

জোফার ৮ এম জি ট্যাবলেট (Zofer 8 MG Tablet) একমাত্র অস্ত্রোপচার, কেমোথেরাপি বা বিকিরণ সেশনের পরে উল্টানো এবং বমি বমি ভাব প্রতিরোধের জন্য অন্যান্য ঔষধের সংমিশ্রণে একা ব্যবহার করা যেতে পারে। এই ঔষধ, এন্টিমেটিক্স নামক ড্রাগ গ্রুপের অন্তর্গত, বীজ সেরোটোনিন, শরীরের উপস্থিত প্রাকৃতিক বস্তুকে উল্টে ফেলার জন্য পরিচিত। জোফার ৮ এম জি ট্যাবলেট (Zofer 8 MG Tablet) ট্যাবলেট এবং তরল ফর্ম উভয় উপলব্ধ। আপনি চিকিত্সক দ্বারা ইনজেকশন যখন, চতুর্থ ফর্ম এ এটি নিতে পারেন।

জোফরা সিরাপ খাওয়ার নিয়ম

কেমােথেরাপি দ্বারা সৃষ্ট বমি বমি ভাব এবং বমি প্রতিরােধ: প্রাপ্ত বয়স্ক (ট্যাবলেট এবং ওরাল সলিউশন)- প্রচন্ড বমি সৃষ্টিকারী ক্যান্সার কেমােথেরাপিতে ৮ মি.গ্রা. ট্যাবলেট করে ২৪ মি.গ্রা. দিনে তিন বার।

মাঝারি ধরনের বমি সৃষ্টিকারী ক্যান্সার কেমােথেরাপিতে ৮ মি.গ্রা, অফরান ট্যাবলেট অথবা ১০ মি.লি, অফরান সলিউশন দিনে দুইবার। ইঞ্জেকশন- একটি ৩২ মি.গ্রা, আইভি অথবা তিনটি ০.১৫ মি.গ্রা./কেজি ডােজ। ক্যান্সার কেমােথেরাপিশুরুর ৩০ মিনিট পূর্বে ১৫ মিনিট।

শিশুদের ক্ষেত্রে- ট্যাবলেট এবং ওরাল সলিউশন ৪ থেকে ১১ বছর বয়সের শিশুদের ক্ষেত্রে ৪ মি.গ্রা. অফরান” ট্যাবলেট অথবা ৫ মি.লি. অফরান সলিউশন দিনে তিনবার করে কেমােথেরাপি শেষ হবার ১-২ দিন পর্যন্ত।

ইঞ্জেকশন- তিনটি ০.১৫/কেজি ডােজ ট্যাবলেট এবং ওরাল সলিউশন- ৪ মি.গ্রা, অফরান অথবা ১০ মি.লি. ওরাল সলিউশন দিনে তিনবার।

অস্ত্রপচার পরবর্তী বমি বমি ভাব এবং বমি প্রতিরােধে: প্রাপ্ত বয়স্ক: ট্যাবলেট এবং ওরাল সলিউশন- দৈনিক ২ বার ৮ মি.গ্রা, অফরান ট্যাবলেট করে ২ বার অথবা ২০ মি.লি, ওরাল সলিউশন অবশিকরনের ১ ঘন্টা পূর্বে।

ইঞ্জেকশন- ৪ মি.গ্রা, আইভি অলঘুকৃত অবস্থায় ২-৫ মিনিট এর বেশি সময় ধরে অবশিকরনের ঠিক পূর্বে।

শিশুদের ক্ষেত্রে- ২ থেকে ১২ বছর বয়স্ক শিশুদের একটি ০.১ মি.গ্রা./কেজি (৪০ কেজি অথবা অনুর্ধ ৪০ কেজি শিশুদের ক্ষেত্রে) অথবা একটি ৪ মি.গ্রা, ডােজ (৪০ কেজি উৰ্ক শিশুদের ক্ষেত্রে) ইঞ্জেকশন প্রয়ােগের সময়কাল ২ থেকে ৫ মিনিটের চেয়ে বেশি হওয়া উচিত (কোন ভাবেই ৩০ সেকেন্ডের কম নয়) যকৃতের অকার্যকারিতায়।

ট্যাবলেট এবং ওরাল সলিউশন- সর্বমােট দৈনিক মাত্রা ৮ মি.গ্রা. অতিক্রম করা উচিত নয়।
ইঞ্জেকশন- ৪ মি.গ্রা. এর একটি সর্বোচ্চ। কেমােথেরাপি শুরু করার ৩০ মিনিট পরে ১৫ মিনিট ধরে প্রয়ােগ করতে হবে।

জোফরা সিরাপ ফর বেবি

জোফার ৮ এম জি ট্যাবলেট (Zofer 8 MG Tablet) একমাত্র অস্ত্রোপচার, কেমোথেরাপি বা বিকিরণ সেশনের পরে উল্টানো এবং বমি বমি ভাব প্রতিরোধের জন্য অন্যান্য ঔষধের সংমিশ্রণে একা ব্যবহার করা যেতে পারে। এই ঔষধ, এন্টিমেটিক্স নামক ড্রাগ গ্রুপের অন্তর্গত, বীজ সেরোটোনিন, শরীরের উপস্থিত প্রাকৃতিক বস্তুকে উল্টে ফেলার জন্য পরিচিত। জোফার ৮ এম জি ট্যাবলেট (Zofer 8 MG Tablet) ট্যাবলেট এবং তরল ফর্ম উভয় উপলব্ধ। আপনি চিকিত্সক দ্বারা ইনজেকশন যখন, চতুর্থ ফর্ম এ এটি নিতে পারেন।

Zofra odt 4 এর কাজ কি

বাতজনিত রােগ যেমন তীব্র বাত ও দীর্ঘস্থায়ী বাত এর চিকিৎসায় নির্দেশিত। এছাড়াও এটি অস্থি সংশ্লিষ্ট ব্যথা, এনকাইলােজিং স্পনডেলাইটিস, জুভেনাইল রিউমাটয়েড আথ্রাইটিস, বারসাইটিস, পেশীর প্রদাহ, মাইগ্রেনের ব্যথা ও ডিসমেনােরিয়ায় নির্দেশিত।

Ondansetron কিসের ঔষধ

ন্ড্যা‌নসেট্রন (Ondansetron) এন্টিমেটিকস ড্রাগ গ্রুপের অন্তর্গত যা সংক্রামক প্রতিরোধ কড়তে ব্যবহৃত হয় পাশাপাশি উল্টানো , অন্যান্য চিকিৎসা চিকিত্সা যেমন সার্জারি , কেমোথেরাপি এবং বিকিরণ। এই ঔষধ আপনার অন্ত্র এবং আপনার কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের মধ্যে মুক্তি থেকে রাসায়নিক সেরোটোনিন ব্লক করা হবে। এই বমি বমি ভাব এবং বমি বমি ভাব প্রতিরোধ করা যায় । অন্ড্যা‌নসেট্রন (Ondansetron) চারটি ভিন্ন রূপে পাওয়া যায় যা মৌখিকভাবে নেওয়া যেতে পারে; ট্যাবলেট, বিচ্ছিন্নকরণ (দ্রবীভূত) ট্যাবলেট, সমাধান এবং ফিল্ম। এটি একটি চতুর্থ (অন্তরঙ্গ) ফর্মের মধ্যে আসে যা আপনার ডাক্তারের দ্বারা ইনজেকশন করতে পারেন । আপনি খাদ্য বা খাদ্য ছাড়া এটি নিতে পারেন।

অন্ড্যা‌নসেট্রন (Ondansetron) একমাত্র অস্ত্রোপচার, কেমোথেরাপি বা বিকিরণ সেশনের পরে উল্টানো এবং বমি বমি ভাব প্রতিরোধের জন্য অন্যান্য ঔষধের সংমিশ্রণে একা ব্যবহার করা যেতে পারে। এই ঔষধ, এন্টিমেটিক্স নামক ড্রাগ গ্রুপের অন্তর্গত, বীজ সেরোটোনিন, শরীরের উপস্থিত প্রাকৃতিক বস্তুকে উল্টে ফেলার জন্য পরিচিত। অন্ড্যা‌নসেট্রন (Ondansetron) ট্যাবলেট এবং তরল ফর্ম উভয় উপলব্ধ। আপনি চিকিত্সক দ্বারা ইনজেকশন যখন, চতুর্থ ফর্ম এ এটি নিতে পারেন।

বমির ট্যাবলেট নাম

বমি নিরোধক ট্যাবলেট যেমন-প্রোমিথাজিন, হায়োসিন, মেকলোজিন, ওনডানসেটরন প্রভৃতি ভ্রমণের আগের রাতে ১টি এবং যাত্রার ৩০ মিনিট আগে ১টি সেবন করতে পারেন।

Adegut Tablet Tablet 10 mg Supreme Pharmaceutical Ltd.

Adorex Tablet Tablet 10 mg Ambee Pharmaceuticals Ltd.

Adorex Pediatric Drops Pediatric Drops 5 mg/ml Ambee Pharmaceuticals Ltd.

Almigut Tablet Tablet 10 mg Al-Madina Pharmaceuticals Ltd.

