তল কাকে বলে

তল কাকে বলে

অনলাইন শপ www.Gazivai.com ( গাজী ভাই ডট কম) এর পক্ষ থেকে আজকের আর্টিকেলটিতে আমাদের আলোচনার মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হলো তল । তল কি,তল কাকে বলে ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।

আজকের এই আর্টিকেলের আলোচনার বিষয়বস্তু হল : তল কাকে বলে, তল কত প্রকার ও কি কি,তল কাকে বলে চিত্র, তল কাকে বলে জ্যামিতি, তল কাকে বলে চিত্র সহ, তল কাকে বলে পদার্থবিজ্ঞান, ফোকাস তল কাকে বলে, বিভেদ তল কাকে বলে ইত্যাদি।

আমাদের www.gazivai.com ওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় সকল পণ্য কেনাকাটা করুন। সবথেকে কম দামে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন www.gazivai.com

তল কাকে বলে

যেকোনো ঘনবস্তুর এক কিংবা একাধিক উপরিভাগ বা পৃষ্ঠ রয়েছে। প্রতিটি ঘনবস্তুর উপরিভাগকেই ঘনবস্তুর তল বলে। অন্যভাবে বললে, যে জিনিসের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ আছে কিন্তু বেধ বা উচ্চতা নেই তাকে তল বলে।কোন বস্তুর উপরিভাগকে তল বলা হয়। অর্থাৎ, ঘনবস্তুর উপরিভাগকেই তল বলে। ঘনবস্তুর তল দ্বি-মাত্রিক।

তল কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ  লম্বা হওয়ার ঔষধ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

সাধারণ অর্থে তল হলো দৃশ্যমান বস্তুর সবচেয়ে উপরিস্তর বা বহিঃস্তর। এটি বস্তুর সেই স্তর বা এলাকা যা একজন পর্যবেক্ষক তার দৃষ্টিশক্তি এবং স্পর্শ অনুভূতি দ্বারা সর্বপ্রথম উপলব্ধি করতে পারে। অন্যভাবে বলা যায়, তল হলো কোনো বস্তুর সেই অংশ বা স্তর যা অন্য কোনো বস্তুর সাথে প্রথম স্পর্শ হয়।

দ্বিমাত্রিক জ্যামিতি তল নিয়ে আলোচনা করে। কারণ তলের কেবল দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ আছে; কিন্তু এর কোনো বেধ বা উচ্চতা নেই। অর্থাৎ তল দ্বিমাত্রিক জ্যামিতির অন্তর্ভূক্ত। তল ক্ষেত্রফলের সাথে সম্পৃক্ত; কারণ তলের কেবল ক্ষেত্রফল নির্ণয় করা যায়।

তল কাকে বলে চিত্র সহ বিশ্লেষণের মাধ্যমে তলের যাবতীয় বৈশিষ্ট্য জানা যায়। একটি ঘনবস্তু এক বা একাধিক তল নিয়ে গঠিত। ঘনবস্তুর তল থাকে – এই ধারণার চেয়েও তলের ধারণা আরেকটু ব্যাপক। তলকে পূর্ণ করা যায়, বিস্তৃত করা যায়; আবার ইন্দ্রিয় অনুভূতি দ্বারা উপলব্ধি করা যায় – এমন গুণাবলী দ্বারা আবৃত বা ব্যাপ্ত করা যায়।

তল কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ ২০ মিনিট সেক্স করার মেজিক কনডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

তল কত প্রকার ও কি কি

তল দ্বিমাত্রিক জ্যামিতির অন্তর্গত হলেও ত্রিমাত্রিক জগতেও কিন্তু তল গঠিত হতে পারে। ত্রিমাত্রিক জগতে যে তল গঠিত হয়, তার নাম বক্রতল। ঘনবস্তুর সর্ব বহিঃস্তরকে তল বলে। ত্রিমাত্রিক জগত ঘনবস্তুর তল দ্বারা দুইটি এলাকায় বিভক্ত হয়। যেমন ত্রিমাত্রিক জগতে, একটি গোলকের তল একে বহিঃ অংশ থেকে অভ্যন্তরীন অংশে বিভক্ত করে। যদিও কোনো কোনো তল ত্রিমাত্রিক জগতে গঠিত হয়, তবুও তল মূলতঃ দ্বিমাত্রিক জ্যামিতির অন্তর্গত

তল সমান বা ফ্লাট হতে পারে; আবার আঁকাবাঁকা বা উঁচু-নিচু হতে পারে। তাই আকৃতির ভিত্তিতে তলকে সাধারণভাবে দুই ভাগে ভাগ করা যায়; তা হলো –

  • সমতল
  • বক্রতল

তল কাকে বলে চিত্র

সমতল :যে তল সমান (flat) অর্থাৎ, কোথায়ও উঁচু বা কোথায়ও নিচু নয় তাকে সমতল বলে।আবার, স্থানাঙ্ক জ্যামিতির সাহায্যে সমতলকে সংজ্ঞায়িত করলে দাঁড়ায়,কোনো তলে একটি সরলরেখা আঁকা হলে সরলরেখার প্রতিটি বিন্দু যদি ঐ তলে অবস্থিত হয়, তবে সেই তলকে সমতল বলে।

তল কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ বায়োমেনিক্স কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

অন্যভাবে বলা যায়, সমতল হলো সেইসব দ্বিমাত্রিক বিন্দুসমূহের সেট, যে সেটের যে কোনো দুইটি বিন্দু দ্বারা সরলরেখা অঙ্কন করা হলে সরলরেখার প্রতিটি বিন্দু যদি ঐ সেটের উপাদান হয়।

সাধারণভাবে, যে দ্বিমাত্রিক তল সমান (flat) বা উঁচু-নিচু নয় এমন তল উভয় দিকে অসীম পর্যন্ত বিস্তৃত তাকে সমতল বলে। সমতল দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ বরাবর উভয়দিকে অসীম পর্যন্ত বিরাজমান। সমতলের কেবল দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ আছে; কিন্তু বেধ নেই।

সমতলকে দৃশ্যমান করা খুবই কঠিন; কারণ বাস্তবে জীবনে এমন কোন কিছু নেই যা দ্বারা বেধহীন এই সমতলের কোনো সত্য উদাহরণ দেওয়া যায়। যেমন- একটি পুকুরের পানি ও ভূপৃষ্টের বায়ুকে বিভক্তকারী বিভেদ তল হলো একটি সমতল, যা অনুধাবণ করা যায়।

কিন্তু এই তলকে দৃশ্যমান করা কঠিন। যাহোক ঘরের দেয়ালের তল, মেঝের তল, বইয়ের একটি পৃষ্ঠার তল – এ সবই সমতলকে প্রতিনিধিত্ব করে। কিন্তু অবশ্যই মনে রাখা দরকার, জ্যামিতিতে সমতল হলো দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ বরাবর উভয়দিকে অসীম পর্যন্ত বিস্তৃত।

আরো পড়ুন মেয়েদের নেট বা জর্জেট ব্রা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুন মেয়েদের ৩ পিস জাইংগা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের সাইজের স্পোর্টস ব্রা কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের  ফোম কাপ ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের সুতি স্পোর্টস ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক  – এখনই কিনুন

আরো পড়ুন মেয়েদের সেক্সি বিকিনি ব্রা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের নাইট ড্রেস সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ৩ পাট কুচি বোরকা সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  ২ পাট কুচি বোরকা সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  খিমার বুরকা সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

তল কাকে বলে জ্যামিতি

বক্র তল :যে তল কোথায়ও উঁচু আবার কোথায়ও নিচু তাকে বক্রতল বলে।অন্যভাবে বললে.., যে তল সমতল নয় তাকে বক্রতল বলে। অতএব, বলা যায় সমতল ছাড়া সকল তলই বক্র তল।

আবার, স্থানাঙ্ক জ্যামিতির সাহায্যে বক্রতলকে সংজ্ঞায়িত করলে দাঁড়ায়,কোনো তলে একটি সরলরেখা আঁকা হলে সরলরেখার প্রতিটি বিন্দু যদি ঐ তলে অবস্থিত না হয়, তবে সেই তলকে বক্রতল বলে। এক্ষেত্রে সরলরেখাটির উপর অবস্থিত কমপক্ষে একটি বিন্দু থাকে, যে বিন্দুটি ঐ তলে থাকে না।