Anet Tablet Tablet 10 mg Kemiko Pharmaceuticals Ltd.

Anet Oral Suspension Oral Suspension 5 mg/5 ml Kemiko Pharmaceuticals Ltd.

Apedom Tablet Tablet 10 mg Apollo Pharmaceutical Ltd.

Apedom Oral Suspension Oral Suspension 5 mg/5 ml Apollo Pharmaceutical Ltd.

Apidone Tablet Tablet 10 mg Team Pharmaceuticals Ltd.

Apidone Oral Suspension Oral Suspension 5 mg/5 ml Team Pharmaceuticals Ltd.

Apuldon Tablet Tablet 10 mg Aristopharma Ltd.

Apuldon Oral Suspension Oral Suspension 5 mg/5 ml Aristopharma Ltd.

Apuldon Pediatric Drops Pediatric Drops 5 mg/ml Aristopharma Ltd.

Atidon Tablet Tablet 10 mg Asiatic Laboratories Ltd.

Avomit Tablet Tablet 10 mg Chemist Laboratories Ltd.

মুখে মধু মাখার উপকারিতা

মুখে মধু মাখার উপকারিতা

মুখে মধু মাখার উপকারিতা এই আর্টিকেলটি থেকে আমরা জানবো কিভাবে মুখের মধু মাখতে হয় এবং মধু মাখার উপকারিতা সম্পর্কে বিশেষজ্ঞদের মতামত আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকলে আপনি এ বিষয়ে জানতে পারবেন।

আরো পড়ুনঃ সরিষা ফুলের মধু সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

মুখে মধু মাখার উপকারিতা সম্পর্কে আমরা একটি বিশেষজ্ঞ দলের গবেষণালব্ধ নিবন্ধন আমরা তুলে ধরেছি আশাকরি এটির মাধ্যমে আপনি মুখে মধু মাখার উপকারিতা সম্পর্কে তথ্য জানতে পারবেন।

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

অনেকের মতে প্রশ্ন যাকে মুখে কোন মধু মাখতে হবে মুখে মাখার জন্য আলাদা মধু বাজারে পাওয়া যায় কিনা সম্পর্কিত প্রশ্নের উত্তর হচ্ছে যেকোনো একটি মধু মুখে মাখলে কি হবে সেটি হতে পারে সরিষা ফুলের মধু কিংবা সুন্দরবনের মধু অথবা কালোজিরা মধু এরকম যেকোন মতো হলেই হবে।

মুখে মধু মাখার উপকারিতা

আরো পড়ুনঃ সুলতানি পাওয়ার – ভেজষ শক্তিতে পুরুষত্ব বাড়ান  ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

তবে অবশ্যই অর্জিনাল মধু মুখে মাখতে হবে প্রাকৃতিক মধু হতে হবে কৃত্রিমভাবে তৈরি কোন মধু মুখে মাখলে কি উপকারিতা পাওয়া যাবে না কারণ প্রাকৃতিক মধুতে যে সকল উপাদান থাকে কৃত্রিমভাবে তৈরি মধ্যে উপাদানগুলো বিদ্যমান থাকে না।

কি জন্য আপনি যে মধু মুখে মাখে না কেন কাজ হবে তবে আপনাকে অবশ্যই সে মধুটি সংগ্রহ করতে হবে প্রাকৃতিক মধু আর প্রাকৃতিক মধু আপনি সরাসরি সংগ্রহ করতে পারবেন অনলাইন শপ গাজী ভাই ডট কম থেকে

মুখে মধু মাখার উপকারিতা

দৈনিক ত্বক পরিষ্কারক হিসেবে মধু মধুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টিসেপ্টিক এবং ব্যাক্টেরিয়ারোধী উপাদান ব্রণ দূর করতে সাহায্য করে । এটা লোমকূপ উন্মুক্ত করে এবং বিরক্তিকর ব্ল্যাকহেডস থেকে দূরে রাখার পাশাপাশি সারাদিন ত্বক আর্দ্র রাখতে সাহায্য করে ।

মুখ কুসুম গরম পানি দিয়ে ভিজিয়ে আধ চা-চামচ মধু মুখে গোলাকারভাবে মালিশ করুন । ৩০ সেকেন্ড অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলুন এবং ত্বকের স্বাভাবিক যত্ন নিন ।

মুখে মধু মাখার উপকারিতা

আরো পড়ুনঃ ওজন কমানোর  ইন্ডিয়ান ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

প্রাকৃতিক এক্সফলিয়েটর মধু খুব ভালো এক্সফলিয়েটর । এটা ব্যবহারে ত্বকের অস্বস্তিকর জ্বালাভাব দূর হয় । মধু মাস্ক হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন অথবা এর সঙ্গে অ্যাভোকাডো, লেবু বা অ্যাপল সাইডার মিশিয়ে ত্বকে লাগাতে পারেন ।
.
প্রথমে ত্বক ভালো ভাবে পরিষ্কার করে নিন । এরপর ত্বকে পাতলা করে মধুর প্রলাপ লাগান এবং ৮ থেকে ১০ মিনিট অপেক্ষা করে কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন এবং আলতো চাপ দিয়ে মুখের পানি মুছে নিন । সপ্তাহে দুএকবার ব্যবহারে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে ।

ব্রণের জন্য উপকারী মধু ত্বকের ব্রণ দূর করতে কার্যকার ভূমিকা পালন করে । এর প্রদাহরোধী উপাদান ত্বকের অতিরিক্ত তেল দূর করে এবং প্রতিদিন ব্যবহারে ত্বকের ভারসাম্য বজায় রাখে । এছাড়াও ত্বকের কড়া দাগ ও‘ব্রেক আউট’দূর করতে এমনকি ত্বকের খারাপ অবস্থা-একজিমা বা সিরোসিস উপশমেও মধু সহায়তা করে । মধুর আরামদায়ক ক্ষমতা দ্রুত ত্বকের ক্ষতি সারিয়ে নিতে পারে ।

বয়সের ছাপ দূর করে এর প্রোবায়োটিক, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, পুষ্টি উপাদান এবং নির্যাস একসঙ্গে কাজ করে ত্বককে মসৃণ, টানটান ও সুন্দর রাখতে সাহায্য করে । মধু ত্বককে তৈলাক্ত না করেই ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে এবং জ্বালাপোড়া কমাতে সাহায্য করে । মধু সম্পূর্ণভাবে বলিরেখা কমাতে না পারলেও এর দৃশ্যতা কমাতে সহায়তা করে । অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের ক্ষয় পূরণ করে । ফলে ত্বকে সহজে বয়সের ছাপ দেখা দেয় না ।
.

মধু মুখে মাখলে কি উপকার হয়

মুখে মধু মাখলে কি কি উপকারিতা পাওয়া যায় তার একটি ছোট্ট বিবরণ আমরা আর্টিকেল এর উপরের অংশ তুলে ধরেছি। আশাকরি আর্টিকেলটির উপরের অংশ আপনি ভালভাবে লক্ষ করলে কোন মধু মুখে মুখে মধু মাখলে কি কি উপকারিতা পাবেন সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে যাবেন।

আর আপনি যদি অর্জিনাল মধু কিনতে চান তাহলে ভরসা রাখতে পারেন আমাদের উপর আমাদের আর্টিকেলটিতে কয়েকটি বিজ্ঞাপন দেয়া রয়েছে। এবং কেনার কয়েকটি লিংক দেয়া রয়েছে এই লিঙ্কে ক্লিক করে সরাসরি কিনতে পারবেন।

মুখে মধু মাখলে কি হয়

মুখে মধু মাখলে কি উপকারিতা হয় এ সম্পর্কে যদি আপনার কাছে গুরুত্বপূর্ণ কোন তথ্য থাকে সেটি কিন্তু কমেন্টের মাধ্যমে লিখে জানিয়ে দিতে পারেন।

মুখে মধু মাখার উপকারিতা

আরো পড়ুনঃ লোফার জুতা কিনতে সরাসরি ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আপনার মূল্যবান মন্তব্য অবশ্যই অন্যদেরকে শেয়ার করতে পারেন আপনার মূল্যবান মন্তব্য অন্যদিকে লিখে জানিয়ে দিতে পারেন আপনার মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমে প্রোডাক্ট সম্পর্কে আপনার বিস্তারিত তথ্য কিংবা মুখে মধু মাখা সম্পর্কে আপনার গুরুত্বপূর্ণ আইডিয়া জানাতে পারেন।

মুখে মধু মাখলে কী হয়

মুখে মধু মাখলে কি হয় এনিয়ে যদি আপনার কোন প্রশ্ন থাকে সেটি কমেন্ট করতে পারেন মুখে মধু মাখার আপনার যদি কোন নিয়ম জানা থাকে সেটি ও কমেন্টে লিখে জানাতে পারেন।

মুখে মধু মাখার নিয়ম নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো অবশ্যই শেয়ার করুন মুখে মধু মাখার জন্য আপনি কোন মৌলটি সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকেন সেটাও লিখে জানিয়ে দিতে পারেন কমেন্ট এর মাধ্যমে।

মুখে মধু মাখলে কি হবে

অনলাইন সবগুলো বাংলাদেশের অনেকেই মধু বিক্রি করে থাকে কোন অনলাইন শপ থেকে মধু কিনে আপনি সবসময় স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন অন্যদিকে শিউলিপুর মাধ্যমে জানাতে পারেন।

আপনি চাইলে আমাদের থেকেও মধু কিনতে পারেন আমাদের থেকে মধু কিনতে হলে সরাসরি আমাদের ওয়েবসাইটে গিয়ে অর্ডার করতে হবে অথবা আমাদের ফোন নম্বরে ফোন করে অর্ডার করতে হবে মধুর পাশাপাশি আপনার যাবতীয় সামগ্রী আপনি আমাদের থেকে কিনতে পারবেন।

মুখে মধু মাখার অপকারিতা

মুখে মধু মাখার উপকারিতা সম্পর্কে আমরা কোন তথ্য সংগ্রহ করতে পারিনি মুখে মধু মাখার উপকারিতা সম্পর্কে যদি আপনার কাছে কোন তথ্য থাকলে সেটি আমাদেরকে কমেন্টের মাধ্যমে লিখে জানিয়ে দিতে পারেন।

প্রিয় পাঠক মুখে মধু মাখার উপকারিতা সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মন্তব্য অবশ্যই লিখে জানান আর আমাদের আর্টিকেলগুলো তত্ত্ব সম্পর্কে অবশ্যই আপনার মূল্যবান মন্তব্য জানিয়ে দিন।

মৌলিক সংখ্যা বের করার সহজ কৌশল

মৌলিক সংখ্যা বের করার সহজ কৌশল

মৌলিক সংখ্যা বের করার সহজ কৌশল মৌলিক সংখ্যা বের করার নিয়ম মৌলিক সংখ্যাঃ যে সংখ্যাকে ১ এবং সে সংখ্যা ছাড়া অন্য কোন সংখ্যা দ্বারা ভাগ যায় না, তাকে মৌলিক সংখ্যা বলে । অর্থাৎ ১ থেকে বড় যেসবসংখ্যার ১ ও ঐ সংখ্যা ছাড়া অপর কোন গুণনীয়ক থাকে না, তাই হল মৌলিক সংখ্যা । যেমন ২, ৫, ৭, ১১ ইত্যাদি ।

মৌলিক সংখ্যা বের করার সহজ কৌশল

১-১০০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা ২৫ টিঃ
, এবং ৯৭ ।
.১-১০০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যার যোগফল ১০৬০ ।
১-১০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা ৪ টি ।
এভাবে ১ … … ১০০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা হল

আরো পড়ুনঃ ওজন কমানোর ডেটক্সি স্লিম কেনার জন্য ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

মৌলিক সংখ্যা গুলো কি কি

শুধু মাত্র ২ ব্যতিত অন্য কোন জোড় সংখ্যা মৌলিক সংখ্যা হবে না । যেমনঃ
দুই বা ততোধিক সংখ্যার শেষে ৫ থাকলে সেটি মৌলিক সংখ্যা হবে না । যেমনঃ ৫৫, এগুলো ৫ দ্বারা বিভাজ্য ।
তাহলে প্রতি১-১০/১০-২০/২০-৩০ … … ক্রমে ৭টি সংখ্যা থাকে যেগুলো জোড় অথবা শেষে ৫ থাকে এবং সেই সংখ্যা গুলো অমৌলিক বা মৌলিক সংখ্যা হয় নয় । যেমনঃ ২০-৩০ এর মধ্যে এবং ৩০ । তাহলে আর বাকি থাকল এবং ২৯ । এগুলো মৌলিক কিনা তা জানার জন্য নিচের পদ্ধতি অবলম্বন করুন ।

.মৌলিক সংখ্যা বের করার পদ্ধতিঃ

১ম পদ্ধতিঃ ১-১০ এর মধ্যে যে ৪ টা মৌলিক সংখ্যা আছে, () এবং এর যোগফল ১৭ দিয়ে ভাগ না গেলে ঐ সংখ্যাটি মৌলিক সংখ্যা । যেমনঃ ৯৭ কে () দিয়ে ভাগ যায় না, তাই এটি মৌলিক সংখ্যা । কিন্তু ১৬১ কে () এর মধ্যে ৭ দিয়ে ভাগ যায় । তাই ১৬১ মৌলিক সংখ্যা না ।
.২ য় পদ্ধতিঃ যে সংখ্যাটি মৌলিক সংখ্যা কিনা জানতে চাওয়া হবে সেটির (√) বের করুন । রুট সংখ্যাটির সামনে ও পিছনের মৌলিক সংখ্যাটি দিয়ে ঐ সংখাকে ভাগ যায় কিনা দেখুন । যদি ভাগ যায় তবে মৌলিক সংখ্যা না । যেমন ১৪৩ এর রুট করলে পাওয়া যায়১১.৯৬ । এখানে ১১ নিজে মৌলিক সংখ্যা এবং এর পরের মৌলিক সংখ্যা হল ১৩ । এই দুইটি সংখ্যা দিয়ে ১৪৩ কে ভাগ যায় । তাই এটি মৌলিক সংখ্যা নয় ।

মৌলিক সংখ্যা মনে রাখার কৌশল

অর্থাৎ দিয়ে ভাগ না গেলে বুঝতে হবে সংখ্যাটি মৌলিক সংখ্যা

কোণ কাকে বলে

কোণ কাকে বলে

জানবো বিডি ডট নেট এর পক্ষ থেকে আপনাদের সকলকে স্বাগতম। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জানবো কোণ কাকে বলে, কোণ কত প্রকার ও কি কি, কোণ এর সংজ্ঞা, কোণ এর চিত্র, কোন শব্দের অর্থ কি ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে জানব।

আমাদের www.gazivai.comওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় পণ্য কেনাকাটা করুন। সবথেকে কম দামে পণ্য কিনতে ভিজিট করুনwww.gazivai.com

কোণ কাকে বলে

কোণ: যদি দুইটি সরলরেখা পরস্পরের সাথে কোনো বিন্দুতে মিলিত হয়, তবে মিলন বিন্দুতে কোণ উৎপন্ন হয়। দুটি সরলরেখা তির্যকভাবে পরস্পরের সাথে মিলিত হলে মিলিত বিন্দুতে কোণ উৎপন্ন হয়।দুটি সরলরেখা তির্যকভাবে পরস্পরের সাথে মিলিত হলে মিলিত বিন্দুতে কোণ উৎপন্ন হয়।

কোণ কাকে বলে
কোণ কাকে বলে

সমকোণ: যে কোণের পরিমাণ ৯০ ডিগ্রি তাকে সমকোণ বলে। অর্থাৎ ৯০ ডিগ্রি পরিমান কোণকে সমকোণ বলে।

সূক্ষ্মকোণ: এক সমকোণ বা ৯০ ডিগ্রি থেকে ছোট কোণকে সূক্ষ্মকোণ বলে।

স্থূলকোণ: এক সমকোণ থেকে বড় কিন্তু দুই সমকোণ থেকে ছোট কোণকে স্থূলকোণ বলে।অথবা, ৯০ ডিগ্রি থেকে বড় কিন্তু ১৮০ ডিগ্রি থেকে ছোট কোণকে স্থূলকোণ বলে।

সরলকোণ: যে কোণের পরিমান ১৮০ ডিগ্রি তাকে সরলকোণ বলে।

প্রবৃদ্ধ কোণ:  যে কোণের পরিমান দুই সমকোণ অপেক্ষা বেশি কিন্তু চার সমকোণ অপেক্ষা কম তাকে প্রবৃদ্ধ কোণ বলে।অর্থাৎ যে কোণের পরিমান ১৮০ ডিগ্রি থেকে বড় কিন্তু ৩৬০ ডিগ্রি থেকে ছোট তাকে প্রবৃদ্ধ কোণ বলে।

কোণ কাকে বলে
কোণ কাকে বলে

কোণ কত প্রকার ও কি কি

বিপ্রতীপ কোণ: দুইটি সরলরেখা পরস্পরকে ছেদ করলে ছেদবিন্দুতে যে চারটি কোণ উৎপন্ন হয় তাদের একটিকে সম্মূখীনটির বিপ্রতীপ কোণ বলে।

সন্নিহিত কোণ: দুইটি কোণের শীর্ষবিন্দু একই হলে সাধারণ বাহুর উভয় পাশের কোণদ্বয়কে সন্নিহিত কোণ বলে। অর্থাৎ পাশাপাশি লাগানো দুটি কোণকে সন্নিহিত কোণ বলে।

একান্তর কোণ: দুইটি সমান্তরাল সরলরেখাকে অপর একটি সরলরেখা তির্যকভাবে ছেদ করলে ছেদকরেখার বিপরীত পার্শ্বে সমান্তরাল রেখা যে কোণ উৎপন্ন করে, তাকে একান্তর কোণ বলে। একান্তর কোণদ্বয় পরস্পর সমান হয়।