এই তলটি সমান তল নয়। তলটির কোথায়ও উঁচু, আবার কোথায়ও ঢালু। অতএব, এটি একটি বক্রতল।আবার অন্যভাবে বলা যায়…, এই তলটিতে কোনো সরলরেখা আঁকা হলে, রেখাটির সকল বিন্দু তলে অবস্থান করে না। অর্থাৎ, তলটির উপর কোনো সরলরেখা স্থাপন করলে সরলরেখাটির সকল বিন্দু এই তলে অবস্থিত নয়। তাই এটি বক্রতলের সকল বৈশিষ্ট্য বহন করে। সুতরাং, এটি একটি বক্রতল

আরও পড়ুন:  সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ

আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত

আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ

আরও পড়ুন: মাথা ব্যথার ১০ টি ঔষধের নামের তালিকা

আরও পড়ুন: বড় ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা ? বড় ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস

আরও পড়ুন: লিংগ মোটা করার উপায়

তল ক্ষেত্রফল সম্পর্কিত জ্যামিতির সাথে সম্পৃক্ত। তলের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ থাকে। তলের ক্ষেত্রফল পরিমাপ করা হয়। তাই তল দ্বিমাত্রিক জ্যামিতির অন্তর্ভূক্ত। সমতল – দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ বরাবর সীমাহীনভাবে বিস্তৃত। আবার তল দ্বিমাত্রিক জ্যামিতির আলোচনার বিষয়বস্তু হলেও বক্রতল কিন্তু ত্রিমাত্রিক জগতে গঠিত হয়।

বক্রতল ত্রিমাত্রিক জগতে তৈরি হলেও বক্রতলের কেবল ক্ষেত্রফল নির্ণয় করা যায়। তাই বক্রতলও দ্বিমাত্রিক জ্যামিতির বিষয়বস্তু হিসাবে গণ্য হয়। অতএব একথা নিঃসন্দেহে বলা যায় যে, সমতল বা বক্রতল যে তলই হোক না কেন – সকল তলই দ্বিমাত্রিক জ্যামিতির অন্তর্ভূক্ত। সুতরাং, তলের মাত্রা দুই।

তল কাকে বলে চিত্র সহ

গণিতে পৃষ্ঠতল একটি জ্যামিতিক গড়ন যা একটি সমতলের বিকৃতাবস্থার সদৃশ ঘটাতে পারে। সবচেয়ে পরিচিত উদাহরণ সাধারণ ত্রিমাত্রিক ইউক্লিডীয় স্থান R3 এ কঠিন বস্তুর সীমা থেকে উৎপন্ন হয়, যেমন গোলক। পৃষ্ঠতলের সঠিক সংজ্ঞা এর অনুষঙ্গের উপর নির্ভর করে। সাধারণত বীজগণিতীয় জ্যামিতিতে পৃষ্ঠতল নিজেকে ছাড়িয়ে যেতে পারে, যেখানে টপোলজী ও অন্তর্জলীয় জ্যামিতির ক্ষেত্রে এটা হয়না।

পৃষ্ঠতল হল দ্বিমাত্রিক স্থানঃ যার মানে হল পৃষ্ঠের উপরের ছুটন্ত কোন বিন্দু শুধু দুটি দিকে যাবে। অন্য কথায়, প্রত্যেক বিন্দুতে স্থানাঙ্ক স্থাকবে যাতে দ্বিমাত্রিক স্থানাঙ্ক ব্যবস্থার সংজ্ঞা দেয়া যাবে। উদাহরণস্বরুপ, পৃথিবীর পৃষ্ঠতল দ্বিমাত্রিক স্থানের সদৃশ হয়, যা অক্ষ ও দ্রাঘিমা নিয়ে গঠিত, যা দ্বিমাত্রিক স্থানাংকের জোগাড় দেয়।

পৃষ্ঠতলের এই ধারণা পদার্থবিদ্যা, প্রকৌশল, কম্পিউটার গ্রাফিক্স এবং আরো অনেক ক্ষেত্রেই ব্যবহৃত হয়। উদাহরণস্বরুপ উড়োজাহাজ এ বায়ুগতিবিদ্যার ধর্ম জানার জন্যে এটি ব্যবহৃত হয়, বাতাসের পৃষ্টতল বরাবর প্রবাহ এক্ষেত্রে বিবেচনায়না আ হনায়।

তল কাকে বলে পদার্থবিজ্ঞান

প্রতিটি ঘনবস্তুর উপরিভাগকেই ঘনবস্তুর তল বলে। যে জিনিসের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ আছে কিন্তু বেধ বা উচ্চতা নেই তাকে তল বলে। সাধারণত কোনো বস্তুর উপরিভাগকে তল বলা হয়। ঘনবস্তুর তল দ্বি-মাত্রিক হয়।পৃষ্ঠতল বলতে এমন একটি টপোলজিক্যাল স্থান বোঝায় যার প্রত্যেক বিন্দু ইউক্লীডীয় প্লেন এর কিছু উন্মুক্ত সাবসেট এর প্রতি একটি উন্মুক্ত নিকটস্থ হোমিওমরফিক হয়।

এমন নৈকট্যতা এই হোমিওমরফিকতাকে স্থানাঙ্ক তালিকাও বলা হয়। এই তালিকার মাধ্যমে ইউক্লীডীয় সমতলের প্রমিত স্থানাঙ্ক নিকটস্থ উত্তরাধিকারী পায়। এসব স্থানাঙ্ককে ‘’’স্থানিক স্থানাঙ্ক’’’ বলে। আর তল বর্ণনাকারী হোমিওমরফিজম স্থানিক ইউক্লিডীয় হবে। এই বিষয়ের বেশীরভাগ লেখনীতে মনে করা হয় প্রত্যক্ষভাবে বা পরোক্ষভাবে যে টপোলজিক্যাল স্থান হিসেবে তল অশুন্য

“তল” শব্দটি ব্যবহৃত হয় সীমাহীন তল বোঝাতে। নির্দিষ্টভাবে যে তলের সীমা শুন্য তাকে আমরা সাধারনভাবে তল বলে জানি। শুন্য সীমার তল যদি নিশ্ছিদ্র হয় তা বদ্ধ তল হয়। দ্বিমাত্রিক গোলক, দ্বিমাত্রিক টোরাস এবং সত্যিকার প্রক্ষিপ্ত সমতল বদ্ধ তলের উদাহরণ। 

মবিয়াস ট্রিপ এমন একটি তল যার ঘড়ির কাটার দিকের ঘূর্ণন ও তার বিপরীতে ঘূর্ণন স্থানীয়ভাবে আলাদা করা যায়, কিন্তু বিশ্বব্যাপী নয়। সাধারনভাবে তল উদীয়মান বলা যায় যদি এটি মবিয়াস স্ট্রিপের হোমিওমরফিক নকল ধারণ না করে;সজ্ঞানে এর দুটি পার্শ্ব থাকতে হবে। উদাহরণস্বরুপ, গোলক আর টোরাস উদীয়মান, কিন্তু প্রক্ষিপ্ত সমতল নয়, কারণ তারা মবিয়াস ট্রিপের হোমিওমরফিক হয়।

ফোকাস তল কাকে বলে

কোনো গোলীয় দর্পণের প্রধান ফোকাসের মধ্য দিয়ে প্রধান অক্ষের সাথে লম্বভাবে যে সমতল কল্পনা করা হয় তাকে ফোকাস তল বলে।মুখ্য ফোকাসের মধ্য দিয়ে লেন্সের প্রধান অক্ষের সঙ্গে লম্বভাবে অবস্থিত তলকে লেন্সের ফোকাস তল বলে।কোনো লেন্সের প্রধান ফোকাস বিন্দুর মধ্য দিয়ে প্রধান অক্ষের উপর লম্বভাবে অবস্থিত সমতলকে ফোকাস তল বলে। অসীম দূরত্বে অবস্থিত লক্ষ্যবস্তু হতে আলো এসে লেন্সে প্রতিসরণের পর ফোকাস তলে প্রতিবিম্ব গঠন করে।

বিভেদ তল কাকে বলে

আপতিত রশ্মি যে তলে প্রতিফলিত/প্রতিসৃত হয়ে দিক পরিবর্তন করে তাকে বিভেদ তল বলে।অসংকুচিত তল শ্রেনিবদ্ধ করা কষ্টসাধ্য। সহজ উদাহরণ হল, অসংকুচিত তল বদ্ধ ম্যানিফোল্ডকে ছিদ্র করে পাওয়া যেতে পারে।