অনুরূপ কোণ: দুইটি সমান্তরাল সরলরেখাকে অপর একটি সরলরেখা তির্যকভাবে ছেদ করলে ছেদকরেখার একই দিকে সমান্তরাল রেখাদ্বয়ের অনুরূপ পার্শ্বে যে কোণ উৎপন্ন হয়, তাকে অনুরূপ কোণ বলে। অনুরূপ কোণদ্বয় পরস্পর সমান হয়।

আরো পড়ুনঃ  ডিজিটাল প্রেসার মেশিন ক্রয় করতে সরাসরি কিনতে – ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ  এনালগ প্রেসার মেশিন সরাসরি ক্রয় করার জন্য এখানে ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ মিনি ক্যামেরা গোপন ক্যামেরা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই করুন

আরো পড়ুনঃ কলম ক্যামেরা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই করুন

আরো পড়ুনঃ  ড্রোন ক্যামেরা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই করুন

আরো পড়ুনঃ কেডস জুতা কিনতে সরাসরি ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ লোফার জুতা কিনতে সরাসরি ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ওজন কমানোর ডেটক্সি স্লিম কেনার জন্য ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ চোখের নিচে কালো দাগ দূর করার ক্রিম সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ব্রণের দাগ, কালো দাগ, কাটা দাগ দূর করার ক্রিম সরাসরি – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের নাইট ড্রেস সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

অন্ত:স্থ কোণ: যে কোন ত্রিভুজ, চতুর্ভুজ এবং বহুভুজের অভ্যন্তরে বা ভেতরে যে কোণ উৎপন্ন হয় তাকে অন্ত:স্থ কোণ বলে।

বহি:স্থ কোণ: কোন ত্রিভুজ, চতুর্ভুজ এবং বহুভুজের যে কোন এক বাহু বর্ধিত করলে বাহিরে যে কোণ উৎপন্ন হয় তাকে বহি:স্থ কোণ বলে।

কোণ এর সংজ্ঞা

দুইটি রশ্মির প্রান্তবিন্দু পরস্পর মিলিত হলে মিলিত বিন্দুতে কোণ উৎপন্ন হয়। অন্যভাবে বললে, দুইটি রশ্মির প্রান্তবিন্দু পরস্পর মিলিত হয়ে যে আকৃতি ধারণ করে তাকে কোণ বলে।

আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ
আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত

আরও পড়ুন:  রিয়েলমি 7i বাংলাদেশ প্রাইস,Realme 7i Price in Bangladesh

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: কাশির ঔষধ ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ.

আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ

আবার, দুইটি রেখাংশ পরস্পর প্রান্তবিন্দুতে মিলিত হয়ে যে জ্যামিতিক আকার ধারণ করে তাকে কোণ বলে। তাহলে সহজ করে বললে, দুইটি সরলরেখা পরস্পর মিলিত হলে কোণ উৎপন্ন হয়। এরূপ দুইটি সরলরেখা পরস্পর ছেদ করলে ছেদ বিন্দুতে চারটি কোণ উৎপন্ন হয়।কোণ কাকে বলে

সমতল জ্যামিতিতে, একই প্রান্তবিন্দু বিশিষ্ট দুইটি রশ্মি দ্বারা গঠিত জ্যামিতিক আকৃতিকে কোণ বলে। রশ্মি দুইটি দ্বারা সৃষ্ট কোণটি এদের সাধারণ প্রান্তবিন্দুতে উৎপন্ন হয়। রশ্মি দুইটিকে কোণের বাহু বলা হয়। আর সাধারণ প্রান্তবিন্দুটিকে কোণের শীর্ষ বলে। কোণের রশ্মিদ্বয় একই সমতলে অবস্থিত হতে পারে;

আবার ভিন্ন সমতলেও অবস্থিত হতে পারে। রশ্মি দুইটি একই সমতলে অবস্থিত হলে সেই সমতলটিকে ইউক্লিডিও সমতলই হতে হবে – এমন কোনো শর্ত নেই। তাছাড়া ইউক্লিডিও জগত ও অন্যান্য জগতের দুইটি সমতল পরস্পর ছেদ করলেও কোণ উৎপন্ন হয়।কোণ কাকে বলে এ ধরণের কোণকে ডাইহেড্রাল কোণ (dihedral angle) বলে

আবার একই সমতলে অবস্থিত দুইটি বক্ররেখা পরস্পর ছেদ করলে ছেদ বিন্দুতে কোণ উৎপন্ন হয়। তবে বক্ররেখা দুইটির ছেদ বিন্দুতে উভয় বক্ররেখায় দুইটি স্পর্শক রেখা আঁকলে স্পর্শকদ্বয়ের সমন্বয়ে গঠিত অন্তর্গত কোণ দ্বারা বক্ররেখা দুইটির অন্তর্গত কোণ পরিমাপ করা হয়। তাহলে প্রাথমিকভাবে লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে,

  • দুইটি রশ্মি পরস্পর ছেদ করলে কোণ উৎপন্ন হয়।
  • দুইটি পরস্পরচ্ছেদী সমতল দ্বারা কোণ উৎপন্ন হয়।
  • দুইটি বক্ররেখা পরস্পর ছেদ করলে ছেদ বিন্দুতে কোণ উৎপন্ন হয়।

কোণ এর চিত্র

দুইটি সমান্তরাল সরলরেখাকে অপর একটি ছেদক রেখা ছেদ করলে যে চার জোড়া কোণ উৎপন্ন হয়, তাদের মধ্যে ভিন্ন শীর্ষবিন্দু বিশিষ্ট যেসব কোণ জোড়া ছেদকের একই পাশে অবস্থান করে এবং কোণ দুইটির একটি অন্তঃস্থ কোণ এবং অপরটি বহিঃস্থ কোণ হয়, কোণ কাকে বলেসেই কোণ জোড়াকে পরস্পর অনুরূপ কোণ বলে। অনুরূপ কোণকে আরেকভাবে সংজ্ঞায়িত করা যায় – তা হলোঃ

দুইটি সমান্তরাল সরলরেখাকে অপর একটি সরলরেখা ছেদ করলে যে চার জোড়া বা আটটি কোণ উৎপন্ন হয়, তাদের মধ্যে প্রত্যেক জোড়ার অন্তর্গত কোণ দুইটিকে পরস্পর অনুরূপ কোণ বলা হয় যদি ও কেবল যদি তারা নিচের শর্তগুলো পূরণ করেঃ

  • কোণ দুইটির শীর্ষবিন্দু ভিন্ন হয়।
  • কোণ দুইটির উভয়েই ছেদকের একই পাশে অবস্থান করে।
  • কোণ দুইটির একটি অন্তঃস্থ কোণ এবং অপরটি বহিঃস্থ কোণ হয়।

দুইটি সমান্তরাল সরলরেখাকে অপর একটি ছেদক রেখা ছেদ করলে যে চার জোড়া কোণ উৎপন্ন হয়, তাদের মধ্যে ভিন্ন শীর্ষবিন্দু বিশিষ্ট যেসব কোণ জোড়া ছেদকের বিপরীত পাশে অবস্থান করে এবং কোণ দুইটির উভয়েই অন্তঃস্থ কোণ অথবা উভয়েই বহিঃস্থ কোণ হয়, সেই কোণ জোড়াকে পরস্পর একান্তর কোণ বলে।

দুইটি সমান্তরাল সরলরেখাকে অপর একটি ছেদক রেখা ছেদ করলে যে চার জোড়া কোণ উৎপন্ন হয়, তাদের মধ্যে ভিন্ন শীর্ষবিন্দু বিশিষ্ট যে দুই জোড়া কোণ ছেদকের একই পাশে অবস্থান করে এবং কোণ দুইটির উভয়েই অন্তঃস্থ কোণ হয়, সেই কোণ জোড়াকে পরস্পর ধারাবাহিক অন্তঃস্থ কোণ বলে।কোণ কাকে বলে

কোণ শব্দের অর্থ কি

কোন বৃত্তচাপের প্রান্তদ্বয় হতে সৃষ্ট দুটি রেখাংশ বৃত্তের কেন্দ্রে মিলিত হয়ে যে কোণ উৎপন্ন করে তাকে কেন্দ্রস্থ কোণ বলে। অন্যভাবে বললে, কোনো বৃত্তচাপ দ্বারা কেন্দ্রে উৎপন্ন কোণকে কেন্দ্রস্থ কোণ বলে। তাই, যেকোনো বৃত্তচাপ বৃত্তের কেন্দ্রে একটি ও কেবল একটি কেন্দ্রস্থ কোণ উৎপন্ন করে।একটি কোণের শীর্ষবিন্দুতে কোণ উৎপন্ন হয়।

অতএব, একটি কোণের একটি ও কেবল একটি শীর্ষবিন্দু থাকে।এককভাবে গঠিত কোণগুলো হলো: শুণ্য কোণ, সূক্ষ্মকোণ, সমকোণ, স্থূলকোণ, সরলকোণ, প্রবৃদ্ধ কোণ, পূর্ণ কোণ ও তির্যক কোণ।কোণ কাকে বলে

আবার, জোড়ায় জোড়ায় গঠিত কোণগুলো হলো: বিপ্রতীপ কোণ, সন্নিহিত কোণ, পূরক কোণ, সম্পূরক কোণ, পরিপূরক কোণ, অনুরূপ কোণ ও ধারাবাহিক অন্তঃস্থ কোণ বা ছেদকের পাশে উৎপন্ন অন্তঃস্থ কোণ।

আমাদের আর্টিকেল বিষয়ে কারো কোন অভিযোগ বা পরামর্শ থাকলে তা নিচে কমেন্ট এর মাধ্যমে অথবা আমাদেরকে ইমেইলের মাধ্যমে জানাতে পারেন আমাদের আর্টিকেল রাইটিং টিম আপনার অভিযোগ বা পরামর্শ সাদরে গ্রহণ করবে এবং সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ নিবে

মৌলিক সংখ্যা বের করার নিয়ম

মৌলিক সংখ্যা বের করার নিয়ম

মৌলিক সংখ্যা বের করার নিয়ম মৌলিক সংখ্যাঃ যে সংখ্যাকে ১ এবং সে সংখ্যা ছাড়া অন্য কোন সংখ্যা দ্বারা ভাগ যায় না, তাকে মৌলিক সংখ্যা বলে । অর্থাৎ ১ থেকে বড় যেসবসংখ্যার ১ ও ঐ সংখ্যা ছাড়া অপর কোন গুণনীয়ক থাকে না, তাই হল মৌলিক সংখ্যা । যেমন ২, ৫, ৭, ১১ ইত্যাদি ।

মৌলিক সংখ্যা বের করার নিয়ম

১-১০০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা ২৫ টিঃ
, এবং ৯৭ ।
.১-১০০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যার যোগফল ১০৬০ ।
১-১০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা ৪ টি ।
এভাবে ১ … … ১০০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা হল

মৌলিক সংখ্যা গুলো কি কি

শুধু মাত্র ২ ব্যতিত অন্য কোন জোড় সংখ্যা মৌলিক সংখ্যা হবে না । যেমনঃ
দুই বা ততোধিক সংখ্যার শেষে ৫ থাকলে সেটি মৌলিক সংখ্যা হবে না । যেমনঃ ৫৫, এগুলো ৫ দ্বারা বিভাজ্য ।
তাহলে প্রতি১-১০/১০-২০/২০-৩০ … … ক্রমে ৭টি সংখ্যা থাকে যেগুলো জোড় অথবা শেষে ৫ থাকে এবং সেই সংখ্যা গুলো অমৌলিক বা মৌলিক সংখ্যা হয় নয় । যেমনঃ ২০-৩০ এর মধ্যে এবং ৩০ । তাহলে আর বাকি থাকল এবং ২৯ । এগুলো মৌলিক কিনা তা জানার জন্য নিচের পদ্ধতি অবলম্বন করুন ।

মৌলিক সংখ্যা বের করার পদ্ধতি

১ম পদ্ধতিঃ ১-১০ এর মধ্যে যে ৪ টা মৌলিক সংখ্যা আছে, () এবং এর যোগফল ১৭ দিয়ে ভাগ না গেলে ঐ সংখ্যাটি মৌলিক সংখ্যা । যেমনঃ ৯৭ কে () দিয়ে ভাগ যায় না, তাই এটি মৌলিক সংখ্যা । কিন্তু ১৬১ কে () এর মধ্যে ৭ দিয়ে ভাগ যায় । তাই ১৬১ মৌলিক সংখ্যা না ।
.২ য় পদ্ধতিঃ যে সংখ্যাটি মৌলিক সংখ্যা কিনা জানতে চাওয়া হবে সেটির (√) বের করুন । রুট সংখ্যাটির সামনে ও পিছনের মৌলিক সংখ্যাটি দিয়ে ঐ সংখাকে ভাগ যায় কিনা দেখুন । যদি ভাগ যায় তবে মৌলিক সংখ্যা না । যেমন ১৪৩ এর রুট করলে পাওয়া যায়১১.৯৬ । এখানে ১১ নিজে মৌলিক সংখ্যা এবং এর পরের মৌলিক সংখ্যা হল ১৩ । এই দুইটি সংখ্যা দিয়ে ১৪৩ কে ভাগ যায় । তাই এটি মৌলিক সংখ্যা নয় ।

মৌলিক সংখ্যা মনে রাখার কৌশল

অর্থাৎ দিয়ে ভাগ না গেলে বুঝতে হবে সংখ্যাটি মৌলিক সংখ্যা
.

ভগ্নাংশ কাকে বলে

ভগ্নাংশ কাকে বলে

জানবো বিডি ডট নেট এর পক্ষ থেকে আপনাদের সকলকে স্বাগতম। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জানবো ভগ্নাংশ কাকে বলে, ভগ্নাংশ কত প্রকার ,ভগ্নাংশ সংখ্যা কাকে বলে , ভগ্নাংশ করার নিয়ম ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে জানব।

আমাদের www.gazivai.comওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় পণ্য কেনাকাটা করুন। সবথেকে কম দামে পণ্য কিনতে ভিজিট করুনwww.gazivai.com

ভগ্নাংশ কাকে বলে

দুটি পূর্ণ সংখ্যাকে অনুপাত বা ভাগ করলে যে রাশি পাওয়া যায় তাকে ভগ্নাংশ বলে।অন্যভাবে,যার লব ও হর আছে তাকে ভগ্নাংশ বলে।ধরি, a ও b দুটি পূর্ণ সংখ্যা। তাহলে, a/b কে বলা হয় ভগ্নাংশ।

ভগ্নাংশ কাকে বলে
ভগ্নাংশ কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ কেডস জুতা কিনতে সরাসরি ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ লোফার জুতা কিনতে সরাসরি ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ওজন কমানোর ডেটক্সি স্লিম কেনার জন্য ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ চোখের নিচে কালো দাগ দূর করার ক্রিম সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ব্রণের দাগ, কালো দাগ, কাটা দাগ দূর করার ক্রিম সরাসরি – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের নাইট ড্রেস সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ৩০,৩২,৩৪, সাইজের স্পোর্টস ব্রা কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ৩০,৩২,৩৪, সাইজের ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ৩০,৩২,৩৪, ফোম কাপ ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  ৩০,৩২,৩৪, সুতি স্পোর্টস ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক  – এখনই কিনুন

ভগ্নাংশ=লব÷হর

ভগ্নাংশ তিন (৩) প্রকার এর যথা – ১) প্রকৃত ভগ্নাংশ , ২) অপ্রকৃত ভগ্নাংশ ৩) মিশ্র ভগ্নাংশ

প্রকৃত ভগ্নাংশ – যে ভগ্নাংশের লব ছোট ও হর বড় তাকে প্রকৃত ভগ্নাংশ বলে ।

উদাহরণ – ৪/৫ , ৫/৬, ৭/১০

অপ্রকৃত ভগ্নাংশ – যে ভগ্নাংশের লব বড় ও হর ছোট তাকে অপ্রকৃত ভগ্নাংশ বলে ।

উদাহরণ – ৬/৩ , ৫/২ , ১০/৭

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ
আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত

আরও পড়ুন: কাশির ঔষধ ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ.

আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ

মিশ্র ভগ্নাংশ – যে ভগ্নাংশে একটি অখণ্ড সংখ্যা এবং একটি প্রকৃত ভগ্নাংশ থাকে অর্থাৎ যে ভগ্নাংশটি একটি অখণ্ড সংখ্যা এবং একটি প্রকৃত ভগ্নাংশের সমন্বয়ে গঠিত তাকে মিশ্র ভগ্নাংশ বলে ।

ভগ্নাংশ কত প্রকার

লঘিষ্ঠ ভগ্নাংশ

যে ভগ্নাংশের হর ও লবের ১ ব্যতীত অন্য কোনো সাধারণ উৎপাদক না থাকে, তাকে ওই ভগ্নাংশের লঘিষ্ঠ আকার বলে ।

ভগ্নাংশ কাকে বলে
ভগ্নাংশ কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ পড়ার টেবিল কোড  ২ কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

যৌগিক ভগ্নাংশ

যে ভগ্নাংশের হর বা লব যেকোনো একটি বা উভয়ই যোগ বা বিয়োগরূপে নির্দিষ্ট কার্যবিধিতে থাকে তাকে যৌগিক ভগ্নাংশ বলে ।

আবৃত দশমিক ভগ্নাংশ

যেসব দশমিক ভগ্নাংশে দশমিক বিন্দুর ডানে একটি অঙ্ক ক্রমান্বয়ে বারবার বা একাধিক অঙ্ক পর্যায়ক্রমে বারবার আসে, তাদের আবৃত বা পৌনঃপুনিক দশমিক ভগ্নাংশ বলা হয়।

ভগ্নাংশ করার নিয়ম

কোন ভগ্নাংশকে এক দ্বারা গুণ বা ভাগ করলে ভগ্নাংশের পরিবর্তন হয় না।

# কোন ভগ্নাংশের লব শূণ্য হলে উক্ত ভগ্নাংশের মান শূণ্য হয়।

p, q ও n যদি তিনটি পূর্ণ সংখ্যা হয় এবং এদের মধ্যে q ও n এর মান যদি অশূন্য হয়, তাহলে (p X n, q X n) আকারের সম্ভাব্য প্রতিটি ক্রমজোড়ই একটি অভিন্ন ভগ্নাংশকে প্রকাশ করবে। এবং এদেরকে দ্বারা প্রকাশ করা হবে। এখানে ক্রমজোড়ের প্রথম সদস্যকে বলা হয় ভগ্নাংশটির লব এবং দ্বিতীয় সদস্যকে বলা হয় ভগ্নাংশটির হর