অপরপক্ষে, সংকুচিত তলের উন্মুক্ত সাবসেট নিজেই অসংকুচিত তল; যেমন ধরা যাক গোলকে ক্যান্টর সেট এর কমপ্লিমেন্ট, যা ক্যান্টর ট্রি তল নামেও পরিচিত। যাই-হোক, প্রত্যেক অসংকুচিত তল সংকুচিত তলের সাবসেট হয়নাঃ দুটি ক্যাননিকাল বিপরীত উদাহরণ হল জ্যাকবের ল্যাডার ও লচ নেস মনস্টার, যা অসীম জেনাসের অসংকুচিত তল। একটি অসংকুচিত তল E(M) এর অশুন্য প্রান্তের ক্ষেত্র রয়েছে, যা তলের “অসীমের পথে যাওয়া” বর্ণনা করে

আমাদের আর্টিকেল সম্বন্ধে কারো কোন অভিযোগ বা পরামর্শ থাকলে নিচে কমেন্ট করে জানাতে পারেন ।আপনার কথা আমরা সাদরে গ্রহণ করব।

পদ কাকে বলে

পদ কাকে বলে

অনলাইন শপ www.Gazivai.com ( গাজী ভাই ডট কম) এর পক্ষ থেকে আজকের আর্টিকেলটিতে আমাদের আলোচনার মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হলো পদ। পদ কি, পদ কাকে বলে ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।

আজকের আর্টিকেলে আমাদের আলোচনার বিষয়বস্তু গুলো হল: পদ কাকে বলে, পদ কাকে বলে কত প্রকার কি কি, পদ কাকে বলে উদাহরণ সহ, পদ কাকে বলে উদাহরণসহ পদের শ্রেণীবিভাগ, পদ কাকে বলে উদাহরণ দাও, পদ কাকে বলে কয় প্রকার, পদ কাকে বলে কত প্রকার, পদ কাকে বলে ও কি কি ইত্যাদি।

আমাদের www.gazivai.com ওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় সকল পণ্য কেনাকাটা করুন। সবথেকে কম দামে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন www.gazivai.com

পদ কাকে বলে

বাক্যে অবস্থিত প্রত্যেকটি শব্দকে একেকটি পদ বলে।পদ হচ্ছে একটি ভাষার রূপতত্ত্বগত শ্রেণীবিভাগ, যা সেই ভাষার বাক্যের নির্মাণ পদ্ধতি ও শব্দের সনাক্তকরণ, বিশ্লেষণ এবং অন্যান্য ভাষাগত গঠনের বর্ণনা করে।

পদ কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ চুল কাটার মেশিন সরাসরি কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

শব্দ যখন বাক্যে ব্যবহৃত হয় তখন তাকে পদ বলে।বাক্যে ব্যবহৃত প্রতিটি শব্দকেই এমন ভাবে বিভিন্ন শ্রেণীতে ভাগ করা যায়, যার জন্য প্রতিটি শব্দের মধ্যে সম্পর্ক ও তাদের অর্থ সৃষ্টি করে। বিভিন্ন ভাষায় বিশেষ্য পদ ও ক্রিয়াপদ প্রায়শ ব্যবহৃত পদ।

কিন্তু এর পরেও বিভিন্ন ভাষায় উল্লেখযোগ্য পার্থক্য আছে। উদাহরণস্বরূপ, জাপানি ভাষায় তিন প্রকারের পৃথক বিশেষণ পদ আছে। সেই তুলনায় বাংলা ও ইংরেজিতে বিশেষণের কোনো পার্থক্য নেই।ভাষাবিজ্ঞানের ইতিহাসের প্রারম্ভিক পর্বেই পদ বিষয়ক আলোচনার প্রমাণ পাওয়া যায়

পদ কাকে বলে কত প্রকার কি কি

প্রথাগত বাংলা ব্যাকরণ অনুসরণে বলা হয় যে, অর্থবোধক বর্ণ বা বর্ণসমষ্টি দিয়ে গঠিত কোনো শব্দ বাক্যে ব্যবহৃত হলে তাকেই পদ বলে। অথবা আমরা বলতে পারি, যে শব্দ বা ধাতু বিভক্তি যুক্ত হয়ে বাক্যে প্রয়োগ করবার উপযোগী হয় তাই পদ,ভাষায় কেবল শব্দ ও ধাতু ব্যবহৃত হয় না।

পদ কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ  লম্বা হওয়ার ঔষধ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

ভাষায় ব্যবহৃত হওয়ার জন্যে শব্দ ও ধাতুর সঙ্গে বিভক্তির যোগ অপরিহার্য হয়ে পড়ে। কেননা, বাক্যে অর্থাৎ ভাষায় প্রত্যেকটি শব্দ ব্যবহারের একটি নির্দিষ্টস্থান আছে। বাক্যের মধ্যে যেখানে যে শব্দের ব্যবহার আবশ্যক সেখানে সে শব্দের প্রয়োগ না হলে কথার অর্থ বা বাক্যের অর্থ কেউ বুঝতে পারে না।

উভয় মূল মিলিয়ে পদ মুলত ৫ প্রকার। যথা:

  • বিশেষ্য
  • বিশেষণ
  • সর্বনাম
  • ক্রিয়াপদ
  • অব্যয়

কিন্তু সাধারণ ব্যাকরণিক শ্রেণিবিভাগ অনুযায়ী অব্যয় পদটি একাধিক ভুমিকা পালন করে।

পদ কাকে বলে উদাহরণ সহ

বিশেষ্য পদ :-

বাক্যের মধ্যে ব্যবহৃত যে সমস্ত পদ দ্বারা কোনো ব্যক্তি, জাতি, সমষ্টি, বস্তু, স্থান, কাল, ভাব, কর্ম বা গুণের নাম বোঝানো হয়, তাকে বিশেষ্য পদ বলে। যেমন – শ্যামল, গোরু, বায়ু, সভা, দয়া, শমন, হিমালয় প্রভৃতি।

পদ কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ ২০ মিনিট সেক্স করার মেজিক কনডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

বিশেষ্য পদের শ্রেণিবিভাগ :-
১ – সংজ্ঞাবাচক বিশেষ্য পদ – কলকাতা, সুভাষ, নজরুল, গঙ্গা, বাইবেল, রামায়ণ।

২ – বস্তুবাচক বিশেষ্য পদ- মাটি, কাগজ, জল, দুধ, চিনি, সোনা, রূপা।

৩ – জাতিবাচক বিশেষ্য পদ – বাঙালি, হিন্দু, বৌদ্ধ, মুসলমান।

৪ – সমষ্টিবাচক বিশেষ্য পদ – সভা, জনতা, সমিতি, বাহিনী, দল।

৫ – গুণবাচক বিশেষ্য পদ – সততা, সাধুতা, মহত্ব, দয়া, শৈশব।

৬ – ক্রিয়াবাচক বিশেষ্য পদ – দর্শন, ভোজন, শয়ন, গমন।

বিশেষণ পদ :-

কোনো পদের গুণ, পরিমাণ, অবস্থা, সংজ্ঞা, ধর্ম ইত্যাদি বোঝানোর জন্য যে শব্দ হয় তাকেই বিশেষণ পদ বলে।

বিশেষণ পদের শ্রেণিবিভাগ :-
বিশেষণ পদকে পাঁচভাগে ভাগ করা যায়। যেমন –

১ – বিশেষ্যের বিশেষণ – অনেক, প্রচুর, ভালো, মন্দ প্রভৃতি।

২ – সর্বনামের বিশেষণ – সে খুব চালাক। তিনি বড়ো হত।

৩ – বিশেষণের বিশেষণ – খুব গরম, খুব ঠান্ডা, বড়ো ভালো।

৪ – অব্যয়ের বিশেষণ – ঠিক ওপরে, শতাধিক, শত ধিক, ঠিক নীচে।

৫ – ক্রিয়ার বিশেষণ – তাড়াতাড়ি দ্রুত হাঁটে, আমরা এখন খেলব।

পদ কাকে বলে উদাহরণসহ পদের শ্রেণীবিভাগ

বিভিন্ন বিশেষণ পদের সংজ্ঞা :-

১ – বিশেষ্যের বিশেষণ :

যে পদ বিশেষ্য পদের দোষ, গুণ, অবস্থা, সংখ্যা, পরিমাণ, প্রভৃতি উপস্থিত করে তাকে বিশেষ্যের বিশেষণ বলে।

যেমন – মেঘলা আকাশ, বিদ্বান মানুষ, সাতদিন পরে সেচ্ছ অসুস্থ মানুষ, অনেক লোক, ভালো ছাত্রা

২ – সর্বনামের বিশেষণ :