ভগ্নাংশ সংখ্যা কাকে বলে

যেমন,আসলে একটি অসীম সমতা শ্রেনীকে নির্দেশ করে। কাজেই একটি ভগ্নাংশ আসলে একটি অসীম সমতাশ্রেনীর অন্তর্গত একটি সদস্য।

তবে সাধারণভাবে,  বলতে আমরা এমন একটি সংখ্যাকে বুঝি যাকে নিজের সাথে আরো 7 বার যোগ করলে পূর্ণ সংখ্যা 3 পাওয়া যায়। অর্থাৎ, 8 টি  এর যোগফল হবে 3.জন্মদিনের কেকটিকে চারটি সমান ভাগে ভাগ করা হয়েছে। কেকের চারটি অংশের প্রতিটিকে সংখ্যাগতভাবে 14 এর সাহায্যে প্রকাশ করা হয়। লক্ষ করলে দেখা যাবে যে, এমন দুটি অংশ  এর সমান।

বাস্তব জীবনে আমরা কোন একটি পূর্ণাঙ্গ বস্তুর অংশবিশেষ বোঝাতে ভগ্নাংশ ব্যবহার করি। যেমন, জন্মদিনের কেকটিকে সমান 4 ভাগে ভাগ করলে প্রত্যেকটি ভাগ হবে মূল কেকের অংশ।

তবে আমাদের মাথায় রাখতে হবে যে, বাস্তব জীবনে আমরা যত ধারালো ছুরি দিয়ে, যত নিখুঁত হাতেই কেকটিকে কাটি না কেন, যথেষ্ট সূক্ষ্ম একটি পরিমাপক এমন দুইটি অংশের মধ্যে পার্থক্য খুঁজে পাবে। তাই গাণিতিক ভগ্নাংশ  কে কেকের এক চতুর্থাংশ বোঝাতে ব্যবহার করলে, এটা গাণিতিক নির্ভুলতা অনেকটাই হারাবে, অর্থাৎ এমনটা হবে একটি পরম গাণিতিক ধারণার আসন্নীকরণ।

ভালোবাসা কাকে বলে

ভালোবাসা কাকে বলে

জানবো বিডি ডট নেট এর পক্ষ থেকে আপনাদের সকলকে স্বাগতম। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জানবো ভালোবাসা কাকে বলে, ভালোবাসা কাকে বলে sms, ভালোবাসা কাকে বলে ছবি , ভালোবাসা কাকে বলে ও কি কি, ভালোবাসা কাকে বলে কবিতা, ভালোবাসা কাকে বলা হয় ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে জানব।

আমাদের www.gazivai.comওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় পণ্য কেনাকাটা করুন। সবথেকে কম দামে পণ্য কিনতে ভিজিট করুনwww.gazivai.com

ভালোবাসা কাকে বলে

  • ভালোবাসা একটি মানবিক অনুভূতি এবং আবেগকেন্দ্রিক একটি অভিজ্ঞতা।বিশেষ কোন মানুষের জন্য স্নেহের শক্তিশালী বহিঃপ্রকাশ হচ্ছে ভালোবাসা তবুও ভালোবাসাকে বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে ভাগ করা যায়। আবেগধর্মী ভালোবাসা সাধারণত গভীর হয়।
  • বিশেষ কারো সাথে নিজের সকল মানবীয় অনুভূতি ভাগ করে নেওয়া, এমনকি শরীরের ব্যাপারটাও এই ধরনের ভালোবাসা থেকে পৃথক করা যায় না। ভালোবাসা বিভিন্ন রকম হতে পারে, যেমন: নিষ্কাম ভালোবাসা, ধর্মীয় ভালোবাসা, আত্মীয়দের প্রতি ভালোবাসা,বাড়িতে কোনো পোষ্য প্রাণীর বা বস্তুর প্রতি অতিরিক্ত স্নেহ প্রায় সময় খুবই আনন্দদায়ক হতে পারে এমন কি কোনো কাজ কিংবা খাদ্যের প্রতিও। আর এই অতি আনন্দদায়ক অনুভূতিই হলো ভালোবাসা।
  • ভালোবাসার সংজ্ঞা বিতর্ক, অনুমান, এবং অর্ন্তদর্শনের উপর প্রতিষ্ঠিত। অনেকেই ভালোবাসার মত একটি সর্বজনীন ধারণাকে আবেগপ্রবণ ভালোবাসা, কল্পনাপ্রবণ ভালোবাসা কিংবা প্রতিশ্রুতিপূর্ণ ভালোবাসা এসব ভাগে ভাগ করার পক্ষপাতী নন।
  • তবে এসব ভালোবাসাকে শারীরিক আকর্ষণের ওপর ভিত্তি করে শ্রেণীবিন্যাস করা যেতে পারে। সাধারণ মতে, ভালোবাসাকে একটি ব্যক্তিগত অনুভূতি হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যেটা একজন মানুষ অপর আরেকজন মানুষের প্রতি অনুভব করে।
  • কারো প্রতি অতিরিক্ত যত্নশীলতা কিংবা প্রতিক্ষেত্রে কারো উপস্থিতি অনুভব করা ভালোবাসার সাথেই সম্পর্কযুক্ত। অধিকাংশ প্রচলিত ধারণায় ভালোবাসা, নিঃস্বার্থতা, স্বার্থপরতা, বন্ধুত্ব, মিলন, পরিবার এবং পারিবারিক বন্ধনের সাথে গভীরভাবে যুক্ত।
  • ভালোবাসার সাধারণ এবং বিপরীত ধারণার তুলনা করে ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে ভালোবাসাকে জটিলভাবে বিচার করা যায়। ধনাত্মক অনুভূতির কথা বিবেচনা করে ভালোবাসাকে ঘৃণার বিপরীতে স্থান দেওয়া যায়। ভালোবাসায় যৌনকামনা কিংবা শারীরিক লিপ্সা অপেক্ষাকৃত গৌণ বিষয়।
  • এখানে মানবিক আবেগটাই বেশি গুরুত্ব বহন করে। কল্পনাবিলাসিতার একটি বিশেষ ক্ষেত্র হচ্ছে এই ভালোবাসা। ভালোবাসা সাধারণত শুধুমাত্র বন্ধুত্ব নয়। যদিও কিছু সম্পর্ককে অন্তরঙ্গ বন্ধুত্ব বলেও অভিহিত করা যায়।

ভালোবাসা কাকে বলে sms

যৌনতার জৈবিক মডেলকে স্তন্যপায়ী প্রাণীর একটি ড্রাইভ অর্থাৎ তাড়না হিসাবে মনে করা হয় যা অত্যধিক ক্ষুধা বা তৃষ্ণার মতো। হেলেন ফিশার প্রেম বিষয়ে একজন নেতৃস্থানীয় বিশেষজ্ঞ। প্রেমের অভিজ্ঞতাকে তিনি তিনটি আংশিক ওভারল্যাপিং পর্যায়ে বিভক্ত করেছেন: উদাহরণস্বরূপ, লালসা, আকর্ষণ, এবং সংযুক্তি। কামনা হল যৌন বাসনা পূরণ করার জন্য এক ধরনের অনুভূতি।

ভালোবাসা কাকে বলে
ভালোবাসা কাকে বলে

সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

রোমান্টিক আকর্ষণ মূলত নির্ধারণ করে কোন ব্যক্তির সঙ্গী কতটা আকর্ষণীয় তার উপর। তাছাড়া আরও কিছু বিষয় আছে, যেমন, একই সাথে একটি বাড়িতে অবস্থান করা, পিতামাতার প্রতি কর্তব্য, পারস্পরিক প্রতিরক্ষা এবং নিরাপত্তা সংক্রান্ত অনুভূতিগুলিও জড়িত থাকে। এই তিনটি রোমান্টিক শৈলীগুলির সাথে নিউরাল সার্কিটগুলি, নিউরোট্রান্সমিটার এবং তিনটি আচরণগত নিদর্শন সংযুক্ত সব সময় কার্যকর ভূমিকা পালন করে।

কামনা হল যৌন বাসনার প্রাথমিক ধাপ যা টেসটোসটাইন এবং এস্ট্রোজেনের মতো রাসায়নিক পদার্থ বর্ধিত ত্যাগ করে। এর প্রভাব কয়েক সপ্তাহ বা কয়েক মাস পর্যন্ত স্থায়ী হয়। আকর্ষণ আরও individualized এবং রোমান্টিক হয় একটি নির্দিষ্ট সঙ্গীর জন্য, যার মাধ্যমে একটি স্বতন্ত্র লালসা বিকশিত হয়।

স্নায়ুবিজ্ঞানের সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে যে, মানুষ মূলত প্রেমে পড়ে যখন তার মস্তিষ্ক নিয়মিত একটি নির্দিষ্ট সেটের রাসায়নিক পদার্থ ত্যাগ করে। উদাহরণস্বরূপ, নিউরোট্রান্সমিটার হরমোন, ডোপামিন, নোরপাইনফ্রাইন, এবং সেরোটোনিন এর কথা উল্লেখ করা যেতে পারে।

amphetamine একি ধরনের পদার্থ ত্যাগ করে যার ফলে মস্তিষ্কের কেন্দ্রীয় অংশ সক্রিয় হয়ে ওঠে, হার্টের কম্পনের হার বৃদ্ধি পায়, ক্ষুধা এবং ঘুম হ্রাস পায়, এবং উত্তেজনা বেড়ে যায়। গবেষণায় দেখা গেছে যে, এই পর্যায় সাধারণত দেড় থেকে তিন বছর পর্যন্ত স্থায়ী হয়।

ভালোবাসা কাকে বলে
ভালোবাসা কাকে বলে

সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

ভালোবাসা কাকে বলে ছবি

যেহেতু কামনা এবং আকর্ষণ এর পর্যায়গুলিকে অস্থায়ী বলে মনে করা হয়, তাই দীর্ঘমেয়াদী সম্পর্কের জন্য একটি তৃতীয় পর্যায় প্রয়োজন। সংযুক্তি হল এক ধরনের বন্ধন যার কারণে সম্পর্ক অনেক বছর এমনকি কয়েক দশক পর্যন্ত দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে। সংযুক্তি সাধারণভাবে বিবাহ বা শিশু জন্মদান করার মত অঙ্গীকারগুলির উপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠে।

আরো পড়ুনঃ কেডস জুতা কিনতে সরাসরি ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ লোফার জুতা কিনতে সরাসরি ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ওজন কমানোর ডেটক্সি স্লিম কেনার জন্য ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ চোখের নিচে কালো দাগ দূর করার ক্রিম সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ব্রণের দাগ, কালো দাগ, কাটা দাগ দূর করার ক্রিম সরাসরি – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের নাইট ড্রেস সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ৩০,৩২,৩৪, সাইজের স্পোর্টস ব্রা কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ৩০,৩২,৩৪, সাইজের ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ৩০,৩২,৩৪, ফোম কাপ ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  ৩০,৩২,৩৪, সুতি স্পোর্টস ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক  – এখনই কিনুন

তাছাড়া পারস্পরিক বন্ধুত্ব বা পছন্দের বিষয়গুলি ভাগ করে নেয়ার কারণেও সম্পর্ক দীর্ঘস্থায়ী হয়। গবেষণায় দেখা গেছে যে স্বল্পমেয়াদী সম্পর্কের চেয়ে দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্কের ক্ষেত্র বেশি পরিমাণে রাসায়নিক অক্সিটোসিন এবং ভাসপ্রেসিন নির্গত হয়।

এনজো ইমানুয়েল এবং তার সহকর্মীরা রিপোর্ট করেন যে প্রোস্টেট অণুটি স্নায়ু বৃদ্ধিকারক ফ্যাক্টর (এনজিএফ) নামে পরিচিত, যখন লোকেরা প্রথম প্রেমে পড়ে তখন তার মাত্রা অনেক বেশি থাকে, কিন্তু এক বছর পর তারা আবার পূর্ববর্তী স্তরে ফিরে আসে।

বিবর্তনীয় মনোবিজ্ঞান ভালবাসাকে টিকে থাকার হাতিয়ার হিসেবে দেখায়। মানুষ সহ অন্যান্য স্তন্যপায়ী তাদের জীবনকালের দীর্ঘ সময় পিতামাতার সাহায্যের উপর নির্ভর করে বেঁচে থাকে। এই সময়ে ভালবাসা একটি গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে।

বিবর্তনীয় মনোবিজ্ঞানের দৃষ্টিকোণ থেকে, ভালোবাসা কিভাবে মানব বিবর্তনের দ্বারা গড়ে উঠেছে এর উপর ভিত্তি করে ভালোবাসার সাথে সম্পর্কিত অভিজ্ঞতা এবং আচরণ নিয়ে আরও গবেষণা করা যেতে পারে।

আরও পড়ুন:  রিয়েলমি 7i বাংলাদেশ প্রাইস,Realme 7i Price in Bangladesh

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ
আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত

আরও পড়ুন: কাশির ঔষধ ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ.

আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ

ভালোবাসা কাকে বলে ও কি কি

ভালবাসা কাকে বলে তা সহজভাবে বুঝাতে গেলে বলতে হয় প্রেম এবং ভালবাসার মাঝে পারথক্য কি। প্রেম হচ্ছে, ধরুন আপনি বাগানে হাটছেন আর একটা গাছে ফুটন্ত গোলাপ দেখলেন। আপনি বাগান থেকে ফুলটা ছিড়ে নিজের রুমে এনে গ্লাসের পানিতে সংরক্ষণ করলেন। 

আর আপনি বাগানে হাটছেন আর একটা গাছে ফুটন্ত গোলাপ দেখলেন। ফুলটা ছিরলে তা সৌন্দর্য হারাবে এই ভেবে ফুলটি না ছিরে প্রতিদিন অই গাছে পানি দেয়ার নাম হচ্ছে ভালবাসা।

ভালোবাসা একটি মানবিক অনুভূতি এবং আবেগকেন্দ্রিক একটি অভিজ্ঞতা। বিশেষ কোন মানুষের জন্য স্নেহের শক্তিশালী বহিঃপ্রকাশ হচ্ছে ভালোবাসা।

বিভিন্ন বিষয়ের  উপর নির্ভর করে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রকম হতে পারে:

  • অ-ভালোবাসা (non-love): এর দ্বারা ভালোবাসার তিনটি অংশের কোনটাই থাকে না, এখানে কোন সংযুক্তি থাকে না, সম্পর্কও থাকে না।
  • পছন্দ/বন্ধুত্ব (liking/friendship): এই ধরনের সম্পর্কে অন্তরঙ্গতা থাকে, কিন্তু আগ্রহ ও প্রতিশ্রুতি থাকে না। বন্ধুত্ব এবং পরিচিতদের (acquaintance) সাথে সম্পর্ক এরকম হয়।
  • মোহাবিষ্ট ভালোবাসা (infatuated love):মোহাবিষ্ট ভালোবাসা হচ্ছে সেই ভালোবাসা যেখানে আগ্রহ (passion) থাকে, কিন্তু অন্তরঙ্গতা বা প্রতিশ্রুতি থাকে না। একে “পাপি লাভ”-ও বলা হয় যার অর্থ হচ্ছে, সেই সম্পর্ক যা এখনও পর্যন্ত আন্তরিক (serious) হয় নি। প্রেমপূর্ণ সম্পর্ক প্রায়ই মোহাবিষ্ট ভালোবাসার মধ্য দিয়ে শুরু হয় এবং এরপর সময়ের সাথে সাথে অন্তরঙ্গতা বৃদ্ধির সাথে সাথে তা প্রেমপূর্ণ ভালোবাসায় (romantic love) পরিণত হতে শুরু করে। অন্তরঙ্গতা এবং প্রতিশ্রুতি তৈরি না হলে মোহাবিষ্ট ভালোবাসা হঠাৎ করেই উধাও হয়ে যেতে পারে।
  • শূন্য ভালোবাসা (empty love): শূন্য ভালোবাসা তখনই হয় যখন সম্পর্কে কেবল প্রতিশ্রুতি থাকে, কিন্তু কোন আগ্রহ বা অন্তরঙ্গতা না থাকে। একটি শক্তিশালী ভালোবাসা ক্ষয় হতে হতে শূন্য ভালোবাসায় পরিণত হতে পারে। একটি ব্যবস্থাপিত বিবাহে (arranged marriage) স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক শূন্য ভালোবাসার মধ্য দিয়ে শুরু হয়, এবং এরপর এটি অন্য আকার ধারণ করা শুরু করে।
  • প্রেমপূর্ণ ভালোবাসা (romantic love): এই ভালোবাসায় আগ্রহ এবং অন্তরঙ্গতা থাকে, কিন্তু কোন প্রতিশ্রুতি থাকে না। রোমান্টিক সম্পর্ক বা ওয়ান-নাইট স্ট্যান্ডের বেলায় এরকমটা দেখা যায়।
  • দরদী ভালোবাসা (compassionate love): এই ভালোবাসা অন্তরঙ্গতাপূর্ণ, অ-আগ্রহপূর্ণ ধরনের হয়, কিন্তু বন্ধুত্বের চেয়ে শক্তিশালী হয়, কারণ এখানে দীর্ঘমেয়াদী প্রতিশ্রুতি জড়িত থাকে। “এধরণের ভালোবাসা দীর্ঘমেয়াদী বৈবাহিক সম্পর্কে পাওয়া যায় যেখানে আগ্রহ (passion) আর উপস্থিত থাকে না”
  • জড়ধী ভালোবাসা (fatuous love): হুট করে হওয়া ভালোবাসা বা বিবাহে এটা দেখা যায়। এখানে আগ্রহ থাকে, প্রতিশ্রুতি থাকে কিন্তু অন্তরঙ্গতা থাকে না। যেমন: “প্রথম দেখায় ভালোবাসা”।
  • সুসম্পূর্ণ ভালোবাসা (consummate love): এটি ভালোবাসার একটি সম্পূর্ণা আকার, এবং এটি আদর্শ ভালোবাসাকে প্রতিনিধিত্ব করে। স্টার্নবার্গের মতে, এরকম ভালোবাসা যে জুটির মধ্যে থাকে তারা ১৫ বছর বা তারও বেশি সময় ধরে অনেক ভাল যৌনতা উপভোগ করেন। তারা অন্য কারও সাথে দীর্ঘমেয়াদে ভাল সম্পর্কের কথা ভাবতে পারেন না, সম্পর্কে কোন বাঁধা-বিপত্তি আসলে তারা খুব ভালভাবে সেগুলো কাটিয়ে ওঠেন, এবং তারা একে অপরকে নিয়ে খুশি থাকেন।