যে বিশেষণ পদ কোনো সর্বনাম পদের গুণ, প্রকৃতি প্রভৃতি নির্ধারণ করে, তাকে বলে সর্বনামের বিশেষণ পদ ।

যেমন – বোকা তুমি, তাই ওদের কথা বিশ্বাস করলে। মূর্খ তুই, এ বছর কী বুঝবি।

৩ – বিশেষণের বিশেষণ :

যে বিশেষণ পদ অন্য একটি বিশেষণ পদের গুণ বা অবস্থা উল্লেখ করে তাকে বিশেষণের বিশেষণ বলে।

যেমন – খুব গরম দুধ। নিতান্ত ভালো মানুষ। অভি বড়ো নিম্নরে, একথা বলতে পারবে না।

৪ – অব্যয়ের বিশেষণ :

যে পদ কোনো অব্যয় পদের গুণ, অবস্থা, সংখ্যা ইত্যাদি প্রকাশ করে তাকে অব্যয়ের বিশেষণ বলে।

যেমন – শত ধিক্‌, ঠিক নীচে, ঠিক ওপরে রাখা আছে।

৫ – ক্রিয়ার বিশেষণ :

যে বিশেষণ পদ ক্রিয়ার গুণ, অবস্থা প্রভৃতি নির্ণয় করে, তাকে ক্রিয়ার বিশেষণ পদ বলে।

যেমন – সে তাড়াতাড়ি হাঁটে। বিমলা আস্তে আস্তে হাঁটে।

পদ কাকে বলে উদাহরণ দাও

ক্রিয়াপদ

যা দ্বারা কাজ করা বুঝায় তাকে ক্রিয়াপদ বলে। ক্রিয়ামূল বা ধাতুর সঙ্গে বিভক্তি যুক্ত হয়ে ক্রিয়াপদ গঠিত হয়। পক্ষ ও কালভেদে ক্রিয়াপদের রূপভেদ হয়।উদাহরণস্বরূপ, করবে, করলে, করে, শিখতে, ঘুমায়, পড়ছে, দিলেন, লিখছে, খেলছে, করাচ্ছেন, খাওয়ায়, চমকায়, ছটফটিয়ে, মরে যাওয়া, কমে আসা, এগিয়ে চলো, হেসে উঠেছে, দাঁড়িয়ে যাও – এগুলো ক্রিয়াপদ।

আরো পড়ুনঃ ওজন কমানোর  ইন্ডিয়ান ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  লম্বা হওয়ার ঔষধ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আর পড়ুনঃ পাছা বা নিতম্বের মেদ কমানোর ঔষধ কিনতে  – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ স্বামী স্ত্রীর মধুর মিলন দাম্পত্য জীবন বই কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ আরবি ভাষা শিক্ষার বই কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ পড়ুনঃ লিংগ মোটা বড় করার  ইন্ডিয়ান কস্তুরি গোল্ড কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ২০ মিনিট সেক্স করার ইন্ডিয়ান স্প্রে কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ২০ মিনিট সেক্স করার মেজিক কনডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ড্রাগন কনডম সরাসরি কিনতে ক্লিক করুনএখনই কিনুন

ক্রিয়াবিশেষণ

যা ক্রিয়ার ভাব, কাল বা সময়কে বিশেষিত করে তাকে ক্রিয়াবিশেষণ বলে। উদাহরণস্বরূপ, ধীরে বাতাস বায়, লোকটি দ্রুত হাটে, টিপ টিপ করে বৃষ্টি পড়ছে, যথাসময়ে সে হাজির হলো, আমার জানা নেই, সে যাবে না, কখনই বা দেখা হবে – এগুলো ক্রিয়াবিশেষণ।

আবেগসূচক পদ

যে শব্দ দ্বারা দুঃখ, কষ্ট, আনন্দ ইত্যাদি প্রকাশ হয়ে থাকে তাকে আবেগসূচক পদ বলে। এধরনের পদ বাক্যের অন্যান্য পদের সঙ্গে সরাসরি সরাসরি সম্পর্কিত না হয়ে স্বাধীনভাবে বাক্যে বসে।উদাহরণস্বরূপ, হ্যাঁ, বেশ, শাবাশ!, আহ!, ওহ!, ছি ছি!, বাপরে বাপ, আরে, হায় হায়! ওগো – আবেগসূচক পদ।

সংযোজক পদ

সংযোজক পদ দুটি শব্দের মধ্যে সংযোগ ঘটায়।উদাহরণস্বরূপ, ও, এবং, বা, অথবা, আর, না-হয়, না-কি, কিন্তু, তবে, যদি, কারণ, তাই – সংযোজক পদ।

অনুসর্গ

যা কোন শব্দের পরে বসে তাকে অনুসর্গ বলে। উদাহরণস্বরূপ, অবধি, আগে, উপরে, করে, কর্তৃক, ছাড়া, জন্য, তরে, থেকে, দ্বারা, ধরে, নাগাদ, পর্যন্ত, বনাম, ভেতরে, মধ্যে, লেগে, সঙ্গে, হতে – অনুসর্গ।

আরও পড়ুন:  সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ

আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত

পদ কাকে বলে কয় প্রকার

বাক্যে ব্যবহৃত বিভক্তিযুক্ত শব্দ ও ধাতুকে পদ বলে।অথবা, অর্থযুক্ত বাক্যের প্রতিটি শব্দকেই পদ বলে।খুব সহজভাবে বললে, বাক্যে ব্যবহৃত সমস্ত শব্দই পদ। যেমন- সে ফুটবুল খেলে। এখানে সেফুটবলখেলে। এই ৩টি পদ রয়েছে।

আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ

আরও পড়ুন: মাথা ব্যথার ১০ টি ঔষধের নামের তালিকা

আরও পড়ুন: বড় ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা ? বড় ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস

আরও পড়ুন: লিংগ মোটা করার উপায়

ব্যাকরণের যে অংশ শব্দ ও শব্দের গঠন, শব্দের শ্রেণী বিভাগ, পদ, পদের পরিচয়, প্রত্যয়, বচন, শব্দরূপ কারক, সমাস, ক্রিয়া, ক্রিয়ার কাল, শব্দের ও পদের ব্যুৎপত্তি আলোচনা করে তাকে পদ প্রকরণ বলে।

আধুনিক শ্রেণীবিভাগ
পদান্বয়ী অব্যয় অনুসর্গ রুপে কাজ করে, সমচ্চয়ী অব্যয় পদটি সংযোজক হিসেবে কাজ করে এবং অনন্বয়ী অব্যয় পদটি আবেগবাচক শব্দের ভুমিকা পালন করে। আবার ক্রিয়াবিশেষণকে বিশেষণের একটি অংশ মনে করা হয়। কিন্তু সেটা সম্পূর্ণ আলাদা শব্দ হিসেবে ব্যবহৃত হওয়ার যোগ্যতা রাখে। তাই, প্রমিত বাংলা ব্যাকরণ অনুসারে শব্দ আট প্রকার। যথা:

  • বিশেষ্য
  • বিশেষণ
  • সর্বনাম
  • ক্রিয়াপদ
  • ক্রিয়াবিশেষণ
  • আবেগসূচক পদ
  • সংযোজক পদ
  • অনুসর্গ

পদ কাকে বলে কত প্রকার

ব্যাকরণের ভাষায় বাক্যে ব্যবহৃত বিভক্তিযুক্ত শব্দকে পদ বলে। যেমন: ওমর স্কুলে যায়। এই বাক্যে তিনটি শব্দ রয়েছে যথা: “ওমর”, “স্কুলে”, “যায়” প্রত্যেকটি এক একটি পদ।সুতরাং, বাক্যে ব্যবহৃত বিভক্তিযুক্ত প্রত্যেকটি শব্দকে পদ বলা হয়। যখন শব্দ বা ধাতু বিভক্তিযুক্ত হয়ে বাক্য গঠন করা হয় তখন সেই শব্দ বা ধাতুকে পদ বলা হয়।

যেমন: ’ছেলেরা স্কুলে পড়ে’ এই বাক্যে ‘ছেলে’ শব্দটির সাথে “রা”, ‘স্কুল’ শব্দটির সাথে “এ”, এবং ‘পড়’ ধাতুর সাথে ”এ” যুক্ত হয়ে বাক্যটিকে অর্থপূর্ণ করে। এখানে “রা”, “এ”, “এ” হলো বিভক্তি। এই বিভক্তি সমূহ শব্দের সাথে যুক্ত হয়ে শব্দগুলিকে পদে রূপান্তর করেছে।