ভালোবাসা কাকে বলে কবিতা

ভালোবাসা হচ্ছে মনের অনুভূতির বহিঃ প্রকাশ এবং আবেগকেন্দ্রিক একটি দুর্বলতা।বিশেষ কোন মানুষের জন্য স্নেহের শক্তিশালী বহিঃপ্রকাশ হচ্ছে ভালোবাসা। যেমন আপনার পছন্দের মানুষের জন্য আপনার যে অনুভূতি কাজ করবে, ঠিক সে অনুভূতি টা অপরিচিত কারো ক্ষেত্রে কাজ করবে না। 

পৃথিবীর এপ্রান্ত থেকে ওপ্রান্তে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে হাজারো মানুষ। মানুষগুলো একে ওপরের সাথে নির্দিষ্ট গন্ডিতে ,নির্দিষ্ট প্রান্ততে ,নির্দিষ্ট দেশে বসবাস করে পরস্পরের সাথে। এই বিশাল জনগোষ্ঠী নিজ গন্ডিতে ,নিজ দেশে পরস্পরের সাথে বসবাস করে এক টানে, এক অদৃশ্য সম্পর্কের টানে।

সেই অজানা সম্পর্কের জোরে তারা পরস্পরের সাথে একটি নির্দিষ্ট গণ্ডিকে সুখে শান্তিতে বসবাস করতে পারে। আর সেই অদৃশ্য সম্পর্কের নাম হলো ভালোবাসা।আমাদের এই পৃথিবীর মানুষ বড়োই অদ্ভুদ। অদ্ভুদ এই পৃথিবীতে মানুষ পরস্পরের সাথে মিলেমিশে বসবাস করে।

দেশ থেকে দেশান্তরে মানুষগুলো পরস্পরের সাথে একটি বন্ধনে, আপন অস্তিত্বের টানে, নিজেদের এক অজানা, অদ্ভুদ সম্পর্কের বেড়াজালে আটকে থাকে। সেই সম্পর্কের কারণে তারা পরস্পরের সাথে মিলেমিশে থাকে। সম্পর্কের মাঝে তিক্ততা থাকে, সম্পর্কে মাঝে টানাপোড়ন থাকে, কিন্তু তাই বলে আপনজনের সাথে, প্রিয় মানুষের সাথে সম্পর্কের তিক্ততা নিয়ে কখনো মানুষ সুখী হতে পারে না।

এই পৃথিবীর একটি মধুর এবং প্রজ্বলমান সম্পর্কের নাম ভালোবাসা। কারণ এই সম্পর্কে থাকে না কোন ধরেনর অপ্রাপ্তির ছায়া। মান ,অভিমান থাকে,আক্ষেপ থাকে কিন্তু ভালোবাসার থেকে দুরুত্ব কখনো থাকে না। ভালোবাসা এক ধরণের টান ,এক ধরণের আবেগ।

যা দুরুত্বকে ঘুচিয়ে দিতে সক্ষম ,দুরুত্বকে মিটিয়ে দিতে সক্ষম। ভালোবাসা এক ধরণের আবেগ যা দেশ থেকে দেশান্তরের মধ্যে মানুষের মধ্যে সম্পর্কের এক অটুট বন্ধন স্থাপন করে। তাই ভালোবাসা টিকে থাকে যুগে যুগে ,কালে কালে। সময়ের স্রোতে।

  • আমি যদি বৃষ্টি হতাম
  • স্পর্শ করতাম তোমার অন্তরকে,
  • ধুয়ে দিতাম বিষাদকে
  • মেঘলা বরণ অঙ্গ জুড়ে
  • তুমি আমায় জড়িয়ে নিতে।
  • কষ্ট আর পারতাে নাকো
  • কষ্ট দিতে।
  • ভালােবাসা মানে এক মুঠো রােদ
  • বসন্তের ঐ হাওয়া
  • ভালােবাসা মানে মনের সাগরে
  • স্বপ্নের তরী বাওয়া।
  • ভালােবাসা মানে শিশির ভেজা
  • সবুজ ঘাসের জমি ,
  • ভালােবাসা মানে সব সীমা ছারিয়ে
  • শুধু তুমি আর আমি।

ভালোবাসা কাকে বলা হয়

ভালোবাসা কখনো শুধুমাত্র নর নারীর মধ্যে বিদ্যমান সম্পর্ক বুঝায় না।ভালোবাসা আমাদের ভালো থাকার অভিব্যক্তি প্রকাশ করতে সাহায্য করে।ভালোবাসা হতে হয় উদার।ভালোবাসা হল মহৎ একটি সম্পর্কের নাম।দুইজন বিপরীত লিঙ্গের মানুষের মধ্যে বিদ্যমান সম্পর্ক শুধুমাত্র ভালোবাসা নয়।

আমাদের পরিবারের মধ্যে বিদ্যমান সম্পর্কের নাম হল ভালোবাসা।আমাদের পরিবারের সদস্য থেকে শুরু করে,আত্নীয় স্বজন,ভাইবোন সকলের মধ্যে বিদ্যমান সম্পর্কের নাম হল ভালোবাসা।

কিন্তু তাই বলে ভালোবাসা সংজ্ঞা একেক ক্ষেত্রে একেক রকম তা কিন্তু নয়।ভালোবাসার সংজ্ঞা সকলের ক্ষেত্রেই একেক রকম। নিঃস্বার্থভাবে কোন ব্যক্তিকে ভালো রাখার জন্য,সকল ধরনের ভালো রাখার জন্য সকল সম্ভাব্য সকল কিছু করা,অপর ব্যক্তির খেয়াল রাখা, খেয়াল রাখার মধ্যে দিয়ে নিজের সবটুকু বিলিয়ে দেওয়া,প্রিয়জনদের কথা ভেবে সবটুকু বিলিয়ে দেওয়ার নাম হল ভালোবাসা।

আমাদের চারপাশে সকলের আমরা নানান ধরণের, নানান জাতের, নানান বর্ণের লোক দেখতে পাই। এই মানুষগুলো একে অপরের সাথে একটি মায়ার বন্ধনে আবদ্ধ। তাদের মধ্যে নেই কোন ধরণের হিংসা, নেই কোন হানাহানি, নেই কোন বর্ণবাদ।তারা সকলে যে বন্ধনে আবদ্ধ তার নাম হল ভালোবাসা।

আমাদের পরিবারের প্রত্যেক সদস্যদের প্রতি যেমন আমাদের দায়িত্ব থাকে।ঠিক তেমনি করে এই দেশের প্রতি,দেশের মানুষের প্রতি আমাদের রয়েছে একটি টান এবং আবেগের সুসম্পর্ক। সেই আবেগ এবং আমাদের হ্রদয়ের অন্তরের অন্তস্থল থেকে বিদ্যমান সম্পর্কের নাম হল ভালোবাসা।

ভালোবাসা এমন একটি সম্পর্ক যা জাত, বর্ণ, ধর্ম নির্বিশেষে সকল কিছুর উর্ধে বিদ্যমান থাকে। প্রিয়জনের কথা চিন্তা করে,প্রিয়জনের সুখের কথা চিন্তা করে মানুষ নিজের সকল সুখ বিসর্জন দিতে পারে শুধুমাত্র ভালোবাসার টানে।

ভালোবাসা ভেদাভেদ ভুলিয়ে দেয়,আপনাকে নতুন করে বাঁচতে শেখায়। ভালোবাসার মধ্যে থাকে না কোন ধরনের ভেদাভেদ,থাকে না কোন ধরণের চাওয়া পাওয়া। ভালোবাসা অন্তরের অন্তস্থলের মধ্যে বিদ্যমান এক সম্পর্কের নাম।

আমাদের আর্টিকেল বিষয়ে কারো কোন অভিযোগ বা পরামর্শ থাকলে তা নিচে কমেন্ট এর মাধ্যমে অথবা আমাদেরকে ইমেইলের মাধ্যমে জানাতে পারেন আমাদের আর্টিকেল রাইটিং টিম আপনার অভিযোগ বা পরামর্শ সাদরে গ্রহণ করবে এবং সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ নিবে