পদ প্রধানত ২ প্রকার:
সব্যয় পদ
অব্যয় পদ
সব্যয় পদ আবার ৪ প্রকার:
বিশেষ্য
বিশেষণ
সর্বনাম
ক্রিয়া

পদ কাকে বলে ও কি কি

বাক্যে ব্যবহৃত প্রতিটি শব্দকে পদ বলে।বাক্যে যখন শব্দ ব্যবহৃত হয়, তখন শব্দগুলোর মধ্যে সম্পর্ক সৃষ্টির জন্য প্রতিটি শব্দের সঙ্গে কিছু অতিরিক্ত শব্দাংশ যুক্ত হয়। এগুলোকে বলে বিভক্তি। যে সব শব্দে আপাত দৃষ্টিতে মনে হয় কোন বিভক্তি যুক্ত হয়নি, সে সব শব্দেও একটি বিভক্তি যুক্ত হয়। একে প্রথমা বিভক্তি বা শূণ্য বিভক্তি বলে।

ব্যাকরণ অনুযায়ী কোন শব্দ বাক্যে ব্যবহৃত হলে তাতে বিভক্তি যুক্ত হতে হয়। আর তাই কোন শব্দ বাক্যে বিভক্তি না নিয়ে ব্যবহৃত হলেও তার সঙ্গে একটি বিভক্তি যুক্ত হয়েছে বলে ধরে নিয়ে তাকে শূণ্য বিভক্তি বলা হয়।অর্থাৎ, বিভক্তিযুক্ত শব্দকেই পদ বলে।

আমাদের আর্টিকেল সম্বন্ধে কারো কোন অভিযোগ বা পরামর্শ থাকলে নিচে কমেন্ট করে জানাতে পারেন ।আপনার কথা আমরা সাদরে গ্রহণ করব।

তল কাকে বলে

ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং এর ইংরেজি কি

আমাদের ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান গাজী ভাই ডটকম এর পক্ষ থেকে জানতে পারবেন ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং এর ইংরেজি কি এবং ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং এর ইংরেজি নাম কি ও ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং এর ইংরেজি অর্থ কি তো চলুন এ বিষয়ে বিস্তারিত জানার পাশাপাশি আপনার প্রয়োজনীয় ও গোপনীয় পণ্য সামগ্রী ক্রয় করতে আজি ভিজিট করুন www.gazivai.com

ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং এর ইংরেজি কি

ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং এর ইংরেজি – Finance and banking

ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং এর ইংরেজি

ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং এর ইংরেজি কি

আমাদের আর্টিকেলটিতে যে সকল বিজ্ঞাপন পিকচার দেয়া রয়েছে বিজ্ঞাপনে থাকা পণ্যগুলো আপনি চাইলে দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে পারবেন আর এজন্য অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন এবং অর্ডার করুন।

ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং এর ইংরেজি নাম কি

দেশের সবচেয়ে কম দামে যাবতীয় নিত্যপ্রয়োজনীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্য সামগ্রী ক্রয় করার জন্য অবশ্যই আমাদের ই-কমার্স ওয়েবসাইট ভিজিট করুন এবং আপনার পছন্দের পণ্য সামগ্রী ব্যবহার করেন।

ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং এর ইংরেজি কি

ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং এর ইংরেজি নাম

অনলাইনে কেনাকাটা সময় অবশ্যই পুরো টাকা অগ্রিম পরিশোধ করা থেকে বিরত থাকুন অনলাইনে অর্ডার করার সময় ডেলিভারি খরচ সর্বোচ্চ অগ্রীম পরিশোধ করুন।

ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং এর ইংরেজি অর্থ কি

আর্টিকেলটির তত্ত্ব সম্পর্কে যেকোনো প্রশ্ন অবশ্যই আমাদেরকে কমেন্টে লিখে জানিয়ে দিন আজকে আর্টিকেলটি ছিলো এ পর্যন্ত

ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং এর ইংরেজি অর্থ

আমাদের আর্টিকেলটি সম্পর্কে যদি আপনার কোন প্রশ্ন থাকে জিজ্ঞাসা থাকে মন্তব্য থাকে অভিযোগ থাকে সেটি আমাদেরকে কমেন্টের মাধ্যমে লিখে জানিয়ে দিতে পারেন।

কোষ বিভাজন কাকে বলে

কোষ বিভাজন কাকে বলে

অনলাইন শপ www.Gazivai.com ( গাজী ভাই ডট কম) এর পক্ষ থেকে আজকের আর্টিকেলটিতে আমাদের আলোচনার মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হলো কোষ বিভাজন। কোষ বিভাজন কি, কোষ বিভাজন কাকে বলে ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা করব ‌।

আজকের এই আর্টিকেলে আমাদের আলোচনার বিষয়বস্তু গুলো হল: কোষ বিভাজন কাকে বলে, কোষ বিভাজন কাকে বলে Bangladesh, কোষ বিভাজন কাকে বলে উত্তর, কোষ বিভাজন কাকে বলে সূজনশীল প্রশ্ন, কোষ বিভাজন কাকে বলে উত্তর Bangladesh, কোষ বিভাজন কাকে বলে অষ্টম শ্রেণি, কোষ বিভাজন কাকে বলে বাংলা, কোষ বিভাজন কাকে বলে Class 10 ইত্যাদি।

আমাদের www.gazivai.com ওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় সকল পণ্য কেনাকাটা করুন। সবথেকে কম দামে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন www.gazivai.com

কোষ বিভাজন কাকে বলে

যে প্রক্রিয়ায় জীব কোষের বিভক্তির মাধ্যমে একটি থেকে দুটি বা চারটি কোষ তৈরি হয় তাকে কোষ বিভাজন বলে।কোষ বিভাজন একটি মৌলিক ও অত্যাবশ্যকীয় প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে জীবের দৈহিকবৃদ্ধি ও বংশ বৃদ্ধি ঘটে ।

কোষ বিভাজন কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ লিংগ মোটা বড় করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

যে প্রক্রিয়ায় জীব কোষের বিভক্তির মাধ্যমে একটি থেকে দুটি বা চারটি কোষের সৃষ্টি হয় তাকে কোষ বিভাজন বলে । কোষ বিভাজন সাধারণত বৃহত্তর কোষ চক্রের অংশ হিসাবে ঘটে। বিভাজনের ফলে সৃষ্ট নতুন কোষকে অপত্য কোষ এবং যে কোষটি বিভাজিত হয় তাকে মাতৃ কোষ বলে।

সুকেন্দ্রিক জীবে দুইরকম কোষ বিভাজন দেখা যায়; একটি হলো বর্ধনশীল কোষ বিভাজন, যেখানে বংশানুগতভাবে অপত্য কোষগুলো এবং মাতৃকোষ অভিন্ন (মাইটোসিস), অন্যটি হলো প্রজনন সংক্রান্ত কোষ বিভাজন,

যেখানে অপত্য কোষগুলিতে ক্রোমোজোমের সংখ্যা অর্ধেক হ্রাস পেয়ে হ্যাপ্লয়েড গ্যামেট উৎপন্ন করে (মিয়োসিস)। কোষবিদ্যায় মাইটোসিস হলো কোষ চক্রের একটি অংশ, যেখানে প্রতিলিপি করা ক্রোমোজোমগুলি দুটি নতুন নিউক্লিয়াসে বিভক্ত হয়। এই কোষ বিভাজন জিনগতভাবে অভিন্ন কোষের জন্ম হয় যাদের ক্রোমোজোমের মোট সংখ্যা বজায় থাকে।

কোষ বিভাজন কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ বায়োমেনিক্স কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

কোষ বিভাজন কাকে বলে Bangladesh

সাধারণত মাইটোসিস (নিউক্লিয়াসের বিভাজন) এর পূর্বে ইন্টারফেজের এস পর্যায় (যখন ডিএনএ প্রতিলিপি হয়) হয় এবং এটির পরে টেলোফেজ এবং সাইটোকাইনেসিস সম্পন্ন হয়; যখন একটি কোষের সাইটোপ্লাজম, অঙ্গাণু এবং কোষ ঝিল্লি বিভাজিত হয়ে নতুন সৃষ্ট কোষ দুটির মধ্যে প্রায় সমানভাবে বিভক্ত হয়ে যায়।

মাইটোসিসের বিভিন্ন ধাপগুলি একসাথে একটি প্রাণীর কোষ চক্রের মাইটোটিক (এম) পর্বকে সংজ্ঞায়িত করে। ওয়াল্টার ফ্লেমিং ১৮৮২ সালে সামুদ্রিক সালামান্ডার (Triturus maculosa) কোষে প্রথমবারের মতো কোষ বিভাজন লক্ষ্য করেন।মানবদেহ একটি মাত্র কোষ থেকেই তৈরি হয় । জাইগোট থেকে কোষ বিভাজনের মাধ্যমে সম্পূর্ণ দেহ তৈরি হয়।

কোষ বিভাজন কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ ২০ মিনিট সেক্স করার মেজিক কনডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

পৃথিবীর সকল সজীব বস্তু একটিমাত্র কোষের দ্বারা তাহাদের জীবন শুরু করে। এই কোষটি নিয়মিত বিভাজিত হইয়া বহু কোষের সৃষ্টি করে এবং বহুকোষ হইতে লার্ভা বা ভ্রুনের সৃষ্টি হয়। এই লার্ভা বা ভ্রুন জীবে পরিণত হয়। জীবের জনন, বৃদ্ধি ও বিভিন্ন অঙ্গের ক্রমবিকাশের জন্যই এই কোষের ক্রমাগত বিভাজন হইতে থাকে। এমন কি পূর্ণবয়স্ক জীবে বৃদ্ধি, মেরামত, ক্ষয়প্রাপ্ত কোষের প্রতিস্থাপনের জন্যও কোষের বিভাজন ঘটিয়া থাকে।

কোষ বিভাজন কাকে বলে উত্তর

বিপাকীয় ক্রিয়ার উপচিতির ফলে কোষ আকার ও আয়তনে বৃদ্ধি পায়। কোযের আকার ও আয়তনের বদ্ধি কিন্তু শারীরবৃত্তীয় কার্যের প্রয়ােজনীয়তা দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। আকার ও আয়তনে চরম বুদ্ধিপ্রাপ্ত হইবার পরই কোষ বিভাজিত হয়।নিউক্লিয়াসে ডি. এন. এ.-র পরিমাণ দ্বিগণ হইলেই কোষবিভাজন শুরু হয়। প্রকতপক্ষে কোষবিভাজন একটি জিন নিয়ন্ত্রিত পদ্ধতি।

যে পদ্ধতিতে একটি কোষ হইতে দুই বা অধিক অপত্য কোষের সষ্টি হয় তাহাকে কোষ বিভাজন বলে।আত্মপ্রতিলিপি গঠন সজীব বস্তুর সর্বাপেক্ষা উল্লেখযােগ্য বৈশিষ্ট্য। যে পদ্ধতিতে কোষ তাহার নিজ প্রতিলিপি গঠন করে তাহাকে কোষ বিভাজন বলে।

বিভাজন পদ্ধতিতে বহুকোষের উৎপত্তি জীবের সার্বিক বৈশিষ্ট্য। একটি কোষ অন্য আর একটি অনুরেপ কোষ হইতে উৎপন্ন হয় এবং এই সূত্রই জীবন-প্রবাহের ধারাবাহিকতার প্রকৃতি ভিত্তি। জীবদেহে কোষ বিভাজন তিনটি পৃথক পদ্ধতিতে সম্পন্ন হয়। যেমন-
(১) অ্যামাইটোসিস (Amitosis), (২) মাইটোসিস (Mitosis) ও (৩) মিয়ােসিস (Meiosis)।

কোষ বিভাজন কাকে বলে সূজনশীল প্রশ্ন

যে কোষ বিভাজনে পিণ্ডিল গঠিত না হইয়া নিউক্লিয়াসটি সরাসরি মধ্যাংশ বরাবর খাঁজ সৃষ্টির দ্বারা দুইটি অপত্য খণ্ডাংশে বিভক্ত হয় তাহাকে প্রত্যক্ষ কোষ বিভাজন বলে। এই প্রক্রিয়ায় মাইটোসিসের ন্যায় নিউক্লিয়াসের ভাঙ্গন, ক্রোমােজোম সষ্টি এবং নিউক্লিয়াসের পুনর্গঠন প্রভৃতি ঘটনা ঘটে না। নিউক্লীয়াসের বিভাজন সরাসরি খাঁজ সৃষ্টির মাধ্যমে ঘটে বলিয়া এই বিভাজনকে প্রত্যক্ষ কোষ বিভাজন বলে। উদাহরণ—অ্যামিবা, ব্যাকটিরিয়া, কারা (শৈবাল), ঈস্ট (ছত্রাক)।

মাইটোসিস বা পরোক্ষ বিভাজন বা সমবিভাজন সংজ্ঞা : যে বিশেষ পদ্ধতিতে নিউক্লিয়াসের নানাবিধ পরিবর্তনের মাধ্যমে মাতৃ নিউক্লিয়াস সম-গুণসম্পন্ন দুইটি অপত্য নিউক্লিয়াসের জন্ম দেয় তাহাকে মাইটোসিস বলে। বহুকোষী জীবের দেহ দুই প্রকার কোষ দ্বারা তৈরী—১. দেহকোষ বা সােমাটিক কোষ (Somatic Cells), যাহা প্রজনন কার্য ব্যতীত দেহের যাবতীয় শারীরবৃত্তীয় কার্য করে, এবং ২. জনন কোষ (Germ Cells), যাহা যৌন জননে সাহায্য করে। যেমন – শুক্রাশয় ও ডিম্বাশয়ের কোষ।

আরো পড়ুন মেয়েদের নেট বা জর্জেট ব্রা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুন মেয়েদের ৩ পিস জাইংগা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের সাইজের স্পোর্টস ব্রা কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের  ফোম কাপ ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের সুতি স্পোর্টস ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক  – এখনই কিনুন

আরো পড়ুন মেয়েদের সেক্সি বিকিনি ব্রা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের নাইট ড্রেস সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ৩ পাট কুচি বোরকা সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  ২ পাট কুচি বোরকা সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  খিমার বুরকা সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

মাইটোসিস পদ্ধতিতে দেহজ কোষের নিউক্লীয় বিভাজন হয় এবং একটি নিউক্লীয়াস হইতে দুইটি সমগণ সম্পন্ন অপত্য নিউক্লীয়াস উৎপন্ন হয়। জননকোষ উৎপন্ন করতে শুক্রাশয়ে বা ডিম্বাশয়ে বা রেণুস্থলীতে মাতৃকোষে যে বিভাজন দেখা যায় এবং যে বিভাজনের দ্বারা চারটি জননকোষ বা রেণু উৎপন্ন হয় তাহাকে মিয়োসিস বলে।

কোষ বিভাজন কাকে বলে উত্তর Bangladesh

মাইটোসিস কোথায় হয় : মাইটোসিস বিভাজন সকল দেহকোষে ঘটিয়া থাকে। যে সকল জীবের দেহকোষ আদর্শ নিউক্লিয়াসযুক্ত তাহাতেই এই বিভাজন হয়। রেণুস্থলীতে রেণুমাতৃকোষ সৃষ্টির পূর্বে মাইটোসিস বিভাজন হয়। শুক্রাশয়ে আদি শুক্রকোষ পর্যন্ত মাইটোসিস বিভাজন ঘটে। ডিম্বাশয়ে আদি ডিম্বাণু (Oogonium) অবস্থা পর্যন্ত মাইটোসিস বিভাজন ঘটে।

আরও পড়ুন:  সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ

আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত

মাইটোসিস পদ্ধতি 1878 খ্রীষ্টাব্দে ওয়াল্টার ফ্লেমিং (Walter Flemming) প্রথম জীবদেহে মাইটোসিস কোষবিভাজন প্রত্যক্ষ করেন এবং ইহার বিবরণ দেন। স্লাইচের 1878 খ্রীষ্টাব্দে মাইটোসিসের বিবরণ প্রসঙ্গে ইহার নামকরণ করেন কেরিওকাইনেসিস । 1879 খ্রীষ্টাব্দে সেনাইডার মাইটোসিস পদ্ধতির পূর্ণ বিবরণ দেন, ককরাউম এবং ম্যাককলে 1960) খ্রীষ্টাব্দে মাইটোসিসের রাসায়নিক পদ্ধতির বিশদ বিবরণ দেন।

কোষ বিভাজন কাকে বলে অষ্টম শ্রেণি

কোষ বিভাজনের সংজ্ঞা – যে পদ্ধতিতে একটি কোষ হইতে দুই বা অধিক অপত্য কোষের সষ্টি হয় তাহাকে কোষ বিভাজন বলে।
কোষ বিভাজনের দুটি পর্যায় হল :
(i) নিউক্লিয়াস-বিভাজন : প্রথম পর্যায়ে নিউক্লিয়াসটি বিভাজিত হয় বলে একে নিউক্লিাস-বিভাজন বলা হয়।
(ii) সাইটোপ্লাজম-বিভাজন : কোষ বিভাজনের দ্বিতীয় পর্যায়ে কোষের সাইটোপ্লাজম বিভাজিত হয়। এই পর্যায়কে সাইটোপ্লাজম বিভাজন বা সাইটোকাইনেসিস বলা হয়।

আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ

আরও পড়ুন: মাথা ব্যথার ১০ টি ঔষধের নামের তালিকা

আরও পড়ুন: বড় ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা ? বড় ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস

আরও পড়ুন: লিংগ মোটা করার উপায়

কোষ বিভাজন কাকে বলে বাংলা

ডি. এন. এ. : ক্রোমােজোম প্রধানত ডিঅক্সিরাইবোজ নিউক্লিক অ্যাসিড বা ডিঅক্সিরাইবােনিউক্লিক অ্যাসিড নামের জৈব পদার্থ দিয়ে তৈরী। একে ইংরাজীতে সংক্ষেপে ডি. এন. এ. বলা হয়। এর চারদিকে যে প্রােটীন-নির্মিত একটি আবরণ থাকে, তাকে ক্রোমােজোমের ধাত্র বলা হয়। ধাত্রের বাইরে যে আর একটি সূক্ষ্ম আবরণ থাকে তার নাম পেলিক্‌ল।

জিন- ক্রোমােজোমের এক-একটি ছােট ছােট অংশ বংশগতির এক-একটি নির্দিষ্ট প্রলক্ষণ বহন করে। প্রলক্ষণ বহনকারী ক্রোমােজোমের এইরকম এক-একটি ছােট অংশকে জিন বলা হয়। জিনগুলি ক্রোমােজোমের দৈর্ঘ্য-বরাবর সারিবদ্ধভাবে বিন্যস্ত থাকে। বংশগতি নিয়ন্ত্রণ করা জিনের কাজ।

কোষ বিভাজন কাকে বলে Class 10

বহুকোষী উদ্ভিদের সমস্ত সজীব কোষ প্রয়ােজনমতাে বিভাজিত হতে পারলেও, প্রধানতঃ যে কয়েকটি নির্দিষ্ট অঞ্চলের কোষ মাইটোসিস পদ্ধতিতে বিভাজিত হয় সেগুলি হল : (i) কাণ্ড ও মূলের ডগায় অবস্থিত প্রাথমিক ভাজক কলার কোষে, (ii) দ্বিবীজপত্রী উদ্ভদের পরিধি-বৃদ্ধির সময় কাণ্ড ও মূলের ক্যাম্বিয়াম নামের গৌণ ভাজক কলার কোষে এবং (iii) উদ্ভিদের যে অঞ্চলে ক্ষত সৃষ্টি হয়, সেখানে।

মিয়ােসিসের বৈশিষ্ট্যগুলো নিম্নরূপঃ ১। জনন মাতৃকোষের নিউক্লিয়াসে মিয়োসিস ঘটে। ২। মিয়ােসিসের ফলে একটি নিউক্লিয়াস থেকে চারটি অপত্য নিউক্লিয়াসের জন্ম হয়। ৩। সমসংস্থ হােমোলগাস ক্রোমােজোমগুলাে জোড়ায় জোড়ায় মিলিত হয়ে বাইভ্যালেন্ট বা দ্বিযোজী ক্রোমােজোমের সৃষ্টি হয়। ৪। মিয়ােসিসে ক্রোমােজোমের একবার এবং নিউক্লিয়াসের দুবার বিভাজন ঘটে। ৫। অপত্য নিউক্লিয়াসের ক্রোমােজোম সংখ্যা মাতৃ-নিউক্লিয়াসের ক্রোমােজোম সংখ্যার অর্ধেক হয়। ৬। কায়াজমা সৃষ্টি ও ক্রসিং ওভাড়ের ফলে নন-সিস্টার ক্রোমাটিডগুলোর মধ্যে অংশের বিনিময় ঘটে। ৭। মিয়ােসিসের ফলে নিউক্লিয়াসে নতুন চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের আবির্ভাব ঘটে

আমাদের আর্টিকেল সম্বন্ধে কারো কোন অভিযোগ বা পরামর্শ থাকলে নিচে কমেন্ট করে জানাতে পারেন ।আপনার কথা আমরা সাদরে গ্রহণ করব।

পৌরনীতি ও সুশাসন এর ইংরেজি কি

পৌরনীতি ও সুশাসন এর ইংরেজি কি

অনলাইন শপ গাজী ভাই ডট কম এর পক্ষ থেকে আজকে আর্টিকেলটিতে আমরা জানবো পৌরনীতি ও সুশাসন এর ইংরেজি কি এবং পৌরনীতি ও সুশাসন এর ইংরেজি শব্দ কি এছাড়াও পৌরনীতি ও সুশাসন এর ইংরেজি প্রতিশব্দ কি তো চলুন তথ্যগুলো জানার পাশাপাশি আপনি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সামগ্রী সবচেয়ে কম দামে কিনতে চাইলে ভিজিট করুন www.gazivai.com

পৌরনীতি ও সুশাসন এর ইংরেজি কি

পৌরনীতি ও সুশাসন এর ইংরেজি – Politics and good governance

পৌরনীতি ও সুশাসন এর ইংরেজি কি

পৌরনীতি ও সুশাসন এর ইংরেজি শব্দ কি

পৌরনীতি ও সুশাসন এর ইংরেজি শব্দ – Politics and good governance

পৌরনীতি ও সুশাসন এর ইংরেজি নাম কি

ইংরেজি ‘সিভিকস'(Civics)শব্দের বাংলা প্রতিশব্দ ‘পৌরনীতি’। ‘সিভিকস’ শব্দটি এসেছে ল্যাটিন শব্দ ‘সিভিস'(Civis) এবং ‘সিভিটাস'(Civitas) থেকে। ‘সিভিস’ এবং ‘সিভিটাস’ শব্দের অর্থ যথাক্রমে ‘নাগরিক’ ও ‘নগররাষ্ট্র’ ( City State)।

পৌরনীতি ও সুশাসন এর ইংরেজি কি

পৌরনীতি ও সুশাসন এর ইংরেজি প্রতিশব্দ কি

আমাদের আর্টিকেলটিতে যে সকল বিজ্ঞাপন পিকচার দেয়া রয়েছে বিজ্ঞাপন পিকচারে থাকা পণ্যগুলো আপনি ক্রয় করতে চাইলে অবশ্য আমাদের ফোন নম্বর অথবা হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরে যোগাযোগ করে অর্ডার করতে পারেন।

পৌরনীতি ও সুশাসন এর ইংরেজি

আমাদের বর্ণিত আর্টিকেলটি সম্পর্কে আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে জিজ্ঞাসা থাকে অভিযোগ থাকে মন্তব্য থাকে অবশ্য কমেন্টের মাধ্যমে দেখে ফেলুন।

ভূগোল ও পরিবেশ এর ইংরেজি কি

ভূগোল ও পরিবেশ এর ইংরেজি কি

আমাদের আজকের আর্টিকেল থেকে আমরা জানবো ভূগোল ও পরিবেশ এর ইংরেজি কি এবং ভূগোল ও পরিবেশ এর ইংরেজি নাম কি এছাড়াও চলুন এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নেয়া যাক।

ভূগোল ও পরিবেশ এর ইংরেজি কি

ভূগোল ও পরিবেশ এর ইংরেজি – Geography and environment

ভূগোল ও পরিবেশ এর ইংরেজি কি

ভূগোল ও পরিবেশ এর ইংরেজি

আমাদের আর্টিকেলটিতে যে সকল বিজ্ঞাপন পিকচার দেয়া রয়েছে বিজ্ঞাপনে থাকা পড়লো গুলো যদি আপনার প্রয়োজন হয় তাহলে অবশ্যই আমাদের ফোন নম্বরে ফোন করে অর্ডার করে দিবেন দেশের যেকোন প্রান্তে আমরা দ্রুত সময়ে পৌঁছে দিয়ে থাকি।

ভূগোল ও পরিবেশ এর ইংরেজি নাম কি

ভূগোল ও পরিবেশ এর ইংরেজি কি

আপনার নিত্যপ্রয়োজনীয় পার্সোনাল গোপনীয় পণ্য সামগ্রী ক্রয় করার জন্য অবশ্য ভিজিট করতে পারেন আমাদের ই-কমার্স ওয়েবসাইট গাজী ভাই ডট কম।

ভূগোল ও পরিবেশ এর ইংরেজি নাম

সবচাইতে নিরাপদে নিশ্চিন্তে কেনাকাটার জন্য অবশ্য আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন এবং গুগল প্লে স্টোর থেকে আমাদের মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন টি নামিয়ে রাখুন

ইতিহাস এর ইংরেজি কি

ইতিহাস এর ইংরেজি কি ? ইতিহাস এর ইংরেজি নাম কি

আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা জানবো ইতিহাস এর ইংরেজি কি এবং ইতিহাস এর ইংরেজি নাম কি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য ধারাবাহিকভাবে জেনে নেয়া যাক আপনি যদি আপনাকে থেকে অনলাইনে কেনাকাটা করতে চান তাহলে আজই ভিজিট করুন আমাদের ওয়ের সাইট

ইতিহাস এর ইংরেজি কি

ইতিহাস এর ইংরেজি – History

ইতিহাস এর ইংরেজি কি

ইতিহাস এর ইংরেজি

আপনি আমাদের থেকে যাবতীয় ও গোপনীয় নিত্যপ্রয়োজনীয় পার্সোনাল পণ্য সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে পারবেন তাই দেরি না করে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট আমাদের আগে কিছু সম্পর্কে আপনার মূল্যবান কোন মন্তব্য থাকলে সেটি অবশ্য লিখে জানান।

ইতিহাস এর ইংরেজি নাম কি

আমাদের আর্টিকেল চিনে আপনার যদি অন্যদিকে দেয়ার মত কোন মূল্যবান পরামর্শ থাকে মূল্যবান তথ্য থাকে সেটি অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে লিখে জানিয়ে দিতে পারেন আমরা আপনার মূল্যবান মন্তব্য কি ওদের সাথে বিবেচনা করবে।

ইতিহাস এর ইংরেজি নাম

আমাদের আর্টিকেলটিতে নেশাখোর বিজ্ঞাপন পিকচার দেয়া রয়েছে বিজ্ঞাপনে থাকা পর্যন্ত বাড়াতে চাইলে দেশের সবচেয়ে কম দামে কেনা কাটা করতে পারেনি জন্য ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট ?

আপনি কি করেন এর ইংরেজি কি

আপনি কি করেন এর ইংরেজি কি

আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা জানবো আপনি কি করেন এর ইংরেজি কি এবং আপনি এখন কি করেন এর ইংরেজি ওআপনি কি কাজ করেন এর ইংরেজি কি এছাড়াও এই গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো জানার পাশাপাশি আর্টিকেলটিতে যে বিজ্ঞাপন পিকচার গুলো দেয়া রয়েছে বিজ্ঞাপনের আপন গুলো আপনার প্রয়োজন হলে সরাসরি আমাদের ফোন নম্বরে ফোন করে অর্ডার করে সংগ্রহ করতে পারেন।

আপনি কি করেন এর ইংরেজি কি

আপনি কি করেন এর ইংরেজি – What do you do

আপনি কি করেন এর ইংরেজি কি

আপনি এখন কি করেন এর ইংরেজি

আপনি এখন কি করেন এর ইংরেজি – What do you do now

আপনি কি কাজ করেন এর ইংরেজি কি

আপনি কি কাজ করেন এর ইংরেজি – What do you do

বাংলাদেশের যেকোনো প্রত্যন্ত থানা শহর জেলা শহর বিভাগীয় শহরে আমরা হোম ডেলিভারী সার্ভিস প্রদান করে থাকে তাই নিশ্চিন্তে আপনি আমাদের থেকে কেনাকাটা করতে পারেন নির্ভয় আপনার যাবতীয় পার্সোনাল পণ্য সামগ্রী।

ঢাকার বাহিরের থেকে আপনাকে অবশ্যই পরিশোধ করে অর্ডার করতে হবে নিশ্চিন্তে কেনাকাটার জন্য গুগল প্লে স্টোর থেকে আমাদের মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনের নামিয়ে নিতে পারেন।

পদার্থ বিজ্ঞান এর ইংরেজি কি

পদার্থ বিজ্ঞান এর ইংরেজি কি ? পদার্থ বিজ্ঞান এর ইংরেজি নাম কি

আমাদের আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা জানবো পদার্থ বিজ্ঞান এর ইংরেজি কি এবং পদার্থ বিজ্ঞান এর ইংরেজি নাম কি এছাড়া প্রচলনে সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক

হচ্ছে –

পদার্থ বিজ্ঞান এর ইংরেজি কি

পদার্থ বিজ্ঞান এর ইংরেজি হচ্ছে – Physics

পদার্থ বিজ্ঞান এর ইংরেজি কি

পদার্থ বিজ্ঞান এর ইংরেজি

আমাদের আর্টিকেলটিতে যে তথ্যগুলো দেয়া রয়েছে তথ্যগুলো সম্পর্কে আপনার যাবতীয় তথ্য প্রশ্ন জিজ্ঞাসা অবশ্যই আমাদেরকে কমেন্টে লিখে জানিয়ে দিতে পারেন।

পদার্থ বিজ্ঞান এর ইংরেজি নাম কি

আমাদের আর্টিকেলটিতে যে সকল প্রোডাক্ট এর বিজ্ঞাপন দেয়া রয়েছে বিজ্ঞাপনগুলো অবশ্যই আপনি চাইলে বিজ্ঞাপনে যে কাপড়গুলো সরাসরি আমাদের থেকে কিনতে পারেন বাংলাদেশের যেকোন প্রান্তে আমরা পৌছে দিয়ে থাকি দ্রুত সময়ের মধ্যে।

পদার্থ বিজ্ঞান এর ইংরেজি নাম

বাংলাদেশের সবচেয়ে কম দামে অনলাইনে কেনাকাটার জন্য অবশ্যই গুগল প্লে স্টোর থেকে আমাদের মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন টি নামিয়ে নিতে পারেন ?

হিসাব বিজ্ঞান এর ইংরেজি কি

হিসাব বিজ্ঞান এর ইংরেজি কি ? হিসাব বিজ্ঞান এর ইংরেজি নাম কি

অনলাইন শপ গাজী ভাই ডট কম এর পক্ষ থেকে আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা জানবো হিসাব বিজ্ঞান এর ইংরেজি কি এবং হিসাব বিজ্ঞান এর ইংরেজি নাম কি তো চলুন এই তথ্যগুলো জানার পাশাপাশি আমাদের আর্টিকেলটিতে যে বিজ্ঞাপন পিকচারগুলো দেওয়ার জন্য আপনার প্রয়োজন হলে সরাসরি ফোন নম্বরে ফোন করে অর্ডার করে দেন।

হিসাব বিজ্ঞান এর ইংরেজি কি

হিসাব বিজ্ঞান এর ইংরেজি হচ্ছে – Accounting science

হিসাব বিজ্ঞান এর ইংরেজি কি

হিসাব বিজ্ঞান এর ইংরেজি

আমাদের আর্টিকেলটিতে থাকা তথ্যগুলো সম্পর্কে আপনার যাবতীয় প্রশ্ন জিজ্ঞাসা থাকলে সেটি অবশ্য আমাদেরকে কমেন্টের মাধ্যমে লিখে জানিয়ে দিতে পারে আপনার মূল্যবান মন্তব্য অবশ্যই কমেন্টে লিখে জানান।

আপনি যদি এই আর্টিকেলটি সম্পর্কিত কোন তথ্য অন্যদের সাথে শেয়ার করতে চান সেটি কমিটির মাধ্যমে লিখে শেয়ার করতে পারেন আপনার মূল্যবান তথ্য অন্যদের অনেক উপকারে আসবে।

হিসাব বিজ্ঞান এর ইংরেজি নাম কি

আপনি যদি অনলাইনে কেনাকাটা করতে ভালোবাসেন তাহলে অবশ্যই ভিজিট করতে পারেন আমাদের ওয়েবসাইট গাজী ভাই ডট কম এখানে আপনি যাবতীয় নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সামগ্রী পেয়ে যাবেন দেশের সবচাইতে কম দামে।

হিসাব বিজ্ঞান এর ইংরেজি নাম

এছাড়াও আপনি চাইলে সরাসরি আমাদের ওয়েবসাইট থেকে আপনার নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সামগ্রী ইলেক্ট্রনিক্স পণ্য সামগ্রী ইলেকট্রিক পণ্য সামগ্রী কসমেটিকস প্রফেশনাল অর্ডার করতে পারবেন এজন্য গুগল প্লে স্টোর থেকে মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন টি অবশ্যই ডাউনলোড করে নিন।